Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য রক্ষার বাহারি গোলাপের যত অজানা ব্যবহার

গোলাপ কি শুধু প্রিয়তমার খোঁপাতেই সুন্দর? আর কোনো কাজে সে লাগে না? আপনার হয়তো জানা নেই, কিন্তু অনেক শতাব্দী ধরেই মানুষ সৌন্দর্যচর্চায় ব্যবহার করে আসছে গোলাপ। স্বাস্থ্য রক্ষাতেও আছে এর অভাবনীয় সব গুণাবলী, যাতে আপনিও অবাক হতে বাধ্য।
প্রাচীন গ্রিক এবং রোমান সভ্যতায় গোসলের পানিতে দেওয়া হতো গোলাপের পাপড়ি। শুধু তাই না, গোলাপের পাপড়ি যে খাওয়াও যেতে পারে তা কি আপনি জানতেন? পড়ুন গোলাপের অজানা সব গুণের তালিকা।
রূপচর্চায় অনিন্দ্য গোলাপ
- গোলাপ জল প্রাকৃতিক টোনার হিসেবে কাজ করে। দিন শেষে বাড়ি ফিরে গোলাপ জলে ভিজিয়ে নিন এক টুকরো তুলো এবং ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিন। এতে মেকআপ তোলা এবং মুখ পরিষ্কারের কাজটাও হয়ে যাবে।
- ত্বকে মসৃণ ভাব আনতে গোলাপ জলের জুড়ি নেই। গোলাপে থাকা তেল ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। যাদের ত্বক খুব স্পর্শকাতর, তাদের জন্য গোলাপজল বেশি উপকারী
- গোলাপের আছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। ফলে ব্রণের যন্ত্রণা দূর করতে গোলাপ জল ব্যবহার করতে পারেন। মেথি পেস্ট এবং গোলাপ জল মিশিয়ে তৈরি করতে পারেন ফেস প্যাক যা দারুণ কাজ করবে। ত্বকে জ্বালাপোড়া, লালচে ভাব, একজিমা এবং সোরিয়াসিসের সমস্যা কমাতেও কাজে লাগে এটি।
- অ্যাসট্রিনজেন্ট ব্যবহারের কথা ভাবছেন? দামী কোম্পানির এই পণ্য কিনতে হবে না। নিয়ম করে প্রতিদিন গোলাপ জলের ঝাপ্টা দিন মুখে। ত্বকের জেল্লা ঠিক করে পড়বে।
- চোখের নিচের ডার্ক সার্কেল কমাতে গোলাপ জলে তুলো ভিজিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
- ঠোঁটের রঙ কালো বলে অনেকেরই চিন্তা থাকে। গোলাপের পাপড়ি পিষে এর সাথে মেশান দুধের সর এবং মধু। মিশ্রণটি ঠোঁটে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ঠোঁট হয়ে উঠবে গোলাপি এবং তুলতুলে।
- মাথার ত্বক চুলকে চুলকে অতিষ্ঠ...

Read more

29 August, 2015

ত্বকের অবাঞ্ছিত লোম দূর করার বিভিন্ন পদ্ধতি ও ভালো-মন্দ

হেয়ার রিমুভালের ক্ষেত্রে একেক জন একেক পদ্ধতি ব্যবহার করেন। কিন্তু বেশীরভাগ মানুষের কাছেই এটা ভীষণ ঝামেলা আর অস্বস্তির একটা কাজ। ত্বক এবং পশমের ধরণ না বুঝে হেয়ার রিমুভালের ভূল পদ্ধতি ব্যবহার করলে ক্ষতি হতে পারে ত্বকের। জেনে নিন আপনার জন্য সবচাইতে ভালো হতে পারে কোন হেয়ার রিমুভাল পদ্ধতি।
১) ওয়াক্সিং
- শরীরের যে কোনো জায়গায় ওয়াক্সিং করা যেতে পারে। ভুরু থেকে শুরু করে পা পর্যন্ত সবই ওয়াক্স করা যায়। এমনকি নারী পুরুষ উভয়েই ওয়াক্সিং করতে পারেন।
- ওয়াক্সিং করতে গেলে একটু ব্যাথা লাগে। এই ব্যাথা সহ্য করতে পারলে ওয়াক্সিং করা কোনো ব্যাপারই না।
- স্পর্শকাতর ত্বক, একজিমা অথবা রোজেশি রোগ যাদের আছে, ওয়াক্সিং করলে তাদের কষ্ট হতে পারে। যাদের ত্বকের ভেতর দিকে পশম উঠে র্যারশের মতো হয়ে থাকে তাদের জন্যেও ওয়াক্সিং না করাই ভালো।
- আইসোট্রেটিনোইন নামের ওষুধ যদি বিগত ৬ মাসের মধ্যে নিয়ে থাকেন তবে ওয়াক্সিং থেকে বিরত থাকাই ভালো।
২) সুগারিং
- সুগারিং অনেকটা ওয়াক্সিং এর মতোই। তবে এক্ষেত্রে ওয়াক্সিং ক্রিম এর বদলে চিনির একটি মিশ্রণ ব্যবহার করা হয়। ওয়াক্সিং এর মতোই শরীরের সর্বত্র ব্যবহার করা যায়।
- যাদের ত্বক স্পর্শকাতর তাদের জন্য এটা ভালো। কারণ ওয়াক্সিং এর মতো এটা ত্বককে কষ্ট দেয় না। শুধু পশম টেনে তুলে ফেলে।
- ওয়াক্সিং করলে মিহি পশম উঠে আসে যেটা সুগারিং এ হয় না। সুতরাং বেশি মিহি পশমের জন্য সুগারিং করে লাভ নেই।
- ওয়াক্সিং মিক্সচার বেশিক্ষণ ত্বকে রাখলে ত্বকের ক্ষতি হয় কিন্তু সুগারিং এর ক্ষেত্রে একটু দেরি হলেও সমস্যা নেই।
৩) থ্রেডিং
- মুখে, বিশেষ করে আপার/লোয়ার লিপ এবং ভ্রু তোলার জন্য থ্রেডিং ভালো।
- থ্রেডিং করলে কম-বেশি ব্যাথা লাগবেই, এটা চিন্তা করে নিয়ে থ্রেডিং...

Read more

30 August, 2015

রূপচর্চায় আলুর ১৭টি অসাধারণ ব্যবহার

আলু শুধু স্বাস্থ্যের জন্যেই নয়, রূপচর্চার জন্যেও দারুণ একটি জিনিস। এখানে জেনে নিন সৌন্দর্যবর্ধনে আলুর ১৭টি দারুণ ব্যবহারের কথা।
১. চোখের নিচের ডার্ক সার্কেল দূর করতে হলে আলু কেটে সেখানে লাগিয়ে রাখুন।
২. চোখের ফোলা ভাব দূর করতে হলে আলু চাকতি করে কেটে চোখের ওপর দিয়ে রাখুন। বেশ আরামও পাবেন চোখে।
৩. লেবু রস ও আলু ছেঁচে তার রস মিশিয়ে মুখের লাগান। কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।
৪. আলুর রস পুরো মুখে লাগান। ব্রন নিরাময়ে ভালো কাজ দেবে।
৫. মাঝারি সাইজের আস্ত একটি আলু ছেঁচে তাতে একটি লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান। ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলো সুস্থতা ফিরে পাবে।
৬. একটি আলু ও একটি শসা একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিন। এতে এক টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও এক টেবিল চামচ পানি মেশান। এটি একটি দারুণ ক্লিনজার হিসেবে কাজ করবে।
৭. একটি আলু ছেঁচে তার সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে নিন। এক টেবিল চামচ লেবুর রস মেশান। তৈলাক্ত ত্বকে ১৫ মিনিট ব্যবহার করলে তেলতেলে ভাব দূর হবে।
৮. একটি আলু ছেঁচে তাতে এক টেবিল চামচ দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এটি ত্বকের বলিরেখা দূর করবে।
৯. ত্বকের ওপরে হালকা জখম হলে তাতে আলু পাতলা করে কেটে লাগিয়ে রাখুন। প্রদাহ কমে যাবে। তবে বেশি ক্ষততে লাগাবেন না।
১০. একটি ডিমের সাদা অংশ এবং আলু ছেঁচে তার রস নিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। একটি ব্রাশ দিয়ে ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি মাস্কের কাজ করে।
১১. আলু ছেঁচে তার রসে একটি টিস্যু বা পেপার টাওয়েল ভিজিয়ে নিয়ে ত্বকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এটি একটি উপকারী আলুর ফেস মাস্ক।
১২. আলুর রসের সঙ্গে দুই টেবিল চামচ...

Read more

31 August, 2015

চেহারার বয়সের ছাপ দূর করবে দারুণ যে খাবারগুলো

বার্ধক্যকে কখনো প্রতিরোধ করা যায় অর্থাৎ শরীরের বয়স বেড়ে যাওয়া কেউ আটকাতে পারে না। যদিও বয়সকে কেউ আটকে রাখতে পারে না কিন্তু চাইলে সেই বয়স হয়ে যাওয়ার সময়টাকে আকর্ষণীয় ভাবে দীর্ঘ করতে পারেন।পুরো দুনিয়াতেই এটা দেখা যায় যে বয়স হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে দীর্ঘ করার উপর সবাই বেশ গুরুত্ব দেয় বেশি। একজন ব্যক্তির শরীর না ত্বকে বয়সের ছাপ আসে বিভিন্ন কারনের উপর যেমন বংশগতি, জীবনধারা, খাদ্যাভ্যাস এবং যে পরিবেশের বাস করে তার উপর।
দোকানে এমন অনেক প্রসাধন বা বিভিন্ন ঔষধ রয়েছে যা ত্বকে বয়সের ছাপ পরার গতিকে ধীর করতে সাহায্য করতে পারে কিন্তু বেশির ভাগ এসব সামগ্রীতেই রাসায়নিক পদার্থ থাকে এবং এগুলো ত্বকের জন্যও ভালো নয়। এগুলোর অনেক ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও থাকে।
ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ার গতিকে ধীর করার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে জীবনযাপনের ধারা পাল্টানো। সেই সাথে খাদ্যাভ্যাস এবং শারীরিক ব্যায়ামও যুক্ত। এর মাঝে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে খাদ্যাভ্যাস। তবে এটা ত্বকে বয়সের ছাপ পরার আগেই শুরু করা উচিত। অনেক ধরনেরই খাবার রয়েছে যা ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করতে পারে। এছাড়া ত্বকের ভালো পরিচর্যা করাও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্যাভ্যাস শুধু নয় সেই সাথে নিয়মিত শারীরিক ব্যায়ামও করতে হবে।
ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করতে বেশ কিছু খাবারের ভুমিকা উল্লেখযোগ্য-
বেরি
বেরি জাতীয় ফল গুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এরা ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে স্ট্রবেরি, ব্লুবেরির মত গারো রঙের বেরি ফলগুলো ত্বকে বয়সের ছাপ পরতে বাধা দেয়। এইসব বেরি ফল গুলো ভিটামিন সিতে ভরপুর তাই এগুলো ত্বকের জন্যও ভালো।
ডার্ক চকলেট
চকলেটের নাম দেখে অনেকেই হয়তো অবাক হবেন কিন্তু সেটা অবশ্যই হতে হবে ডার্ক চকলেট। এই চকলেটটি নিয়মিত খেলে ত্বকের রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। এটি ত্বকের...

Read more

01 September, 2015

৩০ সেকেন্ডে শিখে নিন পার্লারের মতো দুটি নেইল আর্ট

কিছুদিন আগেও নেইল আর্টের সাথে অনেকেই পরিচিত ছিলেন না। কিন্তু বর্তমানে এই নেইল আর্টের জনপ্রিয়তা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। এখন আর কেউই সোজা-শাপটা এক রঙের নেলপলিশে নখ রাঙাতে পছন্দ করেন না। নখে কিছু কারুকাজ না করা থাকলে যেনো নখের সৌন্দর্যই প্রকাশ পায় না। আর সে কারণেই অনেকে পার্লারে ছুটে যান বিভিন্ন ধরণের নেইল আর্ট করতে। কিন্তু পার্লারে গিয়ে এতো টাকা খরচ করে নেইল আর্ট করার প্রয়োজন নেই একেবারেই। বরং পার্লারে যাওয়ার সময়টুকু ব্যয় করে ঘরেই নিজের নখ নিজের মতো করে রাঙিয়ে নিতে পারেন খুব সহজেই। আর আপনার এই কাজটিকে সহজ করে দেয়ার জন্য আজ নিয়ে এলাম অপূর্ব সুন্দর দুটি নেইল আর্ট করার খুবই সহজ উপায়। চলুন তাহলে শিখে নেয়া যাক।
হাফ ফ্লাওয়ার নেইল আর্ট
যা যা লাগবে:
- দুটি কনট্রাস্ট রঙের নেইলপলিশ (এখানে সাদা কালো ব্যবহার করা হয়েছে)
- ১ টি টুথপিক
- ট্রান্সপারেন্ট নেইলপলিশ
পদ্ধতি:
- প্রথমে নখ পরিষ্কার করে নতুন করে সাদা রঙের প্রথম কোট নেইলপ্লিশ লাগান পুরো নখে।
- শুকিয়ে যাওয়ার আগেই কালো রঙের নেইল পলিশ দিয়ে নখের এক কর্নার হতে অর্ধেকটা জুড়ে আলতো করে ব্রাশ বুলিয়ে দুটি আধা গোল দাগ টানুন। একটি গাঢ় এবং একটি অপরক্তি কিছুটা হালকা করে দাগ টানবেন।
- এরপর শুকিয়ে যাওয়ার আগেই টুথপিক দিয়ে ছড়ানো অংশ থেকে টেনে এক অংশে ফুলের মতো করে টেনে ডিজাইন করে নিন ৫-৬ টি দাগ দিয়ে।
- টুথপিকটি কালো রঙের নেইলপলিশে ডুবিয়ে ফুলের পাপড়ি হয়ে আসা অংশের ঠিক উপরে ডট দিন।
- এবারে পুরোপুরি শুকিয়ে যেতে দিন এবং ভালো করে শুকিয়ে গেলে ট্রান্সপারেন্ট নেইনপলিশ দিয়ে কোট করে সিল করে দিন। ব্যস, হয়ে গেলো হাফ ফ্লাওয়ার নেইল আর্ট।
জিওমেট্রি অ্যাঙ্গেল...

Read more

02 September, 2015

কপালে ব্রণ হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়

কপালে ব্রণ উঠার সমস্যায় ভুগতে দেখা যায় অনেককেই। সকলের মতে ত্বকে ব্রণ উঠার মতোই এটি বেশ সাধারণ একটি ব্যাপার। কিন্তু কপালে ব্রণ উঠার অন্য ধরণের বেশ কিছু কারণ রয়েছে যার মধ্যে খুশকি, মাথার ত্বকের তৈলাক্ততা, হজমে সমস্যা, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, চুলে ব্যবহার্য প্রোডাক্ট, ক্যাপ বা স্কার্ফ বা হেলমেট ধরণের কিছু পরা ইত্যাদি অন্যতম। তাই কপালে ব্রণ সমস্যা দূর করতে হলে ব্রণ হওয়ার কারণ দূর করা অনেক জরুরী। আজকে জেনে নিন কপালে ব্রণ উঠা সমস্যার কিছু কার্যকরী সমাধান।
১) লেবুর রসের ব্যবহার
ব্রণ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে লেবুর রসের চাইতে সহজ সমাধান অন্য কোথাও নেই। কয়েক ফোঁটা লেবুর রসই কপালের ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সক্ষম যদি আপনি নিয়মিত ব্যবহার করে যেতে পারেন। রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগে তাজা লেবুর রস ব্রণের উপরে লাগিয়ে ঘুমিয়ে যান। সকালে ত্বক ভালো করে ধুয়ে নিন। লেবুর সাইট্রিক অ্যাসিড ব্যাকটেরিয়া জনিত ব্রণ সমস্যার সমাধান করবে, এছাড়াও লেবু তৈলাক্ততা দূর করতে কার্যকরী বলে তৈলাক্ত মাথার ত্বকের কারণে ব্রণ হওয়ার সমস্যা সমাধান করবে। তবে আপনার ত্বক লেবুর কারণে অ্যালার্জি প্রবণ হয় তাহলে ব্যবহার না করাই ভালো’।
২) সরিষা গুঁড়ো ও মধুর ব্যবহার
যদি এক রাতের মধ্যে কপালের এই বিরক্তিকর ব্রণ দূর করতে চান তাহলে খুব ভালো উপায় হচ্ছে সরিষাগুঁড়ো। সরিষাগুঁড়োতে রয়েছে স্যালিসাইলিক এসিড যা খবুই কার্যকরী ব্রণ সমস্যা সমাধানে। কিছু সরিষা দানা নিয়ে গুঁড়ো করে এতে মধু ভালো করে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন। এই প্যাক ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন ব্রণের উপরে। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে নিন এবং ঘুমুতে চলে যান। সকালে ব্রণের ফোলাভাব অনেকটা কমতে দেখবেন।
৩) টমেটোর ব্যবহার
কপালের ব্রণ সমস্যা সমাধানে টমেটোও অনেক কার্যকরী। এর জন্য আপনাকে...

Read more

03 September, 2015

ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করতে

ত্বকের তেলতেলে ভাবের কারণে খুব সহজেই মুখে ময়লা জমে। এতে ব্রণসহ অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়। আর ত্বকে একটা কালচে ভাবও দেখা যায়। অনেক নামি-দামি ব্র্যান্ডের প্রসাধনী ব্যবহার করেও এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায় না। অথচ প্রাকৃতিক উপায়ে দূর করতে পারেন ত্বকের তেলতেলে ভাব। সেজন্য দরকার-
ক্লিনজিং
ত্বকের লোমকূপের মুখ খুলে পরিস্কার করতে ক্লিনজিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফেসওয়াশ অথবা ক্লিনজিং মিল্ক মুখে মেখে তুলা দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন। এরপর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেললে ত্বকের তেলতেলে ভাব অনেকটা কেটে যাবে।
লেবুর রস
লেবুর সাইট্রিক এসিড ত্বকের অতিরিক্ত তেলতেলে ভাব দূর করে এবং ত্বক উজ্জ্বল করে। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সামান্য লেবুর রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে মুখে হালকা ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।
ডিম
প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে ত্বকের জন্য ডিম বেশ কার্যকরী। ডিমের সঙ্গে সামান্য মধু মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট অপেক্ষার পর ধুয়ে ফেলুন। ধীরে ধীরে ত্বকের তেলতেলে ভাব কমে যাবে।
টমেটো
টমেটো ত্বকের বাড়তি তেল দূর করার জন্য বেশ কার্যকরী। টমেটো চটকে নিয়ে পুরো মুখে লাগিয়ে রাখুন। ১০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন, ত্বকে টানটান ভাব চলে আসবে এবং তেলতেলে ভাব দূর হবে। এভাবে নিয়মিত চর্চা রাখলে ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর হবে আর আপনাকে দেখাবে প্রাণবন্ত।

Read more

04 September, 2015

শুধুমাত্র একটি চামচ দিয়ে মেকআপের ১২টি কৌশল

আপনার মেকআপ বক্সের সবচাইতে কাজের জিনিসটি কী? আপনি হয়তো বলবেন আপনার প্রিয় মেকআপ ব্রাশ, আইশ্যাডো অথবা মাশকারা? আপনি কী জানেন, মেকআপের জন্য সবচাইতে কার্যকরী জিনিসটি হলো রান্নাঘরে রাখা নিরীহ চামচটি? এটি ব্যবহার করেই একেবারে নিখুঁত মেকআপ করে ফেলতে পারবেন ১২টি উপায়ে!
১) চোখের নিচের ফোলা ভাব দূর করুন
রাতে ঘুমাতে যাবার আগে দুইটি চামচ রেখে দিন ফ্রিজে। সকালে বের করে নিয়ে চামচের পেছন দিকটি চোখের ওপরে কিছুক্ষণ রাখুন। এতে ত্বকের নিচে রক্তপ্রবাহ ভালো হবে, কমে যাবে ফোলাভাব।
২) নিখুঁত উইং আইলাইনার দিতে পারেন
চামচটাকে চোখের ওপর উল্টো করে ধরে এর ধার দিয়ে এঁকে নিন আইলাইনার। নিখুঁত উইং এর আকৃতি চলে আসবে কোনো চিন্তা ছাড়াই।
৩) মাশকারা ছড়ানো রোধ করুন
মাশকারা দেবার সময়ে ত্বকের এদিকে ওদিকে ছড়িয়ে গিয়ে বাকি মেকআপের বারোটা বেজে যায়। সেই ছড়ানো মাশকারা তুলতে আবার আরেক হাঙ্গামা। এসব থেকে রেহাই পেতে হলে চোখের ওপরের পাতায় একটা চামচ ধরে রেখে তারপর মাশকারা দিন। নিচের পাতায় দেবার সময়ে চোখের নিচে চামচ ধরে রাখুন। এতে ত্বকে মাশকারা ছড়াবে না।
৪) ভেঙ্গে যাওয়া আইশ্যাডো ঠিক করুন
ভেঙ্গে যাবার পর সেই আইশ্যাডো ব্যবহারের অনুপযুক্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু শখের জিনিস ফেলে দিতেও চান না অনেকে। এ অবস্থায় কী করবেন? রাবিং স্পিরিট অথবা কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন দিন এই ভেঙ্গে যাওয়া আইশ্যাডোর ওপর। এর পর একটি চামচের উল্টো পিঠ দিয়ে চেপে চেপে বসিয়ে দিন আইশ্যাডো গুঁড়োগুলো। আগের মতোই নতুন হয়ে যাবে।
৫) চোখের পাপড়ি কার্ল করুন
চোখের পাপড়ি কার্ল করার চিন্তা করতে গেলেই ভয় পান অনেকে। কিন্তু আটাও ঠিক যে আইল্যাশ কার্ল করলে দেখতে অনেক সুন্দর লাগে। আইল্যাশ কার্লারের বদলে ব্যবহার করতে পারেন ধাতব চামচ। হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে একটু...

Read more

05 September, 2015

স্বাস্থ্যউজ্জ্বল ঘন কালো চুল পেতে ব্যবহার করুন মাত্র ১টি হেয়ার প্যাক

লম্বা, ঘন, কালো চুল সবারই কাম্য। কিন্তু রোদ, ধুলো ময়লা, আবহাওয়া আর যত্নের অভাবে চুল হয়ে যায় মলিন, প্রাণহীন ও রুক্ষ। আর সেই সাথে বেড়ে যায় চুল পড়ার হার। কিন্তু সামান্য যত্নে এই সম্যসাগুলোর সমাধান পাওয়া সম্ভব। একটি মাত্র প্যাক আপনার চুলের খুশকি দূর করে চুলকে করবে আগের চেয়ে বেশি সিল্কি, ঘন, কালো। তার সাথে সাথে এটি নতুন চুলও গজাতে সাহায্য করবে। আসুন জেনে নিই এই জাদুকরী প্যাক তৈরির উপায়।
যা যা লাগবে:
- সবুজ চা পাতার (গ্রিন টি) টি ব্যাগ ৪টি
- গরম পানি
- অ্যালোভেরা পাতা ২টি
যা করবেন:
একটি পাত্রে গরম পানি নিন। ও এতে টি ব্যাগগুলো দিয়ে দিন। এভাবে সবুজ চা তৈরি করে নিন।
এবার অ্যালোভেরা পাতা থেকে এর জেল আলাদা করে ফেলুন।
এবার ব্লেন্ডারে সবুজ চা, অ্যালোভেরা জেল দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
এমন ভাবে ব্লেন্ড করবেন যেন অ্যালোভরা জেল খুব ভাল করে মিশে যায়।
ভাল করে মেশানো হয়ে গেলে একটি খালি স্প্রে বোতলে মিশ্রণটি ঢেলে রাখুন।
এই মিশ্রণটি মাথার ত্বকে এবং চুলে লাগান। ২ মিনিট ম্যাসাজ করুন।
ম্যাসাজ করার সময় খেয়াল রাখবেন আঙুলের ডগা দিয়ে যেন ম্যাসাজ করা হয়।
যদি এটি আপনি শ্যাম্পু হিসেবে ব্যবহার করেন তবে ৫ থেকে ১০ মিনিট মাথায় রাখুন। আর যদি এটি প্যাক হিসেবে ব্যবহার করেন তবে ১৫ মিনিট মাথায় রাখতে পারেন।
১০ মিনিট পর পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এরপর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। আর দেখুন চুলের এক নতুন রূপ।
*এটি ব্যবহার করার পর চুলে শ্যাম্পু করা লাগবে না।

Read more

06 September, 2015