Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

পেঁয়াজ দিয়ে সুন্দরী হওয়ার উপায়

খাবারের গন্ধ ও স্বাদ বাড়ানো ছাড়াও অনেক কাজের কাজি পেঁয়াজ। শুধু চেহারা নয়, চুলের সৌন্দর্যও বাড়াতে ব্যবহার করা হয় এই মসলা। উজ্জ্বল চুল পেতে চাইলে নামিদামি ব্র্যান্ডের শ্যাম্পুর ওপর নির্ভর না করে বরং রান্নাঘরে ঢুঁ মেরে একটা পেঁয়াজ আনুন। সমপরিমাণ নারিকেল বা জলপাইয়ের তেলের সঙ্গে পেঁয়াজ বাটা মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে একটি টাওয়েল দিয়ে মাথা পেঁচিয়ে রাখুন। ঘণ্টা দুয়েক পর চুল আঁচড়ে পছন্দের শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
প্রাকৃতিকভাবেই এসিডিক পেঁয়াজ মাথার তালুর কোষগুলোকে উজ্জীবিত করায় চুল হয়ে ওঠে ঝলমলে। বহু শতাব্দী আগে থেকেই চুল লম্বা করতে পেঁয়াজের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে ব্যবহারকরা হয়। এটি নিয়মিত লাগালে লম্বার পাশাপাশি ঘনও হয় চুল।এ তো গেল একটা দিক। অ্যান্টিসেপটিক হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেনি এটি। পোকার কামড় বা হুল ফোটানো স্থানে এটি ঘষতে থাকুন। খানিক পর দেখবেন, জ্বলুনি কমে আসবে। এটি এমন কিছু রাসায়নিক উপাদান আছে, যা অ্যালার্জি প্রতিরোধী ও ব্যথানাশক। ব্রিটেনের অ্যালিস রবিনসন পেঁয়াজের এমনই কিছু চমকপ্রদ ব্যবহার শিখিয়েছেন।পেঁয়াজের ছোঁয়ায় সুন্দরী!
এ ছাড়া ত্বকের কালো দাগ দূর করতেও কার্যকরি এটি। বাটা পেঁয়াজের প্রলেপ ত্বকের শুষ্ক কোষকে প্রাণবন্ত করে এবং মরা কোষগুলো তুলে ফেলে। ল্যাকটিক এসিড এ প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে বলে দইয়ের সঙ্গে পেঁয়াজের রস মিশিয়ে লাগালে ভালো ফল পাওয়া যায়। এটি ব্রণ, মেসতা এসবের হাত থেকেও ত্বককে বাঁচায়। কেবল মুখের ত্বকই নয়, কনুইয়ের কালচে ছোপ দূর করতেও কাজে লাগাতে পারেন এটির রস। এক মগ গরম পানিতে কয়েক টুকরো পেঁয়াজ ছেড়ে দিন। তার পর কনুই ভাঁজ করে তাতে ডুবিয়ে রাখুন। এভাবে কয়েক মিনিট রাখুন। প্রতিদিন নিয়মিত এটি করলে ধীরে ধীরে কালচে দাগ কমে আসবে।
পেঁয়াজের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং ব্যথারোধী গুণের কথা উল্লেখ করে ব্রিটেনের এসেক্সে অবস্থিত...

Read more

03 August, 2015

নখের হলদেটে ভাব দূর করার ভীষণ সহজ ৫ উপায়

নিজেকে আরও বেশী আকর্ষণীয়, স্মার্ট, ফ্যাশনবল করতে সুন্দর পরিষ্কার স্বাস্থ্যবান নখের কোন বিকল্প নেই। কিন্তু এই নখই অনেক সময় আমাদের ভুলের কারণে হলদেটে হয়ে যায়। নখ হলুদ হওয়ার প্রধান কারণ হল অতিরিক্ত নেলপলিশের ব্যবহার। নেলপলিশে এমন কিছু রাসায়নিক পদার্থ আছে যা নখের রং হলদেটে করে দেয়। এছাড়াও রান্না করা, ঘরের কাজ করা ইত্যাদি নানা কারণেই নখে দাগ হতে পারে। কিছু ঘরোয়া উপায়ে নখের হলদেটে ভাব দূর করা যায়। আসুন জেনে নিই নখ থেকে হলদেটে দাগ দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায়। যেমন আপনি জানেন কি, টুথপেস্ট দিয়ে কেবল দাঁতই নয়, নখও পরিষ্কার করা যায়?
লেবুর রস
লেবু হল প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান, যা আপনার নখের হলদেটে ভাব দূর করে নখের গোলাপি আভা ধরে রাখে। একটি বাটিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে লেবুর রস নিন। ১০/১৫ মিনিট লেবুর রসে নখ ভিজিয়ে রাখুন। এরপর একটি টুথব্রাশ দিয়ে নখের হলুদ অংশগুলো আলতো করে ঘষুন। কুসুম গরম পানি দিয়ে নখ ধুঁয়ে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। ভাল ফল পেতে দিনে দুবার করুন।
হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড
হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড নখের হলদে দাগ দূর করতে সাহায্য করে। তবে এর পরিমাণে বেশি ব্যবহার না করাই ভাল। ১/২ কাপ পানির মধ্যে ২/৩ টেবিলচামচ হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করে নিন। ২ মিনিটে নখটি পেষ্টটিতে ভিজিয়ে রাখুন। নরম ব্রাশ দিয়ে নখের হলদে অংশটি ঘঁষে ফেলুন। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে নখ ধুঁয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ১ বার এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। খুব বেশী জেদি দাগ হলে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড সরাসরি দাগের উপর ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে সতর্ক থাকবেন হাইড্রোজেন পারঅক্সাইডের পরিমাণ যেন বেশী না হয়ে যায়।
টুথপেষ্ট
সাদা টুথপেষ্ট যেভাবে আমাদের দাঁত সাদা করে থাকে তেমনি এটি নখের হলদেটে ভাব...

Read more

04 August, 2015

ছেলেদের চুলের যত্নে দারুণ উপকারী ৫টি হেয়ার প্যাক

নারীদের চাইতে পুরুষের মাথার ত্বকের ধরণ আলাদা। তাই পুরুষের চুলের নিতে হয় কিছুটা বাড়তি যত্ন। চুল পড়ার সমস্যা ছেলেদের অনেক বেশী। এছাড়াও আছে চুল রুক্ষ হয়ে যাওয়া, চুলের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যাওয়া, তেলতেলে চুল, খুশকি ইত্যাদি হরেক রকম। আসুন জেনে নেই পুরুষের চুলের যত্নে কিছু দারুণ কার্যকরী কিছু উপায়, যা চুল পড়া ও খুশকি প্রতিরোধ করে মলিন আর বিবর্ণ চুলকেও করে তুলবে সুন্দর।
ডিমের প্যাক
চুল পড়া রোধে ডিম সবচেয়ে ভাল উপাদান। একটি ডিমের সাদা অংশ, ১ টেবিল চা চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল সবগুলো উপাদান দিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি ভাল করে মাথা লাগান। ২০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে ফেলুন। ডিম আপনার চুলের পুষ্টি যোগান দিবে সাথে সাথে আপনার চুল্কে করবে সিল্কি।
কলার প্যাক
একটি পাকা কলার পেস্ট, ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি ভালভাবে মাথায় লাগান। শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। বাইরে ঘোরাঘুরির কারণে ছেলেদের চুল খুব রুক্ষ হয়ে যায়। চুলের রুক্ষতা দূর করতেও এই প্যাক অনেক বেশী কার্যকরী।
মেথির প্যাক
সারারাত মেথি ভিজিয়ে রাখুন। সকালে সেটি পেস্ট করে নিন। এরপর মেথির পেস্টের সাথে টক দই দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। মেথি আপনার চুলকে নরম এবং শাইনিও করবে।
মেহেদির প্যাক
মেহেদির সাথে আমলকীর গুঁড়া, ২ টেবিলচামচ দুধ দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। ১ ঘণ্টার পর শুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু করে ফেলুন। বাইরের ক্রেমিক্যাল পণ্য দিয়ে চুল রং না করে মেহেদি ব্যবহার করা অনেক বেশী নিরাপদ। এটা চুলের গোঁড়াকে মজবুতও করে।
পেঁয়াজের রস
নতুন চুল গোঁজাতে পেঁয়াজের...

Read more

05 August, 2015

ঘরেই সেরে নিন পার্লারের কাঙ্ক্ষিত \"ফ্রুট ফেসিয়াল\"

ফেসিয়াল করার জন্য কি সবসময় বিউটি পার্লারে যেতে হবে? করতে হবে কাড়িকাড়ি টাকা খরচ? আপনি চাইলে বাসায় বসে করে নিতে পারেন পার্লারে মত ফেসিয়াল। সবধরনের ত্বকের সাথে মানিয়ে যায় ফলের এই ফেসিয়ালটি। বিভিন্ন ফল দিয়ে করাই এই ফেসিয়াল কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। বরং তা ত্বকে নিয়ে আসে একটি আলাদা উজ্জ্বলতা। তাহলে চলুন, জেনে নেয়া যাক ঘরে বসে ফ্রুট ফেসিয়াল করার নিয়ম।
ভাল করে ত্বক পরিস্কার করা
প্রথমে আপনাকে মুখ ও গলা ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে। এর জন্য আপনি কোন হালকা সাবান ব্যবহার করতে পারেন। তবে ফেস ওয়াস ব্যবহার করা ভাল। আরও ভাল হয় যদি ঠাণ্ডা কাঁচা দুধ ব্যবহার করতে পারেন পরিষ্কারক হিসাবে। একটি বাটিতে লেবুর রস, ২/৩ চিমটি লবণ কাঁচা দুধ মিশিয়ে এতে তুলার বল ভিজেয়ে নিন। এবার এই বল মুখে, গলায় বৃত্তাকার গতিতে ঘষুন ৫ মিনিট। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
এক্সফলিয়েট করা
এই পর্যায়ে ত্বক এক্সফলিয়েট করতে হবে। স্ক্রাব এর মাধ্যমে ত্বকের এক্সফলিয়েট করা হয়। আপনি চাইলে ঘরে তৈরি করতে নিতে পারেন স্ক্রাব। ওটমিল, লেবুর রস, কমলালেবুর শুকনো খোসার টুকরা ও গোলাপজল মিশিয়ে নিন। এবার মুখে লাগিয়ে ৫ মিনিট ম্যাসাজ করুন। আপনি চাইলে লেবুর খোসার গুঁড়া, কাঁচা দুধ, অথবা দই দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন স্ক্রাব।
স্কিন টোন হালকা করা
স্ক্রাব এর পরের ধাপ হল স্কিন টোনকে হালকা করতে হবে। আর এর জন্য মধুর চেয়ে ভাল কোন কিছু হতে পারে না। মুখে ১০ মিনিট মধু লাগিয়ে রাখুন। এরপর মুখ ভেজা রুমাল দিয়ে মুছে ফেলুন।
মুখের লোমকূপ খোলা
এবারের ধাপে আপনার ত্বকের মুখের লোমকূপ খুলতে হবে। তাহলে পরের ধাপের ম্যাসাজের জন্য সুবিধা হবে। কুসুম গরম পানিতে রুমাল...

Read more

06 August, 2015

নষ্ট হয়ে যাওয়া চুলকে ঘন ও কালো করে তোলার সম্পূর্ণ নতুন একটি পদ্ধতি

চুল মেয়েদের সোন্দর্যের অন্যতম অংশ। লম্বা, কালো, ঘন চুল কে না পছন্দ করে! কিন্তু আবহাওয়ার বৈরতা আর আমাদের অবহেলার কারণে চুলের সৌন্দর্য কমে যায় ধীরে ধীরে । চুল ঝরে পড়া বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি নতুন চুল গজানোও কমে যায় দিন দিন। আবার রোদের তাপে চুল লালটে হয়ে যায়। এই নষ্ট চুলকে ঘন কালো করার জন্য কত কিছু ই না করে থাকি আমরা। কিন্তু জানেন কি, একটি দারুণ সহজ উপায়ে পেতে পারেন ঘন কালো চুল।না, ক্যাস্টর অয়েল নয়। আজ আমরা জানব অন্যরকম কিছু উপাদানের ব্যবহারে উপায়ে চুল ঘন করার কৌশল। হলফ করে বলা যায়, এই উপায়টির কথা আপনি আগে কখনোই শোনেন নি। আসুন জেনে নেই চুল ঘন কালো করার জাদুকরী সেই উপায়টি।
যা যা লাগবেঃ
• ২ টেবিল চামচ ইউক্যালিপটাস তেল
• ২ টেবিল চামচ লবঙ্গ এর তেল
• ১০ টেবিল চামচ খাঁটি নারকেল তেল
যা করবেনঃ
ইউক্যালিপটাস তেল, লবঙ্গ এর তেল, খাঁটি নারকেল তেল মিশিয়ে একটি তেল তৈরি করুন। আপনি তেলটি একটি বোতলে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।
• তেলটি মাথায় খুব ভাল করে ম্যাসেজ করুন।
• ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। সবচেয়ে ভাল হয় সারারাত মাথায় তেল রেখে দেওয়া।
• এরপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করতে ভুলবেন না।
• ভাল ফল পেতে সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার ব্যবহার করুন।
কীভাবে কাজ করে?
ইউক্যালিপটাস তেল এবং লবঙ্গ এর তেল মাথার তালুর রক্ত চলাচল সক্রিয় করে চুলের গোঁড়া মজবুত করে থাকে। চুলকে ঘন করার পাশাপাশি চুল পড়া রোধ করে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে থাকে।
অনেকসময় ইউক্যালিপটাস তেল এবং লবঙ্গ তেল ব্যবহারে আপনার ত্বকে জ্বালাপোড়ার অনুভূতি হতে পারে। সেক্ষেত্রে সমপরিমাণ ইউক্যালিপটাস তেল এবং লবঙ্গ এর তেলের সাথে...

Read more

07 August, 2015

তৈলাক্ত ও মিশ্র ত্বকের জন্য ফ্রুট ম্যাসাজ ক্রিম

রূপচর্চায় ম্যাসেজ ক্রিম একটি জনপ্রিয় নাম। ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে ত্বককে করে সুন্দর উজ্জল করতে ম্যাসেজের বিকল্প নেই। বাজারের ম্যাসেজ ক্রিম তৈলাক্ত ও মিশ্র ত্বকের অধিকারীদের না মানাতে পারে। তারা ঘরেই বানিয়ে ফেলতে পারেন নিজের ত্বকের উপযোগী ম্যাসেজ ক্রিম। রাসায়নিক উপকরণ নেই বলে এই ক্রিম আপনার ত্বকের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াই করবে না। নিরাপদে ব্যবহার করতে পারেন ঘরের তৈরি ম্যাসেজ ক্রিম। তাহলে আসুন জেনে নেই কিভাবে ঘরে বানাবেন ম্যাসেজ ক্রিম
তৈলাক্ত এবং মিশ্র ত্বকের জন্য ম্যাসেজ ক্রিম
যা যা লাগবে:
কালো আঙ্গুর
কমলা
স্ট্রবেরি
ভিটামিন ই তেল বা ভিটামিন ই ক্যাপসুল
কর্ণ ফ্লাওয়ার
অ্যালোভেরা জেল (ইচ্ছা)
যা করবেন:
২ টি কমলার কোয়ার পেস্ট, ২ টা স্ট্রবেরি কুচি, ৪/৫ টা আঙ্গুর ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন।
১ টেবিলচামচ কর্ণ ফ্লাওয়ার এই জুসের সাথে যোগ করুন।
এইবার একটি পাত্রে মৃদু আচেঁ পানি গরম করতে দিন। গরম পানির মাঝে পেষ্টের বাটিটি রাখুন।
পেষ্টটি ঘন হয়ে আসলে নামিয়ে ফেলুন।
এবার ১ টেবিলচামচ অ্যালোভরা জেল আর ভিটামিন ই তেল যোগ করুন।
এই ক্রিমটি আপনি ফ্রিজে ৫/৭ দিন পর্যন্ত রাখতে পারেন।
কিভাবে কাজ করে:
স্ট্রবেরি,আঙ্গুর, কমলা ত্বকের ভিতর থেকে পুষ্টি দিয়ে থাকে। এই ফলগুলোতে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা আপানার ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে থাকে। এবং এর সাথে মুখের বলিরেখা, ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে। অ্যালোভরা এবং ভিটামিন ই ক্ষতিগ্রস্ত ত্বককে ময়েশ্চারাইজার করে থাকে।

Read more

08 August, 2015

বয়স বাড়াবে যে ভুল মেকআপ

বয়সের ছাপ আটকে রাখা যাবে না, চেহারায় আসবেই। তারপরেও একে যতটা দেরিতে আসতে দেওয়া যায়, তার জন্য রয়েছে রূপচর্চার নানা উপায়। কিন্তু নারীদের প্রসাধন ব্যবহার ও মেকআপের ভুল ব্যবহারের কারণে অনেক সময় চেহারায় দ্রুত বয়সের ছাপ পড়তে পারে। তাই মেকআপ করার সময় একটু সচেতন থাকা জরুরি।
মেকআপের যেসব ভুলের কারণে আপনাকে বয়স্ক লাগে সে সম্বন্ধে কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এই প্রতিবেদনে। জেনে নিন মেকআপ করার সময় কোন বিষয়গুলো মনে রাখবেন-
অতিরিক্ত ফাউন্ডেশন
যখন আপনি আপনার মুখে অতিরিক্ত ফাউন্ডেশন ব্যবহার করবেন তখন আপনাকে অনেক বেশি বয়স্ক মনে হবে। বাড়তি এই ফাউন্ডেশন ত্বকে এক ধরনের ভাঁজ ফেলে দেয় যা দূর থেকে দেখতে বলিরেখার মতো মনে হয়। তাই মেকআপের বেইজ করার সময় ফাউন্ডেশন ব্যবহারে সাবধান। সামান্য একটু ফাউন্ডেশন হাতের ওপর নিয়ে ঘন একটি ব্রাশ দিয়ে পুরো মুখে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এতে ফাউন্ডেশন ত্বকের সঙ্গে ভালো করে মিশে যাবে এবং স্বাভাবিক মনে হবে।
ঘন কাজল
সব নারীদেরই কাজল ভীষণ পছন্দ। কাজল ছাড়া তাদের সাজ পরিপূর্ণই হয় না। কাজল ব্যবহারের সময় মনে রাখবেন, যখন আপনি ডার্ক কাজল চোখের নিচের দিকে ব্যবহার করবেন তখন উপরের লাইনে কম কাজল লাগাবেন। যদি আপনি চোখের উপর-নিচ দুটি লাইনেই গাঢ় এবং ঘন করে কাজল লাগান তাহলে আপনার চোখ অনেক ছোট মনে হবে এবং আপনাকে অনেক বয়স্ক লাগবে।
লিপস্টিকের শেড
লিপস্টিকের অনেক ধরনের শেড থাকে। অনেক সময় আমরা পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে গাঢ় শেডের লিপস্টিক ব্যবহার করি। আর গাঢ় লিপস্টিকের কারণে ঠোঁট অনেক বেশি পাতলা মনে হয়। যা আমাদের লুককে অনেক বেশি বয়স্ক করে তোলে। তাই হালকা শেডের লিপস্টিক ব্যবহারের চেষ্টা করুন।
ব্লাশনের ভুল ব্যবহার
যদি আপনি শুধু দুই গালের ওপর ব্লাশন ব্যবহার...

Read more

09 August, 2015

যে বিশেষ জুসগুলো আপনার ত্বককে করবে সুন্দর ও উজ্জ্বল

ত্বকের যত্নে কত কিছুই তো করেন আপনি, তাই না? কিন্ত আজ জেনে রাখুন, ত্বকের মূল সৌন্দর্য সেটাই যা আসে ভেতর থেকে। আর ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী হচ্ছে তরল খাবার। কেবল পানিই নয়, এমন কিছু জুস আছে যা পানির পিপাসা মেটানোর সাথে সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ভেতর থেকে। আসুন জেনে নিই এমন কিছু জুসের কথা।
আপেল জুস
ত্বককে ভিতর থেকে উজ্জ্বল করার ক্ষেত্রে আপেলের জুসের তুলনা নেই। আপেলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমূহ রিঙ্কেল দূর করে ত্বকের বয়সের ছাপ দূর করে থাকে। এটি ত্বককে নরমও করে থাকে।
বীটের জুস
আয়রন, পটাশিয়াম, কপার, ভিটামিন সি এর দারুন সমন্বয় হল বীটের জুস। বীটের রসে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটোরি উপাদানা আছে যা আমাদের লিভার ভাল রাখার পাশাপাশি ত্বককে আরও স্বাস্থ্যকর ও উজ্জ্বল করে।
গাজরের রস
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে গাজর অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। গাজরে আছে বিটা কেরোটিনা যা ত্বকের কোষের ক্ষয়তা দূর করে ত্বকের বয়সের ছাপ পড়া রোধ করে থাকে। ভিটামিন এ আমাদের শরীরের টিস্যু, চোখ, হাড়, দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে।
আঙ্গুরের রস
আমাদের সবার প্রিয় আঙ্গুরের রসেও রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা ব্রণ দূর করার পাশাপাশি ত্বক হতে বয়সের ছাপও দূর করে থাকে। ত্বকের ভেতর থেকে উজ্জ্বল করার জন্য গাজরের জুসের বিকল্প নেই।
পার্সলে পাতার জুস
পার্সলে একটি হার্ব যা যে কোন জুসের সাথে যোগ করা যায়। আবার আপনি চাইলে এর জুস করেও খেতে পারেন।পার্সলে পাতা আমাদের ত্বক পরিষ্কার করে যেকোন ইনফেকশন থেকে ত্বককে রক্ষা করে। এতে রয়েছে ভিটামিন কে যা ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।

Read more

10 August, 2015

শুষ্ক ও সেনসিটিভ ত্বকের জন্য ফ্রুট ম্যাসাজ ক্রিম

ম্যাসাজ ক্রিম ত্বকের ভেতর থেকে ময়লা পরিষ্কার করে থাকে। তাই মাঝে মাঝে ম্যাসাজ ক্রিম দিয়ে মুখ, ঘাড় ম্যাসাজ করা অনেক বেশী উপকারী। বাজারের নানা প্রকারের ম্যাসাজ ক্রিম পাওয়া যায়। কিন্তু সব ম্যাসাজ ক্রিম সব ত্বকের জন্য ভাল না-ও হতে পারে। অন্য সব ত্বক থেকে সেনসিটিভ ত্বক অনেক আলাদা। তাই তাদের থাকতে হয় অনেক বেশী সচেতন। বাজারের ম্যাসাজ ক্রিম তাদের মানিয়ে না-ও যেতে পারে। তারা নিজেদের জন্য তৈরি করে নিতে পারেন ফ্রুট ম্যাসাজ ক্রিম। আসুন জেনে নেই কিভাবে ঘরে তৈরি করতে পারেন ফ্রুট ম্যাসাজ ক্রিম।
যা যা লাগবে:
পেঁপে বা কমলার পেষ্ট
মাখন
কর্ণফ্লাওয়ার
মধু
যেভাবে তৈরি করবেন:
১ টেবিল চামচ মাখনের সাথে ১ টেবিল চামচ কর্ণফ্লাওয়ার ভাল করে মিশিয়ে চুলায় জ্বাল দিন। কিছুক্ষন পর নামিয়ে ফেলুন।
৪/৫ টুকরা পেঁপে পিষে পেষ্ট করে নিন। পেঁপের পেস্টটি মাখন কর্ণফ্লাওয়ার পেষ্টের সাথে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
এরপর ১ টেবিলচামচ মধু যোগ করে করুন।
এই ক্রিম ফ্রিজে ৮/ ১০ দিন পর্যন্ত এয়ার টাইট কনটেইনারে রেখে দিতে পারেন।
কীভাবে ব্যবহার করবেন:
প্রথমে মুখ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এরপর ম্যাসাজ ক্রিম হাতে নিয়ে মুখের নিচ থেকে উপরের দিকে আস্তে আস্তে ম্যাসেজ করুন। আঙ্গুলের ডগা দিয়ে ম্যাসাজ করবেন। ম্যাসাজ করার সময় তাড়াহুড়ো করবেন না। আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করবেন যাতে ক্রিম আপানর ত্বকের ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। এভাবে ৫ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এরপর ভেজা তুলা দিয়ে মুখ মুছে ফেলুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। কীভাবে কাজ করে:
পেঁপে মধু, মাখনে রয়েছে এনজাইম যা ত্বককে এক ধরণের আলাদা গ্লো দেয়। প্রতিদিন ব্যবহারে আপানার ত্বককে ভেতর থেকে পুষ্টি প্রদান করে ত্বককে করে তোলে মসৃণ এবং উজ্জল।

Read more

11 August, 2015