Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

তেজপাতায় ঝকঝকে সাদা দাঁত

দাঁত সাদা করতে তেজপাতা দারুণ উপকারী, তবে এই তেজপাতাকে মেশাতে হবে কোন টক ফলের সাথে। যেমন ধরুন কমলা বা লেবুর খোসা।
*কাঁচা বা শুকনো তেজপাতা ৪টি, কমলা বা লেবুর খোসা (তেজপাতার সম পরিমাণ), লবঙ্গ ২/৩ টি নিয়ে নিন।
*তেজপাতা বেটে নিন বা মিহি গুঁড়ো করে নিন।
*কমলা বা লেবুর খোসা শুকিয়ে লবঙ্গের সাথে মিশিয়ে গুঁড়ো করে নিন। (ফলের খোসা শুকিয়ে নেয়া জরুরী। কাঁচা অবস্থায় দাঁতের ক্ষতি করবে। আর মুখে দুর্গন্ধের সমস্যা বা মাড়িতে ব্যথায় কাজ করবে লবঙ্গ।)
*সব উপকরণ ও সামান্য লবণ একত্রে নিয়ে মিশিয়ে নিন।
*এই গুঁড়োটি সামান্য পানির সাথে মিশিয়ে সপ্তাহে ৩ দিন দাঁত মাজুন। ( রোজ মাজার প্রয়োজন নেই, এতে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে।)

Read more

18 June, 2015

সানগ্লাস ফ্যাশনে, সুরক্ষায়

সানগ্লাস আধুনিক ফ্যাশনের অন্যতম অনুষঙ্গ। কেবল ফ্যাশনের জন্যই নয়, আমাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর অঙ্গ চোখকে সুরক্ষা দিতেও সানগ্লাসের ব্যবহার স্বীকৃত।
দেশের বৃহত্তম বসুন্ধরা শপিং মলের ৫ম তলায় বিশালাকার সব সানগ্লাসের দোকান। লাল, নীল, সবুজ-বাহারি সব রঙ ও আকৃতির সানগ্লাস। দোকানিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল আধুনিক এ ফ্যাশনের অনেক কথাই।
দোকানিরা জানালেন, তাদের দোকানে বিক্রি হওয়া সবই বিদেশি সানগ্লাস। বিশ্বের নামিদামি সব ব্র্যান্ডের সানগ্লাসই মিলবে এসব শপগুলোতে। সব মিলিয়ে ৩০টির বেশি ব্র্যান্ডের সানগ্লাসের সমাহার রয়েছে এসব দোকানে। এসব সানগ্লাসের দামেও রয়েছে ভিন্নতা।
প্রাইম অপটিকসের সত্ত্বাধিকারী নাসিম আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, আমাদের এখানে ইউএসএ, ফ্রান্স, ইতালি, কোরিয়া, ইন্ডিয়ান, চায়না, বেলজিয়াম প্রভৃতি দেশের সানগ্লাসই বেশি বিক্রি হয়।
তিনি বলেন, ৩শ’ টাকা থেকে ৭/৮ হাজার টাকা দামের সানগ্লাসই বেশি বিক্রি হয়। রয়েছে দেড় লাখ টাকা দামের কার্টিয়ার ব্র্যান্ডের সানগ্লাসও।
তিনি জানান, সব বয়েসের মানুষই সানগ্লাস ব্যবহার করলেও মূলত: অভিজাত ঘরের উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদেরকেই বেশি ব্যবহার করতে দেখা যায়।
বসুন্ধরা অপটিকসের মালিক বলেন, আমাদের দোকানে বিক্রি হওয়া বিদেশি ব্র্যান্ডের সানগ্লাসের মধ্যে রেবন, আর্মানী, পলিস, কার্টিয়ার, গুচি, ডিওর, বার্চাস, লুইস বাটন, কেরারা, পওরশে, সিকে, টেগুয়ার বেশি বিক্রি হচ্ছে।
তিনি বলেন, ননব্র্যান্ডের সানগ্লাস ২শ’ টাকা থেকে ৫শ’ টাকার মধ্যে পাওয়া গেলেও জেনুইন ব্র্যান্ডের সানগ্লাসের দাম ৫-৭০ হাজার টাকার মধ্যে। এর চেয়ে বেশি দামের সানগ্লাসও রয়েছে, তবে তা কম ব্যক্তিই ব্যবহার করেন।
তিনি আরো জানান, ননব্র্যান্ডের সানগ্লাসে চোখের জন্য ক্ষতিকারক আল্ট্রা ভায়োলেট প্রটেকশন না থাকলেও ব্র্যান্ডের সব সানগ্লাসেই তা রয়েছে।
দোকানটিতে সানগ্লাস কিনতে আসা একজন জানান, সানগ্লাস তার খুব প্রিয়। নতুন নতুন ভাল ব্র্যান্ডের সানগ্লাস সংগ্রহ করা তার শখ। শুধু ফ্যাশন নয় চোখকে তীব্র রোদে আরাম দিতেও সানগ্লাসের বিকল্প নেই।

Read more

19 June, 2015

আলু, বাদাম, সূর্যমূখীর বীজ ও কমলায় ত্বক ফর্সা করুন

প্রাকৃতিক কিছু খাবার খেয়েই বাড়ানো সম্ভব ত্বকের উজ্জ্বলতা। সেই সঙ্গে ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব ও পরিবেশ দূষন থেকেও রক্ষা করা সম্ভব। ত্বক ফর্সাকারী এমন কয়েকটি প্রাকৃতিক খাবার জেনে নিন।
*মিষ্টি আলু- মিষ্টি আলুতে আছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন এ। ভিটামিন এ ত্বককে সুস্থ ও উজ্জ্বল রাখতে সহায়তা করে। নিয়মিত মিষ্টি আলু খেলে ত্বকের লালচে ভাব কমে এবং উজ্জ্বল হলুদ আভা বৃদ্ধি পায়। ফলে ত্বক দেখায় উজ্জ্বল ও সতেজ।
*বাদাম- বাদামে আছে ভরপুর ভিটামিন ই, ফাইবার ও প্রোটিন। এই তিনটি উপাদান ত্বককে সজীব ও উজ্জ্বল দেখাতে সহায়তা করে এবং ত্বকের মৃত কোষ দূর করে ত্বককে রাখে উজ্জ্বল ও প্রানবন্ত। এছাড়াও ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর আলোর প্রভাব থেকে মুক্ত করে বাদাম। ফলে ত্বক উজ্জ্বল দেখায়।
*কমলার রস- কমলার রসে আছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি। এছাড়াও এতে আছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা ত্বককে রক্ষা করে সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব ও পরিবেশের নানান ক্ষতিকর উপাদান থেকে। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের কোষ গুলোকে সজীব রাখে। ফলে ত্বক দেখায় উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
*সূর্যমূখীর বীজ- সূর্যমূখীর বীজে আছে প্রচুর ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত রাখে এবং ত্বকের পুরনো কোষ পরিষ্কার করে নতুন কোষ তৈরি করতে দরুণ কার্যকরি। এছাড়াও প্রকৃতির ক্ষতিকর নানান উপাদান থেকে ত্বককে রক্ষা করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে সূর্যমূখীর বীজ।

Read more

24 June, 2016

ভিটামিন এর মাধ্যমে সৌন্দর্য ধরে রাখুন

*ভিটামিন ‘সি’- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো ভিটামিন ‘সি’র প্রধান কাজ হলেও বিউটি ভিটামিন হিসেবে এর গুরুত্ব অনেক বেশি। টকজাতীয় ফল ত্বকের জন্য ভালো। ভিটামিন ‘সি’ ত্বকের কোষগুলোকে যেকোনো ক্ষতি থেকে রক্ষা করে, কোলাজেন উৎপাদনও বাড়িয়ে তোলে। ব্রণ বা মেছতামুক্ত মসৃণ ত্বকের জন্য প্রতিদিন ভিটামিন ‘সি’যুক্ত ফল খাওয়া ভালো। ক্যাপসিকাম, স্ট্রবেরি, কাঁচা মরিচ, পেয়ারা ব্রকলি ইত্যাদিতে ভিটামিন ‘সি’ পাবেন।
*ভিটামিন ‘এ’- ত্বকের জন্য ভিটামিন ‘এ’ খুবই প্রয়োজন। ভিটামিন ‘এ’তে থাকা বিটা-ক্যারোটিন ত্বকের পুরনো কোষ ঝরে গিয়ে নতুন কোষ জন্মাতে সাহায্য করে। শরীর বৃদ্ধির জন্য ভিটামিন ‘এ’ প্রয়োজন। বিশেষ করে যাঁরা ক্রমাগত স্নায়ু চাপের মধ্যে কাজ করেন তাঁদের জন্য ভিটামিন ‘এ’ জরুরি। রঙিন ফল ও শাকসবজি যেমন- কমলা, গাজর, কুমড়া, পালংশাক ও লালশাকে ভিটামিন ‘এ’ রয়েছে।
*ভিটামিন ‘বি’- অনেকেই সাপ্লিমেন্ট হিসেবে নিয়মিত ভিটামিন ‘বি’ বা বি কমপ্লেক্স ক্যাপসুল খান। এটি কার্বোহাইড্রেট হজম করতে সাহায্য করে, স্নায়ুর কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়। সৌন্দর্যের সঙ্গে হজমের সরাসরি সম্পর্ক আছে। হজম ক্ষমতা বাড়াতে ‘বি’ ভিটামিন সাহায্য করে। তা ছাড়া চুল ঝরা কিংবা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। অবসাদজনিত সমস্যা কাটায়। তাজা ফল, সবজি, শস্যদানা, মাছ, ডিম ও পনিরে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘বি’ পাবেন।
*ওমেগা থ্রি- ‘ফ্যাট’ শব্দটি শুনতে খারাপ লাগলেও ওমেগা থ্রিকে বলা হয় গুড ফ্যাট বা ভালো চর্বি। ত্বকের রং উজ্জ্বল ও কোমল করার জন্য উপযোগী। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা, ত্বকের অভ্যন্তরীণ দূষণ বা ময়লা কাটাতে সাহায্য করে। মূলত কডজাতীয় মাছ যেমন- স্যামন, ম্যাকরেল, সার্ডিন আখরোট ইত্যাদিতে ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়। এ ধরনের চর্বিযুক্ত মাছ খেতে ইচ্ছে না করলে সাপ্লিমেন্ট হিসেবে খেতে পারেন ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল অথবা এ ভিটামিনযুক্ত ফলমুল ও শাকসবজি।

Read more

21 June, 2015

রুপচর্চায় অসাধারণ কিছু টিপস

*ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটি নিয়মিত করলে ঠোটেঁর কালো দাগ উঠে যাবে।
*টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ মিশিয়ে মুখে লাগালে রোদে জ্বলা বাব কমে যাবে।
*হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ হয়ে যায়। এজন্য বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাত মোলায়েম হবে।
*কনুইতে কালো ছোপ দূর করতে লেবুর খোসায় টিনি দিয়ে ভালো করে ঘষে নিন। এতে দাগ চলে গিয়ে কনুই নরম হবে।
*মুখের ব্রণ আপনার সুন্দর্য নষ্ট করে। এক্ষেত্রে রসুনের কোয়া ঘষে নিন ব্রণের উপর। ব্রণ তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে।
*লিগমেন্টেশন বা কালো দাগ থেকে মু্ক্তি পেতে আলু, লেবু ও শসার রস এক সঙ্গে মিশিয়ে তাতে আধ চা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে যেখানে দাগ পড়েছে সেখানকার ত্বকে লাগান।
*চুল পড়া বন্ধ করতে মাথায় আমলা, শিকাকাই যুক্ত তেল লাগান।
*তৈলাক্ত ত্বকে ঘাম জমে মুখ কালো দেখায়। এক্ষেত্রে ওটমিল ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখবেন আধা ঘন্টা। আধা ঘন্টা পর ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।
*যাদের হাত খুব ঘামে তারা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে লাউয়ের খোসা হাতে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।
*পায়ের গোড়ালি ফাটলে পেঁয়াজ বেটে প্রলেপ দিন এ জায়গায়।
*ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন ১৫ গ্রাম করে মৌরি চিবিয়ে খান। খুব কম সময়ে রক্ত শুদ্ধ হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
*মুখে কোন র্যাশ বের হলে অড়হর ডাল বাটা পেষ্ট লাগান র্যাশের উপর। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। দাগ থাকবেনা।
*পিঠের কালো ছোপ তুলতে ময়দা ও দুধ এক সঙ্গে মিশিয়ে পিঠে দশ মিনিট ধরে ঘষবেন। এটা নিয়মিত করলে পিঠের ছোপ উঠে যায়।
*মুখের তাৎক্ষনিক লাবণ্য আনতে একটা ভেষজ রুপটান আছে। আধা চা চামুচ লেবুর রস, এক চা...

Read more

22 June, 2015

রোজা রেখেও ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখুন

প্রতিদিন ত্বকের যত্ন নিন। পুরো রামজান মাস জুড়েই আপনার ত্বক থাকবে সুস্থ, কোমল-মসৃণ, উজ্জ্বল।
*পানি শূণ্যতার কারণে এসময় ত্বকের আর্দ্রতা কমে গিয়ে প্রাণহীন ও শুষ্ক হয়ে পড়ে। প্রতিদিন অন্তত দুইবার গোসল করুন। নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার রাখুন। গোসল এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ভেজা ‍অবস্থায় ময়শ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করুন। এতে ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকবে।
*রোজা রাখলে ঠোঁট শুষ্ক হয়ে যায় তাই ঠোঁটের আদ্রতা ধরে রাখতে লিপজেল বা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করুন।
*খাবারের বিষয়েও থাকতে হবে সচেতন। সব সময় সহজপাচ্য ও হালকা মশলাযুক্ত স্বাস্থ্যকর খাবার খান। নিয়মিত ইফতার, রাতের খাবার আর সেহরিতে খেজুর, বাদাম, দুধ, শাক-সবজি, টাটকা ফল বেশি বেশি খান। টক-মিষ্টি-দই খেলে হজম ভাল হয়, ত্বকও ভাল থাকে। আম, লেবু, পেঁপে এবং বেলের সরবত পান করুন।
*রান্নাঘর থেকেই বেছে নিন ত্বক চর্চার সামগ্রী। যেমন পেঁপে, মুশুরের ডাল, বেসন, শসার রস এগুলো থেকে একটু নিয়ে ত্বকে মেখে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে নিন। ত্বকের ময়লা ও শুষ্কভাব দূর হয়ে ত্বক থাকবে সজিব ও কোমল।
*সপ্তাহে অন্তত দুই বার ২ চামচ ময়দা, ১ চামচ মধু এবং পাকা পেঁপে বা পাকা কলার মাক্স লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে ত্বক পরিষ্কার ও উজ্জ্বল হবে ঠিক যেমনটি আপনি চান।
*সারাদিন কাজের চাপে বিশ্রাম নেওয়া হয় না। তাই রাতে অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুমানো নিশ্চিত করুন।
*মুখের সাথে সাথে শরীরেরও যত্ন নিন। নিয়মিত ত্বকের উপযোগী ভাল মানের বডি লোশন ব্যবহার করুন।
...সারাদিন না খেয়ে ও পর্যাপ্ত পানি পান না করায় আমাদের ত্বকও শুষ্ক হয়ে পড়ে। তবে ত্বকের সঠিক যত্ন নিলে রোজায়ও ত্বকের নিস্তেজ ও শুষ্কভাব দূর হবে এবং আমাদের ত্বক থাকবে উজ্জ্বল ও কোমল।

Read more

23 June, 2015

স্বাভাবিক ত্বকের জন্য হলুদ ও মুলতানি মাটির মাস্ক

*একটি বাটিতে গোলাপজল ১ টেবিল চামচ, মধু ১ টেবিল চামচ, হলুদের গুঁড়া ১\২ টেবিল চামচ, মুলতানি মাটি ১ টেবিল চামচ নিয়ে নিন।
*এবারসব উপাদান একসাথে ভালোভাবে পেস্ট আকারে মিশান।
*এখন এই পেস্ট আপনার মুখে ও গলায় আলতো হাতে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন।
*মুখ ধোয়ার জন্য ঠাণ্ডা পরিষ্কার পানি ব্যবহার করুন।
...এটি স্বাভাবিক ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো মাস্ক। মুলতানি মাটি আর হলুদের গুঁড়া ত্বকের বিভিন্ন দাগ তুলে ফেলে আর মধু ও গোলাপ জল ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখে ও ত্বক হাইড্রেটেড রাখে।

Read more

24 June, 2015

পেশাজীবী নারীর ত্বক পরিচর্যা

*সকালে ঘুম থেকে উঠে-
সকালে উঠে আপনি যখন ফ্রেশ হতে যাবেন, সেই সময়টাতেই একটু ফেসওয়াশ দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। ঘুমানোর পর ত্বকে যে তৈলাক্ত ভাব থাকে, এটা চলে যাবে।
*অফিসে যাওয়ার সময়-
অফিসে যাওয়ার সময় একটু ময়েশ্চারাইজার লাগান, যদি কড়া রোদের মধ্যে বের হতে হয় তাহলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
*অফিসের কাজের ফাঁকে-
অফিসে দিনের প্রায় পুরোটা সময়ই চলে যায়। তাই নিয়মিত কাজের ফাঁকে ৩-৪ বার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। পানি দেওয়া সম্ভব না হলে ওয়েট টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে ফেলে একটু ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।
*বাসায় ফেরার পর-
আপনি যেমন সারাদিনের ধকলে ক্লান্ত হয়ে যান, তেমনি কিন্তু ক্লান্ত হয়ে যায় আপনার ত্বক। যদি বাসায় ফিরে গোসল করার অভ্যাস থাকে তাহলে গোসলের আগে মুখে একটু মধু মাসাজ করতে পারেন নয়তো ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন। গোসল শেষে শীতকাল হলে বডি লোশান ব্যবহার করুন। আর মুখে মাখুন হালকা কোল্ডক্রিম।
*শোবার সময়-
শোবার আগে একবার মুখ ধুয়ে নিন। একটু নাইট ক্রিম বা অ্যান্টি এজিং ক্রিম মুখে মেখে নিয়ে চোখের চারপাশে আই ক্রিম লাগিয়ে ঘুমোতে যান।
*ছুটির দিনের ফেসপ্যাক-
ছুটির দিনে অবশ্যই একটু সময় বের করে মুখে ফেসপ্যাক লাগান। মুলতানি মাটি, মধু আর দই দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে লাগান আর যদি একান্তই বানাতে না পারেন তাহলে বাজারে অনেক রেডি ফেসপ্যাক পাওয়া যায়, এগুলো কিনে ব্যবহার করতে পারেন।
...শুধু এই একটু সময় আপনার ত্বক পরিচর্যার জন্য ব্যয় করুন, দেখবেন আপনার ত্বকের জেল্লা ঠিকই বজায় থাকবে।

Read more

25 June, 2015

স্থায়ীভাবে ব্রণের দাগ দূর করার উপায়

*ব্রণ থেকে নখকে দূরে রাখুন-
আপনার ব্রণের সাথে খেলবেন না। একে একা থাকতে দিন। ভুলেও নখ লাগাবেন না বা চাপ দিবেন না। চুলকানি হলেও স্পর্শ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন। আর যদি প্রতিকারের জন্য কোন ওষুধ বা কোনও কিছু ব্যবহার করেন, তবে অবশ্যই আলতোভাবে করতে হবে।
*সূর্যের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকুন-
সূর্যের আলোতে ব্রণের দাগ বসে যায়। তাই চেষ্টা করবেন সূর্যের সংস্পর্শ থেকে নিজেকে দূরে রাখার। কিন্তু বাইরে না গিয়ে তো উপায় নেই। তাই যখনই বাইরে যাবেন, তখন অবশ্যই সানস্ক্রিন ক্রিম লাগিয়ে যাবেন। আর ছাতা, হ্যাট, ওড়না, স্কার্ফ ইত্যাদি দিয়ে নিজের ত্বককে সূর্যের রশ্মি থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করবেন।
ব্রণের দাগ দূর করার প্রাকৃতিক প্রতিকারঃ
লেবু-
*লেবু একটি প্রাকৃতিক ব্লিচ। লেবুর রসের সাথে সামান্য পানি মিশিয়ে একটি তুলার বলের সাহায্যে তা মুখে ৩-৪ মিনিট ঘষুন।
*যদি সেনসিটিভ স্কিন হয় তাহলে এর সাথে গোলাপ জল মিশিয়ে নিবেন। সম্ভব হলে ১ চামচ লেবুর রসের সাথে ২ চামচ ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়া একটানা ৭-১০ দিন নিচের ফেস প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
*ফেসপ্যাক
১ টেবিল চামচ লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ আমন্ড তেল, ২ টেবিল চামচ দুধ একসাথে মিশিয়ে মুখে লাগান। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। ব্রণ থাকা অবস্থায় দুধ ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
মধু-
*রাতে ঘুমানোর আগে মুখ ভালো করে ধুয়ে মধু লাগান। সারারাত তা রেখে সকালে ঘুম থেকে উঠে তা ধুয়ে ফেলুন।
*মধুর সাথে দারুচিনি গুঁড়া মিশিয়ে শুধুমাত্র দাগের উপর লাগিয়ে ১ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন। চাইলে সারারাতও রাখতে পারেন।
*ফেসপ্যাক
২-৩ টি এস্পিরিন ট্যাবলেট এর সাথে ২ চামচ মধু ও ২-৩ ফোঁটা পানি মিশিয়ে...

Read more

26 June, 2015