Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

এই বৃষ্টির আবহাওয়াতেও চুলকে রাখুন খুশকি মুক্ত ঝলমলে

বৃষ্টির স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় চুলের সবচাইতে যন্ত্রণাদায়ক যে সমস্যা শুরু হয় তা হচ্ছে চুলে খুশকি হওয়া। কালো চুলের গোঁড়ায় সাদা সাদা খুশকি দেখতে যেমন বিশ্রী তেমনই যন্ত্রণাকর। কারণ খুশকি হলে মাথা চুলকোনি অনেক বেড়ে যায়। আর সেই সাথে বাড়তে থাকে চুল পড়ার সমস্যাও। তাই বৃষ্টির সময় চুলের প্রতি একটু ভালো করে নজর দেয়া উচিত। আজকে জেনে নিন এই বৃষ্টির আবহাওয়াতেও চুলকে খুশকি মুক্ত ঝলমলে রাখার দারুণ কিছু টিপস।
১) চুল ধোয়ার পর যতোটা দ্রুত সম্ভব এবং যতোটা বেশী সম্ভব চুল মুছে ফেলুন। চুলের গোঁড়া ভেজা থাকলেই খুশকির উপদ্রব বাড়তে থাকে এই আবহাওয়ায়। তবে হেয়ার ড্রায়ার নয় এই কাজটি করতে হবে ফ্যানের বাতাসের সাহায্যেই।
২) শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার বেছে নিন অনেক বুঝে শুনে। অ্যান্টি ড্যান্ডরাফ শ্যাম্পু অনেক ক্ষতিকর কেমিক্যাল যুক্ত হয়ে থাকে। তাই যেটা আপনার চুলে স্যুট করবে না এমন শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন না। ভালো কোনো শ্যাম্পু বেছে নিন।
৩) চুলে তেল দেয়া জরুরী। তবে চুলে তেল দিয়ে তা যেন চিটচিটে হয়ে দীর্ঘক্ষণ না থাকে সেদিকেও নজর দেবেন। কারণ তেল চিটচিটে থাকলে মাথার ত্বকে খুশকির উপদ্রব বাড়ে। দ্রুত এবং ভালো করে শ্যাম্পু করে চিটচিটে ভাব দূর করে নেবেন।
৪) মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে যতোটা সম্ভব দূরে থাকবেন। মিষ্টি জাতীয় খাবার চুলের চিটচিটে ভাবের জন্য দায়ী থাকে। এর পরিবর্তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার রাখুন খাদ্যতালিকায়।
জেনে নিন ঘরোয়া একটি সমাধান
খুশকির উপদ্রব খুব বেশী বেড়ে গেলে ব্যবহার করতে পারেন দারুণ সহজ একটি ঘরোয়া হেয়ার মাস্ক।
যা যা লাগবে
- ১ টি ডিমের সাদা অংশ
- ৪ টেবিল চামচ টকদই
- ১ টেবিল চামচ লেবুর রস
পদ্ধতি ও ব্যবহারবিধি
- প্রথমে টকদই ও ডিমের সাদা অংশ ভালো করে ফেটিয়ে নিন।
-...

Read more

26 July, 2015

বর্ষার সাজপোশাক

চলছে বর্ষাকাল। মেঘ কালো করে কিংবা কোন পূর্বাভাস ছাড়াই যখন তখন চলে আসে দামাল বর্ষা, অতর্কিতে ভিজিয়ে দেয় অবধারিত বৃষ্টির ছোঁয়া। চাইতে না চাইতে ভিজতে যখন হবেই- তখন প্রস্তুতিটাও হওয়া উচিৎ জোরদার। অনেক সময় ভেজার প্রস্তুুতি স্বরূপ ফেলে দেয়া কিংবা মানানসই নয়- এমন পােশাক পরে বেরিয়ে যায় অনেকে। এটা ঠিক নয়, কারণ তাতে নিজের ইমেজ নষ্ট হয়, হীনমন্যতা বাড়ে এবং সবচেয়ে বড় কথা আরাম পাওয়া যায় না।
বর্ষাকালে পোশাক, সাজসজ্জা, জুতা, ছাতা, রেইনকোট এবং রঙ, আরাম ইত্যাদির দিকে নজর দেওয়া উচিৎ। জেনে নিন ২০১৫ সালের মৌসুমী ফ্যাশন ট্রেন্ড-
রঙ- বর্ষাকালে সবসময় উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরুন। হলুদ, লাল, কমলা, সবুজ, নীল যেকোনও রঙ পরতে পারেন। খেয়াল রাখবেন রঙের শেড যেন উজ্জ্বল হয়। এড়িয়ে চলুন সাদা, কালো, ধুসর।
ঝুল- বর্ষাকালে শাড়ি, সালওয়ার, জিনস এড়িয়ে চলুন। কাদা লেগে পোশাক তো নষ্ট হয়ই, সারাদিন ভেজা পায়ে থাকলে ঠান্ডা লাগতে বাধ্য। বরং বর্ষাকালে ছোট বা মাঝারি ঝুলের স্কার্ট, ড্রেস, হট প্যান্ট, ক্যাপ্রি বা মিড লেংথ লেগিংস পরার চেষ্টা করুন।
অ্যাকসেসরিজ- নিওন রঙের ওয়াটারপ্রুফ ব্যাগ, রেনকোট, ছাতা এখন দারুণ রকম ফ্যাশন ট্রেন্ড।
জুতা- ফ্যান্সি ফ্লিপ ফ্লপ বা পিপ টো জুতো বর্ষার জন্য আদর্শ। ভিজে গেলেও অসুবিধা নেই, আবার পা ঢাকা থাকায় বর্ষার জমা জল থেকে ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনাও কম।

Read more

27 July, 2015

ত্বকের সুরক্ষায় তৈরি করুন দারুণ \'ক্লিনজার\'

ব্রণ নিয়ে আমাদের চিন্তার শেষ নেই। আর এই ব্রণের উৎপত্তি হয় অপরিষ্কার ত্বক থেকে। ত্বক অপরিষ্কার থাকলে শুধু ব্রণ নয় হতে পারে আরও নানা স্কিন সমস্যা। ত্বক পরিষ্কার করার জন্য আমরা কত না ক্রেমিক্যাল পন্য ব্যবহার করে থাকি। ক্লিনজার, ফেইস ওয়াস, সাবান ও আরোও কত কি। কিন্তু আমাদের রান্নাঘরে আছে এমন কিছু সহজলভ্য প্রাকৃতিক উপাদান যা ক্লিনজার হিসাবে দারুণ ভাল কাজ করে থাকে। প্রাকৃতিক ক্লিনজার ব্যবহারে ফেসিয়াল, ম্যাসেজিং করার প্রয়োজনীয়তা কমে যায় অনেকখানি। কিছু উপাদান আছে যা সরাসরি ব্যবহার করা যায় আবার প্যাক হিসাবে ও ব্যবহার করা যায়। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক প্রাকৃতিকভাবে ক্লিনজার তৈরির উপায় ।
১। মধু
মধু নিজেই খুব ভাল প্রাকৃতিক ক্লিনজার। কয়েক ফোটাঁ মধু হাতের তালুতে নিন, এরপর আস্তে আস্তে মুখে ঘষুন। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। মধু সবরকম ত্বকে ব্যবহার করা যায়। আপনি যদি মধুর সাহায্যে মেকআপ তুলতে চান তবে ভেজা তোয়ালে বা তুলায় কয়েক ফোঁটা মধু নিন এবং তার সাথে সামান্য পরিমাণে বেকিং সোডা মেশান।এরপর টাওয়াল দিয়ে মেকআপ তুলে ফেলুন। ত্বকের অন্যান্য ময়লা দূর করার জন্য একটি টোনার ব্যবহার করতে পারেন। শুষ্ক ত্বকের অধিকারীরা মধুর সাথে দুধ এবং তৈলাক্ত ত্বকের জন্য দুধের পরিবর্ততে লেবুর রস ব্যবহার করতে পারেন।
২। তেল
সেই আদিকাল থেকে তেল প্রাকৃতিক ক্লিনজার হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি শুধু ক্লিনজার হিসাবে ব্যবহৃত হয় না ত্বককে মসৃণ এবং দীপ্তিশীল করতে তেলের জুঁড়ি নেই। কয়েক ফোঁটা তেল নিয়ে বৃত্তাকার গতিতে দু হাত দিয়ে ম্যাসেজ করুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুঁয়ে ফেলুন। যেকোন প্রকার তেল ব্যবহার করতে পারেন তবে অলিভ ওয়েল ব্যবহার করা বেশী ভাল।
৩। দই
প্রাকৃতিকভাবে ত্বক...

Read more

28 July, 2015

লিপস্টিক ছড়িয়ে যাওয়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি খুব সহজেই

মেকআপ করতে কম বেশি সব মেয়েরাই পছন্দ করেন। কিন্তু গরমকালটি মেকআপের জন্য একেবারেই পারফেক্ট নয়। যেভাবে এবং যতো যত্ন করেই মেকআপ করা হোক না কেন গরমের কারণে সমস্যা হবেই। গরমকালের অন্যান্য যন্ত্রণার মধ্যে অন্যতম যন্ত্রণা হচ্ছে অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়া বা তৈলাক্তটা বেড়ে যাওয়ার কারণে লিপস্টিকের ছড়িয়ে যাওয়া। এই যন্ত্রণাদায়ক ও বিরক্তিকর সমস্যায় পড়ে অনেকেই বিব্রতকর সমস্যার মুখোমুখি হন। কিন্তু এই সমস্যাটি খুব সহজেই সমাধান করে ফেলা সম্ভব। জানতে চান কীভাবে? চলুন তবে জেনে নেয়া যাক খুব সহজ একটি সমাধান।
- মেকআপ শুরু করার প্রথমেই লিপজেল ও নরম কাপড় দিয়ে আলতো করে ঘষে ঠোঁটের মড়া চামড়া তুলে নিয়ে তারপর মেকআপ করে নিন।
- লিপস্টিক দেয়ার আগে একটি ম্যাট লিপলাইনার দিয়ে ভালো করে ঠোঁট একে নিন। এতে করে একটি বাউন্ডারি তৈরি হয়ে যাবে। এরপর সাবধানে ভালো করে ঠোঁটে লিপস্টিক দিয়ে নিন।
- লিপস্টিক দেয়া শেষ হলে একটি ব্রাশে পাউডার লাগিয়ে ঠোঁটের উপরে ভালো করে বুলিয়ে নিন। এতে করে লিপস্টিকের উপরের বাড়তি ময়েসচার শুকিয়ে যাবে এবং খুব সহজে লিপস্টিক ছড়াবে না।
- এরপর একটি কনসিলার ব্রাশে খুব সামান্য কনসিলার লাগিয়ে ঠোঁটে বাইরের দিকটি লিপলাইনারের মতো করে একে নিন। এতে করে লিপস্টিক খুব সহজে ছড়াবে না।
মনে রাখুন কিছু টিপসঃ
* যদি লিপস্টিক ছড়িয়ে যাওয়ার খুব বেশি ভয় থাকে তাহলে ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করাই ভালো।
* অতিরিক্ত লিপস্টিক ব্যবহারের কারণে খুব সহজেই লিপস্টিক ছড়িয়ে যায়। তাই খুব বেশি লিপস্টিকের প্রলেপ দেবেন না।

Read more

29 July, 2015

কেটে ফেলার ঝামেলা ছাড়াই সমাধান করুন চুলের আগা ফাটার সমস্যা

চুলের আগা ফেটে যাওয়ার সমস্যা চুলের অন্যতম প্রধান সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। চুলের আগা ফাটার কারণে চুল শেষের দিকে একেবারে পাতলা ও লালচে দেখাতে থাকে, চুল ভেঙে যাওয়ার সমস্যা ও চুল বৃদ্ধি না পাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়। আর সে কারণেই অনেকে চুলের আগা ফাটা সমস্যা দূর করতে আগার অংশ কেটে থাকেন। কিন্তু কতোবার কাটবেন প্রিয় চুলগুলো? সমস্যার সমাধান না করে কেটে ফেলার পরও ফেটে যেতে থাকবে চুল। আজকে শিখে নিন এই যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা সমাধানের দারুণ কার্যকরী ২ টি উপায়।
১) ডিমের ব্যবহার
ডিমের প্রোটিন ভেতর থেকে পুষ্টি যুগিয়ে চুলের আগা ফাটা সমস্যার স্থায়ী সমাধান করে। নিয়মিত ব্যবহারে চুল সমস্যার কার্যকরী সমাধান পাওয়া সম্ভব।
- ১ টি ডিমের সাদা অংশ, ২ চা চামচ অলিভ অয়েল, ২ চা চামচ মধু এবং ২ চা চামচ আমন্ড অয়েল একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। যদি চুল লম্বা ও ঘন হয়ে থাকে তাহলে সম-অনুপাতে উপকরণগুলো বাড়িয়ে নিন।
- উপকরণগুলো ভালো করে মিশিয়ে মসৃণ মিশ্রন তৈরি করে নিন। এরপর এই হেয়ার মাস্কটি চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালো করে লাগিয়ে নিন। ৩০-৪৫ মিনিট মাস্কটি চুলে থাকতে দিন। এরপর চুল ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
- চুলের আগা ফাটা সমস্যা দূর হওয়া পর্যন্ত সপ্তাহে ২ বার ব্যবহার করুন এই পদ্ধতিটি। এরপর মাসে ২ বার ব্যবহার করলে চুলের আগা ফাটা সমস্যা পুনরায় ফিরে আসতে পারবে না।
২) ক্যাস্টর অয়েলের ব্যবহার
ক্যাস্টর অয়েল চুলের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। ক্যাস্টর অয়েল চুলকে ভেতর থেকে ময়েসচারাইজ করে এবং চুলের আগা ফাটা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
- সমপরিমাণ ক্যাস্টর অয়েল, অলিভ অয়েল এবং সরিষার তেল একসাথে মিশিয়ে নিন ভালো করে। লক্ষ্য রাখবেন যেন তিনটি তেল আলাদা আলাদা না...

Read more

30 July, 2015

দ্রুত ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ১০টি সহজ মাস্ক

ঈদের জন্য শপিং করতে গিয়ে আমাদের অনেকেরই ত্বকের কিন্তু অনেক ক্ষতি হয়েছে। অনেকে হয়তো চিন্তায় পড়ে গেছেন এই অল্প সময়ে কীভাবে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনা যাবে। সেক্ষেত্রে এই দশটি ফেস মাস্ক আপনার অনেক কাজে লাগতে পারে। এর মধ্যে থেকে আপনার সুবিধামত যেকোনো একটি বেছে নিন এবং প্রতিদিন দুবার মুখে লাগান। তিন থেকে চারদিনের মধ্যেই আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেক বৃদ্ধি পাবে।
০১ চন্দন, কাঁচা দুধ ও মধুঃ
এই তিনটি উপাদানই খুব দ্রুত ত্বক ফর্সা করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। ১ চা চামচ চন্দন গুঁড়া, ১/২ চা চামচ কাঁচা দুধ আর ১/২ চা চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে। মিশ্রণটি শুাকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে। আপনি ত্বকের উজ্জ্বলতার পার্থক্যটা প্রথম ব্যবহারেই বুঝতে পারবেন।
০২ চন্দন ও গোলাপজলঃ
১ চা চামচ চন্দনের সাথে প্রয়োজনমত গোলাপজল মিশিয়ে একটা ঘন পেস্ট বানিয়ে মুখে লাগান ও শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে সাথে ফ্রেশও দেখাবে।
০৩ কেশর, দুধ ও মধুঃ
৫- ৬টি কেশর ১ চা চামচ দুধে ৩ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এবার এই দুধের সাথে ১/২ চা চামচ মধু মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
০৪ কাঁচা দুধ ও গোলাপের পাঁপড়িঃ
কয়েকটি পরিষ্কার গোলাপের পাঁপড়ি নিয়ে সেগুলো ২ টেবিল চামচ কাঁচা দুধে ভিজিয়ে রাখতে হবে। ১০ মিনিট পর হামান দিস্তায় ভালো করে পিষে নিয়ে মুখে লাগাতে হবে। আধা ঘণ্টা পরে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এটিও খুবই কার্যকরী।
০৫ পাকা পেঁপে ও কলাঃ
এক টুকরো পাকা পেঁপে ও এক টুকরো কলা একসাথে ভালো করে ম্যাশ করে নিতে হবে এবং মুখে লাগাতে হবে। ২০ মিনিট পর খুব...

Read more

31 July, 2015

লাল পোশাক পরলে নারীদের অধিক আবেদনময়ী দেখায় কেন

এই কথা মোটামুটি সকলেই জানেন যে লাল পোশাক পুরুষদের চোখে নারীদেরকে করে তোলে অনেক অনেক বেশী আকর্ষণীয় ও আবেদনময়ী। কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন এর পেছনে কারণ কি? গবেষণায় দেখা গেছে এই লাল রঙের পোশাকের সাথে রয়েছে যৌনতার একটি প্রত্যক্ষ সংযোগ। এবং কেবল লাল পোশাক নয়, লাল রঙের কিছু নারীর সাথে থাকলেও তা পুরুষকে সমানভাবে আকর্ষণ করে!
না, এই কথা আমরা বলছি না। নিউইয়র্কের City University-এর একটি গবেষণায় বের হয়ে এসেছে এই চমকপ্রদ তথ্য। হ্যাঁ, লাল পোশাকে নারী হয়ে ওঠেন পুরুষের জন্য অনেক বেশী আকাঙ্ক্ষিত। তবে কেবল সেই নারীরাই, যাদেরকে পুরুষেরা সুন্দরী মনে করেন বা যাদের প্রতি আগে থেকেই একটু আগ্রহ ছিল। অর্থাৎ, লাল রঙ পরলেই কোন নারী আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন না কোন পুরুষের চোখে। বরং বলা ভালো, আকর্ষণীয় নারীদের যৌন আবেদন আরও বাড়িয়ে দেয় লাল রঙের পোশাক।
European Journal of Social Psychology-তে গবেষক দলের প্রধান Steven G Young লেখেন যে সাম্প্রতিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে নারী-পুরুষের যৌন মিলনে রঙের একটি বড় ভূমিকা আছে। যেহেতু নারীদের যৌন উত্তেজনার সাথে গাল, ঠোঁট, গলা, বুক ইত্যাদি অঙ্গ রক্তাভ হয়ে যাওয়ার একটি সম্পর্ক আছে; তাই লাল রঙটি তাঁদেরকে আবেদনময়ী করে তোলে বিপরীত লিঙ্গের চোখে। এবং পুরুষদেরকে আকর্ষণ করতে চাইলে লাল রঙ হতে পারে অব্যর্থ হাতিয়ার।
অন্যদিকে দেখা যায় Heterosexual পুরুষেরা নারীদের লাল পোশাককে পছন্দ করছেন না। তবে সব মিলিয়ে অন্য সব রঙের চাইতে লালটিই নারীদের ক্ষেত্রে সবচাইতে আকর্ষণীয় প্রমাণিত। লাল পোশাক শুধু নয়, লাল ব্যাগ কিংবা ল্যাপটপের মত জিনিস বহন করাও কোন একটা বিচিত্র কারণে পুরুষদেরকে আকর্ষণ করে।
City University-এর গবেষণায় এটাই দেখা যায় যে সুন্দরী নারীরা লাল পরিধান করলে পুরুষের চোখে তাঁরা আরও বেশী...

Read more

01 August, 2015

৭টি ফ্যাশন টিপস্‌ শুধুমাত্র কম উচ্চতার নারীদের জন্য

লম্বা নয় এমন নারীরাও আকর্ষণীয় ফ্যাশন দিতে পারেন। আর তাদের ফ্যাশন দেওয়ার বহু সুযোগ রয়েছে। কিন্তু অনেকেই এসব বিষয় ঠিকঠাক না জানার কারণে তা ঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারেন না। এ লেখায় রয়েছে তেমন কয়েকটি বিষয়।
১. অনেকেই উঁচু হিল জুতা পরে ফ্যাশন দিতে পছন্দ করেন। যদিও বিষয়টি সব সময় যে প্রয়োজনীয়, তা নয়। আপনার উঁচু জুতার প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রয়োজনে বেরিয়ে আসতে পারেন। মাঝারি উঁচু জুতা কিংবা ফ্ল্যাট জুতাও অনেক কম লম্বা মেয়ে ব্যবহার করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে পায়ের আরাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
২. থাই হাই বুট বা উঁচু জুতা সব সময় যে আপনার জন্য কাজ হবে এমনটা নয়। এ ক্ষেত্রে হিডেন হিল সহ হাই বুট হতে পারে একটি ভালো সমাধান।
৩. ফ্যাশন দিতে বহু কাপড় বা বেশভূষা অতিরিক্ত বড় দেখা যায়? নিজের জন্য পছন্দনীয় কাপড় পান না? পেটিট সেকশন থেকে বা কিডস সেকশনের বড় পোশাকগুলো খুঁজে দেখুন।
৪. অ্যাক্সেসরিজ বিরক্ত করে? এ ক্ষেত্রে বাড়তি অ্যাক্সেসরিজ ব্যবহার বাদ দিন। জুয়েলারি যেন আপনাকে মাত্রাতিরিক্ত ঢেকে না রাখে, এ জন্য নজর দিন।
৫. কাপড় একবার কেনার পর তা পাল্টানো অনেকের পক্ষেই ঝামেলার বিষয়। এ ক্ষেত্রে পোশাক কেনার সময়েই সাইজের বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে নিন। এতে আপনার অনেক ঝামেলা ও অর্থ বাঁচবে।
৬. ম্যাক্সি, স্কার্ট ও অন্যান্য ড্রেসগুলো আপনার ভীতির কারণ? এ ক্ষেত্রে হলিউডের অভিনেত্রী সালমা হায়েক কিংবা ইভা লঙ্গোরিয়ার ফ্যাশন অনুসরণ করুন।
৭. বড় আকারের টি-শার্ট ও সোয়েটার আপনার জন্য সমস্যার? এ ক্ষেত্রে বড় সাইজের বদলে রেগুলারই সঠিক মাপের নিতে হবে। এ ছাড়া বড় টপের সঙ্গে স্লিক লেগিং ও হিল পরা যেতে পারে।

Read more

01 August, 2015

৭টি জাদুকরী ফেসপ্যাক

বয়স সবাই ধরে রাখতে চায়। কিন্তু বয়স কি ধরে রাখা যায়? আজ হোক বা কাল, বয়স বাড়বেই। আর বয়স বাড়ার সাথে সাথে প্রকৃতিকভাবে তার ছাপ চেহারায় পড়বেই পড়বে। চোখের নিচে ভাঁজ, বলি রেখা, ত্বক ঝুলে যাওয়া এগুলো বয়সের ছাপের লক্ষণ। তবে অল্প বয়সেই অনেকের চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে যায় আর এই ছাপ লুকানোর জন্য ব্যবহার করা হয় কত না এ্যান্টি এজিং প্রসাধনী। এসব ব্যবহারে আপনার উপকার হোক বা না হোক, তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কিন্তু আপনার ত্বক ঠিকই ভোগ করে, যার ফলে ত্বকে দেখা যায় নানা সমস্যা। তাই আসুন, আজ জেনে নিই বয়সের ছাপ দূরে করার প্রাকৃতিক কিছু উপায়।
১) শসার প্যাক
শসাতে সিলিকা নামক একটি উপাদান আছে যা ত্বকের চামড়া ঝুলে যাওয়া রোধ করতে সাহায্য করে । ৩ চা চামচ শসার পেষ্ট, ১ চা চামচ ডিমের সাদা অংশ, ২ চা চামচ লেবুর রস, ২ চা চামচ পুদিনা পাতার রস, পর্যাপ্ত পরিমাণে আপেলের পেষ্ট দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি সারা মুখে লাগান। ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
২) দুধ এবং কোকো পাউডার
২ টেবিলচামচ কোকো পাউডার এবং ১ টেবিল চামচ দুধ মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করে নিন। ভালোভাবে মুখে লাগান। শুকানোর জন্য ৫-১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দুধ এবং কোকো পাউডারের প্যাকটি ত্বকের বলিরেখা দূর করে ত্বককে করবে মসৃণ এবং উজ্জ্বল।
৩) কলার প্যাক
কলাতে এমন কিছু উপাদান আছে যা বয়সের ছাপ দূর করে থাকে। মাঝারি আকারের একটি কলার পেষ্ট, ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ ক্রিম দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি মুখে, ঘাড়ে ভালভাবে লাগান। ৩০ মিনিট পর শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে...

Read more

02 August, 2015