Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

ভিক্স ব্যবহার করবার সময় সাবধান থাকতে হবে যেন সেটা চোখে না চলে যায়। সেটা চোখের জন্য ক্ষতিকর। আবার অনেকের এলার্জি আছে দোকানের কেনা ভিক্সে। এ অবস্থায় আপনি ঘরোয়া পদ্ধতিতে আপনার ভিক্স বানিয়ে নিতে পারেন-
• জলপাই তেল বা নারকেল তেল- ১/২ কাপ,
• মৌচাকের মোম- ২ চামচ (তরকারি চামচের),
• ইউক্যালিপ্টাস গাছের তেল- ২০ ফোটা,
• মেন্থল তেল- ২০ ফোটা,
• দারুচিনি বা লবঙ্গ তেল- ১০ ফোটা,
• রোজমেরির তেল- ১০ ফোটা (এই তেল ব্যবহার করা হয় সুগন্ধির জন্য আপনি এটা না পেলে সুগন্ধি যে কোনো তেল ব্যবহার করতে পারেন) ।
পদ্ধতিঃ
*প্রথমে চুলায় একটি পরিস্কার পাত্রে মোমটি জলপাই বা নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে গলাতে হবে।
*এরপর অন্যান্য উপকরণ গুলো একসাথে মিশিয়ে নিন (শিশুদের জন্য এ ভিক্স তৈরী করার সময় উপাদান গুলো অর্ধেক করে নিয়ে মিশাবেন) এবং নাড়ুন,...

Read More

Lifestyle

*আমাদের অনেক সময় গ্যাস এর সমস্যা হতে পারে। যদি কারও এই সমস্যা হয় বা খাবার হজম হতে না চায় তবে ১ গ্লাস পানির সাথে একটু লবণ ও একটু চিনি...

Read More

Lifestyle

*যদি আপনি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় জর্জরিত হয়ে থাকেন, তবে দুইটি লং মুখে নিয়ে চিবাতে থাকুন, যেন রসটা আপনার ভেতরে যায়। দেখবেন এসিডিটি দূর হয়ে গেছে।
*এক চা চামচ জিরা নিয়ে ভেজে...

Read More

Lifestyle Image

মানসিক চাপ থেকে রেহায় পেতে

*মানসিক চাপ কমাতে সব চাইতে বেশি সহায়তা করে পটাশিয়াম। কলা এবং আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা খুব দ্রুত মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে।
*বিড়াল, কুকুর এবং মাছ জাতীয় প্রাণী পুষুন। এটি মানসিক চাপ তাৎক্ষণিকভাবে কমিয়ে দিতে বেশ সহায়তা করে। এদের কর্মকাণ্ড দেখতে দেখতে আপনি ভুলেই যাবেন কোন কারণে আপনি চাপে ছিলেন।
*নিজের মানসিকচাপ কমাতে অনেক বেশি কার্যকর নিজের পছন্দের জিনিসগুলোই। যখন খুব বেশি অসহ্য মনে হতে থাকবে সবকিছু তখন জোরে জোরে নিজেকে শুনিয়ে পছন্দের গান বা কবিতা আবৃতি করুন।
*নিজের মনে মনেই মানসিক চাপের কারণটিকে বকে দিন আচ্ছা মতো। ভাবছেন খুব বেশি ছেলেমানুষি? হতে পারে, কিন্তু এটি অনেক বেশি কার্যকর। কারণ এতে করে আপনার মনের নেতিবাচক প্রভাব কেটে যাবে।
*যোগ ব্যায়ামের ক্ষমতা সম্পর্কে অনেকেই ধারণা রাখেন না। মাত্র ৫ মিনিটের যোগ ব্যায়াম মানসিক প্রশান্তি আনার জন্য যথেষ্ট। নিরিবিলি জায়গা খুঁজে ৫ মিনিটের জন্য বসে যান যোগ ব্যায়ামে। মানসিক চাপ দূরে পালাবে।
*বলুন তো রোলার কোস্টার কিংবা ভয়ের কোনো রাইডে উঠলে মানুষ চিৎকার করে কেন? চিৎকার এমন একটি ইমোশন যা আমাদের ভেতরের নার্ভাসনেস দূর করতে সহায়তা করে। সেই সাথে মনের ওপর এর প্রভাবও। তাই মানসিক চাপ খুব বেশি অসহ্য হয়ে গেলে চিৎকার করুন।
*সবুজ রঙ এবং প্রকৃতি দুটোই আমাদের মস্তিষ্কের নিউরনের জন্য ভালো। এটি আমাদের মস্তিষ্ককে রিল্যাক্স হতে সহায়তা করে। তাই মানসিক চাপ দূর করতে গাছের দিকে তাকিয়ে থাকুন কিছুক্ষণ।
*নিজের মনের অনুভূতি নিজের মতো করে প্রকাশ করে ফেললে অনেকটা চাপ কমে যায়। আর সেকারণেই আঁকতে পারেন ছবি।
*বেলুন ফোলানোর জন্য আপনার একবার জোরে শ্বাস নিতে হবে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ছাড়তে হবে। এর ফলে শ্বাসপ্রশ্বাসের অনেক ভালো ব্যায়াম হয়। এতে করে মাংসপেশি ও...[…]

Lifestyle Image

জেনে নিন রসুন এর ক্ষমতা

*রসুন শরীরের ব্যাক্টেরিয়া প্রতিরোধী ব্যবস্থাকে জোরালো করে তোলে। এ ছাড়াও রসুন মানুষকে তরতাজা ও স্বাস্থ্যবান থাকতে সাহায্য করে। কিছু চিকিৎসা পদ্ধতিতে রসুন সাধারণ ঠাণ্ডা প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। প্রতিদিন সামান্য পরিমাণে রসুন খেলেই এ উপকার পাওয়া যায়।
*রসুনকে খাওয়া যায় স্বাভাবিক খাদ্যতালিকায় মসলা হিসেবে ব্যবহার করে। এ ছাড়া সুপে এটি মেশাতে পারেন কিংবা অন্যান্য সবজির সঙ্গে সালাদ বানিয়ে খেতে পারেন।
*রসুনের গন্ধের কারণে যদি এটি খেতে সমস্যা হয় তাহলে এতে ভিনিগার মিশিয়ে নিতে পারেন। এ জন্য একটি বাটিতে রসুনের কোয়াগুলো কুচি করে কেটে সেগুলো ভিনেগারে ঘণ্টাখানেক ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর এটি নিশ্চিন্তে সালাদের মতো খাবারে ব্যবহার করতে পারবেন।
...রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার। প্রতিদিন কয়েকটা কোয়া বা একটি করে রসুন খেলেই তা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকখানি বাড়িয়ে দেবে।[…]

Lifestyle Image

সফেদায় উপকারিতা

*সফেদায় থাকা ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফসফরাস আমাদের দেহের হাড়ের গঠন মজবুত করে।
*সফেদার বীজের নির্যাস কিডনির রোগ সারাতে দারুন কার্যকরী।
*সফেদা কাশি উপশমে সাহায্য করে।
*শ্বাসকষ্ট দূর করতে সফেদার খুবই কার্যকরী। আমাদের ফুসফুস ভালো রাখতেও এর ভূমিকা অসাধারণ।
*সফেদার অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান প্রদাহজনিত সমস্যা সমাধান করে। অর্থাৎ গ্যাসট্রিটিস ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
*সফেদায় থাকা ভিটামিন এ চোখের সুরক্ষায় কাজ করে। রাতকানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
*আধাপাকা সফেদা পানিতে ফুটিয়ে কষ বের করে খেলে ডায়রিয়া ভালো হয়।
*সফেদা ওজন কমাতে সাহায্য করে। সফেদা নিয়মিত খেলে স্থুলতা জনিত সমস্যার সমাধান হয়।
*সফেদায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ যা আমাদের শক্তি দান করে।
*সফেদা গাছের পাতায় রয়েছে ওষুধের গুণ। সফেদা গাছের পাতা ছেঁচে সদ্য ক্ষত হওয়া স্থানে দিলে দ্রুত রক্তপাত বন্ধ হয়।
*সফেদা ফল স্নায়ু শান্ত এবং মানসিক চাপ উপশম করে। অনিদ্রা , উদ্বেগ এবং বিষণ্নতা তাড়াতে রিয়মিত সফেদা খেতে পারেন।
...প্রতি ১০০ গ্রাম সফেদায় রয়েছে খাদ্যশক্তি ৮৩ কিলোক্যালরি, শর্করা ১৯.৯৬ গ্রাম, আমিষ ০.৪৪ গ্রাম, ভিটামিন বি২ ০.০২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি৩ ০.২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি৫ ০.২৫২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি৬ ০.০৩৭ মিলিগ্রাম, ফলেট ১৪ আইইউ, ভিটামিন সি ১৪.৭ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ২১ মিলিগ্রাম, আয়রন ০.৮ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ১২ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১২ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৯৩ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ১২ মিলিগ্রাম, জিংক ০.১ মিলিগ্রাম।[…]

Lifestyle Image

যে খাবারে ঘুম হারাম

*অনেকের ধারণা রাতে শোয়ার আগে একটু ওয়াইন খেলে মানুষের চিন্তাগুলো সরিয়ে আরো ভালো ঘুম হবে। ঘটনা মোটেও তা নয়। এলকোহলের প্রতিক্রিয়া কেটে গেলেই ঘুমের ঘোর কেটে যাবে। শুরু হবে মাথাব্যথা, প্রচণ্ড ঘাম। রাতকে তখন মনে হবে অসম্ভব লম্বা।
*যদিও গ্রিন টির অনেক উপকার আছে কিন্তু ঘুমের খুব ক্ষতি করে। তার জন্য দায়ী গ্রিন টিতে থাকা রাসায়নিক।
*যদিও ডায়েটে প্রোটিন থাকা খুব দরকার। কিন্তু বেশি পরিমাণে প্রোটিন খেলে ঠিক মতো ঘুম আসবে না। আর চিকেনে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন। তাই ডিনারে চিকেন না খাওয়াই ভালো। কারণ বেশি প্রোটিন শরীরে প্রচুর এনার্জি তৈরি করে। এতে শরীর শান্ত হওয়ার পরিবর্তে উত্তেজিত হয়।
*প্রতিদিন পিৎজা খেলে হজম শক্তির ব্যাঘাত ঘটে। পিৎজার সাথে যে টমাটো সস খাওয়া হয়, তাতে এসিডিটি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কাজেই ঘুমানোর আগে পিৎজা কখনোই খাওয়া উচিৎ নয়।
*রাতে আইস ক্রিম বা অন্য কোনো ডেসার্ট এড়িয়ে চলাই উচিৎ। এতে হাই ফ্যাট আর প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। তাই শুতে যাওয়ার আগে খেলে আপনার শরীর ফ্যাট বার্ন করে উঠতে পারবে না ফলে আপনি রেস্টলেস হয়ে উঠবেন। এছাড়া শুতে যাওয়ার আগে এইসব খাবার খেলে গাড় ঘুম হবে না।
*আইসক্রিমের মতোই চকলেট, ক্যান্ডি ঘুমের জন্য ক্ষতিকর। ডার্ক চকলেটে ক্যাফেইন থাকে, কাজেই ঘুমের আগে এটা খেলে ঘুম আসতে দেরি হবে। যদি খেতেই চান তবে মিল্ক চকলেট খান। এটা ঘুমের ক্ষতি করে না।
*মরিচ বা সর্ষে বাটা দেয়া খাবার রাতে না খাওয়াই ভালো। এতে শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। রসুনকে ‘হট হার্ব’ বলা হয় যা খেলে অম্বল আর বুক জ্বালার সমস্যা হতে পারে।
*রাতে চিজ খেলে দুঃস্বপ্ন দেখবেন। চিজে থাকা রাসায়নিক ব্রেনকে স্টিমুলেট করে আর আপনাকে সারা রাত জাগিয়ে রাখতে পারে। কারো...[…]

Lifestyle Image

শসার ব্যবহার

*দুটো শসার টুকরো দুই চোখে দিয়ে রাখলে সারাদিনের ক্লান্তিভাব চোখ থেকে দূর হবে। চোখের লালচে ভাবও দূর করে শসা। চোখের নিচে ফোলাভাবসহ চোখের নিচের কালো দাগ দূর হয়। তাছাড়া শসা মুখে ঘষে দিলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
*ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে শসার জুড়ি নেই। কয়েকটি মিন্ট পাতার সঙ্গে কয়েক চামচ লেবুর রস ও ডিমের সাদা অংশ মিশিয়ে নিয়ে শসার সঙ্গে ব্লেন্ড করুণ। এবার গোটা মুখে মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করুন। টানা ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। শুধু ফ্রেস নয়, চকচকে হয়ে উঠবে ত্বক।
*শসা উচ্চ ও নিম্ন দু’ধরনের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। শসাতে রয়েছে ফাইবার, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম। এই তিনটি উপাদান ক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।
*শসার মধ্যে জলীয় উপাদানই বেশি। এই জলীয় অংশ শরীরের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এতে কিডনি সুস্থ থাকে। তাছাড়া কিডনির পাথর প্রতিরোধেও শসার তুলনা নেই।
*বিভিন্ন রকম ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে শসা। তার মধ্যে প্রধানত জরায়ু, স্তন ও মূত্রগ্রন্থির ক্যানসার প্রতিরোধে শসা বেশি কার্যকর।
*প্রতিদিন নিয়ম করে শসা খেলে শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয়, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক। তাই যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের প্রতিদিন অন্তত একটি করে শসা খাওয়া দরকার।
*আঁচারের স্বাদ আনা যায় কচি শসায়। আঁচার বানাতে যেসব উপাদান ব্যবহার করেন তা আস্ত শসার সঙ্গে মিশিয়ে একটি বয়ামে রেখে দিন এক মাস। এরপর খেয়ে দেখুন। এটাকে শসার আঁচার বলতে পারেন।
*দইয়ের সঙ্গে শসা বেশ মজা লাগে। দই ও শসা এক করে তা সস হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। এর সঙ্গে টমেটো, শস্য দানা এবং মরিচ ব্যবহার করে সালসা ডিপও বানিয়ে নিতে পারেন।
*শসার স্যুপও তৈরি করা যায়। গরমে ঠাণ্ডা শসার স্যুপ দারুণ শান্তি দিতে পারে। দই ও শসার সস...[…]

Lifestyle Image

ডিম সংরক্ষণ করুন বেশ কিছুদিন

*ডিপ ফ্রিজে রাখার জন্য ডিমগুলোকে ভেঙে নিন এবং সামান্য লবণ দিয়ে গুলে নিন (খুব বেশী ফাটাবেন না) ।
• এবার এই ডিম গুলোকে ছোট ছোট বক্সে বা বাটিতে অথবা বরফ জমাবার ট্রে-তে আইস কিউব রূপে সংরক্ষণ করুন। দুটি আইস কিউব সমান একটি ডিম, ফলে আপনার হিসাব রাখতেও সুবিধা হবে। দুটি কিউব বের করে নিলেই একটি ডিমের প্রয়োজন মিটে যাবে।
• বরফ জমাবার ট্রে-তে গোলানো ডিম দিন, জমে গেলে কিউব গুলো বের করে নিয়ে প্লাস্টিকের ব্যাগে সংরক্ষণ করুন। এতে জায়গাও বাঁচবে অনেক।
* কাপকেক বা মাফিন তৈরির ট্রে-তে ডিম ভেঙে দিয়ে দিন, কুসুম যেন আস্ত থাকে সেইভাবে। ছোট বাটি হলেও চলবে।
• প্রতিটি ডিমের ওপরে দিয়ে দিন এক চিমটি লবণ।
• এবার একে ডিপ ফ্রিজে রাখুন। জমে গেলে বের করে প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখুন।
• এই ডিম পোঁচ করতে চান, সেটাও সম্ভব। শুধু ডিম পোঁচ করার আগে এই ডিমকে বাইরে বের করে রাখবেন। সাধারণ তাপমাত্রায় চলে এলে পোঁচ করে নেবেন।
...দীর্ঘদিন ডিম সংরক্ষণের জন্য ডিম ডিপ ফ্রিজে রাখতে হবে। কিন্তু ডিপ ফ্রিজে আপনি আস্ত ডিম রাখতে পারবেন না, এতে ডিমগুলো নষ্ট হবে।[…]