Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Entertainment Image
Entertainment Image

নতুন রেকর্ডে পপ সম্রাট

পপ সম্রাট মাইকেল জ্যাকসন পৃথিবীতে নেই। কিন্তু রয়েছে তার সৃষ্টিকর্ম। আর এর মাধ্যমেই ভক্তদের হৃদয়ে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। নতুন খবর হল মৃত্যুর পরও ২০১৫ সালে রেকর্ডিং মিউজিক বিক্রিতে ৭৫ মিলিয়ন পাউন্ড আয় হয়েছে। যা নতুন একটি রেকর্ড। আর এ তথ্য জানিয়েছে ফোবর্স। মাইকেল জ্যাকসন তিন দশকের বেশি সময় ধরে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন। তিনি বেঁচে থাকাকালীন ৭১৯ মিলিয়ন পাউন্ড আয় করেছেন। আর ২০০৯ সালে তার মৃত্যুর পর তার গান বিক্রি করে আয় হয়েছে ৬৫৩ মিলিয়ন পাউন্ড।
২০০৯ সালের ২৫ জুন মাইকেল জ্যাকসন ৫০ বছর বয়সে হার্ট অ্যাটাকে লস অ্যাঞ্জেলেসের তার নিজ বাড়িতে মারা যান। তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক কনরাড মুরি অতিমাত্রায় চেতনানাশক ওষুধ দিয়েছিলেন বলে প্রমাণিত হওয়ায় ২০১১ সালে তার বিরুদ্ধে জ্যাকসন হত্যার অভিযোগ আনা হয়। তিনি এ মামলায় অভিযুক্ত হন। ১৯৫৮ সালের ২৯ আগস্ট আমেরিকার গ্যারি ইন্ডিয়ানায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন এ পপ রাজা। তিনি মাত্র ৫ বছর বয়সেই ১৯৬৩ সালে পেশাদার সঙ্গীত শিল্পী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন তিনি। তখন জ্যাকসন ফাইভ নামের ব্যান্ডের সদস্য হিসাবে গান গাইতেন।
পরিবারের ৭ম সন্তান মাইকেল। তার প্রতিভার কথা জানান দিয়েছিলেন মাত্র ৫ বছর বয়সেই। এরপর সময়ের সাথে পাল্লা দিয়েই ১৯৭১ সাল থেকে একক শিল্পী হিসাবে গান গাইতে শুরু করেন। এরইমধ্যে তার গাওয়া ৫টি গানের অ্যালবাম বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রিত রেকর্ডের তালিকায় যুক্ত হয়েছে। যা হলো, অফ দ্য ওয়াল (১৯৭৯), থ্রিলার (১৯৮২), ব্যাড (১৯৮৭), ডেঞ্জারাস (১৯৯১) এবং হিস্টরি (১৯৯৫)। সঙ্গীত সেই সঙ্গে, নৃত্য এবং ফ্যাশন তিনিটি ধারার চমকপ্রদ প্রদর্শনই তাকে অন্য সবার থেকে আলাদা করেছে। ১৯৮০র দশকে মাইকেল জ্যাকসন সঙ্গীত শিল্পীদের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছান।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

কোচি চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা ছবি \'নির্বাসিত\'

ভারতের কোচি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র প্রতিযোগিতায় সেরা মুভি নির্বাচিত হয়েছে তসলিমা নাসরিনের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিতব্য ছবি 'নির্বাসিত' ।

মুক্তির আগেই সংবাদ শিরোনামে ছিল চূর্ণী গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচালিত এই ছবিটি। আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র অঙ্গনের পাশাপাশি সদ্যসমাপ্ত ২১তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবেও স্থান পায় এটি।

এতে বাংলাদেশের আলোচিত-সমালোচিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন ও তার সাদা বেড়াল মিনুর 'নির্বাসিত' জীবনকে তুলে ধরেছেন নির্মাতা। এদিকে, কোচিতে সেরা ছবির পুরস্কার জেতায় উচ্ছ্বসিত চূর্ণী। তিনি জানান, 'ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের দিন কয়েক আগে জানতে পারি, এটি প্যানোরামা বিভাগে রাখা হয়েছে।

ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বিশিষ্টদের বিচারে সেরা হওয়ার একটা আলাদা সম্মান আছে। আমি রোমাঞ্চিত। এটা সত্যিই বড় সারপ্রাইজ।' ছবিটি নিয়ে এর আগে তসলিমা নাসরিন বলেন, 'আমার খুব ভালো লেগেছে যে শেষ পর্যন্ত একটা ছবি হয়েছে। তাও আবার একজন গুণী শিল্পী ছবিটি করেছেন। ভারতে এর আগে অনেকেই আমার গল্প নিয়ে ছবি করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন, কিন্তু শুরু করতে পারেননি। রাজনীতিকরা বাধা দিয়েছে। এই ছবিটা খুব পরিচ্ছন্ন একটি ছবি। কৌশক এবং চূর্ণি গাঙ্গুলিকে আমার অভিনন্দন।'

ছবিটি পরিচালনার পাশাপাশি মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন চূর্ণি গঙ্গোপাধ্যায়। এছাড়া আরও অভিনয় করেছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়, রাইমা সেনসহ অনেকে।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

এই বছরের শেষ ছবি লাল চর

আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশজুড়ে মুক্তি পাচ্ছে চলতি বছরের শেষ চলচ্চিত্র ‘লাল চর’।

ইমদাদুল হক মিলনের ‘নদী উপাখ্যান’ উপন্যাস অবলম্বনে সরকারি অনুদানে নির্মিত এ ছবিটি পরিচালনা করেছেন নাট্যাভিনেতা ও নির্মাতা নাদের চৌধুরী।

জাজ মাল্টিমিঢিয়ার পরিবেশনায় এই চলচ্চিত্রটির মাধ্যমেই প্রথমবারের মতো চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করছেন নাদের চৌধুরী। আর প্রথম চলচ্চিত্রটি বড় ধরনের একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে মন্তব্য করে নাদের চৌধুরী বলেন, ‘লাল চর’ চলচ্চিত্রটিই আমাকে চ্যালেঞ্জ করার দৃঢ় প্রত্যয় আর আত্মবিশ্বাস জাগিয়েছে। শুধু মাত্র দর্শকের পূর্ণমাত্রার তৃপ্তি দিতেই ‘লাল চর’ বানিয়েছি। কারণ আমি মনে করি, দর্শকই চলচ্চিত্রের মূল উৎস।

যে চলচ্চিত্র দর্শকই দেখলো না, সেই চলচ্চিত্র অস্কার পেলে কী আর ঘরভর্তি পুরস্কার পেলেই কী! আমার প্রবল আত্মবিশ্বাস, ‘লাল চর’ সব ধরনের দর্শক দেখবে, হাসবে, ভালবাসবে এবং কাঁদবেও।’ চলচ্চিত্রটিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনিসুর রহমান মিলন ও সেরা নাচিয়ে প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন মোহনা মোস্তফা মোহনা মীম। এ ছাড়া আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন মাসুম আজিজ, ঝুনা চৌধুরী, সাবিহা আজিজ, শহীদুজ্জামান সেলিম, রফিকুল্লাহ সেলিম, কাজী শিলা নাদের চৌধুরীসহ মঞ্চের কয়েকজন তরুণশিল্পী। চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন ফরিদ আহমেদ।

উল্লেখ্য, এবছরের ২৮ জানুয়ারি এফডিসির ভিআইপি ল্যাবে লালচরের মহরত অনুষ্ঠিত হয়। ১ ফেব্রয়ারি মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে পদ্মার চর এলাকায় শুরু হয় চলচ্চিত্রটি’র দৃশ্যধারণ। গত ১৮ নভেম্বর বিনাকর্তনে সেন্সর ছাড়পত্র পায় ‘লাল চর’।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

সঞ্জয়স সুপার টিম শর্ট ফিল্মটি অস্কারে এগিয়ে

আমেরিকান পরিচালক সঞ্জয় প্যাটেলের অ্যানিমেটেড শর্ট ফিল্মটি অস্কারের জন্য শর্ট লিস্ট করা হয়েছে। এছাড়া অ্যাকাডেমি পুরস্কারের জন্যও ১০ টি ছবির
লিস্টে রয়েছে মুভিটি।
'সঞ্জয়স সুপার টিম' নামের ছবিটির প্রথম লুকে দেখা যায়, একটি ছেলে টিভিতে সুপার হিরো মুভি দেখছে। কিন্তু একই সময়ে তার বাবা ঘরের আরেক কোনায় পূজা দিচ্ছিলেন। কিন্তু পূজার ঘণ্টায় ছেলেটির কার্টূন দেখতে সমস্যা হওয়ার কারণে সে টিভির ভলিউম বাড়িয়ে দেয়। আর এতে বাবা বিরক্ত হয়ে টিভি বন্ধ করে তাকে কাছে যাকে। এতে ছোট ছেলেটি হতাশ হয়ে বাবার সামনে এগিয়ে যায়। এভাবেই গল্পটি শুরু হয়।
মূলত নিজের ছেলেবেলা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে ছবিটি বানিয়েছেন পরিচালক। ছোট থেকেই আধুনিক সংস্কৃতির সঙ্গে নিজের বাড়ির হিন্দু ঐতিহ্যকে কোনও ভাবেই মানাতে পারতেন না তিনি। সেই মতানৈক্যকে মাথায় রেখে নিজের ছেলেবেলাকে কেন্দ্র করে এই অ্যানিমেটেড মুভি বানিয়েছেন তিনি।
সঞ্জয়ের সঙ্গে যে অ্যানিমেটেড মুভিগুলিকে মনোনীত করা হয়েছে সেগুলি হল, 'বিয়ার স্টোরি', 'কারফেস', 'ইফ আই ওয়াজ গড', 'লাভ ইন দ্য টাইম অফ মার্চ ম্যাডনেস', 'মাই হোম', 'অ্যান ওবজেক্ট অ্যাট রিসেট', 'প্রোলগ', 'উই কান্ট লিভ উইদাউট কসমস' এবং 'ওয়ার্ল্ড অফ টুমরো'।
ডলবি থিয়েটারে ২০১৬-র ২৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে ৮৮ তম অ্যাকাডেমি পুরস্কার।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

বলিউডের ৭ অজানা কথা জানালেন আনুশকা শর্মা

মন খুলে কথা বলার জন্য বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে অভিনেত্রী আনুশকা শর্মার সুনাম রয়েছে। ২৭ বছর বয়সী এই তারকাকে এ বছর দেখা গিয়েছে ‘এনএইচটেন’ ও ‘বোম্বে ভেলভেট’ ছবিতে। চলচ্চিত্র সমালোচক অনুপমা চোপড়ার সাথে এক সাক্ষাৎকারে এই নায়িকা তাঁর জীবন বলিউডের অনেক অজানা কথা খোলাসা করেছেন। তিনি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির লিঙ্গ বৈষম্যের বিরুদ্ধে ও সাত বছরের ক্যারিয়ারে আরো নানা ধরনের সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন এই আলাপে।
বিশেষভাবে সাতটি ব্যাপারে তিনি কথা বলেছেন যা থেকে তাঁর সমসাময়িক ও সিনিয়র সহঅভিনেতা অভিনেত্রীরা অনেক কিছু শিখতে পারবেন।
১. সঠিক পরিসংখ্যান জানা নেই, তবে আমি জানি এটি সত্যি কারণ এর অভিজ্ঞতা আমার আছে। যেকোন সিনেমায় মেয়েদেরকে অবশ্যই দেখতে সুন্দরী, গুণের অধিকারী এবং আকর্ষণীয় হতে হয়, যাতে দর্শকেরা নায়িকার প্রেমে পড়তে পারে। ব্যপারটি কিছুটা আমাদের সমাজেরই প্রতিচ্ছবি।
২. পুরুষ অভিনেতাদের বয়স যতই হোক, তবুও তারা ইন্ডাস্ট্রিতে নায়কের ভূমিকায় কাজ করতে পারে। দর্শকরা ব্যাপারটি খুবই স্বাভাবিকভাবেই গ্রহণ করে এবং আমি নিজেও এটি সমর্থন করি। কিন্তু নায়িকাকে অবশ্যই কম বয়সী এবং আকাঙ্ক্ষিত হতে হয়। কিছু সিনেমা বাদে বেশিরভাগ ছবিতেই নায়িকাদের অযথাই দেখানো হয়। অন্যান্য গুণাবলীগুলো থেকে শুধুমাত্র নায়িকাদের সৌন্দর্য ও ‘নখরা’ গুলোকেই বারবার বেশিরভাগ সিনেমাতে প্রাধান্য দেয়া হয়।
৩. শুধুমাত্র পারিশ্রমিকেই নয়, সব ব্যাপারেই বৈষম্যের মাঝে পড়তে হয় অভিনেত্রীদেরকে। এমনকি আউটডোর শুটিংয়েও দেখা যায় নায়কেরা নায়িকাদের তুলনায় সেরা রুমটিই পেয়ে থাকে।
৪. যদি এমন কোনো ছবিতে আমার চরিত্রটি কোনো নায়কের চেয়ে বেশি প্রাধান্য পায়, তখন দেখা যায় বেশিরভাগ অভিনেতাই সেই চরিত্রতিতে অভিনয় করতে চান না।
৫. আমাদের সমাজে ছেলেরা অনেক গুরুত্ব পায়। সে কারণেই ধারণা করা হয়, পুরুষ অভিনেতাদের দিয়েই ছবির লগ্নির টাকা তুলে আনা সম্ভব। তাঁর পারিশ্রমিকও সেই কারণে বেশি হয়ে থাকে।
৬....
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

অদ্ভুত জুটির বিখ্যাত দশ রোমান্টিক চলচ্চিত্র

পৃথিবীর অনেক চলচ্চিত্র বিখ্যাত হয়েছে শুধু জুটির দর্শক প্রিয়তার কারণে। আর এ জুটির অধিকাংশ দর্শক প্রিয়তা পেয়েছে রোমান্টিক কাহিনির জন্য। তবে বিশ্বের রোমান্টিক গল্পের কিছু চলচ্চিত্রে দেখা গেছে, অদ্ভুত কিছু জুটি। যেমন- শিপ্পাঞ্জির সঙ্গে নারীর প্রেম কিংবা কিশোরের সঙ্গে বৃদ্ধার প্রেম অথবা রোবটের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক।

তবে অদ্ভুত এমন জুটির অসামঞ্জস্যতার কারণে যে তারা দর্শকপ্রিয়তা পাননি তা নয়। এসব জুটির অনেক সিনেমা দর্শক প্রিয়তা পেয়েছে। বিখ্যাত দশ রোমান্টিক সিনেমার কাহিনি নিচে তুলে ধরা হল:

লেট দ্যা রাইট ওয়ান ইন :
সুইডেনের চলচ্চিত্র লেট দ্যা রাইট ওয়ান ইন। টমাস আলফ্রেডসন পরিচালিত একটি আকর্ষণীয় কল্পনাপ্রবণ গল্পে নির্মিত রোমান্টিক এ সিনেমাটি। একটি তুষারময় স্টকহোমের শহরতলীতে অবস্থিত একটি ফ্লাটে ঘটে যাওয়া সহিংসতা এই সিনেমায় দেখানো হলেও নির্বাসিত এলির রহস্যময় প্রেমের সম্পর্ক এবং ঘটনাবলির কারণে সিনেমাটি রোমান্টিক সিনেমার কাতারে পড়ে। তবে গ্রাম থেকে মাঝে মাঝে শহরে আসা ১২ বছর বয়সী ইভনের সাথে এলির সম্পর্ক এই সিনেমায় একটি ব্যতিক্রম জুটি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। সিনেমাটির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন ক্যারি হেডিব্রান্ট এবং লিনা লেন্ডারসন।

লার্স অ্যান্ড রিয়েল গার্ল :
একটি নিরেট কমেডির সাচে গড়ে ওঠা চলচ্চিত্র হলো লার্স অ্যান্ড রিয়েল গার্ল। তবে কমেডির মধ্যেও একটি মানুষের সাথে নারী পুতুলের প্রেম সিনেমাটিতে যোগ করেছে রোমান্টিকতার আলাদা এক মাত্রা। ২০০৭ সালের অক্টোবরে মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি ঠিক পরের বছরই কানাডার বর্ষসেরা চলচ্চিত্রের স্থান দখল করে নেয়।

উইংস অব ডিজায়ার :
জার্মানির চলচ্চিত্র উইংস অব ডিজায়ার বিখ্যাত হয়েছে সিনেমাটির রোমান্টিক জুটির জনপ্রিয়তার কারণে। এম রেন্দারস পরিচালিত এই সিনেমাটিতে উঠে এসেছে স্বর্গ থেকে মানবতার সেবায় আসা একজন দূতের সাথে পৃথিবীতে বসবাসরত এক রমণীর রোমান্টিকতা। একটি প্রেমের গল্পকে কেন্দ্র...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

মহারথীদের বিব্রতকর সিনেমা

হলিউডের অনেক বিখ্যাত পরিচালককেই ক্যারিয়ারের শুরুতে নানা কারণে ধুঁকতে হয়েছে। কাউকে ধুঁকতে হয়েছে অভাবের তাড়নায়, কাউকে ভুগতে হয়েছে সুযোগের অভাবে। আর সে সব কারণে অনেকেরই প্রথম সিনেমা বেশ বিব্রতকর। তাদের অন্যান্য সিনেমার তুলনায় বেশ দুর্বল।

অনেককেই ক্যারিয়ারের শুরুতে বানাতে হয়েছে বি-গ্রেডের সিনেমা। যে সিনেমাগুলোর মূল বৈশিষ্ট্যই হলো কম বাজেটের, স্থুল কৌতুকের আদিরসাত্মক সিনেমা। যেগুলোতে প্রায়ই কাহিনির চেয়ে বেশি মনোযোগ দেয়া হয় মেয়েদের শরীর আর যৌন-ইঙ্গিতের প্রতি।

ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা :
ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা বিখ্যাত তার গডফাদার ট্রিলজির জন্য। এই ট্রিলজি সিনেমা জগতের অনেক হিসাব-নিকাশই উল্টেপাল্টে দিয়েছে। কেবল উল্টেপাল্টে দিতে পারেনি কপোলার অতীতকে। ক্যারিয়ারের শুরুতে কপোলা প্রায়-পর্নোগ্রাফিক সিনেমাও বানিয়েছিলেন। তাও একাধিক। ছাত্র থাকাকালীন বানান দ্য পিপার।১৯৬২ সালে বানান তখন বেশ প্রচলিত নিউডি-কিউটি ঘরানার বি-গ্রেডের সিনেমা মিট মি টুনাইট ফর শিওর। সে বছরই বানান ওই ধরনের আরেকটি সিনেমা দ্য বেলবয় অ্যান্ড দ্য প্লেগার্লস।
অলিভার স্টোন :
অলিভার স্টোনের খ্যাতি মূলত যুদ্ধভিত্তিক, খানিকটা রাজনৈতিক থিমের সিনেমার জন্য। তার প্রায় সব সিনেমাতেই এই অনুষঙ্গগুলো ঘুরেফিরে আসে। প্লাটুনের জন্য ১৯৮৬ সালে এবং বর্ন অন দ্য ফোর্থ অব জুলাই-এর জন্য ১৯৮৯ সালে অস্কার জিতেন তিনি। এ ছাড়াও তার বিখ্যাত সিনেমাগুলোর মধ্যে আছে ওয়াল স্ট্রিট, ন্যাচারাল বর্ন কিলার, ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার, ওয়াল স্ট্রিট : মানি নেভার স্লিপস ইত্যাদি। তবে তার এসব অসাধারণ সিনেমার পাশে তার প্রথম পরিচালিত সিনেমাটি রীতিমতো বিবর্ণ। সেইজার (১৯৭৪) নামের হরর সিনেমাটি রীতিমতো হাস্যকরই বলা চলে।

রন হাওয়ার্ড :
২০০১ সালে মুক্তি পাওয়া এ বিউটিফুল মাইন্ড-এর জন্য রন হাওয়ার্ড অস্কার জিতেন। তার অন্যান্য বিখ্যাত সিনেমাগুলোর মধ্যে আছে স্প্ল্যাশ, অ্যাপোলো ১৩, দ্য ডা ভিঞ্চি কোড, এঞ্জেলস এন্ড ডেমনস ইত্যাদি। এই রন হাওয়ার্ডের...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

হলিউডের সেরা আট চলচ্চিত্র

চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এ পর্যন্ত যে প্রতিষ্ঠানটি সবচাইতে বেশি পরিচিতি ও খ্যাতি কুড়িয়েছে তা হলো হলিউড। আমেরিকার চলচ্চিত্রের কেন্দ্রবিন্দু হলিউডের প্রত্যেকটি চলচ্চিত্রেই সেই পুরনো আমল থেকে লেগে আছে খানিকটা ভিন্নতার ছোঁয়া।

নানা সময়ে নানারকম রূপধারণ করলেও হলিউড নিজেকে সাজিয়েছে চলচ্চিত্রের প্রায় সব ধারাতেই। এর ভেতরে যেমন রয়েছে ওয়েস্টার্ন, যুদ্ধভিত্তিক কিংবা সাইকো থ্রিলার ঘরানার চলচ্চিত্র, তেমনি রয়েছে রোমান্টিক, কমেডি কিংবা জীবনধর্মী বা সামাজিক চলচ্চিত্রও। প্রত্যেকটি ধারাতেই নিজস্বতার ছাপ রেখেছে হলিউড। এদের ঝুলিতে অসংখ্য বিখ্যাত আর ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র রয়েছে।

তারপরও কিছু চলচ্চিত্র রয়েছে যেগুলোর গায়ে সবসময়ের জন্যে ক্ল্যাসিক আর মনে রাখার মতো চলচ্চিত্রের তকমা লাগিয়ে দিয়েছেন মানুষ। হলিউডের চলচ্চিত্রের তালিকায় থাকা যে চলচ্চিত্রগুলো দেখা অনেকটাই অত্যাবশ্যকীয়।

ওয়েস্টার্ন ধারার চলচ্চিত্র- দ্য সাচার্স


১৮৩৬ সালে যুদ্ধের সময় শত্রুপক্ষের দ্বারা ছোট্ট একটি মেয়ে অপহৃত হয়। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিজের ভঙ্গীতে উপন্যাস লেখেন লেখক অ্যালান লে মে। আর ১৮৫৪ সালে প্রকাশিত সেই উপন্যাসের আলোকেই ১৮৫৬ সালে জন ফোর্ড নির্মান করেন হলিউডের ইতিহাসে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ক্ল্যাসিক ওয়েস্টার্ন চলচ্চিত্র দ্য সাচার্স। জন ওয়েইন অভিনীত এ চলচ্চিত্রে এক পশুচিকিত্সকের কথা বলা হয়, যে কিনা যুদ্ধের সময় নিজের অপহৃত ভাগ্নিকে খুঁজতে বের হয়। এতে জন ওয়েইনের সঙ্গে আরো অভিনয় করেন জেফরি হান্টার, ভিরা মাইলস, নাটালি উড, ওয়ার্ড বন্ডসহ আরো অনেক তারকা। নিজের জীবনের সবচাইতে সেরা অভিনয়টা এ ছবিতে করেছেন বলে আজো প্রশংসিত হন জন ওয়েইন।

বায়োপিক- রেগিং বুল


হলিউড পরিচালকদের ভেতরে সেরা মার্টিন স্করসেসের অন্যতম সাদা-কালো চলচ্চিত্র রেগিং বুলকে ধরা হয় এখন অব্দি নির্মিত হলিউড বায়োপিক বা জীবনীভিত্তিক চলচিত্রগুলোর অন্যতম। এতে ইতালিয়ান আমেরিকান বক্সার জ্যাক লা মোট্টার জীবনকে তুলে...
[…]