Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

দাড়ি কাটার সঠিক পদ্ধতি

*দাড়ি কামানোর আগে প্রথম কাজ হলো মুখ ধুয়ে নেয়া। বাজারে ফেস ওয়াশিং নামে অনেক কিছুই পাওয়া যায় যা মুখে জমা ময়লা, ঘাম ইত্যাদি দূর করতে সক্ষম। আগে যদি ময়লা দূর করা না হয়, তাহলে তা মসৃণ দাড়ি কামানোয় যেমন সমস্যা তৈরি করে, তেমনি কাটা-ছেঁড়ার বিপদও বাড়িয়ে দেয়।
*কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন। এতে চামড়া নরম হয় এবং দাড়ি কামানোর উপযুক্ত অবস্থায় আসে।
*বাজারে প্রি শেভিং অয়েল নামে একটা অয়েল পাওয়া যায়। এ তেল দাড়ি নরম করে এবং রেজর ব্যবহারের জন্য মুখের চামড়াকে উপযুক্ত করে। ফলে মুখের বিচিত্র সব স্থানে গজিয়ে ওঠা দাড়িকেও রেজরের নাগালে আনা সম্ভব হয়। সেভ করার আগে এই অয়েল দিয়ে মুখে ম্যাসাজ করে নিন।
*বাজারে এখন অনেক ব্লেডের রেজর পাওয়া যায়। চার বা ছয় ব্লেডযুক্ত রেজর ব্যবহারের দিকেও ঝুঁকছেন অনেকেই। তবে তিন ব্লেডযুক্ত রেজরই উত্কৃষ্ট ভালোভাবে দাড়ি কামানোর জন্য এর চেয়ে বেশি ব্লেডের প্রয়োজন নেই, বরং তা ত্বকের ক্ষতিও করতে পারে। আর যাদের চামড়া নরম, মুখে এলোমেলো দাড়ি গজায়, তাদের জন্য দুই ব্লেডের রেজরই যথেষ্ট।
*ফোম অথবা জেল হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে নিন। এরপর সেই জেল বা ফোম আঙুলে নিয়ে বৃত্তের নিয়মে মুখে মাখাতে হবে। এতে মুখের ক্ষুদ্র ও লুকানো দাড়িতেও জেল পৌঁছে যাবে। যদি সম্ভব হয় তাহলে নরম কোনো ব্রাশ দিয়ে জেল বা ফোশ ঘষে মুখে লাগান, যেন মুখে একটি পুরু ফেনার আস্তর তৈরি হয়। এতে দাড়ি হবে অধিক নরম। এভাবে মিনিট দুই রাখার পর রেজর ব্যবহার করুন।
*রেজর সবসময় পরিষ্কার রাখুন এবং বেশি দিনের পুরনো রেজর ব্যবহার অবশ্যই করবেন না। আর উল্টো দিক থেকে কখনোই দাড়ি কামাবেন না। দাড়ি কাটার পর ভালো মানের আফটার শেভ...

Read more

07 June, 2016

চুলের যত্নে জবা, লেবু, আমলকি

*চুল গজাতে জবা- চুল গজানোর জন্য জবা ফুলের জুড়ি মেলা ভার । ১০০ মিলিগ্রাম অলিভ বা নারকেল তেলের মধ্যে ৫টি জবা ফুল ও ৫টি জবার পাতা থেঁতলে দিন। এবার তেলটিকে ভালোভাবে গরম করে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে মিশ্রণটিকে ছেঁকে কোনো কৌটোতে ভরে রাখুন। নিয়ম করে জবা তেল লাগান।
*খুশকি প্রতিরোধে লেবু- চুলে খুশকি যেমন অস্বস্তির, তেমনই লজ্জারও। অনেকেই এই সমস্যায় ভোগেন। খুশকি কমাতে চাইলে ব্যবহার করুন সাইট্রাস জাতীয় ফল। কমলা বা লেবুর খোসা ছাড়িয়ে তা রোদে শুকিয়ে নিন। এরপর শুকনো খোসাগুলোকে ভালোভাবে গুঁড়ো করে নিন । বড় চামচের ১ চামচ গুঁড়ো মেশান ১০০ মিলিগ্রাম তেলে। এবার তেলটিকে গরম করে নিন। প্রতি সপ্তাহে নিয়ম করে এই তেল লাগান। খুশকির সমস্যা থেকে রেহাই মিলবে।
*অকালপক্কতা রুখতে আমলকি- চুলের একাধিক সমস্যায় অন্যতম হলো চুল পড়া, চুল পেকে যাওয়া। আর এই সমস্যার সমাধানে ব্যবহার করুন আমলকির তেল। চুলের আগা ফেটে যাওয়া, পেকে যাওয়া রুখতে আমলকি ভীষণ কার্যকরী । এছাড়া আমলকিতে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ থাকে যা চুলে খুশকি, উকুনের মতো একাধিক সমস্যার প্রতিরোধ করে। দুই ভাগ করে আমলকি কেটে নিয়ে রোদে শুকিয়ে নিন। শুকিয়ে যাওয়া আমলকিগুলোকে ভালোভাবে গুঁড়ো করে তেলের সঙ্গে মেশান। এবার আমলকি তেলকে বেশ কিছুক্ষণ ধরে গরম করুন। মাসে দু বার ব্যবহার করুন।

Read more

10 June, 2015

গরমে স্টিম ফেসিয়াল

*প্রথমে মাথার চুল পেছন দিকে টেনে বেঁধে নিন।
*এবার একটা বড় গামলায় অর্ধেকটা ফুটন্ত গরম পানি নিতে হবে। পানির সঙ্গে ১ চামচ যোয়ান, ২টি লেবুর রস বা লেবুর খোসা, ২ চামুচ থেঁতো মৌরি মেশাতে পারেন। এসব উপাদানের নির্যাস আপনার ত্বককে যোগাবে প্রয়োজনীয় পুষ্টি।
*একটা বড় তোয়ালে পিঠের দিক থেকে তাবুর মতো করে মাথার উপরে টেনে গামলা ঢেকে দিন যাতে বাষ্প বেরিয়ে যেতে না পারে।
*চোখ দুটো বন্ধ করুন।
*মাঝে মাঝে তোয়ালে সরিয়ে শ্বাস নিয়ে নিন।
*চামচ দিয়ে পানি নেড়ে দিলে বেশি করে বাষ্প উঠতে থাকবে। এভাবে ১০ মিনিট ভাপ নিন।
*ভাপ নেওয়া শেষ হলে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিয়ে মুখ তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন। সপ্তাহে একবার নিন স্টিম ফেসিয়াল আপনার ত্বককে করবে মনের মতো সুন্দর।
*সব শেষে ময়েসচারাইজার ক্রিম মেখে নিন।
...গরমের দিনে আপনার ত্বক এতো যত্ন শেষেও দেখা দিচ্ছে র্যাুশ আর ব্রণের উৎপাত। লোমকূপে জমে থাকা ময়লা আর ঘামের কবলেই মূলত ত্বকের এই অবস্থা। নিয়মিত ফেসওয়াস ব্যবহার করেও ত্বকের ময়লা পুরোপুরি দূর করা সম্ভব হচ্ছে না। ঠিক এই সময়ে নিতে পারেন স্টিম ফেসিয়ালের যত্ন। এই ফেসিয়াল লোমকূপের গোড়ার আলগা করে ত্বকের ময়লা দূর করতে সহায়তা করবে। এতে ত্বক হবে উজ্জ্বল, মসৃণ, দাগহীন প্রাণবন্ত।

Read more

11 June, 2015

তেল দিয়ে মুখ পরিষ্কার

তেল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার কিছু উপকারিতা আছে। তেল ব্যবহার করলে ত্বকের ময়লা থেকে আপনি খুব তাড়াতাড়ি নিষ্কৃতি তো পাবেনই, এরই সঙ্গে তেল আপনার ত্বককে আরো ময়েশ্চারাইজ করবে।
*ব্রণ দূর করে- তেল দিয়ে ত্বক ক্লিনঞ্জিং এর একটি বিশেষ উপকারিতা হচ্ছে, এটা ব্রণ দূর করে। কিছু কিছু তেল ত্বকের ব্রেক আউট এবং অন্যান্য ক্ষতিও দূর করে থাকে।
*মেকআপ তোলার ক্ষেত্রে- আপনি চাইলে মেকআপ তুলতে ব্যবহার করতে পারেন তেল। আসলে তেল আপনার ত্বককে অনেক আলতো ভাবে পরিষ্কার করে এবং মেকআপ তুলে ফেলে। ত্বকে জমে থাকা ময়লাও দূর করে দেয়।
*রিঙ্কেলস বা ত্বকের ভাজ কমায়- তেল ত্বকের রিঙ্কেলস অনেকাংশে কমিয়ে দেয় এবং তা খুব সুরক্ষিতভাবে। যেহেতু তেলে কোনো ক্ষতিকারক কেমিক্যাল থাকে না, তাই আপনি নিশ্চিন্তে তা ব্যবহার করতে পারেন।
*ময়েশ্চারাইজ করে- তেল আপনার ত্বককে খুব ভালোভাবে ময়েশ্চারাইজ করে। তেল ব্যবহার করলে আপনার বাজার থেকে কেনা ক্রিম ব্যবহার করতে হবে না, যা অনেক সময় ত্বকের উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি করে।
এক্সফয়েলেশন বা মৃত কোষ পরিষ্কার করতে: তেল দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করলে তা খুব ভালোভাবে মৃত কোষ পরিষ্কার করে। যেহেতু তেল ত্বককে খুব আলতোভাবে পরিষ্কার করে, তাই আপনার ত্বকে লাল ভাব একেবারেই আসবে না। আর আপনার ত্বক শুষ্কও হবে না।

Read more

12 June, 2015

বিরক্তিকর রুক্ষ ত্বকের সমাধান

*অলিভ অয়েল ও চিনির স্ক্রাব অলিভ অয়েল প্রাকৃতিক ময়েসচারাইজার যা ত্বকের রুক্ষতা ভেতর থেকে দূর করতে পারে। এবং চিনির ব্যবহারে ত্বকের উপরের মরা কোষ দূর হয়ে ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা ফেরত আসে।
পদ্ধতিঃ
– আধা কাপ চিনিতে ২ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
– এরপর এই মিশ্রন দিয়ে পুরো ত্বক ম্যাসেজ করতে থাকুন। মুখ, হাত-পা, গলা ও ঘাড়, এমনকি পুরো দেহের ত্বকে এই স্ক্রাবটি ব্যবহার করতে পারেন রুক্ষতা দূর করার জন্য।
– পুরো ত্বকে ভালো করে ম্যাসেজ করে ত্বক ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহারে পার্থক্য নিজের নজরেই পড়বে।
*ওটমিল ও মধুর মাস্ক ওটমিল স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ভালো তেমনই ত্বকের জন্য বেশ কার্যকরী। মধু প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের নানা ধরণের সমস্যা দূর করে দেয় নিমেষেই।
পদ্ধতিঃ
– ২ টেবিল চামচ ওটসে ১ টেবিল চামচ মধু ও সামান্য পানি মিশিয়ে ভালো করে মাস্কের মতো তৈরি করে নিন।
– এই মাস্ক দিয়ে পুরো ত্বক ভালো করে ম্যাসেজ করে নিন।
– এরপর এভাবেই ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন ও সেট হতে দিন মাস্ক।
– তারপর ভালো করে ত্বক ধুয়ে পরিষ্কার করে মুছে ফেলুন।
– ভালো ফলাফল পেতে সপ্তাহে ৩ বার ব্যবহার করুন

Read more

13 June, 2015

সকালে ত্বকের যত্ন

*শরীর চর্চা- প্রতিদিন সকালে অন্তত ১ ঘণ্টা শরীরচর্চা বা়ডাবে আপনার উদ্যোগ, সুস্থ রাখবে শরীর, বাড়াবে পজিটিভ মানসিকতা।
*প্রোটিন খান- চেষ্টা করুন সকালের নাস্তায় প্রোটিনের পরিমান বাড়াতে। ডিম, বাদাম, দই জাতীয় জিনিস শরীরে কোলাজেনের মাত্রা বাড়ায়। কোলাজেন ত্বকের বলিরেখা রুখতে সাহায্য করে। চামড়া ঝুলে যাওয়ার সমস্যা থেকে রক্ষা করে কোলাজেন। খাবারে প্রোটিনের পরিমান বেশি থাকলে চুল পড়ার সমস্যা যেমন কমে, তেমনই বাড়ে চুলের উজ্জ্বলতাও। পাশাপাশি অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকার ফলে সারাদিন বেশি খাওয়ার প্রবণতাও কমে।
*গ্রিন টি- কফির বদলে সকালে উঠে পান করুন গ্রিন টি। গ্রিন টি-র মধ্যে থাকা প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া ভাব রুখতে সাহায্য করে।
*এসপিএফ- সব ধরনের ত্বকের জন্যই প্রয়োজন সানস্ক্রিন। ত্বক রোদে পুড়ে যাওয়ার হাত থেকে যেমন রক্ষা করে সানস্ক্রিন, তেমনই সারাদিন ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে।
*হাইড্রেট করুন নিজেকে- সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস মৃদ্যু গরম পানিতে অর্ধেক লেবুর রস ও এক চামচ মধু দিয়ে খান।
*মুখে পানি দিন- সকালে উঠে মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিলে শরীর, মনে আসবে তরতাজা ভাব। ব্যাগে রাখুন ওয়াটার স্প্রে। সারাদিনে ৪ ঘণ্টা পরপর স্প্রে করুন মুখে।
*ব্যবহার করুন অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সিরাম- ভিটামিন সি বা ভিটামিন ই ত্বকের ডিহাইড্রেশন রুখতে সাহায্য করে। ফলে চেহারায় সহজে বয়সের ছাপ পড়ে না। ঘুম থেকে উঠে ভিটামিন ই ময়েশ্চার সিরাম অথবা অরিগা ফ্লাভো-সি সিরাম সারা শরীরে লাগানো হলে বজায় থাকে ত্বকের আর্দ্রতা।

Read more

14 June, 2015

স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য খাবার

*পালংশাক- ভিটামিন ও নানা খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ পালংশাক। এই শাকে প্রচুর পরিমানে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, লৌহ ও ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। তবে শুধু পালংশাক নয়, সব শাকই চুলের জন্য ভালো।
*ওট- সকালের ব্রেকফাস্টে দারুণ সংযোজন হতে পারে ওট। ঝটপট নাশতায় দুধে ভিজিয়ে কিংবা কেবল পানিতে ভিজিয়েই ওট খেতে পারেন। দস্তা, তামা, ভিটামিন-বি এবং ভালো মানের প্রোটিনে সমৃদ্ধ ওট। নিয়মিত খাবার তালিকায় ওট রাখতে পারলে বাড়ন্ত চুলের পাশাপাশি আরো অনেক স্বাস্থ্য সুফল পেতে পারেন আপনি।
*ডিম- ডিমের পুষ্টি উপাদান দুইভাবে চুলের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করতে পারে। ডিম খাওয়ার পাশাপাশি চুলে ডিম মাখলেও উপকার পাবেন। ডিমের সমৃদ্ধ জৈব প্রোটিন শরীরের পুষ্টি চাহিদা মেটানোর মতোই চুলকেও পুষ্টি জোগায়। ডিমের সাদা অংশের মতোই কুসুমসহ পুরো ডিমও চুলে মাখা যায়। চুলের যত্নে ডিম খুবই উপকারী।
*গাজর- প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ গাজর নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখা জরুরি। চুলের বৃদ্ধিতে দারুণ উপকারী গাজর। গাজরের এই ভিটামিন মাথার ত্বকে ‘সিবাম’ নামের একটা তৈলাক্ত রাসায়নিক উৎপাদনে সাহায্য করে। এটা চুলের গোড়াসহ মাথার খুলির শুষ্কতা রোধে উপকারী। সকাল-বিকেল কাঁচা গাজর খাওয়ার মতোই নানাপদের রান্নাতেও গাজর রাখতে পারেন।
*বাদাম- নানা ধরনের বাদামে পাওয়া যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান এবং তেল ত্বক, চুল, মস্তিষ্ক ও হৃৎপিণ্ডের জন্য দারুণ উপকারী। প্রতিদিনই হালকা খাবার হিসেবে খাওয়ার জন্য নিজের সঙ্গেই অল্প কিছু বাদাম রাখতে পারেন।
*মটরশুঁটি- চুলের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় উপাদান কেরাটিন। মটরশুঁটি ও ডাল এই প্রোটিনে সমৃদ্ধ। শক্তপোক্ত চুলের জন্য নিয়মিত মটর ও ডাল খেতে পারেন। এতে চুলের বৃদ্ধি যেমন হবে, তেমনি চুল থাকবে স্বাস্থ্যজ্জ্বল ও ঝলমলে।

Read more

15 June, 2015

নিউ লুক আনতে অন্যরকম হেয়ার স্টাইল

দেশি হোক বা ওয়েস্টার্ন পোশাক সবকিছুর সাথেই মানিয়ে যাবে এই চুলের সাজ। আর সময় লাগবে খুবই কম। কোঁকড়া হোক বা সোজা, যে কোন চুলেই করতে পারবেন আর তাক লাগিয়ে দিতে পারবেন সবাইকে।
*হেয়ার স্প্রে ও রাবার ব্যান্ড নিন।
*এবার প্রথমেই সিঁথি করে নিন। সাইডে বা মাঝে, যেখানে ভালো লাগে করতে পারেন।
*এরপর দুপাশ থেকে দুটি ফ্রেঞ্চ বেণী করে নিন। বেশ টাইট করে বেণী করবেন। একটু হেয়ার স্প্রে ছিটিয়ে দিন জায়গায় ধরে রাখতে।
*এবার দুটি বেণী একত্রে ধরে বাকি চুলগুলো নিয়ে ফিশটেইল বেণী করে নিন।
*হাত দিয়ে বেণী আলগা করে নিন। সামান্য স্প্রে ছিটিয়ে দিন।
*ব্যাস, তৈরি আপনার হেয়ার স্টাইল। এবার এতে পুঁতি, ফুল বা যে কোন কিছু ব্যবহার করতে পারেন।
ভিডিও লিংক- https://www.youtube.com/watch?v=8bEpL3KCNSU

Read more

14 June, 2016

ত্বকের প্রয়োজনীয় যত্ন

*মৃত কোষ পরিষ্কার করা- এটা খুবই জরুরি। আশ্চর্য হলেও সত্যি আমাদের শরীর প্রতিদিন প্রতি মিনিটে মৃত কোষ বের করে দেয়। আপনি যদি তা পরিষ্কার না করেন তবে তা আপনার ত্বককে আরো নিস্তেজ আর শুষ্ক করে দিতে পারে। আপনি যতই লোশন ব্যবহার করেন না কেন আপনার ত্বক কখনই গ্লো করবে না, যদি না আপনি ত্বক থেকে এই মৃত কোষ সরাতে পারেন। ঘাড় থেকে শুরু করে সারা শরীর সার্কুলার মুভমেন্টে হালকা ভাবে রাব করুন। মুখে আর গলায়ও এভাবে করতে পারেন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সারাবছর আপনার সুন্দর ত্বককে আরো সুন্দর রাখতে এভাবে সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার করুন।
*সতেজ সানস্ক্রিন ক্রিম ও লোশন ব্যবহার করুন- গত বছরের অব্যবহৃত সানস্ক্রিন ক্রিম ও লোশন ফেলে দিন। বোতল দেখতে নতুন হওয়া মানেই এই না যে এটা সারাজীবন ব্যবহার করতে পারবেন। নতুন একটি সানস্ক্রিন ক্রিম ও লোশন কিনুন, যার ইউভিএ এবং ইউভিবি রয়েছে এবং যার এসপিএফ ৩০ থেকে ৭০ এর মধ্যে রয়েছে। এক চা চামচের মতো আপনার মুখের জন্য আর ছোট গ্লাস পরিমান আপনার সারা শরীরের জন্য ব্যবহার করুন। যদি রোদে থাকেন তাহলে প্রতি ১ ঘণ্টা বা দুই ঘণ্টা পর পর আবার নতুন করে লাগাতে ভুলবেন না। এভাবে সম্পূর্ণ গ্রীষ্মে থাকুন সুরক্ষিত।
*শরীরকে হাইড্রেট করুন গ্রীষ্ম উপযোগী লোশন দিয়ে- গ্রীষ্মের জন্য একটি লোশন বেছে নিন, যা লাগাতে একদম ভুল করবেন না। আপনার শীতের সেই ঘন লোশনকে বিদায় দিন আর গ্রীষ্মের জন্য হালকা লোশন বেছে নিন। আপনার লোশন ত্বকে শোষন হবার জন্য অপেক্ষা করতে হবে না বরং হালকা লোশন আপনার জন্য সঠিক। জেল বা পিউরির সবচেয়ে তাড়াতাড়ি শোষণ করার ক্ষমতা থাকে। সুতরাং আপনার জন্য...

Read more

17 June, 2015