Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

ত্বকের ফাঁটা দাগ দূরীকরণ টিপস

*গ্লাইকলিক অ্যাসিডযুক্ত বিভিন্ন বিউটি পণ্য যেমন টোনার, ক্লিনজার ও ময়শ্চারাইজার ইত্যাদি ব্যবহার করুন। এই অ্যাসিড ফাটা দাগ নির্মূলে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
*ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ক্রিম ব্যবহার করুন। দিনে ৩ বার ফাটা দাগের উপর ম্যাসেজ করুন। ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ক্রিম না পেলে সাপ্লিমেন্টও নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে সাপ্লিমেন্টটি দিনে ৩ বার খেতে হবে।
*প্রতিদিন ৩ বার ফাটা স্থানের উপর ডিমের সাদা অংশ ৫-১০ মিনিটের জন্য ম্যাসেজ করুন। যতদিন দাগটি নির্মূল না হয় ততদিন এই পদ্ধতিটি শরীরে এ্যাপ্লাই করে যাবেন।
*শরীরের ফাটা দাগ নির্মূলে লেবুর একটি টুকরা নিয়ে দাগের উপর ১৫ মিনিট ধরে ম্যাসেজ করুন। এতে বেশ উপকার পাওয়া যাবে।
*ফাটা দাগ নির্মূলে বিভিন্ন ধরণের তেল মিশিয়ে দাগের উপর প্রতিদিন ১০ মিনিট ম্যাসেজ করুন। উপকার পাওয়া যাবে।
*চিনি, লেবুর রস ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে স্ক্রাব বানিয়ে তা প্রতিদিন ফাটা দাগের উপর প্রতিদিন ৫-১০ মিনিট ম্যাসেজ করুন।
*এর জন্য আরেকটি প্রসেজ এ্যাপ্লাই করতে পারেন। এটি হল একটি আলু নিয়ে তা মোটা করে ২ টুকরা করে ফাটা দাগের উপওে কিছুক্ষণ ম্যাসেজ করুন। এর রস ভালো মত লাগলে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন স্থানটি।
*ঘৃতকুমারির পাতা নিয়ে এর ভেতর থেকে জেলী সদৃশ অংশটি বের করে দাগের উপরে লাগিয়ে ২ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*এপ্রিকট ফলের বিচি ফেলে দিয়ে এর পেস্ট বানিয়ে দাগের উপর ১৫-২০ মিনিটের জন্য রেখে দিন প্রতিদিন ২ বার।
*প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন মাছ, ডিমের সাদা অংশ, দই, বাদাম, সূর্যমুখীর বীজ, তরমুজের বীজ খাবেন। এগুলো আপনার ত্বককে জলযোয়িত রাখবে। শরীরের ফাটা দাগ নির্মূলে সহায়তা করবে।

Read more

25 April, 2015

দৈনন্দিন রূপসমস্যার চটজলদি ৭ টি সমাধান

প্রতিদিনই আমরা ত্বকের বিভিন্ন সমসসায় পড়ে থাকি। এর মধ্যে ত্বকে কালো ছোপ, রোদে পোড়া দাগ, কুনুই এর চামড়া মোটা হয়ে যাওয়া, হাতের তালু রুক্ষ হয়ে যাওয়া সহ নানা ধরনের সমস্যা দেখা যায়।
এই সকল সমস্যার সমাধান আমরা সব সময়ই খুজে থাকি, কিন্তু উপযোগী এবং দ্রুত সমাধান পাই নি অনেকেই। দৈনন্দিন এইসকল রূপ সমস্যার চটজলদি কিছু সমাধান।
অনেক সময়ই ঠোঁটে কালো ছোপ দেখা যায়। এই কালো ছোপ দূর করতে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটি নিয়মিত করলে ঠোটেঁর কালো দাগ উঠে যাবে দ্রুত।
এখনকার কড়া রোদের কারণে ত্বকে পরে রোদে পোড়া দাগ। রোদে পুড়লে ত্বক জ্বলতে থাকে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে টমেটোর রস ও দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। এতে রোদে পোড়া দাগ দূর হবে এবং জ্বলা ভাবও কমে যাবে।
বাসন কোসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ হয়ে যায় অনেকের। এই সমস্যা দূর করতে বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাতের ত্বক মোলায়েম হবে।
বেশীরভাগ সময় কনুইতে কালো ছোপ পরে এবং চামড়া মোটা হয়ে যায়। এই দাগ দূর করতে চাইলে লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষে নিন দাগের স্থান। এতে দাগ চলে যেয়ে কনুইের চামড়া নরম হবে।
মুখের ব্রণের সমস্যায় ত্বকের ক্ষতি হয় অনেক বেশি। এতে করে ত্বকের সৌন্দর্যও নষ্ট হয়। ব্রণের সমস্যার সব চাইতে সহজ সমাধান হচ্ছে রসুনের কোয়া। রসুনের কোয়া ঘষে নিন ব্রণের উপর। দেখবেন ব্রণ তাড়াতাড়ি দূর হয়ে গিয়েছে।
পিগমেন্টেশন বা ত্বকের কালো দাগ থেকে মু্ক্তি পেতে আলু, লেবু ও শসার রস একসঙ্গে মিশিয়ে এতে আধা চা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে যেখানে দাগ পড়েছে সেখানের ত্বকে লাগান।...

Read more

26 April, 2015

ত্বকের সুরক্ষায় এই গ্রীষ্মে উপকারে আসবে ৭রকমের ফল

এই গ্রীষ্মে শরীরের যত্নে অনেক কিছুই করা থাকি আমরা। বিশেষ করে ত্বকের যত্নে বাইরে যাবার আগে পড়ে যায় সানস্ক্রিন, ছাতা আর সানগ্লাসের খোঁজ। কিন্তু আমরা ভুলে যাই যে আমাদের খাদ্যভ্যাসের ওপরেও ত্বকের সুস্থতা নির্ভর করে অনেকটাই।

এই গ্রীষ্মে নিজেদের খাদ্যভ্যাসের প্রতি একটু বেশি মনোযোগ দিতে হবে। আর ত্বককে সবসময়ের মতো সুস্থ রাখার জন্য নিজের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন প্রাণ জুড়ানো এসব খাবার।
১) তরমুজ-
গ্রীষ্মে সবার প্রিয় খাবার এই তরমুজের প্রায় ৯০ শতাংশই হলো পানি। এ কারণে শরীরকে তরতাজা রাখতে এটা উপকারী। এ ছাড়াও এতে আছে অনেকটা ভিটামিন সি, যা কোলাজেন প্রস্তুতে সাহায্য করে ত্বককে ভালো রাখে। তরমুজের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের ফ্রি র্যাপডিকেলের পরিমাণ কমিয়ে দিয়ে ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে।
২) বিভিন্ন বেরি-
বেরি জাতীয় বিভিন্ন ফল, যেমন স্ট্রবেরি, জাম এসব খেতে যেমন ভালো তেমনি এগুলোতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রৌদ্রের প্রভাবে ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে।
৩) আনারস-
অনেক পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ থাকার পাশাপাশি আনারসে আছে একটি বিশেষ পদার্থ, যার নাম ব্রোমেলাইন। প্রদাহের বিরুদ্ধে দারুণ কাজ করে এই রাসায়নিকটি। রৌদ্রে যাদের ত্বক পুড়ে যায় তাদের জন্য এটি বেশ উপকারী।
৪) টমেটো-
ত্বকের কোষগুলোকে সুরক্ষা দেয় টমেটো। কিভাবে? টমেটোতে আছে লাইকোপিন, যা শুধু কোলাজেন প্রস্তুতে সাহায্য করে তাই নয়, এর পাশাপাশি ত্বকে ভাঁজ পড়া রোধ করে।
৫) শসা-
নির্ঘুম রাত্রির পর ক্লান্ত একজোড়া চোখকে প্রাণবন্ত করে তোলার জন্য শসার ব্যবহার জানা আছে সবারই। কিন্তু ত্বকের উপকারে শসা খাওয়াটাও একই রকমের উপকারি। শসার বেশিরভাগটাই পানি। তাই শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে এর অবদান অসামান্য।
৬) লেবু জাতীয় ফল-
কমলা, মাল্টা, লেবু- এসব ফল সব সময়েই ত্বকের জন্য ভালো। এদের মাঝে থাকা প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং...

Read more

27 April, 2015

রূপচর্চায় অসাধারণ টিপস

*ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটি নিয়মিত করলে ঠোটেঁর কালো দাগ উঠে যাবে।
*টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ মিশিয়ে মুখে লাগালে রোদে জ্বলা বাব কমে যাবে।
*হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ হয়ে যায়। এজন্য বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাত মোলায়েম হবে।
*কনুইতে কালো ছোপ দূর করতে লেবুর খোসায় টিনি দিয়ে ভালো করে ঘষে নিন। এতে দাগ চলে গিয়ে কনুই নরম হবে।
*মুখের ব্রণ আপনার সুন্দর্য নষ্ট করে। এক্ষেত্রে রসুনের কোয়া ঘষে নিন ব্রণের উপর। ব্রণ তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে।
*লিগমেন্টেশন বা কালো দাগ থেকে মু্ক্তি পেতে আলু, লেবু ও শসার রস এক সঙ্গে মিশিয়ে তাতে আধ চা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে যেখানে দাগ পড়েছে সেখানকার ত্বকে লাগান।
*চুল পড়া বন্ধ করতে মাথায় আমলা, শিকাকাই যুক্ত তেল লাগান।
*তৈলাক্ত ত্বকে ঘাম জমে মুখ কালো দেখায়। এক্ষেত্রে ওটমিল ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখবেন আধা ঘন্টা। আধা ঘন্টা পর ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।
*যাদের হাত খুব ঘামে তারা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে লাউয়ের খোসা হাতে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।
*পায়ের গোড়ালি ফাটলে পেঁয়াজ বেটে প্রলেপ দিন এ জায়গায়।
*ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন ১৫ গ্রাম করে মেৌরি চিবিয়ে খান। খুব কম সময়ে রক্ত শুদ্ধ হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
*মুখে কোন র্যাশ বের হলে অড়হর ডাল বাটা পেষ্ট লাগান র্যাশের উপর। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। দাগ থাকবেনা।
*পিঠের কালো ছোপ তুলতে ময়দা ও দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে পিঠে দশ মিনিট ধরে ঘষবেন। এটা নিয়মিত করলে পিঠের ছোপ উঠে যায়।
*মুখের তাৎক্ষনিক লাবণ্য আনতে একটা ভেষজ রুপটান আছে। আধা চা চামুচ লেবুর রস, এক চা...

Read more

28 April, 2015

ফেসিয়াল স্টিম

*স্টিম কিভাবে নিতে হবে-
বর্তমানে সৌন্দর্য সচেতনতা আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে তাই স্টিমের কদরও বেড়েছে। একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পানি ফুটিয়ে একে বাষ্প করা হয়। তারপর এর ভাপ নেয়া হয়। ত্বকে এই ভাপ নেয়ার প্রক্রিয়াকেই স্টিমিং বলে। কেবল মুখের ত্বকেই না পুরো শরীরেই স্টিম নেয়া যায়। অনেকের বাসায় বাথ টাব আছে সেখানে গরম পানিতে স্টিম বাথ নিতে পারেন অথবা কোন স্টিম কক্ষে কিছু সময় থাকতে পারেন।
বাড়িতে স্টিম নেয়ার জন্য পানি ফুটিয়ে নিন। একটি গামলায় পানি নিয়ে মুখটি বাষ্পের উপরে ধরুন, এবং একটি তোয়ালে দিয়ে মাথাটি ঢেকে দিন। এভাবে কিছুক্ষণ নিয়ে মুখ সরিয়ে ফেলুন। তারপর আবার একটু নিন। বাষ্পের খুব কাছে মুখ নেবেন না, সহ্য করতে পারবেন এমন ভাবে নিন। চোখ বন্ধ রাখুন।
*স্টিমের উপকারিতা-
• বিভিন্ন পার্লারে এখন ফেসিয়াল স্টিম এর ব্যবস্থা রয়েছে। এতে উপকার অনেক। বিশেষ করে যাদের মুখে ব্রণ আছে তাদের জন্য এটি খুবই উপকারী। মুখে ময়লা জমেই সাধারণত ব্রণ হয়, আর স্টিম বা ভাপ নেয়ার ফলে ত্বকের ময়লা পরিষ্কার হয় ফলে ব্রণও কমে যায়।
• তবে যাদের ত্বকে অ্যালার্জির প্রকোপ রয়েছে বা একটু নাজুক ধরনের তাদের স্টিম না নেয়াই ভালো। ত্বকের ধরণ বুঝে স্টিম নেয়া উচিত। সাধারণত একটু দূর থেকে অর্থাৎ ১২-১৫ ইঞ্চি দূরত্বে থেকে স্টিম নেয়া ভালো আর খেয়াল রাখতে হবে স্টিম যেন অনেকক্ষণ ধরে নেয়া না হয়। ৫-৭ মিনিট স্টিম নিলেই যথেষ্ট। প্রতিদিন স্টিম না নিয়ে সপ্তাহে একদিন স্টিম নেয়া ভালো।
• স্টিম ত্বকের রক স্বঞ্চালন বাড়ায় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অনেকের ত্বকে মৃত কোষ হয়, স্টিম ত্বকের মৃত কোষ নরম করে এবং ময়লা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

Read more

29 April, 2015

বয়সের ছাপ দূর করবে কমলা

কমলায় রয়েছে বার্ধক্য প্রতিরোধী উপাদান। এতে প্রচুর পরিমান ভিটামিন ই আছে যা একটি অপ্রতিরোধ্য এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং বার্ধক্যরোধী আরো অনেক পুষ্টি উপাদান আছে। কমলায় যে এসেনশিয়াল অয়েল আছে তা দিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করলে আপনার ত্বকে বয়সের ভাজ পরবেনা।
*২ টেবিল চামচ কমলার রস, ১ টেবিল চামচ মধু, চার টেবিল চামচ বেশন দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরী করুন। এই রকম মিশ্রণ বানিয়ে সপ্তাহে ৪-৫ বার মুখে ব্যবহার করুন।
এই প্যাকটি আপনার ত্বকের তারুণ্য ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করবে। এর থেকে কমলার এসেনশিয়াল অয়েল আপনার ত্বকে প্রবেশ করবে, যা ত্বকের কোলাজেন নামক একটি পদার্থ তৈরীতে সহায়তা করে। ফলে আপনার ত্বক হবে তারুণ্য দ্বীপ্ত কোমল, মসৃন।

Read more

30 April, 2015

ঘরোয়াভাবে পেডিকিউর

*একটি মাঝারি গামলায় সহনীয় তাপমাত্রার গরম পানিতে অল্প শ্যাম্পু গুলিয়ে ফেনা তুলতে হবে। সে সঙ্গে লবণ দিতে পারেন এক চিমটি। এবার ১৫ মিনিটের মতো পা ভিজিয়ে নরম ব্রাশ দিয়ে পা ঘষে নিন।
*পায়ের গোড়ালি ঘষার জন্য ব্যবহার করুন পিউমিস স্টোন অথবা ঝামা। পা ঘষে মরা চামড়া তুলে ফেলুন।
*নেইল কাটার দিয়ে নখ কেটে শেপ করে নিন। চারকোনা অথবা একটু গোল করেও দিতে পারেন নেইল ফাইলার দিয়ে।
*নখ কেটে নখে ক্রিম বা ভ্যাসলিন দিয়ে নখের দুই পাশের কিউটিক্যাল নরম করে নিন। এবার কিউটিক্যাল কাটার দিয়ে তা কেটে ফেলুন। নখের ব্রাশ ব্যবহার করে ঘষে ময়লা তুলে ফেলুন।
*পুরো পা মুছে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম বা লোশন লাগিয়ে নিন।
*অনেক সময় নখে দাগ পড়ে যায়। লেবুর রস ঘষে নখের দাগ তুলে ফেলুন।

Read more

01 May, 2015

চুল আঁচড়ানোর টিপস

আমাদের প্রতিদিন যত চুল পড়ে, তাঁর একটা বড় অংশ পড়ে কেবলমাত্র ভুল উপায়ে চুল আঁচড়ানোর ফলে।
*চুল আঁচড়াবার জন্য কখনোই ব্রাশ কিংবা চিকন দাঁতের চিরুনী ব্যবহার করবেন না। মোটা দাঁতের, মাঝে ফাঁক ফাঁক সাধারণ প্লাস্টিকের চিরুনী ব্যবহার করুন। এটাই আপনার চুলকে ভালো রাখবে।
*বেশী আঁচড়ালে বরং চুলের ক্ষতি বাড়ে, দুর্বল চুল হলে পড়ার হারও। দিনে ২/৩ থেকে তিনবার চুল আঁচড়ালেই যথেষ্ট। আবার একেবারে চুল না আঁচড়েও থাকবেন না। চুল আঁচড়ালে মাথার তোকে রক্ত চলাচল বাড়ে। ফলে চুলের গোঁড়া মজবুত হয়। তবে হ্যাঁ, আঁচড়াবেন পরিমিত পরিমাণে ও তাড়াহুড়ো না করে হাতে সময় নিয়ে।
*রাতে ঘুমাবার আগে চুল আঁচড়ে বেঁধে ফেলুন। সকালে বের হবার আগেও আঁচড়ে নিন। এছাড়া শ্যাম্পু করার আগে অবশ্যই চুল আঁচড়াবেন। এতে চুলে জট হবে না এবং প্রচুর চুল পড়ার হাত থেকে রক্ষা পাবেন।
*গোসল করার পর কোন পরিস্থিতিতেই চুলে আঁচড়াবেন না। ভেজা অবস্থায় চুল থাকে নরম ও ভঙ্গুর, দ্রুত ভেঙে যায় চিরুনির ছোঁয়া পেলে। বিশেষ করে সোজা চুলে এই সমস্যা আরও অনেক বেশী।
*গোসল করে বাইরে যাবেন, চুল আঁচড়ানো বা স্টাইল করা প্রয়োজন? তাড়াহুড়া না করে অপেক্ষা করুন। পুরোপুরি না হোক, অন্তত ৭৫ ভাগ শুকানোর পর তবেই চিরুনি লাগান চুলে।
*কখনোই চুল জোরে আঁচড়াবেন না। এবং কখনোই চিরুনি দিয়ে চুলে ব্যাক কোম্ব করবেন না বা চুল ফুলাবেন না।

Read more

02 May, 2015

ঘরোয়া কিউকাম্বার ফেস প্যাক

শসায় রূপচর্চায় দারুণ দক্ষতা পাশাপাশি রয়েছে নানা পুষ্টিগুণ। সব ধরণের ত্বকেই এটি উপকারী ভূমিকা রাখতে সক্ষম।
*তৈলাক্ত ত্বক নিয়ে নানা সমস্যায় ভোগেন অনেকে। তারা ফেসওয়াস দিয়ে মুখ ধোয়ার পর শশার রস, আপেল সাইডার ভিনেগার, টমেটোর রস এবং এলভেরা জেল একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন। এতে সমস্যা দূর হবে।
*একটি শশা ব্লেন্ডারে ভালো মতো ব্লেন্ড করে পেস্ট তৈরী করে ২ চামচ লেবুর রস এবং ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে মুখে এবং ঘাড়ে লাগান। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি ত্বকের রুক্ষভাব দূর করে চেহারা উজ্জ্বল করে।
*চোখের ডার্ক সার্কেল কমাতে শশা বেশ কার্যকর। শশা স্লাইস করে কেটে অথবা তুলার মধ্যে শশার রস লাগিয়ে তুলা চোখের উপর ২০ মিনিট রাখুন। নিয়মিত ব্যবহারে ডার্ক সার্কেল কমবে।
*ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করতে বাইরে থেকে এসে মুখ ধুয়ে শুধু শশার রস লাগান। এটি সান বার্ন দূর করবে।
*বয়সের ছাপ লুকাতে ২ টেবিল চামচ টক দই, আধা চামচ মধু এবং লেবুর রসের সাথে ২ চামচ শশা বাটা এবং ২ টি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালো মতো মেশান। এবার এটি মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাকটি ত্বকের মরা কোষ, কালো ভাব দূর করে টানটান এবং সুন্দর রাখে।
*ব্রণের সমস্যা দূর করতে ২ চা চামচ শশার রসের সঙ্গে গোলাপ জল এবং মুলতানি মাটি মিশিয়ে প্যাক তৈরী করুন। এটি মুখে ভালো মতো লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ব্রণ কমে যাবে।

Read more

03 May, 2015