Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

ঘরোয়া হারবাল ড্রাই ফেস ওয়াশ

*বেসন দেড় কাপ, আতপ চালের গুঁড়া ১/৪ কাপ, মিল্ক পাউডার ১/৪ কাপ, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, গ্লুকোজ পাউডার ১/৮ কাপ, লাল আটা বা ময়দা ১/২ কাপ, কাঠ বাদাম গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, নিমপাতা গুঁড়া ১ টেবিল চামচ (যাদের ব্রণের সমস্যা আছে শুধু তারা ব্যবহার করবেন), পরিষ্কার এয়ার টাইট পাত্র।
*সব উপকরণ নিয়ে আলাদা আলাদা পাত্রে রাখুন। (সব উপাদান যেন মিহি ও পরিষ্কার হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।)
*তারপর একটা বড় পাত্রে সব গুলো উপকরণ ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন।
*তারপর এয়ার টাইট পাত্রে সংগ্রহ করুন। খেয়াল রাখবেন বাতাস ও পানির সংস্পর্শে যেন না আসে, শুকনো জায়াগার রেখে দিন।
*প্রতিদিন মুখ ধোয়ার সময় পানি/গোলাপ পানি (তৈলাক্ত ত্বক হলে) অথবা কাঁচা দুধ (শুষ্ক ত্বক হলে) দিয়ে গুলিয়ে ফেস ওয়াশের মত ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।
...এক মাসের মত ভালো থাকবে এ ফেসওয়াশ। আপনি চাইলে বেশি করে বানিয়ে রেফ্রিজারেটরেও রেখে দিতে পারেন। রেফ্রিজারেটরে ৬ মাসেরও বেশি সময় ভালো থাকবে।

Read more

04 May, 2015

গরমে মেকআপ ঠিক রাখার টিপস

*প্রথমে ফেসওয়াশ এবং ক্লিনজার দিয়ে ত্বক খুব ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নেবেন। কারণ মুখ পরিষ্কার ও ধোয়া না হলে তেলতেল ভাব রয়ে যায়, এতে করেও মেকআপ গলে যাওয়ার ভয় থাকে।
*২-৩ টুকরো বরফ নিয়ে মুখের পুরো ত্বক ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসেজ করুন। এতে করে মেকআপ অনেকটা সময় ত্বকে সেট থাকে।
*অবশ্যই ওয়াটারপ্রুফ মেকআপ ব্যবহার করবেন গরমকালে।
*এমন মেকআপ ও কসমেটিকস ব্যবহার করুন যা পুরোপুরি অয়েল ফ্রি। এতে মেকআপ গলে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। প্রয়োজনে নিজের অন্যান্য মেকআপ বাদ দিন গরমকালের জন্য, নিয়ে আসুন অয়েল ফ্রি মেকআপ।
*টোনার দিয়ে মুখ ভালো করে মুছে নেবেন এবং ভালো সানস্ক্রিন লোশন লাগিয়ে নেবেন। এতে অতিরিক্ত তেল দূর হবে ত্বক থেকে এবং মেকআপ সেট থাকবে অনেকটা সময়।
*প্রথমে মেকআপ প্রাইমার লাগিয়ে নেবেন এটি মেকআপ গলে যাওয়া রোধ করবে।
*খুব অল্প পরিমাণে ফাউন্ডেশন ব্যবহার করবেন। এবং লিক্যুইডের চাইতে সেমি-লিক্যুইড বা পাউডার ফাউন্ডেশন ব্যবহার করলে মেকআপ গলার সম্ভাবনা কম থাকে।
*ল্যুজ পাউডার চেপে দিয়ে ত্বকের উপরে মেকআপ সেট করে নিন। এতে বাড়তি তেল পাউডার শুষে নেয়ার কাজ করবে অনেকটা সময় এবং মেকআপ গলবে না।

Read more

05 May, 2015

চুল ভাল রাখার টিপস

*চুলের সমস্যা বেশ কয়েক রকম হতে পারে। যেমন বেশি বেশি চুল পড়া। চুল পড়া এড়ানোর জন্য আপনি মাথার খুলিতে মাসাজ করতে পারেন। প্রতিদিন চিড়ুনী দিয়ে মাথা আঁচড়ানোর সময়ে হালাকাভাবে চাপ প্রয়োগ করুন। তারপর সামনে থেকে পিছনে আঁচড়ান। আবার উল্টো ভাবে করুন। এতে মাথা-খুলিতে রক্তসংঞ্চালন দ্রুত হয়ে যাবে।
*চুলে খুশকি থাকলে তা দেখতে ভাল লাগে না। জেনেটিক কারণে খুশকি সৃষ্টি হতে পারে। যাদের মাথায় খুশকি থাকে, তাদের উচিত প্রতিদিন ভাল করে চুল ধোয়া। তা না হলে মাথার খুলিতে খুশকি বসে যেতে পারে। শুরুতে আপনি প্রতিদিন খুশকি মুক্ত শ্যাপু ব্যবহার করতে পারেন। খুশকি কমে যাওয়ার পর পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রতি সপ্তাহে এক বা দুবার করে সে ধরণের শ্যাপু ব্যবহার করতে পারেন।
*স্বাস্থ্যকর চুল দেখতে কালো চকচকে, সফ্ট ও স্মুথ মনে হয়। কিন্তু অনেকের চুল হলুদ, কাল চকচকে নয়। এ ধরণের চুলে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হয়। গরম পানি দিয়ে গোসল করার সময়ে চুল টাওয়েল দিয়ে বেধে করুন। ১০ থেকে ২০ মিনিটের কন্ডিশনার করার পর টাওয়েল খুলে ফেলুন।
*অনেক মেয়ের চুল খুব ধীরে ধীরে বড় হয়। যাদের চুল বড় হতে অনেক সময় নেয়, তাদের উচিত ভালোভাবে বিশ্রাম নেওয়া এবং গভীর রাতে জেগে না থাকা। অনেক খারাপ অভ্যাস রয়েছে যা চুল বড় না হওয়ার প্রধান কারণ।
*চুলের ডগা বা মাথা ফাটা আরেকটি বড় সমস্যা। চুল ধোওয়া বা মোছার সময়ে উপর থেকে নীচে এভাবে করুন। পাশাপাশি হাতের তালুতে চুল রেখে ঘর্ষণ তৈরি হয় এভাবে পরিস্কার বা না ধোওয়াই ভালো। কেননা চুল টানাটান বা উপর থেকে নিচ এই পর্যায়ে অনেক বেশি সহনশীল কিন্তু পাশাপাশি বা ঘর্ষণে সহজেই চুলের ডগা ফেটে যেতে পারে।
*সব সময়ে ফেটে যাওয়া চুলের ডগা গুলো কেটে...

Read more

02 May, 2016

গরমে চোখের যত্ন

*গরমকালে দিনের বেলা ঘরের বাইরে বের হলে চোখে সানগ্লাস ব্যবহার করা উচিত। এটা সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি থেকে আপনার চোখের লেন্স কে রক্ষা করবে। এছাড়াও রাস্তার ধুলাবালি থেকে চোখের সুরক্ষা নিশ্চিত করবে।
*প্রচন্ড গরমে সাঁতার কাটতে অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু পুখুরের পানিকে বিশুদ্ধ রাখতে যে রাসায়নিক দ্রব্য এবং ক্লোরিন ব্যবহার করা হয়, সেটি চোখকে নষ্ট করে দিতে পারে। তাই সাঁতারের সময় ব্যবহৃত বিশেষ চশমা ব্যবহার করুন এবং সাঁতার কাটার পর পরিষ্কার পানি দিয়ে চোখ ভালোভাবে পরিষ্কার করুন।
*গরমে অনেকের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। তবে এ সময়টায় শুধু ত্বকই নয়, চোখও শুষ্ক হয়ে যায়। তাই ভেজা ভাব বজায় থাকে এমন চোখের ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন। এসব ড্রপ সাধারণত প্রিজারভেটিভ মুক্ত হয়। তবে যেকোনো ওষুধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
*এয়ার কন্ডিশনারের (এসি) বাতাসে চোখ অনেক বেশি শুষ্ক ও স্পর্শকাতর হয়ে যেতে পারে। তাই এসিতে থাকলে এমন জায়গায় অবস্থান করুন যেখান থেকে বাতাস সরাসরি চোখে না লাগে।
*গরমে মধ্যে চোখের যেসব সমস্যাগুলো খুব বেশি পরিলক্ষিত হয় সেগুলো হচ্ছে- চোখ শুকিয়ে যাওয়া, গ্লুকোমা এবং রেতিনাপ্যাথি। তাই নিয়মিত চোখের চেকাপ করা অত্যন্ত জরুরি।
*চোখের সৌন্দর্য ধরে রাখতে হলে অবশ্যই ভিটামিন সমৃদ্ধ পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। সবুজ শাক-সবজি আপনার চোখের দৃষ্টিশক্তি পরিষ্কার রাখবে।
*সাজগোজ করতে যারা ভালবাসেন তাদের জন্য প্রসাধনী সামগ্রী বিরাট এক আশীর্বাদ। কিন্তু এগুলো ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই মেয়াদ আছে কিনা এটা দেখে নিন।
*এক টানা অনেকক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করার ফলে চোখের চারপাশ কালো হয়ে যায়, চোখের জ্যোতি কমে আসে। তাই একটানা কাজ না করে খানিকক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে কাজ করলে চোখের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
*শতকরা ৫০ জন মহিলা গর্ভাবস্থায় ব্লাড সার্কুলেশন ও হরমোনের...

Read more

07 May, 2015

হাত-পায়ের নখের যত্ন

*হাত বা পা উষ্ণ লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন মিনিট দশেক। যতটা সহ্য করতে পারেন, ততটা গরম পানি নেবেন।
*কাজ শুরুর আগে মেনিকিউর সেট গরম পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করে নিন।
*এবার পা/হাত ভালো করে মুছে নিন। মুছে নেয়ার পর নখ কাটুন। বেড়ে ওঠা বাড়তি নখ ও তার আশেপাশে যতটা সম্ভব কেটে ফেলুন।
*এবার রয়ে যাওয়া বাড়তি নখ চিমটার সাহায্যে সামান্য উঁচু করে ধরুন এবং আরেকটি চিমটার সাহায্যে সামান্য একটু তুলো নখের নিচে গুঁজে দিন। খুব সাবধানে কাজটি করুন। এই কাজটি আপনার নখে ব্যথা হতে দেবে না।
*যতদিন নখে বড় না হচ্ছে আর আপনি কেটে যন্ত্রণাদায়ক বাড়তি কোণা বাদ দিতে না পারছেন, ততদিন পর্যন্ত এভাবেই তুলো দিয়ে রাখুন। দিনে ২/১ বার বা জীবাণুনাশক দিয়ে ধুয়ে তুলো বদলে দেবেন।
*যদি ইতিমধ্যেই ইনফেকশন হয়ে গিয়ে থাকে, তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারের কাছে যান। এই পদ্ধতি অবলম্বন করবেন না।
*পা/হাত সর্বদা পরিষ্কার রাখুন।

Read more

08 May, 2015

খুশকি দূরীকরণ

*শ্যাম্পু করার পর এক মগ পানিতে একটি লেবুর রস মিশিয়ে চুল ধুয়ে নিলে খুশকি যেমন কম হবে, তেমনি চুল বেশ ঝলমলে ও মসৃন হবে। দেখবেন চুলে আসবে বাড়তি উজ্জ্বলতা।
*লেবুর রস খুশকি রোধে খুবই উপকারী। নারিকেল তেলে লেবুর রস মিশিয়ে মাথায় তালুতে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে ঘণ্টাখানেক পর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এতেও বেশ সমাধান আসবে বলে আশা করা যায়।
*সপ্তাহে একদিন নারিকেল তেল হালকা গরম করে মাথার তালুতে ভালো করে ম্যাসাজ করুন। তারপর সামান্য গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মাথায় জড়িয়ে ২০ মিনিট পেঁচিয়ে রেখে দিন। ঘণ্টাখানেক রেখে ভালো কোনো শ্যাম্পু দিয়ে চুলগুলো ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত করলে তিন সপ্তাহে চুলের গোড়া থেকে খুশকি দূর হবে বলে আশা করা যায়।
*ভেজা চুল বেঁধে রাখবেন না। চুল সবসময় ভালো করে শুকিয়ে নিন। তা না হলে খুশকির প্রকোপ আরো বেড়ে যাবে বৈ কমবে না।
*পেঁয়াজের রসও খুশকি প্রতিরোধ করতে বেশ কার্যকর। একটি পেঁয়াজ থেঁতো করে রস চুলের গোড়ায় লাগান। আধাঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন চুল থেকে খুশকি দূর হচ্ছে ধীরে ধীরে।
*চুলে সবসময় ভালো মানের কোনো খুশকিনাশক শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। তাতেও বেশ উপকার পাবেন।
*সবসময় চুলের গোড়া পরিষ্কার রাখুন।

Read more

09 May, 2015

ব্রণ থেকে রক্ষা পাওয়ার টিপস

*ব্রণ হলে একেবারেই টক আচার খাবেন না। তবে মিষ্টি চাটনি খেতে পারেন।
*বেশি পরিমাণে নিরামিষ খাবার খান। আমিষ খাবার যতটা সম্ভব না খাওয়ার চেষ্টা করুন।
*ডেইরি প্রোডাক্টসের মধ্যে হরমোনাল উপাদান বেশি পরিমাণে থাকে বলে তা খুব সহজে রক্তের সঙ্গে মিশে যায়। এই কারণেই পনির, দুধ কম খান।
*কোল্ড ড্রিংকস খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দিন।
*খুব বেশি পরিমাণে পানি খান। দিনে যদি দু লিটার পানি খেতে পারেন তা আপনার স্বাস্থ্য এবং ত্বকের ক্ষেত্রে ভাল হবে। পানি বেশি খাওয়ার ফলে শরীর থেকে পিত্ত বেরিয়ে যাবে। আপনি ব্রণের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন। আয়ুর্বেদের মতে অতিরিক্ত ক্রোধের ফলে শরীরে পিত্ত সঞ্চিত হয়। তাই ক্রোধ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন।
*ব্রণ হলে অবশ্যই ত্বক পরিষ্কার রাখবেন। ব্রণে নখ দিয়ে খুচাবেন না।

Read more

10 May, 2016

ছেলেদের ত্বকের জন্য দারুণ কার্যকারী একটি স্ক্রাব

রোদে পোড়া আর ধুলাবালু। এই সময়ে বাইরে যাওয়া মানেই ত্বকে এসবের প্রভাব পড়া। তবে একটু যত্ন নিলে ত্বক থাকবে সতেজ। ফেসওয়াশ তো নিয়মিত ব্যবহার করেন। পাশাপাশি মুখের ত্বকের তেলতেলে ভাব কাটিয়ে সতেজ থাকতে মাঝেমধ্যে স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন।
স্ক্রাব ত্বকের গভীরের ময়লা সহজেই তুলে আনে। হেয়ারোবিক্সের রূপ পরামর্শক শাদীন মাহবুব বলেন, ‘স্ক্রাবের ভেতরের দানাদার উপাদান সহজেই মুখের ত্বকে থাকা মৃত কোষ সরিয়ে ত্বকে লাবণ্য ফিরিয়ে আনে।
এ ছাড়া স্ক্রাবে থাকা তেল বা ক্রিম ত্বককে সতেজ করে তোলে। আমাদের ত্বকে প্রতিনিয়ত একধরনের তৈলাক্ততা তৈরি হয়, যা লোমকূপ দিয়ে বেরিয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে যায়। কোনো কারণে লোমকূপ বন্ধ হয়ে গেলে সেখানে ব্ল্যাক হেডস তৈরি হয়। স্ক্রাব ব্যবহারে ব্ল্যাক হেডস হওয়ার আশঙ্কা কমে।’
স্ক্রাব ব্যবহার করবেন, তবে দৈনিক না। এমনটাই জানালেন রূপ পরামর্শকেরা। শাদীন মাহবুবের মতে, সপ্তাহে দুই দিন মুখে স্ক্রাব করালেই ত্বক ভালো থাকবে। এ ছাড়া ভালোমতো স্ক্রাব করে নিলে শেভ করতেও বাড়তি সুবিধা মিলবে।
এর ফলে ব্ল্যাক হেডস ও ত্বকের নিচে থাকা লোমের গোড়া একই সঙ্গে পরিষ্কার হয়ে যায়। ফলে রেজর চালাতেও সুবিধা হয়। বাইরে যাওয়ার পর কড়া রোদে মুখে যে কালচে ভাব আসে সেটাও দূর হয়ে যায় স্ক্রাবে। যাদের ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে যাচ্ছে তারা স্ক্রাব মাসাজের ফলে বয়সের ছাপ দূর করে ফেলতে পারেন।
বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের স্ক্রাব ক্রিম কিনতে পাবেন। তা ছাড়া চাইলে ঘরেও তৈরি করে নিতে পারেন। ঘরে বসে স্ক্রাব প্যাক তৈরির তিনটি পদ্ধতি জেনে নিন শাদীন মাহবুবের কাছে।
আধা চা-চামচ গমের ভুসির সঙ্গে এক টেবিল চামচ জলপাই তেল ও আধা চা-চামচ দানা গুড় মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। এবার মুখে বৃত্তাকারে ঘষে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
এক টেবিল চামচ ওট নিয়ে তার...

Read more

11 May, 2015

সুন্দর চুলধারী হওয়ার জন্য ছয়টি পরামর্শ

নারী-পুরুষ সবার ই চুল পড়া ও চুল উঠে যাওয়া নিয়ে চিন্তার অন্ত নেই।
স্বাভাবিকভাবে একটি চুল দুই থেকে চার বছর পর্যন্ত বাড়তে থাকে। এরপর বৃদ্ধি কমে যায় এবং কয়েক দিনের মধ্যে এমনিতেই পড়ে যায়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দীর্ঘ ও সুন্দর চুলধারী হওয়া সহজ নয়, এর জন্য একটু খাটনি করতে হয়।
চুল বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী চুলের ভালো বৃদ্ধি ও সুস্থতা নিশ্চিত করতে ঠাণ্ডা জলে ধোয়াসহ খাদ্যে প্রোটিন রাখা এবং প্রতিদিনই তেল মালিশ করা আবশ্যক।
সুন্দর চুলধারী হওয়ার জন্য আপনাকে ছয়টি পরামর্শ মেনে চলতে হবেঃ
চুলে তেল ব্যবহার করুনঃ
অনেকেই গরমে মাথায় তেল ব্যবহার করতে চান না। তবে চুলকে সুস্থ ও মোহনীয় করতে অবশ্যই সপ্তাহে অন্তত দুইবার তেল মালিশ করতে হবে। এতে চুল পড়া বন্ধের পাশাপাশি পুষ্টি নিশ্চিত করে।
চুল ব্রাশ করুনঃ
নিয়মিত আপনার চুল ব্রাশ করুন। এতে মাথায় রক্তসঞ্চালন বাড়বে। যা চুলের গ্রন্থিকোষের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অবশ্যই ঘুমুতে যাওয়ার কমপক্ষে ১০ মিনিট আগেও চুল আঁছড়াতে হবে।
চুল পরিষ্কারে ঠাণ্ডা পানিঃ
চুলকে সুন্দর ও সতেজ রাখতে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহারের পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিতে হবে। এতে মাথায় চুলের গোড়ায় রক্তসঞ্চালন প্রক্রিয়া উন্নত হবে।
মাথা ম্যাসাজ করুনঃ
বিভিন্ন সময় মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা দূর করতে মাথায় ম্যাসাজ করতে পারেন। এতে উদ্বেগ আর মানসিক চাপ থেকে আরাম পাওয়া যাবে। মাথার খুলিতে পুষ্টি জমার পাশাপাশি ম্যাসাজে বাড়বে আপনার চুল। প্রতি সপ্তাহে বাড়িতে অন্তত একবার মাথায় ম্যাসাজ করতে পারেন অথবা প্রতি ১৫ দিন পরপর বিশেষজ্ঞের দ্বারস্থ হোন।
আমিষযুক্ত খাবার খানঃ
সুন্দর,মজবুত ও সুস্থ চুল নিশ্চিত করতে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করন। আমিষযুক্ত খাবার চুলের জন্য খুবই উপকারী। এর মধ্যে মাছ, মাংস এবং শিম জাতীয় খাবার থাকতে পারে।...

Read more

12 May, 2015