তিন বছরে ১০০ কোটি উইন্ডোজ ১০ ডিভাইস
গরমকালে ত্বকের যত্নে করণীয়
*ত্বক পরিস্কার রাখতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। বাইরে থেকে ফিরে নিয়মিত ত্বক পরিস্কার করুন।
*বাইরে বের হওয়ার সময় অবশ্যই সানস্ক্রিন লাগিয়ে নিন।
*সপ্তাহে অত্যন্ত দুই দিন ঘরে তৈরি প্যাক লাগাতে হবে। এতে করে ত্বকের ভেতরের ময়লা দূর হয়ে ত্বকের উজ্বলতা ফিরে আসবে।
২ চামচ ময়দা, ১ চামচ মধু এবং পাকা কলার মাক্স লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*এসময় প্রচুর মৌসুমী ফল পাওয়া যায়। খাওয়ার পাশাপাশি ত্বকেও লাগাতে পারেন তরমুজের রস এবং অন্যান্য ফল।
*সপ্তাহে ২ থেকে তিন দিন স্ক্রাব লাগান। চালের গুড়া ভালো প্রাকৃতিক স্ক্রাবের কাজ করে।
*ভালো মানের ফেস ওয়াস ব্যবহার করুন।
...সারা বছরই ত্বকের যত্ন নিতে হয়। তবে গরমকালে এটি বাধ্যতামূলক কারণ এ সময় ঘাম বেশি হয়। বাতাসে ধুলা ময়লাও বেশি থাকে। ফলে এই সময়টায় ত্বক ঠিক রাখতে একটু সচেতন আপনাকে হতেই হবে।
পরিণত ত্বকে মেকআপ টিপস
*সানস্কিন ও অ্যান্টিএজিং উপাদানসমুহ ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এই বয়সে স্কিন কেয়ারের জন্য উপযুক্ত।
*ভারী ফাউন্ডেশনে ত্বকের বলিরেখা আরও স্পস্ট হয়ে ওঠে। তাই লিকু্ইড ও পাউডার ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন। লিকু্ইড ফাউন্ডেশন লাগালে ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব ঢাকা পড়ে। পাউডার ফাউন্ডেশন লাগালে আলাদা করে কম্প্যাক্ট লাগানোর দরকার পড়ে না।
*থ্রি ইন ওয়ান- আইশ্যাডো, লিপ কালার, চিক কালার স্টিক কিনে নিন। আইশ্যাডো, চিকবোনে লাগানোর পর ব্রাশ দিয়ে লিপ কালার হালকা করে লাগান।
*চোখে আইলানার লাগান। কালোর বদলে গ্রে, ব্রাউন, ল্যাভেন্ডার কালার ট্রাই করতে পারেন। কাজল পেনসিলের বদলে আইলানার পেন ব্যবহার করুন।
*শেষে মাসকারার টাচ দিন। চোখ বড় ও সুন্দর দেখাবে।
...বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকে বলিরেখা ও ভাঁজ পড়তে থাকে। ত্বক অনুজ্জ্বল লাগে। ত্বক শুস্ক হয়ে পড়ে। ত্বকের যত্ন ও মেকআপের প্রতি উৎসাহ কমে যায়।
সারা বছর সুন্দর থাকার সহজ উপায়
নিজেকে সুন্দর করে তুলতে, হারানো সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে এবং সৌন্দর্য্য ধরে রাখতে কিছু অত্যন্ত জরুরী ব্যাপার আজ তুলে ধরা হলো। সুন্দর একটি চেহারা পেতে যা কিনা অতি প্রয়োজনীয়। এগুলো পালন না করে যতই রূপচর্চা করুন না কেন, আসলে সেভাবে কাজে আসবে না কিছুই।
সানস্ক্রিন লাগানঃ
সানস্ক্রিন সতেজ এবং তারণ্যদীপ্ত ত্বকের জন্য অতি প্রয়োজনীয়। সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি ত্বক ক্যান্সার এবং ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ার প্রধান কারণ হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে । তাই ত্বকের সঠিক যত্ন নিতে নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। বাইরে যাওয়ার অন্তত ১৫ মিনিট আগে সারা শরীরে ভালো করে সানস্ক্রিন লাগিয়ে নিন, শরীরে ভালোভাবে মিশে যাবে।
ত্বককে ময়েশ্চরাইজ করুন:
প্রতিদিন শরীরে ময়েশ্চরাইজিং লোশন মাখুন। এতে আপনার শরীরের ত্বক ভালো থাকার পাশাপাশি বয়সের ছাপ দেরিতে পড়বে এবং ত্বক টান টান থাকবে।
ব্যায়াম করুন:
ত্বকে তারুণ্যের উজ্জ্বলতা দেখতে চাইলে শুধুমাত্র ফেসিয়ালই যথেষ্ট নয়। ব্যায়াম দেহে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দিয়ে ত্বকে অক্সিজেন প্রবাহ বাড়ায়। তাই প্রতিদিন যতটা সম্ভব ব্যায়াম করুন।
পযাপ্ত পরিমাণ খাবার খান।
সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুনঃ
প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণ ফল এবং সবজি খান। ভিটামিন ‘এ’, ‘সি’ এবং ‘ই’ খাওয়ার ওপর বেশি জোর দিন। এ সকল ভিটামিন ত্বকে এন্টি-অক্সিজেন হিসেবে কাজ করে ত্বককে ভালো রাখে। আর খাবার সময়মতো খাবেন। দুপুরের খাবার বিকেলে বা রাতের খাবার মাঝ্রাতে যেয়ে খাবেন না। চর্বি জাতীয় খাবার পরিহার করুন।
পর্যাপ্ত পানি পান করুন:
নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী পানি পান করুন, যাতে পিপাসা না লাগে। এতে শরীর ভালো থাকার পাশাপাশি ত্বকও ভালো থাকবে।
ত্বকের পরিচর্যায়-
লেবুকে বলা হয় তারুন্য পুনরুদ্ধারকারী। মুখের দাগ দূর করার জন্য বড় সাইজের লেবুর একটি টুকরো মুখে ভাল করে ঘষে সারা রাত রেখে দিন যেন শুকাতে পারে। পরদিন সকালে ঠান্ডা অথবা সাধারন...
রোদে পোড়া ত্বকের যত্নে টিপস
*একটি পরিষ্কার বোলে ১ টেবিল চামচ বেসন, ১ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, আধা টেবিল চামচ মধু ও আধা টেবিল চামচ লেবুর রস একসাথে খুব ভালো করে মিশিয়ে ঘন মিশ্রন তৈরি করে নিন।
*এবার মুখ ভালোভাবে ধুয়ে এই মিশ্রণটি ব্রাশের মাধ্যমে বা আঙুলের সাহায্যে পুরো ত্বকে লাগিয়ে নিন।
*এবার একটি পাত্রে ২ টেবিল চামচ লিক্যুয়েড নিয়ে ৫ মিনিট পরপর মাস্কটি কিছুটা শুকিয়ে আসবে তখন তরল দুধ আঙুল দিয়ে মুখের মাস্কের উপর লাগিয়ে নিন যাতে ত্বকে মাস্কটি শুকিয়ে না যায়। এভাবে ২০ মিনিট রাখুন।
*২০ মিনিট পর একটু লিক্যুইড দুধে আঙুল ভিজিয়ে আলতো করে পুরো ত্বক ম্যাসেজ করে নিন ৫ মিনিট।
*এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে খুব ভালো করে ত্বক ধুয়ে ফেলুন।
...প্রথমবার ব্যবহারেই বেশ ভালো ফলাফল পাবেন। গ্রীষ্মকালে সপ্তাহে ১ বার এই মাস্কটি ব্যবহার করলে ত্বকের এই রোদে পোড়া ভাব থেকে মুক্তি পাবেন।
মাত্র ৫ মিনিটে শিখে নিন সুন্দর “পিনহুইল’ খোঁপার পদ্ধতি
পার্লারে গিয়ে চুল বাধা মানে অযথাই অনেকগুলো টাকা খরচ, সেই সাথে সময়ও। সবচাইতে বড় কথা, আজ আমরা যে খোঁপাটি আপনাকে শেখাবো, সেটা বাংলাদেশের কোন পার্লারে আপনি করাতে পারবেন না। কেননা এটি একটি বিদেশী চুলের সাজ, যা সাধারণত ব্যালেরিনারাই করে থাকেন। তবে ব্যালেরিনাদের চুলের সাজ হলেও বাঙালি পরিবেশের সাথে দারুন মানিয়ে যাবে। খোঁপায় ফুল পরলে তো দেখতে লাগবে আরও অসাধারণ। চলুন, অসাধারণ এই খোঁপা করার কৌশলটি শিখে নিই ঝটপট।
যা লাগবেঃ
ক্লিপ
হেয়ার ব্যান্ড
চুলের কাঁটা
চিকন রাবার ব্যান্ড
পদ্ধতিঃ
-সামনের চুলগুলো সুন্দর করে বেঁধে পনি টেইল বেঁধে নিন। তারপর গোল ও মোটা একটি রাবার ব্যান্ড আটকে নিন। খোঁপা করার জন্য ডোনাট শেপের যে ব্যান্ড পাওয়া যায়, সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
-এরপর পনিটেইল থেকে খানিকটা চুল নিন, পেঁচিয়ে দড়ির মত করে মোটা ব্যান্ডের সাথে পেঁচিয়ে দিন। যতক্ষণ চুল শেষ না হয়, পেঁচাতেই থাকুন। অবশিষ্ট অংশ পনিটেইলের গোঁড়ার সাথে আটকে দিন। এভাবে সমস্ত চুল করে নিন।
-ব্যস, তৈরি আপনার পিনহুইল খোঁপা!
গ্রীষ্মে সুস্থ চুল
চুল মানুষের সৌন্দর্যের প্রতীক। বলা হয়ে থাকে, চুলের মূল্য সে-ই বোঝে যার মাথায় চুল নেই। তাই চুল থাকতেই চুলের সঠিক যত্ন নেওয়া উচিত। চুল আমাদের ত্বকের অংশবিশেষ হিসেবেই রোদের তাপ, বিভিন্ন জীবাণুর আক্রমণ ও ধোঁয়া-ধুলার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মাথার ত্বককে রক্ষা করে।
গ্রীষ্মের প্রখর রোদে ত্বকের যত্নের পাশাপাশি চুলের যত্নও ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। গরমের সময় ত্বকের যতটা না ক্ষতি করে চুলের ওপর এর চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। এবার জেনে নেওয়া যাক এই গ্রীষ্মে চুলের যত্নে আমরা কি কি করতে পারি-
চুলকে রোদ থেকে আড়ালে রাখা :
গ্রীষ্মে যখন ঘরের বাইরে যাবেন তখন অবশ্যই ছাতা ব্যবহার করবেন যেন সূর্যের তাপ সরাসরি আপনার চুলে না লাগে। যারা মাথায় স্কার্ফ বা ওড়না ব্যবহার করেন তারাও ছাতা ব্যবহার করবেন।
নিয়মিত শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করা :
গ্রীষ্মকালে গরম ও ঘামের কারণে চুল ও চুলের গোড়ায় অন্য সময়ের তুলনায় অনেক বেশি ময়লা জমে। তাই এ সময়ে নিয়মিত চুলে শ্যাম্পু করা খুব জরুরি। সাধারণত একদিন অন্তর একদিন শ্যাম্পু করা ভালো। তবে আপনার জীবনযাত্রার ওপর নির্ভর করে কীরকম বিরতিতে আপনার শ্যাম্পু করা উচিত। শ্যাম্পু নির্বাচনের ক্ষেত্রে মাইল্ড শ্যাম্পুকে প্রাধান্য দেবেন। আর প্রতিবার শ্যাম্পু ব্যবহারের পর কন্ডিশনার ব্যবহার করতে ভুলবেন না যেন।
ডিপ কন্ডিশনিং ট্রিটমেন্ট :
গরমে প্রখর সূর্যতাপের কারণে চুল শুষ্ক, রুক্ষ হয়ে যায়। তাই এই সময়ে নিয়মিত চুলের ডিপ কন্ডিশনিং করানো উচিত। এতে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
তাপ প্রতিরোধক স্প্রে বা ক্রিম এড়িয়ে চলা :
হেয়ার ড্রায়ার, ফ্লাট আয়রন অথবা কারলিং আয়রন ব্যবহারের পূর্বে তাপ প্রতিরোধক স্প্রে বা ক্রিম ব্যবহার চুলের জন্য উপকারী। তবে গ্রীষ্মকালে এসব স্প্রে বা ক্রিম ব্যবহার করলে তার মাঝে থাকা বিভিন্ন...
৯টি বিউটি টিপস প্রতিদিন রাতে অবশ্য পালনীয়
সুন্দর ত্বকের জন্য কি নিয়মিত পার্লারে যাওয়া জরুরি? নাহ! সুন্দর ত্বক একটু চেষ্টা করলেই পাওয়া যায়। তাও আবার একটু ঘরোয়া যত্নেই ত্বক হয়ে ওঠে সুন্দর ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের কিছুটা বাড়তি যত্ন নিতে পারলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে যায় বহুগুণে। জেনে নিন প্রতিদিন রাতে ত্বকের যেসব যত্ন করা উচিত সে ব্যাপারে বিস্তারিত।
১. মেকআপ তুলে ফেলুন
রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই মেকআপ তুলে ঘুমানোর উচিত। হাজারআলসেমি লাগলেও কখনই মেকআপ সহ ঘুমানো ঠিক নয়। কারণ মেকআপ সহজ ঘুমালে ত্বকে মেকআপের রাসায়নিক উপাদানগুলো ক্ষতির সৃষ্টি করে। ফলে ত্বক অনুজ্জ্বল হয়ে ওঠে এবং ব্রণের উপদ্রব বৃদ্ধি পায়।
২. দুটি বালিশ ব্যবহার করুন
উঁচু বালিশের ঘুমানোর অভ্যাস করুন। উঁচু বালিশ না থাকলেও কমপক্ষে দুটি বালিশ মাথার নিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। উঁচু বালিশে ঘুমালে ঘুম থেকে ওঠার পরের চোখের নিচের ও মুখের ফোলা ভাব থাকে না।
৩. পিউরিফাইং মাস্ক লাগিয়ে নিন
ঘুমাতে যাওয়ার আগেই অবশ্যই ত্বকে কোনো ভালো মানের মাস্ক রাখা উচিত। মুখের দাগ কমানোর কিংবা উজ্বলতা বাড়ানোর জন্য কোনো হারবাল মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন ঘুমানোর আগে। অ্যালোভেরার রস ও ব্যবহার করতে পারেন মাস্ক হিসেবে। অ্যালোভেরার রস মুখে লাগিয়ে পুরো রাত রেখে দিলেও ভালো ফল পাবেন।
৪. হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুন
সারাদিনের বার বার সাবান ব্যবহার এবং ধুলা ও ময়লায় হাত রুক্ষ হয়ে যায় এবং আমাদের নখ গুলো অসুন্দর হয়ে যায়। তাই রাতে ঘুমানোর আগে হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুন। এতে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পড়ে হাত ও নখ গুলো থাকবে সুন্দর।
৫. সিল্কের তৈরি বালিশের কভার ব্যবহার করুন
সুতি কাপড়ের বালিশের কভার বেশ খসখসে যা চুলের কিউটিকলের জন্য ক্ষতিকর। তাই রাতে ঘুমানোর জন্য সিল্কের...
ঠোঁটের যত্নে সাবধানতা
*ঠোঁট কামড়ানো বা জিভ দিয়ে ঠোঁট বারবার ভেজানোও ক্ষতিকর।
*টুথপেস্ট আমাদের ঠোঁটের সংস্পর্শে আসে দু বেলা। তাই যথাযথ টুথপেস্ট ব্যবহার না করলে ঠোঁটের ক্ষতি হতে পারে। তাই ভাল মানের টুথপেষ্ট ব্যবহার করুন।
*লিপস্টিকের কারণে ঠোঁটে অ্যালার্জি ও ঠোঁটের ক্ষতি হতে পারে। তাই আপনার ঠোঁটে যে কোম্পানির লিপস্টিক কোনও প্রতিক্রিয়া করবে না, সেটাই ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে দামী কোম্পানির লিপস্টিক ব্যবহার করা ভালো।
*ফাটা ঠোঁটের জন্য লিপ বাম ও চ্যাপস্টিক প্রয়োজন। এটা ঠোঁট কোমল ও মসৃণ করে। তবে অতি সুগন্ধিযুক্ত ও রসযুক্ত চ্যাপস্টিক ব্যবহার না করাই ভালো।
*ঠোঁটের ত্বক সংবেদনশীল বলেই ঠোঁটে সাবান দেবেন না। চোখের চারপাশ এবং ঠোঁটে সাবান ব্যবহার করলে ক্ষতি হয়।
*ধূমপান ঠোঁটের ত্বকের ক্ষতি করে ও কালচে ভাব আনে। সুতরাং ঠোঁটের যত্নে ধূমপানকে না বলুন।
*ভিটামিন বি এর অভাবে ঠোঁট ফেটে যেতে পারে ও ঠোঁটের কোণে ঘা হতে পারে। তাই পুষ্টিকর ভিটামিন ‘বি’ যুক্ত খাবার খান।
*ত্বকের অসুখ যেমন একজিমা, অ্যালার্জি ইত্যাদির কারণেও ঠোঁটের ক্ষতি হতে পারে। এতে চিকিৎসার প্রয়োজন।
*অপ্রয়োজনীয় প্রসাধন ঠোঁটকে শুষ্ক করে তোলে। সাময়িক সৌন্দর্যের জন্য প্রয়োজনীয় প্রসাধন ব্যবহার করবেন না।
ঘরোয়া উপায়ে খুশকি দূর করুন
*একটি কাপে এক কাপ পরিমাপ গরম পানিতে এক কাপ হোয়াইট ভিনেগার নিয়ে ভালোভাবে মিশান। এবার এই মিশ্রণ নিয়ে আপনার চুলের গোঁড়ায় সুন্দর করে লাগিয়ে নিন। ১০ থেকে ২০ মিনিট পর পরিষ্কার পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। এভাবে আপনি সপ্তাহে এক বার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে খুশকি কমে আসবে।
*এক কাপ গরম পানিতে এক টেবিল চামচ বেকিং সোডা নিয়ে ভালোভাবে মিশান (বোতলে নিয়ে ঝাকিয়ে মিশাতে পারেন।) শ্যাম্পু করার আগে বা শ্যাম্পুর সাথে মিশ্রণটি মিশিয়ে নিয়ে ভালোভাবে চুল শ্যাম্পু করুন। সপ্তাহে একবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
*পরিমাণ মতো নিমপাতা ও গরম পানি নিন। তারপর পানিতে নিমপাতা সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে এই পানি দিয়ে আপনার মাথা ধুয়ে ফেলুন। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে খুশকি কমে যাবে।
*মাথার ত্বকে পরিমাণ মতো লেবুর রস নিয়ে ভালোভাবে ম্যাসাজ করে ৫ থেকে ৭ মিনিট রাখুন। এরপর ১ চা চামচ লেবুর রস ও ১ কাপ পানি মিশিয়ে সেটা দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। যতদিন খুশকি পুরোপুরি না যায় ততদিন এভাবে ব্যবহার করুন।
*পরিমাণ মতো অ্যালোভেরা জেল মাথার ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর শুধু পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এরপর আরো ১৫ মিনিট পর চুল শ্যাম্পু করে ফেলুন। মাসে দুইবার ব্যবহার করুণ।