Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

গরমে স্নিগ্ধ গোসল

*গোসলের পানি আগে থেকে ধরে রাখুন বালতিতে। এই গরমে সকালের পরেই ট্যাঙ্কির পানি তপ্ত আগুন হয়ে ওঠে। সেই পানি দিয়ে গোসল করলে প্রশান্তি দূরে থাক, ন্যূনতম আরামও মিলবে না।
*পানি আরও একটু ঠাণ্ডা করতে চাইলে মিশিয়ে নিতে পারেন কয়েক টুকরো বরফ।
*গরম থেকে ফিরেই গোছল করবেন না। তাতে আরাম তো মিলবেই না, উলটো ঠাণ্ডা- গরম লেগে অসুখ হয়ে যেতে পারে।
*গোসলের সময় মেনথল সাবান বা জীবাণু নাশক কোনও সাবান ব্যবহার করুন বিউটি সপের পরিবর্তে।
*অনেকে ভাবেন যে ভেজা চুলে থাকলে বুঝি গোসলের রেশটা স্থায়ী হবে। এটা ভীষণ একটা ভুল ধারনা। গোসল সেরে অবশ্যই চুল শুকিয়ে নিন ভালো করে।
*গোসল শেষে কিছুক্ষণ ফ্যানের নিচে দাঁড়িয়ে থাকুন। শরীর ভালো করে শুকালে তবেই লোশন বা ক্রিম লাগান।
*গোসলের পর ক্রিম বা লোশনের বদলে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন সম পরিমাণ পানির সাথে মিশিয়ে। যাদের ত্বক খুব তৈলাক্ত তাদের কিছুই ব্যবহারের দরকার নেই।
*গোসলের পানিতে মিশিয়ে নিতে পারেন কর্পূর। ঠাণ্ডা মিলবে।
*পানিতে মিশাতে পারেন একটু গোলাপ পানি আর নিম পাতাও। শরীরে সৌরভ ছড়িয়ে তো যাবেই, সাথে দূরে থাকবে জীবাণু। হবে না চর্মরোগ।
*ভালো করে পানি ঢেলে গোসল সারুন। মাথায় আর শরীরে সমান ভাবে পানি দিন, যাতে শরীরের বাড়তি তাপমাত্রা ধুয়ে যায় পানির সাথে।
*চুলে বেঁধে বা খোঁপা করে গোসল করেন অনেকে। এটা করবেন না। চুল ভালো করে বাঁধন খুলে আচড়ে নিন। তাতে পানি ভালো করে চুলের গোঁড়ায় ভালো করে পানি যাবে।

Read more

13 May, 2015

ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের দাগ দূর করুণ

**লেবুর রস-
*লেবুতে রয়েছে বিশেষ উপাদান। যা শরীরের গাঢ় দাগ হালকা করতে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে আক্রান্ত স্থানে লেবুর রস দিয়ে কিছুক্ষণ পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে।
*এছাড়াও চাইলে গোটা লেবু মাঝ বরাবর কেটে আক্রান্ত স্থানে ঘষতে পারেন।
...গোসলের আগে এই অভ্যাস শরীরের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে।
**ডিমের কুসুম-
*এটা হল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার এবং উজ্জ্বলতাবর্ধক। এক্ষেত্রে আক্রান্তস্থানে ডিমের কুসুম ব্যবহার করুন।
*২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে।
**ক্যাস্টর অয়েল-
*এতে রয়েছে শোষণকারী উপাদান। যা বার্ধক্যজনিত দাগ দূর করে।
*ভালো ফলাফলের জন্য এই তেল তুলোয় মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করতে হবে।
**চন্দন-
*ত্বকের বলিরেখা দূর করতে চন্দনের জুড়ি নেই। চন্দনগুঁড়া, গ্লিসারিন, লেবুর রস এবং গোলাপ জল একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন।
*এই মিশ্রণ ত্বকে মেখে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
*তারপর কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
**অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী-
*বিভিন্ন চর্মরোগের সমাধান দিতে পারে অ্যালোভেরা। এটা শরীরের পোড়াদাগ দূর করতে পারে।
*এক্ষেত্রে আক্রান্তস্থানে অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করে ৪৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে।
...প্রতিদিন দুবার, টানা একমাস এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
**চিনি-
*ত্বকে চিনি ঘষার মাধ্যমে মৃত কোষ দূর করা যায়।
*চিনির মধ্যে ত্বক উজ্জ্বলকারী উপাদান থাকে যা ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
**পেঁপে-
*এই ফলে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ এনজাইম যা ত্বকের কালিমা দূর করে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
*এক্ষেত্রে আক্রান্ত স্থানে তাজা পেঁপে ঘষে মিনিট বিশেক পর কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে।
...দিনে দুবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
**লাল কিশমিশ বা রসালো ফল-
*আধা গ্লাস লাল কিশমিশ বা রসালো ফলের সঙ্গে এক টেবিল-চামচ মধু মিশিয়ে আক্রান্ত...

Read more

14 May, 2015

গ্রীষ্মকালে হাত পায়ের কালো দাগ দূর করুন

শুধু মুখের ত্বক চর্চা নয় একই সাথে হাত ও পায়ের দিকেও সমান নজর দিতে হবে। বিশেষ করে এই গ্রীষ্মকালে।
***বেসন ও হলুদের প্যাক-
*সমপরিমাণ বেসন ও হলুদগুঁড়ো একসাথে মিশিয়ে নিন।
*এরপর এতে প্রয়োজনমতো দুধ দিয়ে মসৃণ পেস্টের মতো তৈরি করে ফেলুন।
*এই পেস্টটি হাত ও পায়ের ত্বকে ভালো করে লাগিয়ে নিন এবং ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন।
*এরপর সামান্য পানি দিয়ে অল্প ঘষে ঘষে প্যাকটি তুলে ফেলুন এবং ভালো করে হাত-পা ধুয়ে নিন। হলুদের দাগ যদি না যায় তাহলে তুলোতে মেকআপ রিমুভার দিয়ে হলুদের দাগ দূর করে নিন।
*এরপর আরেকবার ভালো করে ধুয়ে ময়েসচারাইজার লাগান ত্বকে।
...সপ্তাহে মাত্র ২ বার ব্যবহারেই হাত-পায়ের হারানো সৌন্দর্য ফিরে পাবেন।
***মধু ও দুধের প্যাক-
*১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন।
*ভালো করে মিশ্রণটি হাত ও পায়ের ত্বকে লাগান।
*২০ মিনিট রেখে একটু শুকিয়ে উঠলে সামান্য লিক্যুইড দুধে আঙুল ভিজিয়ে স্ক্রাবারের মতো ত্বক স্ক্রাব করতে থাকুন ৫ মিনিট।
*এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ভালো করে। কোনো ময়েসচারাইজার বা অন্য কিছু ব্যবহার করতে হবে না।
...এক দিন পরপর ব্যবহারের অভ্যাস করুন। ত্বকের উজ্জ্বলতা নিজেই টের পাবেন।

Read more

15 May, 2015

দিনের শুরুতে রুপচর্চায় টিপস

*দিনের শুরুতেই মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। রাতে যদি ডিপ ক্লিন করে থাকেন ত্বক, তাহলে সকালে পরিষ্কার করুন সাধারণ ফেসওয়াশ দিয়ে।
*মুখে উষ্ণ পানির ঝাপটা দিন। তারপর ফেসওয়াশ লাগান। ম্যাসাজ করে ধুয়ে তারপর সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। মুখে যেন সাবান লেগে না থাকে।
*এবার ১ মগ হালকা উষ্ণ পানির সাথে ১ চামচ লবণ ও লেবুর রস মিশিয়ে নিন।
*এই পানি দিয়ে মুখে ধুয়ে ফেলুন ভালো করে পানির ঝাপটা দিয়ে।
*চোখ বন্ধ রাখবেন, নাহলে চোখ জ্বলতে পারে।
*লবণ পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে মুখ ভালো করে মুছে নিন। যদি চিটচিটে ভাব বেশী মনে হয়, বা অস্বস্তি লাগে, তাহলে মিনিট দশেক পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে মুছে নিন।
( তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সাধারণ পানির বদলে ফিল্টার করা পানি বা ফুটানো পানি ব্যবহার করাই ভালো।)
*তৈলাক্ত ত্বকে খুব বেশী প্রসাধনী ব্যবহার না করাই ভালো, এতে ব্রণের সমস্যা বাড়ে।
*ওয়েট টিস্যু ব্যবহার করবেন না তৈলাক্ত ত্বকে, এতে ত্বকের ক্ষতি হয়।
*তৈলাক্ত ত্বকে স্ক্রাবার ব্যবহার করবেন না।
*দিনের যে কোন সময় ত্বক তৈলাক্ত মনে হয়ে টিস্যু বা রুমাল পানিতে ভিজিয়ে সেটা দিয়ে মুখে মুছে নিন। সুযোগ পেলে বরং ঘষে নিন। ত্বকের বাড়তি তেল নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

Read more

16 May, 2015

চোখের নিচে কালো দাগ দূর

চোখের নিচে কালো দাগ আজকাল তরুণ-তরুণী এমনকি অনেক মধ্যবয়স্ক নারী-পুরুষের মুখের সৌন্দর্যের ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে৷ পুরো মুখটি অসম্ভব সুন্দর অথচ চোখের নীচে কালোদাগ- অনেকেই এটা মানতে পারেন না৷ তখন ছুটে যান কোন ত্বক বিশেষজ্ঞ বা বিউটিশিয়ানের কাছে৷ অনেকে আবার প্রশ্ন করেন চোখের নীচের কালোদাগের আসলেই কোন চিকিত্সা আছে কিনা?
বেশিরভাগ সময়ই আমরা আমাদের চোখের নিচের কালি ঢাকার জন্য কনসিলার, ফাউণ্ডেশন কিনে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করি, কিন্তু কখনো কি আমরা আমাদের চোখের নিচে কেন কালি জমে তার কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছি? আমাদের চোখের নিচের ত্বক অনেক বেশি স্পর্শকাতর এবং এর নিচে অনেক ছোট ছোট রক্তনালী বয়ে গেছে যারা আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে এবং চোখের নিচের ত্বক কালো হতে থাকে। চোখের নিচের অংশে ফ্লুইড জমা হতে থাকার কারণে চোখের নিচটা ফুলে যেতে থাকে এবং চোখের নিচে কালি পড়ে। এর পিছনে অনেকগুলো কারণ আছে।
আপনি জেনে অবাক হবেন যে কেবল ঘুম না হওয়া, কম্পিউটারের মনিটরের সামনে বসে থাকাই চোখের নিচে কালি পড়া কিংবা চোখ ফুলে যাওয়ার প্রাথমিক কারণ নয়। বরং নাসারন্ধ্রিতে সমস্যা, বংশগত সমস্যা, এলার্জি, মূত্রগ্রন্থিতে সমস্যা কিংবা রক্ত চলাচলে সমস্যা থাকার কারণেও চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে। মূলত চোখের নিচের কালি হওয়ার পিছনে তিনটি কারণ থাকে।
মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা
চোখের নিচে কালি পড়ার খুব প্রচলিত একটি কারণ হলো কোন কারণে খুব বেশি চাপে থাকা বা কোন ব্যাপার নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা।
পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া
কেউ যদি দিনে কমপক্ষে আট ঘণ্টা না ঘুমায়, তাহলে তার চোখের নিচে কালি পড়ার সম্ভাবনা থাকে।আট ঘন্টা সম্ভব না হলে অন্ত ছয় ঘন্টা ঘুমানো উচিত।
পানিশূন্যতা
শরীর থেকে অনেক বেশি মাত্রায় পানি বেরিয়ে গেলে ত্বক শুষ্ক...

Read more

17 May, 2016

ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার ৪টি প্রাকৃতিক উপায়

খুব শখ করেই শাড়ি পরেছেন আজ, হয়তো দাওয়াত আছে একটা সন্ধ্যায়। কিন্তু আয়নায় নিজেকে ভালো ভাবে দেখতেই চোখে পড়ে গেলো আপনার ঘাড়ের কালো দাগ গুলো। কালচে ঘাড়ের কারণে সব সময়েই বেশ অস্বস্তিতে থাকতে হয় আপনাকে। আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দেয় মনের মধ্যে এই দাগ গুলোর জন্য। কী করবেন এই দাগ কমানোর জন্য?
ঘাড়ের কালো দাগ নিয়ে অনেকেই বেশ চিন্তিত থাকেন। খুব সুন্দর সাজ পোশাকে নিজেকে সাজানোর পরেও ঘাড়ের কালো দাগের জন্য সব মাটি হয়ে যায়। বিশেষ করে নারীরা গলায় হার পড়ার সময় খুবই অস্বস্তিতে ভুগে থাকেন ঘাড়ের বিচ্ছিরি কালো দাগের জন্য। পুরুষরাও গোল গলার গেঞ্জি পড়তে অস্বস্তিবোধ করেন কালচে দাগের জন্য। ঘাড়ের কালচে দাগ কোনো স্থায়ী সমস্যা নয়। চেষ্টা করলেই এই দাগ কমিয়ে ফেলা সম্ভব। আসুন জেনে নেয়া যাক ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার ৩টি কার্যকরী উপায় সম্পর্কে।
লেবুর রস ও গোলাপ জলঃ
ঘাড়ের কালো দাগ দূর করতে লেবুর রসের বিকল্প নেই। লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচের কাজ করে। নিয়মিত লেবুর রস ব্যবহারে যে কোনো কালো দাগ ধীরে ধীরে হালকা হয়ে যায়। ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার জন্য প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সম পরিমাণ লেবুর রস ও গোলাপজল মিশিয়ে ঘাড়ের কালো দাগে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পরুন প্রতিদিন। সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে এক মাস ব্যবহার করলেই পার্থক্যটা বুঝতে পারবেন।
অ্যালোভেরাঃ
অ্যালোভেরা অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর রস যে কোনো দাগ হালকা করে। অ্যালোভেরা থেকে তাজা রস বের করে ঘাড়ে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এভাবে প্রতিদিন অ্যালোভেরার রস ব্যবহার করলে ঘাড়ের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।
আলুর রসঃ
আলুর ও আছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান। তাই আলুর রস ঘাড়ের কালো দাগ দূর করতে ভূমিকা রাখে। আলু কুচি অথবা আলুর...

Read more

18 May, 2015

ব্রণ থেকে স্বস্তি পেতে টিপস

*ব্রণ হলে একেবারেই টক আচার খাবেন না। তবে মিষ্টি চাটনি খেতে পারেন।
*বেশি পরিমাণে নিরামিষ খাবার খান। আমিষ খাবার যতটা সম্ভব না খাওয়ার চেষ্টা করুন।
*ডেইরি প্রোডাক্টসের মধ্যে হরমোনাল উপাদান বেশি পরিমাণে থাকে বলে তা খুব সহজে রক্তের সঙ্গে মিশে যায়। এই কারণেই পনির, দুধ কম খান।
*কোল্ড ড্রিংকস খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দিন।
*খুব বেশি পরিমাণে পানি খান। দিনে যদি দু লিটার পানি খেতে পারেন তা আপনার স্বাস্থ্য এবং ত্বকের ক্ষেত্রে ভাল হবে। পানি বেশি খাওয়ার ফলে শরীর থেকে পিত্ত বেরিয়ে যাবে। আপনি ব্রণের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন। আয়ুর্বেদের মতে অতিরিক্ত ক্রোধের ফলে শরীরে পিত্ত সঞ্চিত হয়। তাই ক্রোধ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন।
*ব্রণ হলে অবশ্যই ত্বক পরিষ্কার রাখবেন। ব্রণে নখ দিয়ে খুচাবেন না।

Read more

19 May, 2015

চিনে নিন বাজারে সেরা ১০ সানস্ক্রিনকে

গরমের খুব পরিচিত একটি সমস্যা হল সানবার্ন। আর এই সানবার্নের হাত থেকে রক্ষার সেরা উপায় হল সানস্ক্রিনের ব্যবহার। সানস্ক্রিন লশানে এসপিএফ (SPF) থাকে যা সূর্যের আলট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে আপনার ত্বককে রক্ষা করে। এসপিএফ (SPF) এর পূর্ণ রূপ হল সান প্রটেকশান ফ্যাক্টর(sun protection factor)। বাজারে এসপিএফ ৭০ পর্যন্ত সানস্ক্রিন লোশন পাওয়া যায়। রোদে বের হওয়ার ৩০ মিনিট আগে সানস্ক্রিন লোশনে ব্যবহার করতে হবে, যাতে লোশন ত্বকের সাথে ভালভাবে মিশে যেতে পারে।
সাধারণত রোদে বের হওয়ার ১৫ মিনিটের মধ্যে সানবার্ন শুরু হয়ে যায়। সারাদিনের জন্য হলে এসপিএফ ৪৫ হওয়া ভালো। তৈলাক্ত ত্বকে তেলতেলে ভাব থাকে তাই কম এসপিএফ সম্পন্ন সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিৎ। শুষ্ক ও স্বাভাবিক ত্বকের জন্য ময়েশ্চারযুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করা যেতে পারে। বাজারে নানা রকমের সানস্ক্রিন লোশন পাওয়া যায়। এখানে এমনকিছু সানস্ক্রিন লোশানের নাম দেওয়া হল যা সারাবিশ্ব জুড়ে বেশ সমাদৃত এবং আমাদের দেশের আবহাওয়ার সাথে মানিয়ে যায়।
১। লোটাস হারবাল সেইফ সান ৩ ইন ১ ম্যট-লুক ডেইলি সান ব্লক পিএ+++ এসপিএফ-৪০(Lotus Herbals Safe Sun 3 In 1 Matte-Look Daily Sun block PA+++ SPF-40):
লোটাস হারবালের এসপিএফ-৪০ বতর্মানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সানস্ক্রিন লোশন। এটি তৈলাক্ত ত্বকের জন্য অনেক উপকারি।তবে সব ধরণের ত্বকে এটি ব্যবহার করা যায়। এর এসপিএফ ৪০ বাংলাদেশের আবহাওয়া উপযোগী এবং ত্বকে কালো দাগ পড়া থেকে রক্ষা করে।
২। নিউট্রিজিনা অলট্রা শেয়ার ড্রাই- টাচ লোশন (Neutrogena Ultra Sheer Dry-touch Lotion):
নিউট্রিজিনা নিয়ে এসেছে অলট্রা শেয়ার ড্রাই- টাচ লোশন এসপিএফ 30 যা সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে দেয় সম্পূর্ণ সুরক্ষা।এটি মুখে, হাতে ও পুরো শরীরে ব্যবহার করা যায়। এটি PABA(para-aminobenzoic acid) মুক্ত এবং পানিরোধক। যে কোন ধরণের ত্বকের জন্য এটি...

Read more

20 May, 2015

‪চুলের‬ যত্নে মেয়নিজ

*অতিরিক্ত শুষ্ক চুলে পাকা কলা ও মেয়োনিজের মাস্ক লাগালে বেশ ভালো উপকার পাবেন। এমন কলা নিবেন যেটি অনেক বেশি পেকে গেছে, এর সাথে মিশান ২-৩ টেবিল চামচ মেয়োনিজ সেই সঙ্গে দিন ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল। উপাদানগুলো এক সাথে খুব ভালো ভাবে মিশান। তারপর চুলে লাগিয়ে শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে আধা ঘণ্টা থেকে ১ ঘণ্টা রাখুন। এবার কোন মাইলড শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
*একটি বড় ডিমের কুসুম, ১ টেবিল চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার, ২ টেবিল চামচ মেয়োনিজ, ৩ টেবিল চামচ লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ রোজ মেরি পাওডার ( যদি পাওয়া যায়), ১ টেবিল চামচ নারকেলের তেল, ২ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল, ৮ ফোঁটা ভিটামিন ই অয়েল। সবগুলো উপাদান খুব ভালো ভাবে মেশান। তারপর চুলে লাগিয়ে ১ ঘণ্টা রাখুন। প্রত্যেক মাসে ২ বার করে এই মাস্কটি লাগান। দেখবেন চুল অনেকটাই ম্যানেজেবল হয়ে এসেছে।
*চুল ডিপ কন্ডিশন করার জন্য ১ কাপ মেয়োনিজ ( চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী ), ২ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল, ১ টেবিল চামচ বাদামের তেল নিন। তারপর ভালো ভাবে মিশিয়ে মিশ্রণটিকে ১৫ মিনিট এভাবেই রেখে দিন। উপাদানগুলো যেন আরও ভালো ভাবে মিশে যায়। এরপর চুলের গোড়ায় ম্যাসেজ করে লাগিয়ে নিন।
*আপনার যদি চুল সোজা করার জন্য ২দিন অন্তর অন্তর শুধু মেয়োনিজ দিয়ে চুল আঁচড়ে নিন। এভাবে কিছুক্ষণ আঁচড়ানোর পর চুল ঐভাবেই রেখে দিন আধা ঘণ্টা। তারপর যদি আপনার চুল অয়েলি হয়ে থাকে তাহলে শ্যাম্পু আর যদি ড্রাই হয়ে থাকে তাহলে শুধু মাত্র পানি দিয়ে চুল রিন্স করে নিন। উপকার অবশ্যই পাবেন।
*হেয়ার প্রোটিন ট্রিটমেন্টে প্রথমে ডিম ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এর সাথে একে একে মিশান মেয়োনিজ, টক দই, অল্প হেনা আর...

Read more

21 May, 2015