Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image

শিশুদের সুস্থ-সবলতার কয়েকটি স্বাস্থ্য টিপস



সন্তান হওয়ার পর প্রতিটি বাবা-মায়ের দায়িত্ব বেড়ে যায় অনেক গুণে। কারণ একটাই তা হলো সন্তান যেন সুস্থ-সবল ভাবে বেড়ে উঠে। তার যেন সঠিক মানসিক বিকাশ ঘটে এবং সন্তানের সুস্থতায় অনেক কিছুই বাবা-মাকে মেনে চলতে হয়। তাই জেনে রাখুন কিছু টিপস যা হয়তো অনেকেরই অজানা।


১। জন্মের পরপরই আপনার শিশুকে মধু, চিনির পানি, মিসরির পানি বা পানি খেতে দেবেন না।
২। জন্মের প্রথম তিন দিন শিশুকে গোসল করাবেন না।
৩। শিশুকে জোর করে খাওয়াবেন না।
৪। শিশুকে কখনোই উঁচু স্থানে একা রেখে যাবেন না।
৫। শিশুকে কখনোই গোসল করানোর পর সাথে সাথে তেল ব্যবহার করবেন না।
৬। প্রথম ৬ মাস শিশুকে বুকের দুধ ছাড়া অন্য কিছু খেতে দিবেন না।
৭। আপনার শিশুকে শান্ত রাখার জন্য চুষনি ব্যবহার করবেন না।
৮। রাতে ঘুমের মধ্যে ফিডারে করে দুধ দেবেন না। ফিডার বা বোতল ব্যবহার করবেন না।
৯। জ্বর হলে মোটা জামাকাপড় বা কাঁথা-কম্বল দিয়ে ঢেকে রাখবেন না।
১০। ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে কোন খাবার বন্ধ করবেন না।
১১। ঠাণ্ডা লাগবে বলে অতিরিক্ত কাপড় দিয়ে শিশুকে ঢেকে রাখবেন না।
১২। আপনার সন্তানকে টিনজাত খাবার দেবেন না।
১৩। নবজাতক শিশুদের ২৮ দিন বয়স পর্যন্ত হাম হয় না।
১৪। বছর পূর্ণ হওয়ার আগে কখনোই আপনার শিশুকে ওয়াকার দিয়ে হাঁটতে দেবেন না।
১৫। শ্বাস কষ্টের জন্য ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে কখনোই ঘুমের ওষুধ খাওয়াবেন না।
১৬। শিশুকে বাইরের খোলা খাবার, বাসি খাবার ও দীর্ঘ দিন ফ্রিজে রেখে দেয়া খাবার দেবেন না।
১৭ কলা, কমলা ও অন্যান্য ফলমূল খেলে হাঁপানি হয় না বা বাড়ে না।
১৮। ফল জাতীয় খাবার না ধুয়ে খাওয়াবেন না।
১৯। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া সর্দি-কাশির জন্য অপ্রয়োজনীয় ওষুধ খাওয়াবেন না।
২০। না খেলে বা দুষ্টমি করলে কখনো আপনার শিশুকে ভয় দেখাবেন না। এতে মানসিক বিকাশে সমস্যা হতে পারে।
২১। শিশুকে মারধর করবেন না, সমস্যা হলে বুঝিয়ে বলুন।
২২। সাধারন সর্দি-কাশি বা জ্বর হলে নিজে নিজে অ্যান্টিবায়োটিক দেবেন না।
২৩। শিশুর সামনে কখনো ধূমপান করবেন না।
২৪। শিশুকে নিয়ে কোন ধরনের ভয়ের সিনেমা, নাটক দেখবেন না।
২৫। রান্নাঘর বা টয়লেটে আপনার শিশুকে একা ছাড়বেন না।
২৬। সুই, কাঁচি, দিয়াশালাই, ছুরি, ধারালো অস্র এবং সব ধরনের ওষুধ শিশুর নাগালের বাইরে রাখুন।
২৭। বারবার শিশুর এক্সরে করবেন না।
২৮। আত্মীয়ের মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্ক না হওয়াই ভালো।