Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

**মেডিটেশন- • মানসিকভাবে শক্ত করে তোলে। এটির কারণে আপনি যেকোনো পরিস্থিতি হাসিমুখে মোকাবেলা করতে পারবেন।
• আপনার ভেতরকার মনের শান্তি বাইরেও পরিস্থিতেও প্রতিফলিত হবে।
• আপনার আবেগ গুলোকে বহিঃপ্রকাশে নিয়ন্ত্রণ করবে।
• তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া দেখানো হ্রাস পাবে।
• মনকে প্রবল মানসিক চাপ থেকে দূরে রাখার একটি কার্যকরী প্রক্রিয়া এটি। আর চাপমুক্ত থাকবেন বলে আপনার মুখে সহজে বলিরেখার ছাপ পড়বে না। আপনার ত্বক থাকবে লাবণ্যময়।
*মেডিটেশনের জন্য পরিবেশটি অবশ্যই শান্ত হতে হবে। পরিবেশটি স্বল্প আলোর এবং মেডিটেশন মিউজিক দিয়ে উপযুক্ত করে তুলতে হবে।
*বসার আসন/ জায়গাটি অবশ্যই আরামদায়ক হতে হবে। মেডিটেশন মেঝেতে/চেয়ারে বসেও হতে পারে। আরামদায়ক অবস্থানে স্বাভাবিকভাবে পাদুটো আড়াআড়িভাবে বসে এবং হাতদুটি আঁকড়ে ধরে বসুন।
*এবার চোখ বন্ধ করুন। আপনি যখন চোখ বন্ধ করবেন তখন আপনার মনে অনেক চিন্তা ঘোরাঘুরি করবে। তবে আপনি কোনো চিন্তা বা প্রশ্নের উত্তর...

Read More

Lifestyle

* নারী বিদ্বেষী পুরুষদেরকে কোনো নারী পছন্দ করেন না। যে পুরুষ সারাক্ষণ নারী সহকর্মী, বান্ধুবী, কিংবা নিকট নারী আত্মীয় সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করেন, নারীদের পোশাক এমনকি চরিত্র নিয়ে নেতিবাচক...

Read More

Lifestyle

যতই ডায়েট করুন না কেন কিছুটা বাধা নিয়মে থাকুন সবসময়ে। দেখবেন একটা নিয়মে সবসময় চললে শরীরও সতেজ এবং প্রাণবন্ত থাকবে।
*সকালে প্রথমেই চা না খেয়ে পছন্দের ফলমূল খান। চা আপনার...

Read More

Lifestyle Image

মেদ নিয়ন্ত্রণের টিপস

অনেকে মনে করেন পেটে ভুঁড়ি থাকলেই বুঝতে হবে শরীরে মেদ জমেছে। কিন্তু এটা সব ক্ষেত্রে সত্যি নয়। মেদ দুই ধরনের এবং তা ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় হতে পারে।
• এক ধরনের মেদ হয় ঠিক ত্বকের নিচে যেমন উরু, কোমর, নিতম্ব ও পেটে। এসব জায়গায় মেদ জমলে তা সহজেই দৃশ্যমান।
• আরেক ধরনের মেদ জমে ত্বকের অনেক গভীরে দেহের প্রধান যন্ত্র গুলোতে যেমন- হৃদযন্ত্র, ফুসফুস, পাচকনল ও যকৃতের চারপাশে। এই মেদ দৃশ্যমান নয়, এটা বোঝা যায় দেহে ইনসুলিন বা কোলেস্টোরেলের মাত্রা বেড়ে গেলে।
মানুষের দেহে মেদ জমে তার বংশগত জিনের প্রভাবে, জীবন যাত্রার ধরনের উপর, মানসিক চাপের কারনে, অতি নিদ্রা বা অনিদ্রার কারনে, অনেকের আবার বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে। অনিয়মিত জীবন যাপন অর্থাৎ খাওয়া দাওয়া ও হাঁটাচলায় অনিয়ম করলে শরীরে মেদ জমতে থাকে। আবার চল্লিশের বেশি বয়স হলে নারীদের তুলনায় পুরুষদের মেদ জমার সম্ভাবনা বেশি থাকে আর নারীদের ক্ষেত্রে মেনোপজের সময় ওজন বেড়ে যায়।
*মেদভুঁড়ি নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য যে আপনাকে রাতদিন দৌড়াতে হবে বা খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে ডায়েট করা শুরু করে দিতে হবে এমন কিন্তু নয়। যা করতে হবে তা হলো সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পরিমিত ঘুম, শরীরচর্চা ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ।
*পর্যাপ্ত খাবার মানে ঠিক যতটুকু খাবার বা ক্যালোরি আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজন সেইমতো খাবার খাওয়া। এটা আপনার বয়স বুঝে খাবারের পরিমাণটা ঠিক করতে হবে। আর খাবার গ্রহণের সময় অবশ্যই চর্বি ও তেল জাতীয় খাবার তুলনামূলকভাবে কম খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং সুষম খাবার যেমন অঙ্কুরিত ছোলা, আঁশ জাতীয় খাবার, সবুজ ফল ও শাক-সবজি নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখবেন। বাইরের ভাজা-পোড়া খাবার বা ফাস্টফুড এড়িয়ে চলবেন। একসাথে বেশি খাবার না খেয়ে অল্প অল্প করে দিনে...[…]

Lifestyle Image

সুস্থ থাকুন

*বাইরে থেকে এসে প্রথমেই খুব ভালো করে হাত ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন। তা না হলে বাইরের জীবাণুগুলো খুব সহজেই ঢুকে পড়তে পারে আপনার শরীরে।
*কাঁচা মাংস কাটার পর কাটিং বোর্ডে অন্য কিছু কাটাকাটি করলে তাতে মাংসের জীবাণু ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই কাঁচা মাছ, মাংস কাটার জন্য আলাদা বোর্ড ব্যবহার করুন। ব্যবহারের পর অবশ্যই বোর্ড, ছুড়ি, দা এবং হাত দুটো ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া বেসিন ও রান্নাঘরের কাঁচা আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে প্রতিদিন৷ ক্ষতিকর ইদুর তেলাপোকাও যাতে উপদ্রব করতে না পারে সেদিকে নজর রাখতে হবে।
*অনেকেই শখ করে ঘরে গাছ লাগান। এ সব গাছে প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি দেওয়া হলে, তা জমে জীবাণুর জন্ম হয়, যা কিনা সেসব জায়গায় জন্মানো মশা, মাছি বা পোকামাকড়ের মাধ্যমে মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
*টুথব্রাশের ভেতরও জমে থাকতে পারে নানা রকম ব্যাকটেরিয়া। তাই ২ মাসে অন্তত একবার টুথব্রাশ পরিবর্তন করা উচিত। তা না হলে নিজের ব্রাশের জীবাণুই নিজেরই ক্ষতি করতে পারে। এছাড়া প্রতি সপ্তাহে একবার টুথব্রাশটি গরম পানি দিয়ে ধুয়ে রাখা জরুরি।
*আজকের দিনে প্রায় সব জায়গাতেই রয়েছে কম্পিউটারের ব্যবহার। চাকরির প্রয়োজনে যাঁদের ভিন্ন ভিন্ন কম্পিউটার ব্যবহার করতে হয়, তাঁদের জন্য পরামর্শ কাজ শুরুর আগে হাত দুটো ‘হ্যান্ড স্যানিটাইজার’ দিয়ে মুছে নেবেন এবং কাজ শেষ হওয়ার পর ঐ একই পদ্ধতিতে হাত পরিষ্কার করে ফেলবেন। এছাড়া বাড়িতে ঢুকেও প্রথম কাজ হতে হবে ভালো করে হাত মুখ ধুয়ে ফেলা।
*রাস্তা বা ফুটপাথে মজার মজার লোভনীয় খাবারের দোকানগুলো আমাদের হাতছানি দিয়ে ডাকে। খাবারগুলো লোভনীয় হলেও এ সব থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকা উচিত। কারন বাইরে খোলা অবস্থায় রাখা খাবারগুলোয় মাছি, ধুলোবালি পড়ে। অনেকক্ষণ আগে কেটে রাখা ফল বা সালাদ তো একেবারেই...[…]

Lifestyle Image

বয়স লুকানোর টিপস

*পানি পানের পরিমাণ বাড়িয়ে দিন।
*লেবু, কলা, আপেল, পাকা পেঁপে খান নিয়মিত।
*প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পান করুন।
*সপ্তাহে তিন দিন রাতে ভাল মানের মধু খান ও চেহারায় মেখে ধুয়ে ফেলুন।
*যতটা পারা যায় এড়িয়ে চলুন অস্বাস্থ্যকর খাবার।
*মাঝেমধ্যে বিনোদনমূলক স্থানগুলোতে ভ্রমণ করুন।
*বিবাহিত হলে সঙ্গীর সঙ্গে সময় কাটান। সঙ্গী না থাকলে বাড়ির ছোটোদের সঙ্গে মজা করুন, গল্প করুন।
*সময় পেলে পছন্দের খাবার রান্না করে নিজে খান, বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের খাওয়ান।
*ইতিবাচক চিন্তা করুন। নেতিবাচক চিন্তা চেহারায় বয়সের ছাপ ফেলে।
*অযথা রাগ করবেন না। রাগ স্বাস্থ্যের পক্ষে মোটেই ভাল নয়।
*গল্পের বই বা পুরনো কোনও লেখা পড়ুন। পছন্দের গান চালিয়ে গুনগুন করুন।
*সবসময় শিরদাঁড়া সোজা রেখে দাঁড়িয়ে থাকার অভ্যাস করুন। কুঁজো হয়ে একদমই হাঁটবেন না।
*প্রতিদিন নিয়ম করে ঘুমান। অন্তত আট ঘণ্টা ঘুমাতেই হবে।
*প্রতিদিন সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস করুন।
*ফাস্টফুড পছন্দের খাবার হলে মাঝে মধ্যে খান। কিন্তু খেতে হবে প্রচুর শাক সবজি।
*ব্যায়াম করুন নিয়মিত। আর যদি না পারেন তাহলে প্রতিদিন নিয়ম করে আধা ঘণ্টা হাঁটুন, নইলে মুটিয়ে যেতে পারেন। মনে রাখবেন, মুটিয়ে যাওয়া মানেই কিন্তু নিজেকে বয়সি করে তোলা।
...খাওয়া-দাওয়া ও নিয়মানুবর্তিতাগুলো পালন করলে বয়স ধরে রাখতে কাজ দেয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের গাঁথুনি ত্বকের জৌলুস সব কিছুতে ধস নামবে, এটাই স্বস্বাভাবিক । এ অবস্থায় নিজেরা একটু চেষ্টা করলেই লাবণ্য কে ধরে রাখা সম্ভব। আর এটাকেই বলে বয়স ধরে রাখা।[…]

Lifestyle Image

ভালো স্বামীর গুণাবলী

* আত্মবিশ্বাস শুধু একটি শব্দ নয়, একটি শক্তি যা আমাদের জীবনের কঠিন পরিস্থিতিও সহজভাবে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। আত্মবিশ্বাসী পুরুষ নিজের প্রতিটি কাজ সম্পর্কে ধারণা রাখতে পারেন, তারা নিজের আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমে নিজের অবস্থান উন্নত করার ক্ষমতা রাখেন। তাই আত্মবিশ্বাস ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন পুরুষ নারীদের কাছে সব সময়েই আকর্ষণীয়।
* আন্তরিক থাকুন। স্ত্রীর প্রতি মুগ্ধতা প্রকাশ করুন। দুর্বলতা থাকলে তা স্বীকার করে নিন। তবে আপনার গোপন কথা বলবেন না। স্ত্রী যদি কোনো অর্জনের কথা বলে তাহলে সেটার প্রশংসা করুন। এগুলোই ভালো ব্যক্তিত্বের প্রকাশ। আর একজন নারী সব সময়ই চায় তার স্বামী ব্যক্তিত্ববান হোক। ব্যক্তিত্ববান মানুষ সবার কাছে শ্রদ্ধার পাত্র।
* শুধুমাত্র একপক্ষের ছাড় দেয়া কখনোই একটি সম্পর্ককে বেশিদিন টিকিয়ে রাখতে পারে না। মনে রাখুন, নিজের পরিবার ছেড়ে আসার কষ্ট এবং সেই সঙ্গে নতুন পরিবেশকে মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা— এই দুই-ই স্ত্রীর জন্য বেশ কঠিন। এ সময়ে স্ত্রীর জন্য স্বামীর আন্তরিক চেষ্টা এবং ভালোবাসার কোনো বিকল্প নেই। তাই প্রত্যেকটি নারীই চায় তার জীবনসঙ্গী অনেক সহযোগী মনোভাবের হোক।
* একটি মেয়ে তার জীবনসঙ্গীর কাছে সমর্থনের আশা করেন সব চাইতে বেশি। যে পুরুষ সঠিক সময়ে ন্যায়-অন্যায় বিচার করে নিজের সঙ্গিনীর পক্ষ নিতে দ্বিধাবোধ করেন না তারাই নারীদের কাছে একজন সঠিক জীবনসঙ্গী হিসেবে বিবেচিত হন।
* নিরাপত্তা হল সুরক্ষিত থাকার অবস্থা। এই সুরক্ষা হতে পারে যে কোনো ধরনের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক, আর্থিক, রাজনৈতিক, আবেগকেন্দ্রিক, পেশাগত বা শিক্ষাগত ব্যর্থতা, পরাজয়, ক্ষতি, ভীতি, দুর্ঘটনা ইত্যাদি থেকে। তাই সব সমস্যা এবং বিপদ-আপদের হাত থেকে দূরে থাকতে একজন নারী তার জীবনসঙ্গীর কাছেই প্রথমে যান। তিনি আশা করেন তার জীবনসঙ্গী তাকে সেই সব সমস্যা থেকে মুক্ত রাখার ক্ষমতা রাখে।
* আপনার স্ত্রী অবশ্যই...[…]

Lifestyle Image

ঘুম থেকে উঠে যা যা করবেন না

*অনেকে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে জিমে দৌড়ান। যা একেবারেই করা উচিৎ না।
*ঘুম থেকে ওঠার পর নিজেকে একটু সময় দিন। সাধারণত ঘুম থেকে ওঠার পর শরীর স্বাভাবিক হতে একটু সময় নেয়।
*ফিটনেস এক্সপার্টদের মতে, সকালে উঠে কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ রেখে চুপ করে থাকুন। বেশ কয়েকটি ডিপ ব্রেথ নিন।
*ঘরের উষ্ণতায় রাখা পানি পান করুন। তারপর কাজ শুরু করুন।
*ঘুম থেকে ওঠার পর আমাদের মাংসপেশি, বিশেষত মেরুদণ্ড একটু স্টিফ হয়ে থাকে। ফলে উঠে বসার আগে একটু স্ট্রেচ না করলে এই স্টিফনেস সারা দিন থাকতে পারে। তাই বিছানায় শোয়া অবস্থায় ৩-৪ বার একটু হাল্কা স্ট্রেচ করে তার পর উঠুন।
*ঘুম থেকে উঠেই সবার আগে চা একদম নয়। রাতে খাবার পর দীর্ঘক্ষণ না খাওয়ার ফলে আমাদের শরীর অ্যাসিডিক হয়ে থাকে। ফলে দুধ-চিনি দেয়া চা বা কফি আমাদের শরীরকে আরও অ্যাসিডিক করে তোলে। তার বদলে বেশ খানিকটা পানি, লাইম জুস খেতে পারেন।
*ঘুম থেকে উঠেই- কে কী মেইল করল, কার মেসেজ এলো এসব চিন্তা দূরে রাখুন। সকালে উঠে পৃথিবীর সমস্যা সমাধান করতে গেলে নিজের সমস্যা বাড়াবেন। মনস্তাত্ত্বিকদের মতে, এতে মেজাজ রুক্ষ হয়ে যায়। সুতরাং মোবাইল দূরে রাখুন।
*ব্রেকফাস্ট না করার যদি অভ্যাস থাকে তো এখনই পাল্টে ফেলুন। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ব্রেকফাস্ট যারা করেন না তারা স্থুলতা, ডায়াবেটিক এবং অল্পতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। ঘুম থেকে উঠে ব্রেকফাস্ট করলে শরীর একেবারে চাঙ্গা থাকবে। কয়েকটি ভেজানো কাঠবাদাম, রুটি-তরকারি বা ফল ইত্যাদি খেতে পারেন।
*কোন কারনে সকাল সকাল মেজাজ খারাপ হলেও নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করুন। অনেকের স্বভাব থাকে সকালে খুব বেশি আওয়াজে গান চালানোর। এটাও ত্যাগ করুন। সঙ্গীত অবশ্যই ভালো। তবে সব সঙ্গীত নয়। সকালে...[…]

Lifestyle Image

ইস্ত্রি করুন সঠিক নিয়মে

কাপড় ইস্ত্রি করার বিশেষ কিছু নিয়ম রয়েছে। এসব নিয়ম মেনে চললে কাপড়ের মান দীর্ঘদিন অটুট থাকে।-
*পোশাক টেবিলে ইস্ত্রি করতে পারেন। টেবিল না থাকলে মেঝেতে কাঁথা বিছিয়ে তার উপর সুতি মোটা কাপড় বিছিয়ে ইস্ত্রি করুন।
*কাপড় ইস্ত্রি করার আগে খেয়াল করুন সুতি, সিল্ক, জর্জেট, লিনেন, অর্থাৎ কোন ধরনের কাপড় ইস্ত্রি করছেন। কাপড়ের ধরন বুঝে ইস্ত্রির তাপমাত্রা নির্ধারণ করুন। সাধারণত ইস্ত্রির গায়েই কাপড়ের ধরন অনুযায়ী কত তাপমাত্রা প্রয়োজন তা লেখা থাকে।
*অ্যারারুট কিংবা মাড় দেয়া কাপড় পানি ছিটিয়ে ইস্ত্রি করুন। তা না হলে কাপড় পুড়ে অথবা ফেঁসে যাবার সম্ভাবনা থাকে।
*মসৃণ চকচকে সার্টিন বা ক্র্যাপজাতীয় কাপড় সব সময় আরেকটি হাল্কা ভেজা সুতি কাপড়ের ভাঁজের মধ্যে রেখে তারপর ইস্ত্রি করুন।
*ব্লক, হ্যান্ডপেইন্ট, স্ক্রিনপ্রিন্ট করা কাপড় উল্টো দিক থেকে ইস্ত্রি করুন। তাহলে কাপড়ের রঙ নষ্ট হবে না।
*সুতি কাপড় খুব গরম ইস্ত্রি দিয়ে ইস্ত্রি করবেন না,এতে কাপড়ের রং জ্বলে যায়। সব সময় উল্টো দিকে আয়রন করুন এবং তুলে রাখার আগে আয়রন করার সময় যদি পানি ব্যবহার করে থাকেন, তবে তা বাতাসে শুকিয়ে নিন।
*ব্লাউজ বা শার্ট ইস্ত্রি করার সময় প্রথমে হাতা ও কলার প্রথমে ইস্ত্রি করুন তারপর বাকিটুকু ইস্ত্রি করুন।
*কুশন উল্টো করে ইস্ত্রি করুন। টেবিল ম্যাটে মনোগ্রাম থাকলে উল্টো দিক থেকে ইস্ত্রি করুন।
*যাদের বডি স্প্রে বা পারফিউম সরাসরি গায়ে ব্যবহার করলে এলার্জি কিংবা অন্যান্য সমস্যা হয়, তারা কাপড় আয়রন করার সময় কাপড়ের উপর একটু পারফিউম ছিটিয়ে নিয়ে আয়রন করুন। এতে ঐ গন্ধ অনেকদিন পর্যন্ত স্থায়ী হবে এবং গায়ে সরাসরি পারফিউম ব্যবহারের ঝামেলা থেকেও রক্ষা পাবেন।
*কাপড় ইস্ত্রি করা হলে ঘণ্টাখানেক কাপড় ঠাণ্ডা করে তার আলমিরাতে রাখুন। এতে কাপড় ভালো থাকবে দীর্ঘদিন।
...পোশাক...[…]