গার্লিক বল
ঘাম কমানোর সহজ উপায়:
প্রত্যেক মানুষ চায় স্মার্ট ভাবে চলাফেরা করতে। ব্যাক্তিত্বপুর্ণ জীবন-যাপন করতে। আপনি যদি সবার নজর কাড়তে চান। তাহলে কিছু কিছু বিষয় আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে। মানুষ প্রথমে ফার্স্ট লুকে বিচার করে। তাই আপনাকে সবার আগে আপনার বাহ্যিক দিকটা খেয়াল রাখতে হবে
ঘাম একটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে অতিরিক্ত ঘাম স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়। ঘামের সাথে শরীর থেকে লবণ বেরিয়ে যায় এত করে শক্তি কমে গেয়ে মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। বেশি ঘামলে শরীর স্যাতস্যাতে লাগে এত করে স্মার্টনেস ও কমে যায়। অনেকের ঘামে আবার দুর্গন্ধ হয়। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় লজ্জায় পড়তে হয়। আবার ঘাম অনেক চর্ম জনিত রোগও হতে পারে। তাই কিভাবে ঘাম কমানো যায় তার কিছু টিপস নিয়ে আজকের লেখা।
* বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। যাতে করে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে।
* সুগন্ধি সাবান বাদ দিয়ে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করতে পারেন এতে করে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে বাচতে পারবেন ও ঘামটা অনেকটা কমতে পারে।
* নাইলনও পলিস্টারের কাপড় পরিহার করে সুতি বা সিল্কের কাপড় পরিধান করার অভ্যাস করতে পারে। সুতি কাপড় শরীরের ঘাম শুষে নেয় ও শরীরকে আরামে রাগে।
*পাউডার বা বডি স্প্রে, পারফিউম বা ঘাম প্রতিরোধক প্রসাধণী লাগানোর আগে অবশ্যই শরীর ভাল করে শুকি নেবেন।
* অনেক মসলা শরীরে ঘামের পরিমান বাড়িয়ে দেয় । তাই মসলা যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলাই ভাল।
* ধুমপান এলকোহল, ক্যাফেইন নিলে শরীরে ঘাম বেশী হয়। তাই এসব জিনিস থেকে দুরে থাকাই ভাল।
* শরীরে মেদ বা বেশী ওজন হয় তাহলে অতিরিক্ত ঘামের সৃষ্টি হয় । তাই শরীরে ওজন মেদ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
* অতিরিক্ত টেনশন হলেও মানুষ অনেক ঘামে। তাই যতটা সম্ভব চিন্তা না করাই...
ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়
ব্রণ থেকে মুক্তির উপায়
সুন্দর ও লাবণ্যময়ী ত্বক কে চায় না বলুন। মানুষ সুন্দররে পূজার। বিশেষ করে সব ময়রেো চায় তার মুখরে ত্বক যনে থাকে লাবণ্যময়ী, ব্রণ, কালো দাগ মুক্ত। এ জন্য রুর্পচচার কমতি করে না কউ। কউে কউে আবার চকচকে ত্বকরে জন্য লজোর অপারশনে করন। তবে আপনারা চাইলইে আপনাদরে মুখরে ত্বক তকতকে ঝকঝকে রাখতে পারনে আর হতে পারনে র্আকষণীয় ত্বকরে অধকারী।
নির্দিষ্ট একটা সময়ে কমবেশ সবারই ব্রণ হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু ত্বক বয়সের ধার ধারে নাযেকোন সময়ে ব্রণ উঠে যায়। সাধারণত ব্রণ একটি ত্বকজনিত রোগ।বিশেষ করে মুখের ত্বক খুব সেনসেটিভ। ব্রণ হওয়ার অনেক কারণ আছে যেমন: বয়সন্ধিকাল, নোংরা থাকা, মুখ পরিস্কার না রাখা তৈলাক্ত ত্বক ইত্যাদি।
ব্রণ থেকে মুক্তির সুনির্দিষ্ট কোন চিকিৎসা নেই তবে কিছু নিয়ম অনুসরণ করলে ব্রণ থেকে অনেকটা মুক্তি পাওয়া যায়।সম্প্রতি নিউইয়র্কের মাউন্ট সিনাই হসপিটালের কসমেটিক ও ক্লিনিক্যাল রিচার্স বিভাগের হেড জশুয়া জেইখনার ব্রণ নিয়ে ৪ টি অসাধারণ তথ্য দিয়েছেন। যা পালন করলে এই সমস্যার অনেকটাই সমাধান হবে আশা কররেছেন তিনি।
১. ঘুমানোর স্থান পরিষ্কার: জশুয়া জেইখনার বলেছেন আপনি যে বিছানায় ঘুমান তার চাদর, বালিশের কভার, কম্বল বা গায়ে দেয়ার চাদর নিয়মিত পরিষ্কার রাখা। সপ্তাহে অন্তত একদিন এইগুলি ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে ধুয়ে দেয়া।
২. চুলের হেয়ার কেয়ার প্রডাক্ট ব্যবহারের সময়ে সচেতন থাকতে হবে। বেশিরভাগ সময়ে দেখা যায় স্প্রে কারার সময়ে তা গালে কপালে লাগে। যা ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
৩. কম্পিউটার বা ব্যবহারি সরঞ্জামাদি পরিষ্কার রাখা। রিচার্স থেকে জানা যায় কি-বোর্ড , মনিটরের ময়লা, আসবাব পত্র বা ব্যবহারিক
সরঞ্জামাদির ময়লা ত্বকে লেগে ব্রণের সৃষ্টি করে।
৪. জশুয়া জেইখনার শেষ তথ্যটি আরও ইন্টারেস্টিং সেলফোনের কভার...
ঘরে বসেই ঝলমলে উজ্জ্বল চুলের অধিকারী হউন
চুল সৌন্দর্য্যরে অন্যতম অংশ। মেয়েরা তার চুলের লুক বদলাতে কোন কিছুর কমতি রাখে না। বিশ্বের নামিদামি ব্যান্ডের প্রসাধনী ব্যবহার থেকে শুরু করে পার্লারে গিয়ে হাজারো ট্রিটমেন্ট করে এই চুলের জন্য।কিন্তু আপনারা চাইলে অল্প খরচে ঘরে বসেই পেতে পারেন ঝলমলে উজ্জ্বল চুল।এজন্য দরকার একটু বাড়তি মনোযোগ ।আসুন জেনে নেই কিভাবে আপনার চুলকে ঝলমলে উজ্জ্বল করবেন।
মধু: খুবই সহজলভ্য দ্রব্য মধু। মধু চুলের জন্য খুবই উপকারি। চুল শ্যাম্পু করার পর ২ টেবিল চামচ মধুর সাথে সমপরিমাণ পানি মিশিয়ে চুলে লাগান তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে মাথার তালুতে মধু না লাগে। ১০-২০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।মধু ব্যবহারে চুল মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়। তাই যাদের চুল কোকড়া তাদের নিয়মিত চুলে মধু ব্যবহার করা উচিৎ। নিয়মিত ভাবে মধু ব্যহার করলে চুল অবশ্যই ঝলমলে ও উজ্জ্বল হবে।
আমলকি: আমলকিও কুব সহজেই পাওয়া যায়। চুলে আমলকির রস দিলে চুলের গোড়া শক্ত হয়। চুল ঘন কালো, লম্বা ও ঝলমলে উজ্জ্বল হয়।
লেবু: লেবুর রস মাথা থেকে খুশকি দুর করে। এত করে চুল তাড়াতাড়ি লম্বা হওয়ার সুযোগ পায়। নিয়মিত লেবুর রস দিয়ে চুল ধুয়ে খাটি নারকেল তেল দিলেও চুল লম্বা ও ঝলমলে উজ্জ্বল হয়।
যারা চুলের যত্নে একটু ছাড় দেন নাহাজার হাজার টাকা খরচ করতেছেন এই চুলের পিছনে। তারা বাসায় বসে এইসব ট্রিটমেন্ট করে দেখুন আশা করি অবশ্যই ফল পাবেন।
৭ দিনে মেদ ঝড়িয়ে হয়ে উঠুন আকষর্ণীয়!!
পেটের মেদ বা ভুড়ি সহজাতই নারী ও পুরুষের সৌন্দর্য্যকে নস্ট করে। অথচ এই মেদ জমার জন্য দায়ি আমাদের অপরিকল্পিত খাবার ও অনিয়মে চলাফেরা। মেদ বেশী জমলে সেইটা চিন্তার বিষয় কেননা বেশীমাত্রায় মেদ জমলে তা দুর করা বা কমানো অনেক কষ্টের কাজ।আমাদের সবার উচিৎ মেদের ব্যপারে সচেতন থাকা।আমরা চাইলে খুব সহজে মেদ ভুড়ি কমাতে পারি। এ জন্য আমাদের কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে।
১ম: শারীরিক ব্যায়াম
মেদ কমানোর প্রধান ও সবচেয়ে কার্যকরী পন্থা হল পেটের পেশীর ফ্যাট কমানো যা একমাত্র শারীরিক ব্যায়ামের মাধ্যমেই সম্ভব।তবে ব্যয়াম করার সময় পেটের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। পুশ-পুুল আপ নিয়মিত করতে হবে।দড়ি খেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক ব্যায়াম। তবে একটা বিষয় লক্ষনীয় ৭ দিনে মেদ কমাতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই ৬০০-৭০০ ক্যালরী ক্ষয় করতে হবে।
২য়: লেবু পানি সেবন
প্রত্যেকদিন সকালে ১ গ্লাস লেবুর শরবত বা লেবু গরম পানি পান করবেন। লেবুর রসের বেশী রাখলে উপকারিতা বেশী। খবার গ্রহণ করার আগে পানি পান করার অভ্যাস করবেন যাতে করে চাওয়ার চাহিদা কমে যায়।বেশী বেশী পানি পান করার চেষ্টা করবেন লেবু লবণ পানি হলে ভালো হয়।
৩য়: পেটের ব্যায়াম
পেটের পেশীর ব্যায়াম করাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সপ্তাহে অন্তত ৩-৪ দিন পেটের পেশীর ব্যায়াম করবেন। ক্রাঞ্চ ও পায়ের ব্যায়াম ৩ সেটে প্রতিবার অন্তত ২০ -২৫ বার করতে হবে।হাতের কুনুই এর মাধমে পুশআপ ব্যায়াম করতে হবে নিয়মিত ভাবে।
৪র্থ: পরিকল্পিত খাবার
প্রথমেই খাদ্য তালিকা তেকে চিনি, ফ্যাট জাতীয় খাবার, কার্বোহাউড্রেট সমৃদ্ধ খাবার বাদ দিতে হবে। তবে কার্বোহাউড্রেট সমৃদ্ধ খাবার কিছুটা রাখতে হবে যাতে দেহে এনার্জির ঘাটতি না হয়। মাছ-মুরগির মাংস শাক-সবজি ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে।সাথে তাজা ফলমূল খেতে হবে নিয়ম করে।টক...
সহজেই দুর করে ফেলুন বগলের কালো দাগ
বগলের অংশ খুব একটা বেশী না দেখা গেলেও নিজের কাছে অস্বস্তি লাগে। স্লীবলেস জামা পড়লে বগলের নিচের পুরো অংশটাই দেখা যায় তাই বগলকে সুন্দর রাখতে একটু পরিচর্যায় যথেষ্ট।
১. বগলে দাগ হয় মুলত হেয়ার রিমুভার ক্রিম ব্যবহারের জন্য। আবার হেয়ার রিমুভ না করেও উপায় নেই তাই হেয়ার রিমুভ শেষে চিনি,লেবু ও পানি মিশিয়ে ওয়াক্সিং করতে পারেন। এতে করে বগলের কালো দাগ দুর হয়ে বেশ উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। চিনি বা পানি ছাড়া শুধু লেবুও ঘষতে পারেন। উপকার পাবেন আশা করি।
২. হোম মেড মাস্ক ও ব্যবহার করতে পারেন মাস্ক বানানোর জন্য লেবুর রস, কাচা হলুদ, ও ময়দা পানিতে মিশিয়ে রাখুন । ২০-২৫ পর মাস্কটি ব্যবহার করুন নিয়মিত ব্যবহারে বগলের দাগ দুরে হয়ে যাবে।
৩. আলু ও শসা ব্যবহারের মাধ্যমেও বগলের কালো দাগ দুর করা যায়।
৪. কাচা দুধের সাথে জাফরান গুড়া মিশিয়ে রাতে শোবার আগে বগলে লাগিয়ে রাখবেন সকালে উঠে ধুয়ে ফেলবেন। নিয়মিত ব্যবহার করলে বগলের কালো দাগ দুর হয়ে যাবে।
৫. ডিউডোরেন্ট ব্যবহার বন্ধ রাখুন ডিউডোরেন্ট ফাংগাস তৈরী করে ফলে বগলে কালো দাগ পড়ে। বগলে দগন্ধ হলে বেকিং সোডা, এন্টি ফাংগাল পাউডার বা ফিটকিরি ব্যবহার করতে পারেন।
৬ চন্দনের গুড়া গোলাপ জলের সাথে মিশিয়ে ব্রবহার করুন আমা করি ফল পাবেন।
নিয়মিত এইসব রুপচর্যা করলে বগলের দাগ দুর করা যাবে। তখন স্লিবলেস জামা পড়তে আর অস্বতি লাগবে না। নিজেকে আরও মেলে ধরতে পারবেন নিজের জগতে
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে ব্যবহার করুন গাজরের ফেসপ্যাক
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে হাজারও রুপচর্চা করে থাকে মেয়েরা। বর্তমানে ছেলেরাও রুপচর্চায় কম করে না। চাইলে আপনারা ঘরে বসেই ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারেন। গাজরের ফেসপ্যাক ত্বক উজ্জ্বল করতে খুবই কার্যকরি।গাজরের বেটা কেরটিন যা ত্বকের মরা চামড়া দুর করে ও প্রাকৃতিক ভাবে ময়েশ্চারাইজ করে । গাজরের বিদ্যমান ভিটামিন এ. ডি. কে এ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ করে । ইচ্ছে করলেই গরে বসেই তৈরী করতে পারেন গাজরের ফেসপ্যাক।
উপকরণ:
খোসা ছাড়ানো গাজর
মধু
কাচা দুধ
শসার রস
লেবুর রস
উজ্জ্বল ত্বকের জন্য:
গাজরের খোসা ছাড়িয়ে পেস্ট করে নিন তারপর পেস্টের সাথে মধু মিশিয়ে মুখ ও গলায় নিয়মিত মাখুন দেখবেন ত্বক কি দ্রুত উজ্জ্বল হয়ে যাচ্ছে।
বলিরেখা দুর করতে
গাজর ব্লেন্ডার দিয়ে জুস করুন তারপর তলানি পড়লে থরানির সাথে ১ টেবিল চামচ মধু আর ভিটামিন ই ক্যাপসুল প্রয়োজন মতো দুধের সাথে মিশিয়ে পেষ্ট বানান।তারপর মুখ ভালো ভাবে ধুয়ে পেষ্টটি নিভমিত ব্যবহার করুন ত্বকের বলিরেখা দুর হয়ে ত্বক উজ্জ্বল দেখাবে আশা করি।
ত্বক কোমল রাখতে
২ টেবিল চামচ কাচা দুধ বা গুড়া সাথে ১ টেবিল চামচ গাজরের রস এক সাথে মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিয়মিত মুখে ব্যবহার করুন আশা করি ত্বকে কোমলভাব ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
শুষ্ক ত্বকের যত্নে
এক টেবিল চামচ শসার রসের সাথে ১ টেবিল চামচ গাজরের রস মিেিশয়ে পেস্ট তৈরী করে নিয়মিত মুখে ব্যবহার করুন। আশা করি ফল পাবেন।
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য
লেবুর রসের সাথে গাজরের পেস্ট মিশিয়ে স্কাব তৈরী করে মুখে নিয়মিত মাখুন। ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলবেন্ এতে করে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কেটে যাবে। ত্বক হয়ে উঠবে প্রাণবন্ত ও উজ্জ্বল
নিজের অভ্যাসে ক্ষতি হচ্ছে ত্বকের
নিজের অভ্যাসে ক্ষতি হচ্ছে ত্বকের
হট শাওয়ার:
সারাদিনের ক্লান্তি শেষে অনেকেই হট শাওয়ার নিয়ে থাকেন। সাময়িকভাবে হট শাওয়ার ক্লান্তি দুর করলেও এটা ত্বকের জন্য খুবই ক্ষতিকর। কেননা হট শাওয়ার ত্বকে রুক্ষ ও শুষ্ক করে ফলে ত্বকের উজ্জলতা কমে যায়। বিভিন্ন ধরনের চর্ম রোগ হতে পারে।
স্ক্রাবিং:
ত্বকের ময়লা বা মরা চামড়া দুর করার জন্য স্ক্রাব ব্যবহার করা হয়। স্ক্রাব এর উপাদান গুলো একটু শক্ত প্রকৃতির হয়। ফলে নিয়মিত স্ক্রাবিং করলে ত্বকের নরম টিস্যু ছিড়ে যেতে পারে। এতে ত্বকে র্যাশ উঠতে পারে বা অন্যান্য চর্ম রোগও ওদখা দিতে পারে। সপ্তাহে ২ বারের বেশী স্ক্রাব করা উচিৎ নয়।
মেকআপ তুলতে ভুলে যাওয়া:
বেশিরভাগ মানুষ বিশেষ করে মেয়েরা কোথাও ঘুরতে গেলে বা পার্টিতে গেলে সাধারণত ভারি মেকআপ করে থাকে। প্রোগাম শেষে বাড়িতে ফিরে আলসেমির কারণে মেকআপ তুলেন না। এত করে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হয়। মেকআপের ক্যামিকেল ত্বকের ছিদ্র গুলো বড় করে দেয় এবং মেকআপের উপাদান গুলো ছিদ্র দিয়ে ঢুকে যায়। এতে ত্বকে ব্রণ উঠে, ত্বকের উজ্জ্বলকারী কোষগুলোকে নষ্ট করে দেয়। ফলে তকে কালো দাগ মেছতা পড়ে।
সানস্ক্রিন না ব্যবহার করা:
অনেক শুধু গরমকালে বা বেশী রোদে গেলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন, এটা ভুল। আপনাকে প্রতিদিন সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। কেননা সানস্ক্রিন শুধু সুর্যের অতিবেগুনী রশ্মি থেকে নয় ধুলোবালির হাত থেকেও পর্দার মতো ত্বককে রক্ষা করে।
আঙ্গুল দিয়ে ব্রণ খোচানো:
ব্রণ সহসাই হয়ে থাকে। ব্রণ হলে অনেকেই হাত দিয়ে টিপে, খোচায়। এতে করে ত্বকে ইনফেকশন করে। আরও বেশী ব্রণ উঠে এবং ত্বকের বেশী ক্ষতি করে।
প্রসাধণী বার বার বদলানো:
বাজরে হাজার ধরনের ত্বকের প্রসাধনী আছে। নিজের ত্বককে আরও লাবণ্যময়ি দেখাতে বাজারে নতুন আসা প্রসাধনী অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। এত করে...
ত্বকের কালো দাগ দুর করতে লেবুর ব্যবহার
ত্বকের কালো দাগ দুর করতে লেবুর ব্যবহার
তবে রুপের ক্ষেত্রে ফ্রেশনেস ব্যপারটা অনেক ইমপরটেন্ট। অনেকে আছেন যে ফর্সা কিন্তু মুখে কালো দাগ। এতে করে তার আকর্ষনীয়তা কমে যাবে। ত্বকের কালো দাগ দুর করার অনেক পথ আছে। তবে অল্প খরচে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য লেবু দিয়েও আপনি আপনার ত্বকের কালো দাগ দুর করতে পারেন। লেবুর রস ব্রণ কমাতেও দারুন কাজ করে। আসুন জেনে নেই কিভাবে লেবু ব্যবহার করবেন ত্বকের কালো দাগ দুর করতে।
১. লেবুর রসের সাথে হালকা মধু মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। লেবুর এ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ত্বকের কোষগুলোকে উৎজ্জিবিত কর্ েনিয়মিত ব্যাবহারের ফলে কালো দাগ দুর হতে থাকে।
২. শুধু লেবুর রস মুখে দিলে মুখের তৈলাক্ত ভাব কমে যায় এত ব্রণ কম উঠে। ফলে নতুন করে ত্বকে দাগ পড়ে না। লেবুর এসিটিক ত্বকের কালো মু্েযছ দিতে সাহায্য করে।
৩. লেবু ও কাচা দুধের প্যাক বানিয়ে ত্বকে লাগান এত করে ত্বকের কালো দাগ দুর হবেই এমন কি ত্বকের উজ্জ্বলতাও বেড়ে যাবে কয়েক গুন।
৪. লেবুর সাথে কাচা হলুদ মিশিয়েও ত্বকে লাগাতে পারেন। ত্বকের দাগ দুর করে ত্বককে করে তুলবে আরও লাবণ্যময়
৫. লেবুর রসের সাথে শসার রস মিশিয়ে ত্বকে নিয়মিত লাগান ত্বকের দাগ দুর হবে। এবং ত্বক হবে আরও দিপ্তিময়।
চাইলে আপনারা লেবু কেকে নিয়মিত ভাবে মুখে ঘষতেও পারে। এতে করে মুখের তৈলাক্তভাব দুর হবে। মুখের কালো দাগ দুর হবে। ত্বককে উজ্জ্বল করবে। তবে ত্বকে যদি অধিক ব্রণ থাকে তাহলে লেবু ব্যবহার করবেন না এত করে ইনফেকশন হতে পারে।
শীতকালে গরম পানি দিয়ে গোসলের উপকারিতা
দেশজুড়ে প্রচণ্ড শীতে কাঁপছে চারপাশ। এই শীতে ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করতে অনেকে ভয় পান। গরম পানি দিয়ে গোসল করেন, জানেন এর কী কী উপকারিতা রয়েছে!
গরম পানি দিয়ে গোসল করলে শরীরের তাপমাত্রাও বাড়ে। যার ফলে শরীরের পেশিগুলিও আরাম অনুভব করে। শারীরিক ও মানসিক শান্তি পাওয়ার জন্য তাড়াতাড়ি ঘুম আসে। ফলে অনিদ্রায় যারা ভোগেন তাদের গরম পানিতে স্নান করা উচিত।
গরম পানি দিয়ে স্নান করলে রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়। ফলে মাথার যন্ত্রণা কমে। সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ইত্যাদি থাকলেও গরম পানিতে স্নান করা উচিত। নিশ্বাসে সমস্যা হলেও গরম জলে স্নান করুন। বাতের ব্যথা থেকে রেহাই পেতেও গরম পানিতে স্নান করতে পারেন। মস্তিষ্ক শান্ত রাখতে এবং বুদ্ধি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস হলে গরম পানি দিয়ে গোসল করুন। রক্ত থেকে গ্লুকোজের পরিমাণ কমে এতে। ফলে ওজন কমতেও সাহায্য করে গরম পানি। উচ্চ-রক্তচাপের সমস্যা থাকলেও গরম পানি দিয়ে স্নান করতে পারেন।
গরম পানিতে স্নান করার ফলে স্ট্রেস-মুক্ত হওয়া যাবে। ফিট থাকতে এবং নিজের শরীরকে ঠিক রাখতে গরম পানি দিয়ে গোসল করুন। ত্বক সুস্থ রাখতেও এটি খুব দরকার।