Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

*সময়মত ইন্টারভিউয়ে উপস্থিত হন। ধরুন আপনাকে ৯টায় সময় দেওয়া হল আর আপনিও উপস্থিত হলেন ৯টায়, কিন্তু এটাকে ধরা হবে যে আপনি লেট করেন। বরং পৌঁছান ১০ মিনিট আগে, যাকে ধরা হবে আপনি ঠিক সময়ে উপস্থিত হয়েছেন। আর যদি কোনো কারণে লেট হয়েও যান, অহেতুক কারণ না দেখিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিন।
*আপনার পুরনো কর্মস্থান বা শিক্ষক বা অন্য কারো সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক কথা বলবেন না। এতে করে আপনাকে নেতিবাচক ব্যক্তিই ভাবা হবে। তাই সব সময় পজিটিভ চিন্তা বা মনোভাব নিয়ে কথা বলুন।
*ইন্টারভিউয়ে কখনো কাজ নিয়ে মিথ্যা কথা বলবেন না। মনে রাখবেন, যিনি আপনার ইন্টারভিউ নিচ্ছেন উনি আপনার চেয়ে অনেক বেশি জানেন।
*যিনি আপনার মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছেন তিনি না বলা পর্যন্ত আগ বাড়িয়ে বেতনের কথা তুলবেন না। এমন কী, এমন কোনো আচরণ প্রকাশ করবেন না যে আপনি...

Read More

Lifestyle

*মশা কিংবা অন্য কোনো পোকা কামড় দিলে ত্বক চুলকায় কিংবা জ্বালাপোড়া করে। আক্রান্ত স্থানে টুথপেস্ট লাগিয়ে দিলে নিমিষে জ্বালাপোড়াভাব ও চুলকানি কমে যায়।
*কার্পেট কিংবা কাপড়ে খাবারের দাগ লেগে গেলে...

Read More

Lifestyle

নিচের দিকগুলো একটু খেয়াল রাখলেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন আপনার হুট করে বেড়ে যাওয়া ওজন-
*অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে ওজনটা বেড়ে যেতে পারে। মানসিক চাপ কমানোর জন্য অনেকেই অ্যান্টি ডিপ্রেশন পিল...

Read More

Lifestyle Image

কুসুম গরম পানি পানের উপকারিতা

*গরম পানি শরীরের বিপাক ক্রিয়া খুব ভালভাবে সম্পন্ন করে। যার ফলে বাড়তি মেদ কমবে। তবে আরো বেশি কাজ দিবে যদি সকালে খালি পেটে গরম পানির সাথে লেবু মিশ্রিত করে পান করেন। এটা বডি ফ্যাট ভাঙতে সাহায্য করবে।
*ঠাণ্ডা লাগা, কফ জমে যাওয়া এবং গলা ব্যাথায় গরম পানি খুব কার্যকর ভূমিকা রাখে। এটা কফ তরল করে বের করে দেয়। গলা ব্যথা কমায়। এছাড়া নাসারন্দ্রের পথ পরিষ্কার রাখে।
*গরম পানি মেয়েদের মেয়েলী সমস্যা দূর করতে ভূমিকা রাখে। এটা পেটের পেশীকে শান্ত ও কোমল করে। যার ফলে মেয়েলী সমস্যা দূর হয়।
*গরম পানি পান করলে শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে ঘাম ঝরবে। ঘামের সাথেই শরীরের অনেক ধরনের বর্জ্য বের হয়ে যাবে। এতে শরীর সুস্থ্য থাকবে।
*শরীরের বর্জ্য বের হতে না পারলে ত্বকের কোষ নষ্ট হয়। ফলে অকালে বয়সের ছাপ পড়ে। গরম পানি এই নষ্ট কোষগুলোকে ঠিক করে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায়। ফলে ত্বক কোমল হয় এবং বয়সের ছাপ দূর হয়।
*গরম পানি বর্জ্য পদার্থ শরীর থেকে বের করে দিয়ে ত্বক পরিষ্কার রাখে। এতে ব্রণ ও ফুস্কুড়ি হওয়ার সম্ভাবনা কমে। তাই যারা ব্রণের সমস্যায় কাতর, তাদের উচিত গরম পানি পান করা।
*গরম পানি চুলের গোড়ায় থাকা স্নায়ু কার্যকর করে চুল শক্ত করে। ফলে চুল নরম ও উজ্জ্বল থাকে। এটি ফিরে পায় স্বাভাবিক জীবনীশক্তি।
*চুলের গোড়ার স্নায়ু সক্রিয় থাকায় চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়। গরম পানি প্রতিদিনকার কার্যক্রম চালু রেখে চুল লম্বা হতে সাহায্য করে।
*গরম পানি মাথার খুলি জলযোজিত করে মাথায় খুশকি হওয়া রোধ করে। অনেক সময় শ্যাম্পু ব্যবহার করেও ফল হয় না, তবে নিয়মিত গরম পানি পান করলে সুফল পাওয়া যাবে নিশ্চিত।
*গরম পানি পানের আরেকটি...[…]

Lifestyle Image

কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহারে টিপস

অনেকে বেশি পাওয়ারের চশমা ব্যবহার করে থাকেন। চশমার পরিবর্তে অথবা লুক পরিবর্তনের জন্য তারাও পাওয়ার কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করতে পারেন। সাধারণ কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারলে কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার আপনাকে দেবে চশমা থেকে মুক্তি এবং স্টাইলের জন্য পাবেন নতুন লুক।
কন্টাক্ট লেন্স কেনার ক্ষেত্রে যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন-
*কেনার আগে উৎপাদনের ও মেয়াদের তারিখ দেখে নিতে হবে
*কন্টাক্ট লেন্স এর সঙ্গে নতুন সলিউশ্যন কিনতে হবে
*গায়ের রঙ এর সঙ্গে মানানসই রঙের কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করুন। এমন কোনো রঙের লেন্স ব্যবহার করা উচিৎ নয়, যাতে আপনাকে দেখতে বেমানান লাগে।
*প্রতিটি কন্টাক্ট লেন্স এর জন্য আলাদা বক্স ব্যবহার করুন এবং অবশ্যই সেটি যেন সলিউশ্যন পূর্ণ থাকে।
কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু সাবধানতা মেনে চলুন-
*লেন্স পরার আগে অবশ্যই হাত ভালোমত পরিস্কার করে নিন। কন্টাক্ট লেন্সে কখনই নখ দিয়ে চিমটাবেন না এতে লেন্স ছিঁড়ে যেতে পারে।
*প্রতিবার ব্যবহারের পর সলিউশ্যন পরিবর্তন করুন।
*লেন্স পরে কখনোই কড়া রোদ অথবা তাপ এ যাবেন না, এতে করে লেন্স গোলে চোখের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
*লেন্স পরে থাকা অবস্থায় চোখে পানি দেবেন না।
*লেন্স পরে থাকা অবস্থায় চোখ ডলবেন না।
*লেন্সে কোনো বালি বা ময়লা ঢুকলে সঙ্গে সঙ্গে লেন্স খুলে ফেলুন।
*ঘুমানোর আগে অবশ্যই লেন্স খুলে ঘুমাবেন।[…]

Lifestyle Image

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর টিপস

*মিষ্টি আলুতে আছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন এ। ভিটামিন এ ত্বককে সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে সহায়তা করে। নিয়মিত মিষ্টি আলু খেলে ত্বকের লালচে ভাব কমে এবং উজ্জ্বল হলুদ আভা বৃদ্ধি পায়। ফলে ত্বক দেখায় উজ্জ্বল ও সতেজ।
*বাদামে আছে ভরপুর ভিটামিন ই, ফাইবার ও প্রোটিন। এই তিনটি উপাদান ত্বককে সজীব ও উজ্জ্বল দেখাতে সহায়তা করে এবং ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ত্বককে রাখে উজ্জ্বল ও প্রানবন্ত। এছাড়াও ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর আলোর প্রভাব থেকে মুক্ত করে বাদাম। ফলে ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।
*কমলার রসে আছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি। এছাড়াও এতে আছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা ত্বককে রক্ষা করে সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব ও পরিবেশের নানান ক্ষতিকর উপাদান থেকে। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের কোষ গুলোকে সজীব রাখে। ফলে ত্বক দেখায় উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
*সূর্যমূখীর বীজে আছে প্রচুর ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত রাখে এবং ত্বকের পুরনো কোষ পরিষ্কার করে নতুন কোষ তৈরি করতে দরুণ কার্যকরি। এছাড়াও প্রকৃতির ক্ষতিকর নানান উপাদান থেকে ত্বককে রক্ষা করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে সূর্যমূখীর বীজ।
...প্রাকৃতিক কিছু খাবার খেয়েই বাড়ানো সম্ভব ত্বকের উজ্জ্বলতা। সেই সঙ্গে ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব ও পরিবেশ দূষন থেকেও রক্ষা করা সম্ভব।[…]

Lifestyle Image

ডালিমের গুণ

*ডালিম ভাইরাস প্রতিরোধোক। সাধারণ সর্দিকাশি, শ্বাসকষ্ট ও বাতের ব্যথা দূর করতে এর জুড়ি নেই।
*বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
*ডালিমের খোসা ডায়রিয়া ও ডিসেন্ট্রি প্রতিহত করে।
*ডালিমের বিচি থেকে তৈরি তেলে রয়েছে ব্যাকটেরিয়াবিরোধী উপাদান। মূলত ডালিম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
*ফিতাকৃমির সংক্রমণে ডালিমের মূলের শুকনা ছাল এবং কাণ্ড চিকিৎসার কাজে ব্যবহৃত হয়।
 
*ডালিমের ফুল ঋতুস্রাবজনিত সমস্যার ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
*ডালিম ঠান্ডাজনিত রোগ উপশম করে।
*ডালিম অরুচি দূর করে ও খিদে বাড়ায়।
*দাঁত এবং মুখের রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
*ডালিম ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। এর রস খুবই ভালো ত্বক পরিষ্কারক।
….ডালিমে প্রচুর পরিমাণে রোগ প্রতিরোধক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে।
ডালিমে খাদ্যশক্তি, শর্করা, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও জিংক রয়েছে। একইসাথে ফলটি ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স যেমন থায়ামিন, রাইবোফ্লাবিন, নিয়াসিন এবং আয়রন ভালো উৎস।
এছাড়া বার্ধক্য বিলম্বিত করতেও কাজ করে ডালিম। একইসাথে ডালিমের গুণাবলী রক্তের তারল্য ঠিক রাখে এবং হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।[…]

Lifestyle Image

কিছু বিরক্তিকর শারীরিক সমস্যার সমাধান ঘরোয়া উপায়ে

*একটি আপেল নিয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিন। এরপর স্লাইস করে কেটে উপরে ছড়িয়ে দিন কিছুটা লবণ। সকালে উঠে এই আপেল ও লবণ খেয়ে নিন। এতে করে দূর হয়ে যাবে দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথার সমস্যা।
*১ কাপ পানিতে ১/৪ চা চামচ বেকিং সোডা গুলে মিশ্রন তৈরি করুন। পেট ফাপার সমস্যায় এই মিশ্রণটি পান করুন। সমস্যা খুব দ্রুত সমাধান হবে।
*২ কাপ পানিতে ১ মুঠো পুদিনা পাতা দিয়ে ফুটাতে থাকুন। পানি ফুটে ১ কাপ পরিমাণে হলে নামিয়ে নিন। এই পানি দিয়ে গার্গল করুন সকাল বিকাল। খুসখুসে ভাব দূর হবে সহজেই।
*সাইনাসের কারণে নাকবন্ধের সমস্যায়- আধা কাপের কম পরিমাণ গরম পানিতে সামান্য অর্গানিক আপেল সিডার ভিনেগার ও ১ চিমটি গোলমরিচ গুঁড়ো দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। দিনে ২ বার এই মিশ্রণটি চায়ের মতো পান করুন।
*অ্যাজমার প্রকোপ কমাতে- ১ টেবিল চামচ মধুতে আধা টেবিল চামচ দারুচিনি গুঁড়ো ভালো করে মিশিয়ে খেয়ে নিন। রাতে ঘুমানোর পূর্বে এই মিশ্রণটি খাবেন। এতে ভালো ফল পাবেন।
*মেয়েদের মেয়েলী ব্যথা দূর করতে- ঠাণ্ডা পানিতে ২ টি গোটা লেবুর রস গুলে নিন। এই পানীয় পান করুন ব্যথা না কমা পর্যন্ত।
*চুলের খুশকি দূর করতে- রাতে ঘুমানোর পূর্বে চুলে কর্পূর মেশানো নারকেল তেল লাগিয়ে ঘুমান। সকালে উঠে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন খুশকি দূর হয়ে যাবে।
*অকালে চুল পাকার সমস্যা- শুকনো আমলকী কেটে নারকেল তেলে ফুটিয়ে নিন। এই তেলটি প্রতিদিন মাথার ত্বকে চুলের গোঁড়ায় ভালো করে ম্যাসেজ করে নিন। চুল পাকা কমে যাবে। […]

Lifestyle Image

শারীরিক দুর্বলতা দূরীকরণে টিপস

*সকাল ৭ টা থেকে ৮ টার মধ্যে বিছানা ছাড়ার অভ্যাস করতে হবে। বেশি সময় বিছানায় থাকাটাও শারীরিক দুর্বলতার কারণ। দীর্ঘসময় বিছানায় থাকলে পেটের খাবার হজম হয়ে যায় অনেক আগেই। খাবারের অভাবে দেহ দুর্বল হতে থাকে।
*কাজের ফাঁকে কিছুটা সময় বিশ্রাম নেয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। অন্তত প্রতি দুই ঘণ্টা পর পাঁচ মিনিট করে হাঁটতে পারেন। এতে দেহের কোষগুলোকে তরতাজা করে তোলে। কাজের মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া শক্তি আবারো ফিরে আসে। আমাদের শারীরিক দুর্বলতাও কেটে যায়।
*আমাদের দেহ পানিশূন্য হলে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ি। তাই সুস্থ থাকতে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিৎ। দেহ হাইড্রাইট থাকলে শারীরিক দুর্বলতার সমস্যা কেটে যায় একেবারে।
*সুস্থ থাকতে প্রতিদিন সকালে হালকা ব্যায়াম করতে পারেন। হালকা ব্যায়ামে দেহের সব জায়গায় রক্ত চলাচল ঠিকভাবে বজায় থাকবে। আপনিও ফিরে পাবেন দেহের হারানো শক্তি। সেজন্য প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে পনের মিনিট হাঁটতে পারেন।
*যখনই শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক ভাবে শক্তিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিৎ। যেমন ডিম সেদ্ধ, কলা, গরম দুধ ইত্যাদি। বাদাম, কমলার রস এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলেও উপকার পাবেন। তবে শারীরিকভাবে সুস্থ সবল থাকতে খাবার তালিকায় নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার রাখতে হবে।
*চা বা কফির ক্যাফেইন আমাদের শারীরিকভাবে দুর্বল করে তোলে। এধরনের গরম পানীয় তাৎক্ষণিকভাবে দেহে চাঙা ভাব এলেও দেহ পানিশূন্য করে ফেলে। আমাদের দেহে পানির চাহিদা বৃদ্ধি পায় এবং দুর্বলতা বেড়ে যায়। তাই শারীরিক দুর্বলতা দূর করতে চা বা কফি পানের মাত্রা কমিয়ে দিন।
*মনমরা হয়ে থাকলে বা বেশি চিন্তা করলে শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়। মনের মধ্যে ফুর্তি না থাকলে শরীরের ক্লান্তি বেড়ে চলে। অপরদিকে বিনোদনের সঙ্গে থাকলে আপনি মনে যেমন আনন্দ পাবেন তেমনি ফিরে পাবেন শরীরের শক্তি। তাই...[…]