Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

বিশ্বের সবচাইতে রোমান্টিক ৫টি স্থান

বিশ্বজুড়ে অনেক সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অনেক স্থান সম্পর্কে আমরা জানি। কিন্তু, বলুন তো আমরা কয়জন রোমান্টিক স্থানগুলো সম্পর্কে খোঁজ রাখি? খুব কমই হবে। কিন্তু বিশ্বে বেশ রোমান্টিক মানুষজন রয়েছেন যারা ভোট দিয়ে নির্বাচন করেছেন সব চাইতে রোমান্টিক কিছু স্থানকে। তাদের মতে এই স্থানগুলোর মতো রোমান্টিক এবং সুন্দর পরিবেশ পৃথিবীতে আর নেই। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক সেই রোমান্টিক স্থান গুলোকে, এই জীবনে যেসব স্থানে একবার না গেলেই নয়!
ওইয়া, স্যান্টোরিনি, গ্রীস
স্যান্টোরিনি আইল্যান্ডের অসাধারণ সুন্দর পরিবেশকে বিশ্বের সব চাইতে রোমান্টিক স্থান ধরা হয়। সমুদ্রে সূর্যের খেলা, সূর্যাস্ত এবং সূর্যোদয় দেখার জন্য সব চাইতে ভালো জায়গা এটি। প্রতিবছর হাজারো দম্পতি হানিমুন করার জন্য এই স্থানে আসেন।
ভেনিস, ইতালি
পানির ওপরে যে শহর তা আর যাই হোক না কেন সব চাইতে অন্যরকম একটি জায়গা। সারাটাক্ষণ নৌকোয় ঘুরাঘুরি এবং অসাধারণ পরিবেশের এই শহরটিকে সবাই বেশ রোমান্টিক স্থান হিসেবেই চিনে থাকেন।
বেলিজ
বেলিজ একটি অতুলনীয় সুন্দর এবং সময় কাটানোর জন্য পারফেক্ট দেশ। এর একটি অসাধারণ সুন্দর রিসোর্ট রয়েছে যা সব চাইতে বিখ্যাত। এই রিসোর্টটি বিশ্বজুড়ে অনেক রোমান্টিক দম্পতির হৃদয় কেড়ে নিয়েছে। আর তাদের ভতেই নির্বাচিত হয়েছে এই অপূর্ব সুন্দর রিসোর্টটি।
কাসাব্ল্যাংকা, মরক্কো
অ্যাটল্যান্টিক মহাসগর এবং মেডিটেরিয়ান সাগরের বেলাভূমির কারণে অতুলনীয় এই জায়গাটি। আরও রয়েছে অ্যাটলাস পর্বতের তুষারভরা চূড়া যা এই স্থানটির মূল আকর্ষণ। বিশ্বজুড়ে সব চাইতে সুন্দর হানিমুনের স্থান হিসেবেই পরিচিত এই জায়গাটি।
মালদ্বীপ
উজ্জ্বল সূর্য, যতদূর চোখ যায় ততোদুর পর্যন্ত বিস্তৃত সমুদ্র সৈকত, হাজার হাজার আইল্যান্ড এবং হৃদয় থামিয়ে দেয়ার মতো সুন্দর পানির নিচের বাগান যা মালদ্বীপকে করেছে অতুলনীয়। আর সকলের মতে এই স্থানটি সব চাইতে কাছের মানুষটিকে ছাড়া দেখা বৃথা। সে কারনেই মালদ্বীপ...[…]

Travel Image

বিরিশিরি- এক অপরূপ সৌন্দর্যের হাতছানি

চলো না ঘুরে আসি অজানাতে... মানুষের এই আহ্বান চিরন্তন। প্রতিনিয়ত এই কৃত্রিমতার ভুবনে থাকতে থাকতে একধরনের একঘেয়েমি চলে আসে। এই একঘেয়েমি কাটিয়ে ওঠার জন্য আমাদের চেষ্টা সবসময় চলতেই থাকে। একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পাওয়ার একটা বড় উপায় হচ্ছে ভ্রমন। ঘুরে বেড়ানোর মত মজার কাজ হয়তো পৃথিবীতে আর নেই। খোলামেলা যে কোন জায়গা মানুষের মনকে অনেকটা প্রশান্তি এনে দিতে পারে।
কর্মজীবনের সকল ব্যস্ততাকে ছুটি দিয়ে সূর্যস্নানে বের হতে পারেন আপনিও। অনেক স্কুল বা কলেজে শুরু হয়েছে গ্রীষ্মকালীন ছুটি বা কয়েকদিনের মধ্যেই হয়ে যাবে আপনার আদরের সোনাওনণির স্কুলেও। গ্রীষ্মের এই ছুটিতে কি মেয়েকে নাচের স্কুলে বা আর্ট স্কুলে ভর্তি করে দিবেন নাকি তাদের নিয়ে ঘুরতে যাবেন নিজ দেশের একটি অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক লীলাভুমিতে।
হ্যাঁ,আপনিও সপরিবারের বা বন্ধুদের সাথে যেতে পারেন বিরিশিরি'র সৌন্দর্য দেখতে। বিরিশিরি বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার ঐতিহ্যবাহী একটি গ্রাম। বিরিশিরির মূল আকর্ষণ বিজয়পুর চীনামাটির খনি। এছাড়াও দেখার মত জায়গা রয়েছে রানীখং গির্জা, কমলা রানী দীঘি,এবং সোমেশ্বরী নদী। সেন্টমার্টিন্স এর গভীর নীল পানি, কিংবা জাফলং এর স্বচ্ছ পানির গল্প তো অনেকই শুনেছেন বা দেখেছেন। কিন্তু সবুজ নীলের মিশেলে অদ্ভুত-রঙা হ্রদটার গল্প কি শুনেছেন? বা কখনো দেখেছেন? যদি না দেখে থাকেন তবে তৈরি হয়ে যান এই গ্রীষ্মে।
বিরিশিরির পরিবেশ আপনাকে কিছুক্ষণের জন্য হলেও ভুলিয়ে দেবে সব ব্যস্ততা। আগেই বলেছি বিরিশিরির মূল আকর্ষণ হচ্ছে চীনামাটির পাহাড়, যার বুক চিরে জেগে উঠেছে নীলচে-সবুজ পানির হ্রদ। সাদা মাটি পানির রঙটাকে যেন আরো বেশি গাঢ় করে দিয়েছে। তবে বিরিশিরি গিয়েই আপনি এ সুন্দর দৃশ্য দেখতে পারবেন; সেটা কিন্তু না। আপনাকে যেতে হবে আরেকটু দূর বিজয়পুর চীনা মাটির পাহাড়ে। যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে রয়েছে রিক্সা আর ভাড়ায় চালিত মটর...[…]

Travel Image

ঝর্নাটিলা

অর্ধচন্দ্রাকৃতি উপত্যকার শেষমাথায় ঝুলে আছে ছ’টি পাথর। পাথর শব্দটি শোনামাত্র রেললাইনের ধারের রোগা পটকা ধূলিমলিন যে সব পাথরের কথা কল্পনায় ভেসে ওঠে, তেমন কিছু নয়। প্রাগৌতিহাসিক সময়ের ভীমাকৃতির ছ’টি পুরনো পাথর। শোলার তৈরি হাস কিংবা ভেজাল লোহার মত ফাঁপা নয়, বরং ভুলে যাওয়া অন্ধকূপের শেষাংশের মতই নিরেট, আঁধার আর শব্দহীন। বয়স হাজার পেরিয়েছে তবু চামড়ায় ভাঁজ পড়েনি, কুমারী নদীটি বহুদূর হতে জল বয়ে এনে প্রতিদিন তাদের স্নান করিয়ে দেয় যে!
অগ্নিগিরি জননীকে প্রসব যন্ত্রণার চূড়ান্তটুকু দিয়ে তারা বের হয়ে এসেছিল। আগমনে ছিলনা নবজাতকের শৈশব বরং সদ্যতরুণ ঘোড়াসওয়ারের মতো টগবগিয়ে তারা কাঁপিয়ে দিয়েছিল ঘুমন্ত বসুন্ধরাকে। তারপর বহু গিরিখাত, রাজপথ, সবুজ বন আর হাঁট বাজার দুরমুশ করে দিয়ে অবশেষে ওরা থেমেছে এই উপত্যকার শেষ মাথায়।
এরপর শতশত বছর ধরে তারা স্থানু হয়ে আছে এখানটাতেই। স্থির কিন্তু প্রাণহীন নয়, যেকোন মুহূর্তেই যেন লাফিয়ে উঠবে বাইসনের ক্ষিপ্রতায়। আমি ভালো সাতার জানিনা। এসেছি উলটোপথ ধরে, একটি অর্ধমৃত পাহাড়ি নদীর ধ্বংসাবশেষ অনুসরণ করে। অরণ্যর যতো গভীরে প্রবেশ করেছি, নদীর গভীরতা ততই বেড়েছে। শেষমেশ পরিস্থিতি এমন দাঁড়ালো- পায়ে হেঁটে আর এগুনোর উপায় থাকলোনা। অতঃপর ভাসতে থাকা একটি গাছের গুঁড়ির উপর চড়ে বসে লম্বা একটি বাঁশকে বৈঠা বানিয়ে প্রবেশ করলাম অর্ধেক চাঁদ আকারের সে মঞ্চর ভেতর।
বহু উপরে উপত্যকার ধার ঘেঁষে দাড়িয়ে থাকা ছ’টি পাথর যেন ছ’টি ভাই। অর্ধচন্দ্রাকৃতি এই মঞ্চটি যেন একটি গ্রীক কলোসাম। বুনো বাঁশটি হাতে দাড়িয়ে থাকা আমি যেন একজন গ্ল্যাডিয়েটর, অপেক্ষা করছি প্রতিপক্ষের প্রবেশের জন্য।
আসার পথে নদীর জলে অসংখ্য মৃত বানরের খুলি ভাসতে দেখেছি। ভয় পাইনি, তবে একটা ব্যাপার নিশ্চিত হয়েছি- শহুরে মানুষের মত বনের প্রাণীদেরও যখন তখন যেখানে সেখানে মৃত্যু হতে পারে, স্বাভাবিক...[…]

Travel Image

অদ্ভুত সুন্দর যে মন্দিরগুলো রয়ে গেছে লোকচক্ষুর আড়ালে

ঘুরতে যাবেন বাইরে কোথাও। অথচ পছন্দ হচ্ছেনা কোনো জায়গাই। ভাবছেন একটু যদি অন্যরকম কোথাও যাওয়া যেত। যেখানে ভীড় কম, অথচ সুন্দরের অভাব নেই! কিন্তু এমন কোনো স্থান কি আছে? সব পর্যটনস্থলেই তো সবসময়ে মানুষের সমারোহ লেগেই থাকে। আপনার জন্যেই দেওয়া হল এমন কিছু মন্দিরের কথা যেগুলোর অসাধারন সৌন্দর্য মোহিত করবে আপনাকে। পর্যটনস্থল হিসেবে আদর্শ যেগুলো। অথচ খুব কম মানুষই জানে এরকম জায়গাও আছে পৃথিবীর বুকে।
১. দেন্দুরের মন্দির
দেন্দুরের মন্দির এখন থেকে অনেক অনেক আগে ১৫ বি.সি.তে মিশরের বুকে তৈরি করেছিলেন অগাস্টাস সীজার। নীলের পাশে ছিল মন্দিরটি। মিশরের অন্যতম শহর তুতজিসের ঠিক কাছেই। দেবী আইসিস ও আরো দুজন দেব-দেবীর প্রতীক এই মন্দির রোমানদের যুদ্ধসময়ের সাহায্যকারী নিউবিয়ান প্রধানের দুই ছেলে পিটিস ও পিহোরকেও মনে করিয়ে দেয়। তবে এখন আর মিশরের মন্দিরটি নেই। হয়ে গিয়েছে আমেরিকার। ভাবছেন কি করে? অনেক বছরের পথ অতিক্রম করার পর একটা সময় দেন্দুরের মন্দিরসহ আরো অনেকগুলো মন্দিরের নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় মিশরে। সেসময় সেগুলোকে আরো একটু সুরক্ষিত জায়গায় নেওয়ার জন্যে আমেরিকা সরকার সাহায্য করে মিশরকে। আর এই সাহায্যের প্রতিদান হিসেবেই আমেরিকাকে এই মন্দিরটি তুলে দিয়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে নিউ ইয়র্কে আছে এই দেন্দুরের মন্দির।
২. বরাহা গুহা মন্দির
সপ্তম শতকে ভারতের মহাবলিপুরামের এক পাহাড়ের পাশে নির্মান করা হয়েছিল এই গুহা মন্দির। বিষ্ণুর স্মরণে নির্মিত এই মন্দিরটির গায়ে রয়েছে ভারতের ও সারা বিশ্বের মাঝে অতুলনীয় কিছু পাথরের খোদাই। যা প্রচন্ড রকম মুগ্ধ করবে আপনাকে এক পলকেই। এখানে রয়েছে লক্ষ্মী, দূর্গা ও বরাহের খোদাইকৃত মূর্তিও। মন্দিরটির স্তম্ভগুলো সিংহের আকৃতিতে খোদাই করা এং বরাহের নানারকম মূর্তিতে পূর্ণ। এছাড়াও বিষ্ণুর পৃথিবীকে বাঁচানোর ছবি, দূর্গা ও লক্ষ্মীর কার্যক্রমের ছবিও খোদাই করা...[…]

Travel Image

এশিয়ার সেরা ৫ হানিমুন স্পট

নতুন বিয়ে করেছেন? হানিমুনে যাবার পরিকল্পনা আছে? তাহলে আপনার জন্যই আজকের এই লেখাটা।আসুন পরিচিত হই বিশ্বসেরা ৫ হানিমুন জায়গার সাথে যেগুলো এশিয়াতেই অবস্থিত। আমরা অনেকেই মনে করে থাকি পৃথিবীর সব সুন্দর সুন্দর জায়গা ইউরোপে অবস্থিত। কিন্তু আমাদের এশিয়াতেই আছে অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা যা ইউরোপকেও হার মানিয়ে দেয়। আসুন চিনে নেই এশিয়ার সেরা ৫ হানিমুনের জায়গাগুলো ।
১। থাইল্যান্ড
এশিয়ার মধ্যে বিশ্বসেরা হানিমুন স্পটের প্রথম সারিতে আছে থাইল্যান্ডের নাম। এয়ারপোর্ট থেকে কিনে নিতে পারেন থাই ম্যাপ বা আপনার মোবাইলের ইন্টারনেটের মাধ্যমে থাইম্যাপ মানিয়ে নিতে পারেন। থাই ম্যাপ থাকলে আপানর রাস্তা হারানোর ভয় থাকবে না। সম্পূর্ণভাবে গাইডের ওপর নির্ভর করা লাগবে না। এশিয়ার অন্যতম রোমান্টিক সমুদ্র সৈকত পাতায়া থাইল্যান্ডে অবস্থিত। রাতের গভীরতা যত বাড়ে, আলোর ঝলকানিও সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে যায়। তালে তালে চলে সংগীতের মূর্ছনা। পাতোয়ায় আছে অসংখ্য কোরাল দ্বীপ। এর একটি দ্বীপ কোলহার্ন। চারদিকে অসীম জলরাশির মধ্য দিয়ে ছুটে চলে স্ক্রুবা ড্রাইভ, সার্ফিং, ফিশিং।
২। বালি দ্বীপ
পর্যটকদের পছন্দের জায়গাগুলোর মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপ অন্যতম। এশিয়ার হানিমুন স্পট হিসাবে এটি সমান জনপ্রিয়। সুন্দর, পরিচ্ছন্ন ছবির মত দেখতে বালি দ্বীপটি। এখানকার মানুষেরা তাদের দ্বীপ পরিষ্কার রাখার ব্যাপারের দারুন সচেতন। আপনি চাইলে সম্পূর্ণ একটা বীচ নিজের জন্য ভাড়া করে নিতে পারেন। ইন্দোনেশিয়া পৃথিবীর সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মুসলিম বসবাসকারী দেশ হলেও বালির চিত্র অনেকটাই ভিন্ন। এখানে বেশিরভাগ হিন্দু ধর্মালম্বী মানুষ বাস করে থাকে। এখানে রয়েছে অনেক দৃষ্টিনন্দন মন্দির। বালির বিশ্ববিখ্যাত কুটা সমুদ্রসৈকত না দেখলে বালি দেখাই বৃথা হবে। কুটা সমুদ্রসৈকতের পানির রঙ গাঢ় নীল।
৩। মালয়েশিয়া
এশিয়ার অপূর্ব শোভামন্ডিত ছোট্ট একটি দ্বীপ রাষ্ট্রের মালয়েশিয়া। প্রকৃতির আপন খেয়ালে গড়া সমস্ত দেশ জুড়ে রয়েছে বিস্তৃত...[…]

Travel Image

ঢাকার কাছাকাছিই বেড়াতে যাওয়ার দারুণ ৫ টি স্থান

একটু অবসর চাই, বেড়াতে যেতে চাচ্ছেন কোথাও? কিন্তু হাতে লম্বা সময় নেই দূরে কোথাও যাওয়ার! টেনশনের কিচ্ছু নেই। ঢাকা সিটির খুব কাছাকাছিই রয়েছে ঘুরতে যাওয়ার জন্য অনেক সুন্দর সুন্দর স্থান। পরিবারসহ ঘুরে আসতে পারেন সেই জায়গাগুলো থেকে। চাইলে বন্ধুদের নিয়েও বেড়িয়ে আসতে পারেন। আসুন জেনে নেই ঢাকার আশেপাশে ঘুরতে যাবার দারুন কিছু জায়গার বিস্তারিত।
মেঘনা ভিলেজ
মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায়, মেঘনা নদীর কাছে মেঘনা ব্রিজ হতে ১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মেঘনা ভিলেজ। সারাদিনের জন্য পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে খুব সহজে ই ঘুরে আসতে পারেন এখান থেকে। আপনি চাইলে রিসোর্ট ভাড়া করে থাকতে পারেন। সেখানে রয়েছে এসি-ননএসি উভয় প্রকার কটেজ। এখানকার কটেজগুলো একটু ভিন্ন ভাবে তৈরি হয়েছে যা দেখতে অনেকটা নেপালি কটেজের মত। আছে খেলাধুলার সুব্যবস্থা। এমন কি নৌকা ভ্রমণ করতে চাইলে তারও ব্যবস্থা আছে। এখানকারর খাবারে ঘরোয়া স্বাদ পাবেন। আপনি চাইলে শুধু এক দিনের জন্যও কটেজ ভাড়া করতে পারেন। আবার দিনে দিনে গিয়েও ফেরত চলে আসতে পারেন।
মোহাম্মদী গার্ডেন
ঢাকার খুব কাছে অবস্থিত মোহাম্মদী গার্ডেন। ঢাকা- আরিচা মহাসড়কের পাশে ধামরাই মহিষাশীতে অবস্থিত মোহাম্মদী গার্ডেন। ঢাকার কাছে এত সুন্দর একটা বিনোদনের কেন্দ্র আছে না দেখলে বোঝা যাবে না। গার্ডেনের ভেতরে রয়েছে পুকুর। সেই পুকুরে ভেসে বেড়াছে কাঠের হাঁস, মাটির শাপলা, নৌকা। পানির ওপরের তৈরি হয়েছে তিনতলা বাড়ি। পুকুরের চারপাশে রয়েছে ফুল ফলের বাগান। শিশুদের জন্য রয়েছে ট্রেন, স্লিপার, নাগরদোলা, নৌকা, দোলনা ইত্যাদি। হরিণ, বানর, কবুতর বিভিন্ন প্রাজাতির প্রানীর দেখা মিলবে এই গার্ডেনে। সবচেয়ে আকর্ষণীয় হল এখানকার ব্রিজ। পার্কের চারপাশে উঁচু দেয়াল দিয়ে ঘিরে দেওয়া রয়েছে। তাই নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে চিন্তার কিছু নেই।
ড্রিম হলিডে পার্ক
ফ্রান্টাসি কিংডম, নন্দন, ওয়াটার কিংডম এর নাম তো আমরা...[…]

Travel Image

ঘুরে আসুন দেশের প্রথম বিমান জাদুঘর

রাজধানীর তেজগাঁও বিমানবন্দরের পশ্চিম রানওয়েতে (আইডিবি ভবনের বিপরীত পাশে) স্থাপিত হয়েছে দেশের প্রথম বিমান জাদুঘর। উড়োজাহাজে ওড়ার স্বপ্ন সব মানুষের। কিন্তু কয়জনে উড়োজাহাজে উড়তে পারে বলুন। কাছ থেকে যুদ্ধ বিমান বিমান জাদুঘরে এসে এই ইচ্ছা কিছুটা হলেও পূরণ হবে। বাংলাদেশ বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবময় ঐতিহ্যের ইতিহাস, সাফল্য ও উন্নয়নের ক্রমবিকাশকে সংরক্ষণ ও নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার প্রসারে তৈরি হয়ছে এই জাদুঘর। বিমান বাহিনীর পুরাতন বিমান, হেলিকপ্টার নিয়ে তৈরি হয়েছে এই জাদুঘর। প্রায় প্রাতিদিন বিকালে ভিড় লেগেই থাকে এই জাদুঘরে। আসুন জেনে নেই এই ব্যতিক্রমধর্মী জাদুঘরের কথা।
টিকিট কাউন্টার অতিক্রম করলেই চোখে পড়বে `নীলাদ্রি নামের একটি দোকান`। এই দোকানে পাওয়া যাবে বিমানবাহিনীর স্মারক সহ আরও অনেক কিছু। দোকান থেকে একটু সামনে গেলে চোখে পড়বে একটি মানচিত্র। সমগ্র জাদুঘরে কী আছে না আছে, তা এই মানচিত্র থেকে ধারণা পাওয়া যাবে। এরপরে জাদুঘরটির ভেতরে প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে এক বিশাল চত্বর। পুরো চত্বর জুড়েই বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর গৌরবের সাক্ষী হয়ে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে আছে জঙ্গি বিমান, হেলিকপ্টার ও রাডার। এখানে মোট ১৯টি বিমান এবং ৩ টি রাডার রয়েছে, যার মধ্যে ৩টি বিমান বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ব্যবহার হয়েছিল। বিমান বাহিনীর প্রথম বিমান “বলাকা”ও রয়েছে এই জাদুঘরে। এমনকি বলাকার ভিতরে দর্শনার্থীদের প্রবেশের সুযোগ রয়েছে। যার জন্য দর্শনার্থীকে খরচ করতে হবে মাত্র ৩০ টাকা।
ঈগল চত্বর অতিক্রম করে আরেকটু এগিয়ে গেলেই বিশাল এক যন্ত্রের সাথে দেখা হবে আপনার। যার নাম জিসিএ-৭১১ রাডার। প্রতিকূল আবহাওয়াতে বিমানকে সঠিক নির্দেশনা দেওয়ার জন্য সুদূর চীন থেকে আনিয়ে নেওয়া হয়েছিল। এরপর সামনে পড়বে যাবেন বিশাল এমআই-৮ হেলিকাপ্টারের। মাত্র ৩০ টাকায় উঠতে পারবেন এই হেলিকপ্টারে। রাশিয়ার তৈরি এই হেলিকাপ্টারটি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে যুক্ত...[…]

Travel Image

চোখ জুড়ানো পানি সেতু

সেতু কেন তৈরি করা হয়? ভাবছেন এটা আবার কেমন প্রশ্ন! সেতু তো নদী বা এ ধরনের কোন জায়গা সহজে পারাপারের জন্যেই নির্মান করা হয়। কিন্তু সাধারণত এরকমটা হলেও পৃথিবীতে রয়েছে এমন অনেক সেতু যেগুলো পানির ওপর দিয়ে চলার জন্যে নয়, পানিতে চলার জন্যেই তৈরি করা হয়েছে। নদী, রেল, রাস্তা কিংবা পাহাড়ের ওপরে ছোট খালের মতো এই সেতুগুলোতে নৌকা কিংবা জাহাজ চলতে পারে খুব সহজেই! এমন কিছু অদ্ভূত আর প্রচন্ড সুন্দর পানি সেতুর পরিচয় নিচে দেওয়া হল।
১. মাগদেবার্গ পানি সেতু
জার্মানিতে অবস্থিত পৃথিবীর সবচাইতে বড় এই পানির প্রণালীটি ২০০৩ সালের অক্টোবরে প্রথম চালু করা হয়। ৯১৮ মিটারের এই সেতুটি এলবে নদীর ওপরে এলে-হেভেল খালের সাথে মিট্টেললান্ডকানালের সংযুক্তির জন্যেই তৈরি করা হয়েছে। এর আগেও এ দুটি স্থান একটি আরেকটির সাথে যুক্ত হতে পারতো। তবে তাতে যে কোন জাহাজকে ১২ কিলোমিটার বেশি পথ পাড়ি দিতে হত। জার্মানি পুনরায় এক হয়ে গেলে এখানকার পানিপথের চলার ব্যবস্থার ওপর বিশেষ নজর পড়ে এখানকার প্রশাসনের। ১৯৯৭ সালে নির্মান কাজ শুরু হয় পানি সেতুর। আর ৫০০ মিলিয়ন ইউরো খরচের মাধ্যমে ছয় বছরের ভেতরেই শেষ হয়ে যায় সেতুর কাজ।
২. পন্টসিসিলটে প্রণালী
প্রায় ২০০ বছর ধরে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান বলে পরিচিত ব্রিটেনের এই প্রাণালীটি নির্মিত হয় ১৭৯৫ থেকে ১৮০৫ সালের ভেতরে। সে সময় শিল্প বিপ্লবের জন্যে কয়লা খনির সাথে খালের সংযুক্তির প্রয়োজন ছিল। আর তাই ডি নদীর উপত্যকার ওপর দিয়ে তৈরি করা হয় এই সেতুটি। রেক্সহেমে অবস্থিত ৩০৭ মিটার লম্বা, ৩.৪ মিটার প্রশস্ত ও ১.৬০ মিটার গভীর পন্টসিসিলটে সেতু ব্রিটেনের ভেতরে অবস্থিত সবচাইতে দীর্ঘ ও উঁচু প্রণালী ব্যবস্থা বলে পরিচিত। নির্মানের সময় এবং ১৯ শতকে ব্রিটেনের অর্থনীতিতে সেতুটির যথেষ্ট...[…]

Travel Image

পর্যটকদের চোখে ভ্রমনের জন্যে সেরা ৪ শহর

প্রত্যেকটি মানুষই চায় খানিকটা বেশি টাকা ও সময় খরচ করে হলেও এমন কোন স্থান থেকে ঘুরে আসতে যেখানে গেলে এই ত্যাগটুকু পুরোপুরি সফল হবে। পৃথিবীতে তো পর্যটনস্থানের অভাব নেই। প্রত্যেকটি দেশেরই রয়েছে পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্সণের জন্যে নানা ধরনের সম্পদসম্ভার। কিন্তু এদের ভেতরে কোন স্থানগুলো সবচাইতে বেশি আকর্ষণীয়? নিশ্চয়ই বাইরে বেরোবার আগে সেটা জানতে চাইবেন আপনি। আর আপনাকে সাহায্য করতে পারে এক্ষেত্রে একমাত্র তারাই যারা এর আগেও ঘুরে এসেছে পৃথিবীর আনাচে-কানাচে। দেখে এসেছে এর সমস্ত রুপ-সম্ভার! আর এরকম কিছু পর্যটকের ভোটে নির্বাচিত পৃথিবীর ভেতরে সবচাইতে সেরা চারটি শহরের কথা নিচে দেওয়া হল।
১. কিয়োটো, জাপান
অন্য কোন দেশে কেন বেড়াতে যেতে চাইছেন আপনি? নতুনত্বের স্বাদ পেতে? নিজের ভেতরের ভালোবাসা আর উদ্যমকে জাগিয়ে তুলতে? হারিয়ে যাওয়া রঙকে ফিরিয়ে এনে মন ভরিয়ে তুলতে? ক্লান্তি ভুলতে? নাকি ধর্মীয় কোন স্থান পরিদর্শন করতে? ঘুরে আসুন জাপান। এখানে এ সবকিছু একসাথেই পেয়ে যাবেন আপনি। কি নেই জাপানে? একানকার শিমোগামো আর শিন্তো বেদী আপনাকে মনে করিয়ে দেবে ৬ষ্ঠ শতাব্দীর কথা। তখনকার কারুকার্যময় স্থাপত্যের কথা। কিয়োটোর পরিবেশ আপনাকে করে তুলবে ভালোবাসাময়। এখানকার সামুরাইদের দেখে প্রাণচাঞ্চল্য তো বাড়বেই, সানেন-জাকা আর নিনেন-জাকার পথগুলো আপনাকে নিয়ে যাবে অনেক আগের কোন সময়ে। পাহাড়, রঙ, গন্ধ- সবকিছুর মিশেল পাবেন আপনি এখানে। কিয়োটোতে জাপানের রাজা বাস করতেন এক সময়। ওখানে গেলে রাজকীয় প্রাসাদও দেখা হবে। এ তো গেল দিনের বেলায়। সূর্য ডোবার পরে চলে যেতে পারবেন পন্টোচোতে। অসংখ্য গান-ছন্দ-রং এর খোঁজ পাবেন আপনি।
২. রোম, ইতালি
ইউরোপের এই দেশটিতে পর্যটক একটু কম আনাগোনা করলেও প্রচন্ড রকমের সুন্দর এই শহরটিতে রয়েছে অন্যরকম এক আবেশ। বিশেষ করে গরমের সময়ে সূর্য ডোবার সময়ে পাওয়া নরম আলো মাতিয়ে দেবে যে...[…]

Where do you want to travel?

Your journey will lead you to famous domestic and foreign beauty spots.