Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

*দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে।
*নাক বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
*এসির হাওয়া থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
*ওবেসিটি।
*এসির ভেন্ট নিয়মিত পরিষ্কার না হলে নিউমোনিয়া হতে পারে।
...আর মনে রাখবেন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোনো জায়গা থেকে সরাসরি রোদে কিংবা রোদ থেকে সরাসরি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোনো জায়গায় গেলে তাপমাত্রার তারতম্যের জন্য ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এমনকি এক ধাক্কায় রক্তের চাপ অনেকখানি কমে যেতে পারে। এছাড়াও হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

Read More

Lifestyle

*নিম তেল আর নারকেল তেল সম পরিমাণে মিশিয়ে শরীরের খোলা অংশে মেখে নিন। এবার শরীর থেকে যে গন্ধ বের হবে তা মশা দূরে রাখতে দারুন কার্যকর। অন্তত আট ঘণ্টা...

Read More

Lifestyle

*সকালে ওঠার সময়টা অন্তত আধ ঘণ্টা এগিয়ে আনুন যাতে ব্যায়ামের জন্য অন্তত বিশ মিনিট সময় হাতে থাকে।
*ওয়ার্ক আউট করার আগে ফল খেয়ে নিতে পারেন। তবে বিছানায় বসে নয়।...

Read More

Lifestyle Image

ওজন কমাতে টিপস

*খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিল চিকেন আর মটনের আইটেম। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে। এর পরিবর্তে খাদ্য তালিকায় রাখুন মাছ। তবে কড়া করে মাছ ভাজার পরিবর্তে হাল্কা ভেজে মাছের ঝোল, বা সবজির সঙ্গে সেদ্ধ মাছ খেতে পারেন। পাশাপাশি মাসে একদিন চিকেন খান।
*ফলের মধ্যে থাকা ভিটামিন আর অন্যান্য পুষ্টিগুণ শরীরের পক্ষে সহায়ক। ফ্রুট সালাদ বানিয়ে খেতে পারেন। আম, কলা আনারস, পেঁপে, পেয়ারা, সফেদা, বেদানা রাখুন ফলের তালিকায়।
*প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমান। কারণ ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে যারা অল্প ঘুমায় তাদের দ্রুত ক্ষুধা পায়।
*চেষ্টা করুন কম তেল ও কম মশলায় খাবার রান্না করতে। এছাড়া আপনার ওজন, উচ্চতা ও রোগ-ব্যাধি অনুযায়ী কী ধরনের খাবার খাওয়া উচিত, সে ব্যাপারে অভিজ্ঞ ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ নিন।
*স্বাস্থ্যের অতিরিক্তি ওজন কমানোর জন্য চিনি খাওয়া ত্যাগ করুন। সকালের চায়ে এক চামচ চিনি চললেও সারাদিনে যতটা সম্ভব বাদ দিন চিনি। মিষ্টি, চকলেট, পিৎজা, বার্গার, পেস্ট্রি মাসে একবার খেতে পারেন। এসব খাবার নিয়মিত বা সাপ্তাহিক তালিকা থেকে বাদ দিন।
*খাবারের তালিকায় বৈচিত্র্য রাখুন। একই খাবার দিনে তিনবার খেলে কিন্তু কোনো উপকার হবে না। খেয়াল রাখবেন ব্রেকফাস্টে কার্বোহাইড্রেট, লাঞ্চে প্রোটিনের মাত্রা যেন ঠিক থাকে। বিকেলের খাওয়া বাদ দেবেন না। হাল্কা নাস্তা করতে পারেন এ সময়ে। আর খাওয়ার সময় আস্তে আস্তে চিবিয়ে খান। তাহলে নিজেকে ভয়ংকর ক্ষুধার্ত মনে হবে না।
*নিয়মিত ব্যায়াম করুন। কেননা ডায়েটিং করলেন আর সারাদিন ঘুমালেন, তাহলে ওজন কমানোর চেষ্টাটাই ব্যর্থ। সকালে হাল্কা ব্যায়াম করুন। একান্তই যদি না পারেন তাহলে অন্তত ৩০ মিনিট হাটাহাটি করুন।[…]

Lifestyle Image

স্কিপিং বা দড়ি লাফে উপকারিতা

*মাত্র ৩০ মিনিট দড়ি লাফিয়ে আপনি ৪৫০ ক্যালোরি পোড়াতে পারেন। শুনলে অবাক হবেন যে, ১০ মিনিট দড়ি লাফাতে আপনার যে শারীরিক পরিশ্রম হয়, তা মাত্র ৮ মিনিটে ১ মাইল দৌড়ানোর সমান। পুরো শরীরের অতিরিক্ত ওজন বা পেট যেটাই কমাতে চান, সেটা নিয়মিত স্কিপিংয়ের মাধ্যমে সম্ভব। তাই আজই একটি স্কিপিং রোপ বা লাফানোর দড়ি বানিয়ে নিন বা কিনে নিন। তবে প্রথমদিকে শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে যতোটা স্কিপিং করা সম্ভব, ততোটা স্কিপিং করুন। দম অনুযায়ী আস্তে আস্তে সময়টা বাড়ান।
*হার্ট ও ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে নিয়মিত দড়ি লাফের অভ্যাস। দম বাড়াতে, শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া ও ছাড়ার ক্ষেত্রে দড়ি লাফ বেশ কার্যকরী। হার্টও সারা শরীরে বেশি রক্ত সরবরাহ করবে, যা আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশের টিস্যুগুলোতে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ও পুষ্টি-উপাদান পৌঁছে দেবে।
*নিয়মিত স্কিপিংয়ের ফলে আপনার শরীরের ওপরের ও নিচের অংশ অর্থাৎ কোমর থেকে পায়ের পাতার মাংসপেশীর গঠন সুন্দর ও দৃঢ় হয়। ওপরের অংশও বলিষ্ঠ হয় যেহেতু আপনি দড়ি লাফানোর জন্য আপনার হাত ও কাঁধ ব্যবহার করছেন।
*দড়ি লাফের অভ্যাসে আপনার শরীর আগের চেয়ে অনেক বেশি নমনীয় হবে এবং আপনার শরীরের ভারসাম্য ও সমন্বয় রাখতে সাহায্য করবে। স্কিপিংয়ের সময় যেহেতু আপনার মস্তিষ্কের দুটি অংশই সমানভাবে সক্রিয় থাকে, সেজন্য যে কোন কাজে আপনার মনোযোগও বাড়তে থাকে।
*স্কিপিংয়ের ফলে আপনার শরীরের হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়, হাড়ের ক্ষয় রোধ করে এবং অস্টিওপোরোসিস জাতীয় মারাত্মক সমস্যা থেকে দূরে রাখে।
*দড়ি লাফের সময় আপনার ক্যালোরি খরচ হয় এবং অল্প সময়ে পর্যাপ্ত পরিশ্রম হয়। শরীর থেকে ঘামের মাধ্যমে বিষাক্ত উপাদানগুলোর অনেকটাই বেরিয়ে যায়। এতে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা, মসৃণতা ও সজীবতা বৃদ্ধি পায়।
*যে কোন ব্যায়ামই রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। স্কিপিংটা হতে পারে যে কোন খেলার...[…]

Lifestyle Image

অবসাদ দূর করুণ

*অবসাদে ভুগলে মনে সবসময় ভুলভাল ও অপ্রয়োজনীয় ভাবনা ভিড় করে থাকে। এই ধরনের নেগেটিভ চিন্তা অবসাদগ্রস্ত মানুষকে কোনো ভাবে সাহায্য তো করতেই পারে না, বরং ঠেলে দেয় আরও গভীর অবসাদের দিকে। নিজের ইন্দ্রিয়কে সজাগ রেখে দৃশ্য, স্পর্শ, শব্দ, স্বাদের ব্যাপারে মনযোগী থাকুন। নিজেকে মনযোগী করে কাজের মধ্য ব্যস্ত থাকলে নেগেটিভ চিন্তা মাথায় আসবে না।
*অবসাদ কাটানোর জন্য খুব উপযোগী গান শোনা। তবে বেদনার গান নয়, এমন গান শুনুন যা মনকে শান্তি দেবে, খুশি রাখবে আপনাকে। পজিটিভ গান চালালে চারপাশটাই পজিটিভ এনার্জিতে ভরে ওঠে। মানসিক অবস্থার পরিবর্তন করে অবসাদ দূরে রাখতে পারে গান।
*অবসাদে ডুবে থাকা মানুষ নিজের চারপাশে সবসময়ই হতাশা দেখে। কথাবার্তার মধ্যেও ফুটে ওঠে নেগেটিভ চিন্তাভাবনা। নিজের সম্পর্কে সংশয়, নিজেকে মূল্যহীন ভাবেন অবসাদে ভোগা মানুষ। এই সময় মানুষ খারাপ কিছু ঘটলে নিজেকে দোষ দেয়, ভালো কিছু ঘটলে ভাগ্যকে ধন্যবাদ জানায়। নেগেটিভ চিন্তা, নেগেটিভ কথাবার্তা থেকে দূরে থাকা উচিত অবসাদে ভোগা মানুষের।
*অপ্রয়োজনীয় জিনিস নিয়ে ভাবা ও প্রয়োজনের থেকে বেশি চিন্তা করা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। এইসব ক্ষোভ, ভাবনা চিন্তাই আপনার সবথেকে বড় শত্রু । এরাই আপনাকে অবসাদের গভীরে নিয়ে যায়। বই পড়ে বা পাজল সলভ করে সময় কাটালে অবসাদ থেকে দূরে থাকা যাবে।
*অবসাদে ভুগলে মানুষের ঘুম কমে যায়। সবসময় অস্বস্তি ও মানসিক চাপের কারণে টানা ঘুম হয় না ভালো। কিন্তু শারীরিক বা মানসিক সুস্থতার জন্য ভালো ঘুম খুব জরুরি।
*অবসাদ কাটাতে প্রতিদিন শরীরচর্চা করা প্রয়োজন। শরীরচর্চার ফলে শরীর থেকে এনডোরফিন বেরিয়ে যায়। ফলে আমাদের মন ভালো থাকে। মন ভালো রাখার পাশাপাশি শরীর সুস্থ থাকায় রোগভোগও অনেক কম হয়। বাড়ে আত্মবিশ্বাস। সকল মানুষেরই প্রতিদিন আধ ঘণ্টা থেকে ১ ঘণ্টা...[…]

Lifestyle Image

সকালে ১ গ্লাস পানি

*সকালে খালি পেটে ১ গ্লাস পানি আমাদের পাকস্থলী পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে এবং পাকস্থলীর স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
*সকালে ১ গ্লাস পানি পান কোলন পরিশোধিত করে, যার ফলে আমাদের পাকস্থলীতে পুষ্টি গ্রহন হওয়ার কাজটি সঠিকভাবে সম্ভব হয়।
*সকালে ১ গ্লাস পানি পানের ফলে পাকস্থলী ও কোলন পরিষ্কার করে বলে আমাদের পরিপাকতন্ত্রের কর্মক্ষমতা অনেক বেশি উন্ন হয়। এতে করে আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
*সকালে মাত্র ১ গ্লাস পানি পানের ফলে দেহের রক্তের ক্ষতিকর টক্সিন দ্রুত শরীর থেকে বের হয়ে যায়, এতে করে আমাদের ত্বকের লুকোনো উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। ত্বক হয়ে উঠে ভেতর থেকে উজ্জ্বল।
*সকালে খালি পেটে পানি পানের ফলে আমাদের দেহে রক্ত উৎপাদনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং নতুন রক্তের কোষ গঠিত হয়, একইভাবে দেহের মাংসপেশির কোষ গঠনে সহায়তা করে এই অভ্যাসটি।
*সকালে খালি পেটে পানি পানের ফলে হজমশক্তি বৃদ্ধি পায় এতে করে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাও সম্ভব হয়।
…শরীর সুস্থ তো সব কিছুই ভালো। আমরা শারীরিক ভাবে সুস্থ থাকতে অনেক কিছুই করে থাকি। এমনকি শরীরটাকে সুস্থ রাখতে মুঠো মুঠো ঔষধ খেতেও আপত্তি নেই কারো। কিন্তু ঔষধ খেয়ে শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখার ব্যাপারটি অনেক পরের কথা। যদি স্বাভাবিক নিয়মে কিছু অভ্যাস রপ্ত করে নেয়া যায় তাহলে ঔষধ খেয়ে শারীরিক সুস্থতা ধরে রাখার প্রয়োজন পড়ে না। এইধরনেরই একটি ভালো অভ্যাস হচ্ছে পানি পান করা। নিয়মিত সকালে মাত্র ১ গ্লাস পানি পান করলে আপনি মুক্তি পাবেন নানা শারীরিক সমস্যার হাত থেকে।[…]

Lifestyle Image

বিউটি স্লিপ

পর্যাপ্ত ঘুম মানুষের শারীরিক ও মানসিক প্রশান্তি ছারাও নানাবিধ পরিবর্তন আনে। বয়সভেদে মানুষের ঘুমের চাহিদার পরিবর্তন হয়।
বয়স ঘণ্টা
                    ০০-০২ ১৬
                    ০৩-১২ ১০
                    ১৩-১৮ ১০
                     ১৯-৫৫ ৮
                     ৬৫+ ৬
*পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের ফলে আপনার ব্রেইন শক্তি লাভ করে। 
*পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের ফলে আপনার শরীরের নষ্ট হওয়া সেলগুলো নিজে নিজে ঠিক হয়।
*পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের ফলে আপনার শরীর গুরুত্বপূর্ন হরমন মুক্ত করে।
তাই প্রশান্তির ঘুমের অভ্যাস গরে তুলুন। এই ঘুমই আপনাকে পরবর্তী দিনে জাগ্রত রাখবে। সারাদিনের কর্ম ক্লান্ত শরীরের জন্য আরামদায়ক ঘুমের প্রস্তুতি নিন।
*শোয়ার স্থান বা বিছানা পরিষ্কার রাখুন।
*শোবার ঘর সুবাসিত রাখুন যা আপনার মনে প্রশান্তি আনবে।
*শোবার ঘরে হালকা আলোর ব্যবহার করুন।
*অতিরিক্ত শব্দ হয় এমন জিনিসগুলো সরিয়ে ফেলুন।
…সচল রাখতে ঘুম আবশ্যক। ঘুম প্রতিটা প্রাণীর জন্যেই গুরুত্বপূর্ন। স্বাভাবিক সুস্থ জীবন যাপনের একটি বড় সময় অতিবাহিত হয় ঘুমে।[…]

Lifestyle Image

অফিসে সহকর্মীর সাথে ব্যাবহার

*সহকর্মীদের সঙ্গে নিজের ব্যক্তিগত সম্পর্ক কখনও শেয়ার করবেন না। কারণ এইসব বিষয় নিয়ে শুরু হয় একটা স্বাস্থ্যকর গসিপ। যা আপনাকে মানসিক অস্থিরতায় ভোগাতে পারে।
*আপনাকে অনেককেই বিপথে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। কিন্তু তাদের জন্য নিজের ভালোবাসার সম্পর্কের উপর বিশ্বাস হারাবেন না।
*নিজের পার্সোনালিটি পরিবর্তন করবেন না। স্ত্রী বা স্বামী যদি একই অফিসে কাজ করেন, তাতেও কোনো পরিবর্তন না আনাই শ্রেয়। কারণ, আপনার কেরিয়ার বা সাফল্য হবে পার্সোনালিটির ভিত্তিতেই।
*তেমন যদি সমস্যা হয়, তবে অন্য কোম্পানীতে কাজ খুঁজে নিন। দেখবেন ঘরের বাইরে ও ভিতরে ব্যালান্সড থাকবে।
*অফিসে কেউ যদি সরাসরি ডেটিং যাওয়ার প্রস্তাব দেন, তাহলে তার সঙ্গে না যাওয়াই ভাল।
*নিজের সিক্রেটগুলো নিজের মধ্যেই রাখতে চেষ্টা করুন। সবচেয়ে ভালো হয়, নিজের মতো করে সহকর্মীদের আয়ত্তে নিয়ে আসার চেষ্টা করুন। দেখবেন কেল্লা ফতে!
*ইমোশনাল লেভেল আর পার্সোনাল লেভেল আলাদা রাখুন। দেখবেন খুব সহজ হয়ে যাবে।
*অফিসের কোনো নির্দিষ্ট আড্ডার জায়গা থেকে তাড়াতাড়ি সরে যাবেন না। সহকর্মীদের সঙ্গে ভাল করে মিশতে থাকুন।
*ভাল শ্রোতা হলেন একজন ভালো সহকর্মী। নিশ্চয় নিজের কথা শেয়ার করবেন। তবে বিপরীতে যিনি বসে আছেন, তিনি যে বোবা, এটা ভাবা একদম ভুল।[…]