*নিজের জন্য টাকা খরচ করার এক ধরণের আনন্দ রয়েছে তা কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না। কিন্তু অন্য কারো জন্য অর্থ খরচ করার আনন্দ তার চাইতেও বেশি। গবেষণায় দেখা যায় তারাই অনেক বেশি সুখী যারা অন্য মানুষকে দিতে পছন্দ করেন।
*ভালো ঘটনা এবং ভালোবাসা পাওয়ার ঘটনার হিসাব রাখুন। যিনি নিজের সাথে ঘটা ভাল ঘটনাগুলো লিখে রাখেন। তিনি বৈজ্ঞানিকভাবেই অনেক বেশি সুখী।
*মানুষ একঘেমে জীবন যাপন করলে সুখ খুঁজে পান না। একঘেয়েমি কাটানোর সব চাইতে ভালো উপায় হচ্ছে নতুন কিছু করা।
*নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুন। নিজের ভেতরে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলতে পারবেন তিনি ততোই নিজের দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ ঝেড়ে ফেলে সুখী মানুষ হয়ে উঠতে পারবেন।
*যে মানুষের নির্দিষ্ট একটি লক্ষ্য রয়েছে এবং যিনি নিজের জন্য একটি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করতে পারেন তিনি বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ সব ক্ষেত্রেই সুখী থাকতে পারেন। ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতে পারে সুখী জীবন।
*নিজেকে সব সময় সঠিক ভাবা বাদ দিন। নিরপেক্ষ থাকার মনোভাব জীবনকে সহজ এবং সুন্দর করে, যা সুখী জীবনের জন্য প্রয়োজনীয়।
*সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করুন। এর অর্থ হচ্ছে আপনি যতোটা নিজের সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করবেন ততোটাই মানসিক শান্তি খুঁজে পাবেন।
*প্রতি রাতে অন্তত ৬ ঘণ্টা ঘুমান। দেখা যায় রাতে কোনো সমস্যা ছাড়া ৬ ঘণ্টা টানা ঘুম মানুষকে সুখী করে তোলে।
*একটি গবেষণায় পাওয়া যায় যাদের অন্তত ১০ জন ভালো বন্ধু রয়েছে তারা মানুষ হিসেবে অনেক বেশি সুখী।
*সুখে থাকার অভিনয় করুন। আশ্চর্যজনক হলেও এটি সত্যি যে আপনি যদি সুখে থাকার অভিনয় করেন তা আপনার মানসিক শান্তি ধীরে ধীরে বাড়িয়ে তুলবে। এবং একটা সময় অভিনয়টাই সত্যি হয়ে যাবে।