Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Entertainment Image
Entertainment Image

ফারহানা নিশো এখন যমুনা টেলিভিশনে

অবশেষে বৈশাখী টিভি ছাড়লেন জনপ্রিয় পাঠিকা ও উপস্থাপিকা ফারহানা নিশো। সম্প্রতি যমুনা টেলিভিশনে যোগ দিয়েছেন তিনি।
২৪ ঘণ্টার সংবাদ নির্ভর এ চ্যানেলটিতে সোমবার থেকে জেষ্ঠ্য বার্তা ও অনুষ্ঠান উপস্থাপকের দায়িত্ব পালন করছেন নিশো।
সম্প্রতি বৈশাখি টিভি থেকে ফারহানা নিশো কে অমূলক কারণে অব্যহতি দেয়া নিয়ে মিডিয়ায় আলোচনা ও সমালোচনার ঝড় ওঠে।
ফারহানা নিশো বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েট থেকে গ্রামীণ ও নগর পরিকল্পনায় স্নাতক ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করেন। ২০০৩ সালে চ্যানেল ওয়ানে সংবাদ পাঠিকা হিসেবে ক্যারিয়ারের যাত্রা শুরু করেন। পরবর্তীতে ওয়ারিদ টেলিকম, গ্রামীণফোন ও এনটিভিতে কাজ করেছেন তিনি। সর্বশেষ বৈশাখী টেলিভিশনের হেড অব কর্পোরেট অ্যাফেয়ারস এবং জেষ্ঠ্য বার্তা ও অনুষ্ঠান উপস্থাপক ছিলেন।
সম্প্রতি গাজী টিভিতে প্রচার হচ্ছে ফারহানা নিশোর উপস্থাপনায় নারীদের ধারাবাহিক অনুষ্ঠান ‘আজকের অনন্যা-সিজন ২’। অনুষ্ঠানটি প্রতি শুক্রবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে জিটিভিতে প্রচার হচ্ছে।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

শাহরুখকে সাজাবেন গ্রেগ

ক্যামেরার পেছনের লোকজনের খবরাখবর যাঁরা রাখেন, গ্রেগ ক্যানম নামটা তাঁদের কাছে পরিচিতই হওয়ার কথা। তিনবার অস্কারজয়ী এই রূপসজ্জাকার সাজিয়েছেন বিখ্যাত সব চরিত্রকে। মিসেস ডাউটফায়ার ছবিতে রবিন উইলিয়ামস কিংবা দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেঞ্জামিন বাটন ছবিতে ব্র্যাড পিটকে ভিন্ন চেহারায় সাজিয়ে দর্শককে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। এমনকি বিখ্যাত টাইটানিক ছবিতে রোজ চরিত্রটির বৃদ্ধ চেহারার বিশেষ সজ্জাও তাঁর করা।
বিখ্যাত এই রূপসজ্জাকার এবার সাজাবেন শাহরুখ খানকে। মনীষ শর্মা পরিচালিত ফ্যান ছবিতে শাহরুখের রূপসজ্জার জন্য বলিউডপাড়ায় গ্রেগ ক্যানমকে তলব করা হয়েছে। জানা গেছে, এরই মধ্যে তিনবার ভারত ঘুরে গেছেন গ্রেগ। শাহরুখের নতুন চেহারা নিয়ে বিস্তর পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন তিনি। সবকিছু ঠিক থাকলে ফ্যান ছবিতে একেবারে অন্য রূপে দেখা যাবে বলিউডের বাদশাহকে।
বলিউডে গ্রেগের আনাগোনা অবশ্য এবারই প্রথম নয়; এর আগে সাত খুন মাফ ছবিতে প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার রূপসজ্জার দায়িত্ব নিয়েছিলেন তিনি
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

তারকাদের কেন এত সম্পর্ক ভাঙে?

পর্দার প্রেম সত্য হয়ে ধরা দেয় অনেক তারকার জীবনে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভালোবাসার এই নৌকো এগুতে পারে না বেশি দূর। সন্দেহ, অবিশ্বাস কিংবা খ্যাতির বিড়ম্বনায় ভেঙে যায়, রূপালি জগতের তারকাদের সুখের সংসার।
মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, বাস্তবতার চেয়ে এক সাথে চলার সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে বেশি কাজ করে আবেগ। যা কমার সাথে সাথে ফাটল ধরে সম্পর্কেও। তাই পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ ও অগাধ বিশ্বাস তৈরির পরামর্শ তারকা দম্পতিদের।
নাটকের এই সংলাপ, এক সময় যেন বাস্তব হয়ে ধরা দেয় দুজনের জীবনে। এরপর ঘটা করে বসেন বিয়ের পিঁড়িতে। কিন্তু কিছুদিন পরই বাজে বিচ্ছেদের সুর। একই পরিণতি সঙ্গীতশিল্পী হৃদয় খান আর মডেল সুজানার জীবনে। অথচ চার বছরের দুরন্ত প্রেমের কথা বেশ কয়েকবার গণমাধ্যমে অকপটেই বলেছিলেন হৃদয় খান।
সংসার ভাঙার তালিকাটি বেশ দীর্ঘ। যেমন, ইলিয়াস কাঞ্চন-দিতি, জেমস-রথি, জয়া আহসান-ফয়সাল, শমী কায়সার-রিংগো, গাজী রাকায়েত-আফসানা মিমি, সোহেল আরমান-তারিন, নকীব খান-সামিনা চৌধুরী, পার্থ বড়ুয়া-শ্রাবন্তি, শিমুল-নাদিয়া ও কুমার বিশ্বজিৎ-মডেল রুণা দম্পতির বিচ্ছেদ।
অনেক ক্ষেত্রে তারকাদের বিচ্ছেদে কাজ করেছে তৃতীয় পক্ষের উপস্থিতি। যেমন ষাটের দশকে সুচন্দাকে ঘিরে ভাঙে জহির রায়হান-সুমিতা দেবীর সংসার।
একই পরিণতি হয় আলমগীর-খোশনুর ও হুমায়ুন ফরীদি-সুবর্ণা মুস্তফার দাম্পত্য জীবনে।
কেন এমন হয়? মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, বিয়ের সিদ্ধান্তের চিন্তা-ভাবনায় আবেগ বেশি কাজ করে। তবে সংসার ভাঙার এমন গানেও আছে ব্যতিক্রম। দুই দশক পেরিয়ে এখনও সজীব মৌসুমী-ওমর সানী, তৌকীর-বিপাশা কিংবা জাহিদ-মৌ তারকার দাম্পত্য জীবন। এই তারকা দম্পতি বলছেন পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা আর বিশ্বাস থাকলে, যতই প্রতিকূলতা আসুক তা কাটানো সহজ হয়। নতুনদের এই বিষয়ে যত্নবান হওয়ার পরামর্শ তাদের।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

নিজের ফ্যাশন ডিজাইন নিয়ে অনলাইনে অক্ষয়

এবার অনলাইন হোম শপিং টিভি চ্যানেলে নিজের ডিজাইন করা পোশাক বিক্রি করবেন রুপোলি পর্দা থেকে ফ্যাশন ডিজাইনার বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার। এই মুহূর্তে আসন্ন ছবি ‘সিং ইজ ব্লিং’ ছবির কাজে ভীষণই ব্যস্ত অক্ষয়। কিন্তু এরই মধ্যে অনলাইন টিভি চ্যানেলে নিজের ডিজাইন করা টি-শার্টের সম্ভার আনতে চলেছেন তিনি।
ফেসবুক, টুইটারেও তাঁর নিজের ডিজাইন করা এই শার্টের কথা অনুরাগীদের জানিয়েছেন তিনি। কয়েকটি পোশাকের ছবি দিয়ে তিনি জানিয়েছেন, এই পোশাকগুলির দাম ক্রেতাদের সাধ্যের মধ্যেই থাকবে। প্রত্যেকটির শার্টের দাম পড়বে ৯৯৯ টাকা। অনুরাগী বা ক্রেতাদের কাছ থেকে এব্যাপারে পরামর্শও চেয়েছেন অক্ষয়।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

যৌন কর্মী থেকে মুখ্যমন্ত্রী

পেট, পরিবার তাঁকে বাধ্য করে লাইনে নামতে। টেনে আনে নিষিদ্ধ জীবনের অন্ধকারে। পড়াশোনা না-জানা সেই মেয়েই একদিন হয়ে ওঠেন মুখমন্ত্রী! নিষিদ্ধপল্লির লক্ষণরেখা মুছে বেরিয়ে আসেন।মুখ্যমন্ত্রী! ভাবনাতেই ছিল না কোনও দিন। ভাববেনই বা কী করে, দিন-আনা দিন-খাওয়া পরিবারের মেয়েটি! ঘটনাচক্রে নিষিদ্ধজীবনে প্রবেশ করেও কখনো নিজের মর্যাদাকে ভূলুণ্ঠিত হতে দেননি। দু’শো টাকার বিনিময়ে দেহ বিক্রি করেছেন। এক টাকা বেশিও নয়, কমও নয়।সে মেয়েই একদিন জড়িয়ে পড়েন রাজনীতিতে। বা, রাজনীতিই তাঁকে জড়িয়ে নেয়। কিন্তু, রাজনীতিক হওয়ার কথা ছিল না তাঁর। এভাবে সময়ই শেষ অবধি শেষকথা বলে এসেছে। কাকে নিয়ে কোথায় যে ফেলে!কুন্দন শাহ-র ‘পি সে পিএম তক’ এভাবেই বদলে দিয়েছে মীনাক্ষী দীক্ষিতের জীবনকে।
সেই অর্থে বলিউডে মীনাক্ষীর প্রথম ছবি। গত চার-পাঁচ বছরে বেশ কয়েকটি দক্ষিণি ছবিতে তাঁকে দেখা গেলেও, বলিউডে প্রথম মুখ দেখাতে চলেছেন।
ছবিটি এখন মুক্তির অপেক্ষায়।পদবি দীক্ষিত হলেও মাধুরীর কেউ নন মীনাক্ষী, কিন্তু রুপোলি পর্দায় তাঁকে দেখে মাধুরীকে মনে পড়তেই পারে। সুন্দর নাচেন। এই নাচই তাঁকে সুযোগ করে দেয় দক্ষিণি ছবিতে।
তবে, কখনও কারও কাছে প্রথাগত তালিম নেননি উত্তরপ্রদেশের জমিদারি বাড়ির এই তরুণী। রক্ষণশীল পরিবার বলে কথা। সিনেমায় মেয়ের অভিনয় করা নিয়ে বাবার আপত্তি থাকাটাই স্বাভাবিক। সেই আপত্তি এসেও ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাবাকে রাজি করাতে পেরেছেন মীনাক্ষী। এমন একটি পরিবারের মেয়ের প্রথম বলিউড ছবিতেই যৌনকর্মীর ভূমিকা; এ নিয়ে অস্বস্তি হয়নি? মীনাক্ষীর কথায়, অস্বস্তি হয়নি বললে ভুল হবে। কিন্তু, কুন্দনজির সঙ্গে বার কয়েক কথা বলে, কয়েক দিন ধরে ওয়ার্কশপ করে, মনের সেই বাধো বাধো ভাবটা কাটিয়ে ফেলেছেন। নবাগত এই নায়িকার কথায়, মিস ইউনিভার্স হোক বা যৌনকর্মী, যখন যে চরিত্রেই অভিনয় করি সেটা মন দিয়ে করতে হবে। আর এ জন্যই ছুটেছেন নিষিদ্ধ পল্লিতে।যৌনকর্মীর চরিত্রকে ফুটিয়ে তুলতে, যৌনকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁদের কথা বলা থেকে, হাঁটাচলা, আদব-কায়দা আত্মস্থ করে...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

আলো নিভে গেল ঝল মলে কান উৎসবের

রাত পোহালেই এবারের মতো শেষ হতে চলেছে বিশ্বের প্রাচীন ও প্রভাবশালী চলচ্চিত্র উৎসবগুলোর মধ্যে অন্যতম ‘কান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ২০১৫’। ১৩ মে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পর্দা উঠেছিলো কান চলচ্চিত্র উৎসবের ৬৮তম আসরের।
১২দিন ব্যাপী বিশ্বের নামীদামি তারকারা এখানে অবস্থান করেছেন। আর এই বারো দিন তারার আলোয় জাজ্বল্যমান ছিলো ফ্রান্সের ঠিক দক্ষিণের শহর ‘কান’! ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা আর এশিয়ার প্রভাবশালী বিনোদন তারকাদের উপস্থিতিতে এক অন্যরকম আবহে মেতেছিলো সমস্ত কান শহর। এ এক অভূতপূর্ব মন মাতিয়ে দেয়ার দৃশ্য, যেদিকেই তাকানো যায় সেদিকেই তারকাদের ছুটোছুটি। রাস্তা-ঘাট, মার্কেট এমনকি সি-বীচেও যেনো তারকাদের ভিড় লেগেই আছে। অথচ যেনো চোখের পলকেই ২৪ মে শেষ হতে চলছে বিশ্বের মর্যাদা ও গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্র এই উৎসবটি। কান উৎসবের পর্দা নামার আগে এবারের আসরে ঘটে যাওয়া কানের আভ্যন্তরিন কিছু ঘটনা জেনে নেওয়া যাক।
যতো আগ্রহ ছিলো ‘রেড কার্পেট’ নিয়ে
প্রতিবারের মতো এবারো কান চলচ্চিত্র উৎসবের সবচেয়ে আগ্রহের জায়গা ‘রেড কার্পেট’। বিনোদন জগতের সব তারকারা এই রেড কার্পেট মাড়িয়েই মূল উৎসবে যোগ দেন। এই রেড কার্পেটের দুই পাশে সাংবাদিকরা ভিড় করে থাকেন তারকাদের কার্পেটে হাঁটার ছবি তোলার জন্য। এই ‘রেড কার্পেট’ মূলত ২২ গজের লাল রঙের একটি কার্পেট। এই ‘রেড কার্পেট’ বা ‘লাল গালিচা’ দিনে তিনবার পরিবর্তন করা হয়।
সুন্দরীদের মিলনমেলা
কান চলচ্চিত্র উৎসব মানেই বিশ্বের সব সেরা সুন্দরীদের মিলনমেলা। নানা ধরনের ফ্যাশনেবল পোশাক পরে বিশ্বের সব নামিদামী তারকারা কান উৎসবের লাল গালিচায় হেঁটে থাকেন। প্রতিবছরই এ উৎসবে আসা সুন্দরীদের ফ্যাশন বাহার দর্শকদের বিমোহিত করে। এ বছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। হলিউড বলিউড ছাড়াও ফ্রান্সের দক্ষিণের শহর কানে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশের সুন্দরীরা হাজির হয়ে দ্যূতি ছড়িয়েছেন শহরময়। সব সময়ের মতো এবারো হলিউডি আর ইউরোপিয়ান সুন্দরীদের...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

চলচ্চিত্রে নজরুল

কাজী নজরুল ইসলাম (মে ২৪, ১৮৯৯ – আগস্ট ২৯, ১৯৭৬) কবি, গল্পকার, ঔপন্যাসিক, গীতিকার, গায়ক বা সুরকারই নন চলচ্চিত্রের মানুষ হিসেবে পেয়েছেন সাফল্য। জাতীয় কবি ছিলেন চলচ্চিত্র পরিচালনায় প্রথম বাঙালী মুসলমান।
নজরুল মোট কটি চলচ্চিত্রের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তা এখনো পুরোপুরি বলা সম্ভব নয়। গত ৪০-৫০ বছর ধরে গবেষণা করেও অনেকে নজরুল সম্পর্কে খুব সামান্যই জানতে পেরেছেন। এ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে দেখা যায়, নজরুল ২০-২১টি ছবির সঙ্গে সরাসরি ও পরোক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। এসব ছবির মধ্যে রয়েছে : জলসা (আবৃত্তি ও গান), ধূপছায়া, প্রহলাদ, বিষ্ণুমায়া, ধ্রুব, পাতালপুরী, গ্রহের ফের, বিদ্যাপতি (বাংলা), বিদ্যাপতি (হিন্দি), গোরা, সাপুড়ে (বাংলা), সাপেড়া (হিন্দী), নন্দিনী, চৌরঙ্গী (বাংলা), চৌরঙ্গী (হিন্দি), দিকশূল, অভিনয় নয়, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম (প্রামাণ্য চিত্র), বিদ্রোহী কবি (প্রামাণ্য চিত্র), কবি নজরুল (প্রামাণ্য চিত্র), কাজী নজরুল ইসলাম (প্রামাণ্য চিত্র) ও একটি উর্দু ছবি।
অবিভক্ত বাংলায় ব্যবসায়িক ভিত্তিতে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করে পারসি চিত্র প্রতিষ্ঠান ম্যাডান থিয়েটারস। এই প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে কলকাতায় প্রথম নির্বাক বাংলা ছবি ‘বিল্বমঙ্গল’ নির্মিত হয় ১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দে। ম্যাডান থিয়েটারসই ১৯৩০-৩১ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম সবাক বাংলা ছবি নির্মাণেরও উদ্যোগ নেয় বাণিজ্যিক কারণে। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে নজরুলকে ম্যাডান থিয়েটারস ‘সুরভাণ্ডারি’ নিযুক্ত করে। নজরুলের সুরভাণ্ডারি নিযুক্ত হওয়ার সংবাদটি কলকাতার দৈনিক ‘বঙ্গবাণী’ পত্রিকায় ১৯৩১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি সংখ্যায় ছাপা হয়। সুরভাণ্ডারি হিসেবে নজরুলের দায়িত্ব ছিল সবাক চিত্রে অংশগ্রহণকারী নট-নটীদের কণ্ঠস্বর পরীক্ষা করা।
উল্লেখ্য, সুরভাণ্ডারি পদটি সংগীত পরিচালকেরও ওপরে। ম্যাডান থিয়েটারসে সুরভাণ্ডারি হিসেবে নজরুলের যোগদানের পরই পরীক্ষামূলকভাবে ৩০-৪০টি সবাক খণ্ডচিত্র নির্মিত হয়। এগুলো ‘জলসা’ নামে মুক্তি পায় ১৯৩১ সালের ১৩ মার্চ। সম্ভবত এই চিত্রে নজরুল তার ‘নারী’ কবিতাটি আবৃত্তি ও একটি গান পরিবেশন করেছিলেন। ১৯৩১ সালে ‘প্রহাদ’ এ সংগীত পরিচালনার...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

নিজেই নিজের ফেরিওয়ালা

পাইরেসির জোরে অডিও ইন্ডাস্ট্রির মন্দাভাব আর কাটছেই না। শিল্পীরাও তাই বর্তমান অবস্থাকেই মেনে নিয়েছেন। অ্যালবাম বিক্রিতে সবাই নিজ নিজ পন্থা খুঁজে বের করছেন। তেমনি নিজের অ্যালবাম নিয়ে নতুন পরিকল্পনা নিয়ে হাজির হয়েছেন জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী অর্ণব।
অর্নবের ইচ্ছা তিনি নিজেই নিজের অ্যালবাম বিক্রি করবেন। কোন অডিও প্রযোজনা সংস্থা থেকেও অ্যালবাম বের করছেন না তিনি। নিজের গাঁটের টাকা থেকেই অ্যালবাম বের করছেন। অর্নবের পরিকল্পনা, সরাসরি শ্রোতাদের কাছে যাবেন তিনি। শ্রোতারা তার কাছ থেকেই অ্যালবাম কিনে নেবেন। এ জন্য বেশকিছু জায়গায় অর্নব নিজেই নিজের অ্যালবামের পসরা সাজিয়ে বসবেন।
জানা যায়, ২৮ মে বুয়েটে অনুষ্ঠিত এক কনসার্টে তিনি তার নতুন অ্যালবাম ‘খুব ডুব’ এর মোড়ক উন্মোচন করবেন। ১০টি গান দিয়ে সাজানো হয়েছে তার নতুন অ্যালবাম ‘খুব ডুব’।
অ্যালবামটি প্রকাশ পাওয়ার পরদিন থেকে ২ জুন পর্যন্ত আড়ং, পাঠক সমাবেশ, যাত্রাসহ ঢাকার বেশ কিছু জায়গায় পর্যায়ক্রমে সরাসরি এই অ্যালবামটি বিক্রি করবেন অর্ণব। অর্ণব ভক্তদের জন্য তার ফটোগ্রাফ সহ অ্যালবাম কেনার সুযোগ তাই কম আনন্দের নয় নিশ্চয়ই।
জানা যায়, অ্যালবাম বিক্রি থেকে পাওয়া অর্থের প্রায় অর্ধেকই বান্দরবানে অবস্থিত একটি স্কুল মেরামতের জন্য দান করবেন তিনি। স্কুলটি বুনো হাতির হানায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
এদিকে ৩ জুন ‘অর্ণব অ্যান্ড ফ্রেন্ডস’ নিয়ে ভারতে রওনা হবেন অর্ণব। সেখানে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত নেপালবাসীর সাহায্যার্থে এক চ্যারিটি শোতে অংশ নেবেন।
[…]