ওয়েবডেভেলপার হবেন কিভাবে
রাতের পার্টিতে গ্ল্যামারাস লুকস পেতে করণীয়
*সন্ধ্যা বেলার লুকে কম্প্যক্ট পাউডারের তুলনায় ফাউন্ডেশনের স্মুদ বেইজ ভালো মানায়। ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন ত্বকের সাথে মানানসই ফাউন্ডেশন। চোখের নিচ এবং ত্বকে দাগের জন্য ব্যবহার করুন সামান্য কনসিলার।
*সন্ধ্যা বা রাতের পার্টির জন্য চোখের সাজ স্মোকি দিন। এতে গ্ল্যামারাস ও বোল্ড লুক আসবে। পোশাকের সাথে মিলিয়ে ব্লু, গ্রে, ব্ল্যাক ধরণের আইশেডের ডার্ক রঙগুলো ব্যবহার করুন।
*রাতের মেকআপে গ্ল্যামারাস লুকের জন্য যেমন বেইজটা হালকা ও স্মুদ দিয়েছেন তেমনি লক্ষ্য রাখবেন ব্লাশঅনের ক্ষেত্রেও। অনেক কড়া রঙের ব্লাশঅন এড়িয়ে চলুন। হালকা করে পিংক, পীচ ধরণের ব্লাশঅন দিয়ে নিন।
*যেহেতু চোখের সাজ স্মোকি দিয়েছেন তাই এর সাথে বেশ ভালো মানিয়ে যাবে ন্যুড লিপস্টিক। পীচ, বেবি পিংক, লাইট ব্রাউন ইত্যাদি রঙের লিপস্টিকগুলো আপনার ঠোঁটের সাজেও নিয়ে আসবে গ্ল্যামারাস লুক।
*পোশাকের সাথে মিলিয়ে চুল বাধুন। চাইলে চুল খোলা রেখে দিতে পারেন। চাইলে চুল কার্ল করতে পারেন অথবা স্ট্রেট করেও ছেড়ে রাখতে পারেন। রাতের পার্টির জন্য বেশ ভালোই মানাবে।
লম্বা চুলের জন্য ঘরোয়া টিপস
*চুলের আগা ফেটে যায় এবং নষ্ট হয়ে যায়। এতে চুল আর বাড়তে পারে না। তাই প্রতি ৬-৮ সপ্তাহ পর পর চুলের এক ইঞ্চির চারভাগের একভাগ ছেঁটে ফেলুন।
*চুলে তেল দেবার আগে তা গরম করে মাথায় ম্যাসেজ করুন। এতে চুল গোড়ায় পুষ্টি পাবে। দেখবেন সঙ্গে সঙ্গে চুল হালকা ও আরামদায়ক বলে মনে হবে।
*ডিমের প্রোটিনসমৃদ্ধ সাদা অংশ চুলে দিলে তা দ্রুত বাড়ে। এতে চুলের পুষ্টির জন্য উপাদান থাকে। ডিমের কুসুম আলাদা করে নিয়ে সাদা অংশ চুলে লাগান।
*যথেষ্ট পরিমাণ পানি পান করুন। দেহ ও চুলের কোষে পানির সরবরাহের ঘাটতি থাকলে চুল বাড়বে না।
*বড় হোক বা ছোট হোক নিয়মিত চুল যত্নের সঙ্গে ব্রাশ করুন। এতে চুলের ময়লা ঝরে যাবে। প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে চুল ব্রাশ করা উচিত।
*চুল যতটা পারেন শুকনো রাখবেন। ভেজা চুলে গোড়া নরম হয়ে যায় এবং ঝরে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। প্রতিদিন হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকিয়ে নিতে পারেন।
*প্রোটিরসমৃদ্ধ সব খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে চুল যথেষ্ট পরিমাণ পুষ্টি পাবে এবং দ্রুত বাড়বে। চুলের গুণও হবে মনোমুগ্ধকর।
*চুল যদি উস্কোখুস্কো ও ফ্যাকাশে হয়ে যায় তাহলে তাতে আলু ছেঁচে তার পানি চুলে লাগান। এতে ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’ পাবেন।
*চুলের বর্ধনকে নিয়মিত রাখতে কন্ডিশনার লাগাতে হবে। শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশানার ব্যবহার করুন।
*চুলকে খুব দ্রুত বাড়াতে হলে এসেনশিয়াল তেল ব্যবহার করুন। এই তেল গোটা দেহেই ব্যবহার করা যায়। চুলের জন্য ল্যাভেন্ডার ও রোজমেরির তেল দারুণ কার্যকর।
*চুলকে পরিষ্কার করতে ও পুষ্টি দিতে পেঁয়াজের রস ব্যবহার করুন। কিছুক্ষণ রেখে তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*অনেকেই জানেন না যে, আলুর রসই শুধু চুলের জন্য নয়, আলু দিয়ে চুলের মাস্ক তৈরি করা যায়। তিনটি আলুর রসের সঙ্গে ডিমের...
চকোলেটে রুপচর্চা
*চকোলেটে রয়েছে এমন কিছু উপাদান যা কিনা বিষণ্ণতা কাটিয়ে নিমিষেই আপনার মন ভালো করে দিতে পারে।
*ত্বকের যত্নে ঘরেই তৈরি করতে পারেন চকোলেট মাস্ক।
৫০ গ্রাম চকোলেট গরম করে তরল করে নিন। এর সাথে এক চা চামচ অলিভ অয়েল ও একটি ডিমের কুসুম মিশিয়ে নিন। তবে আপনার যদি ডিমের গন্ধ সহ্য না হয় তাহলে কুসুম দেয়ার দরকার নেই। শুধু চকোলেট আর অলিভ অয়েল মিশিয়েই ত্বকে লাগান। ১৫ মিনিট পর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
*আপনার পা যদি শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যায় তবে করতে পারেন চকোলেট প্যাডিকিউর। এতে আপনার পায়ে আর্দ্রতা ফিরে আসবে।
*খুব সহজে ঘরে বসেই আপনি বানাতে পারেন চকোলেট স্ক্রাব।
দুই চা চামচ সামুদ্রিক লবণের সাথে এক চা চামচ কাঁচা দুধ আর পরিমাণ মতো কোকো পাউডার মিশিয়ে নিন। ব্যস তৈরি হয়ে গেল চকোলেট স্ক্রাব। সামুদ্রিক লবণ ত্বকের মৃতকোষ দূর করতে সাহায্য করে।
*দিনভর সুগন্ধ ধরে রাখার সবচেয়ে ভাল উপায় হল গোসলে সুগন্ধি বডিওয়াশ ব্যবহার করা। তারপর লাগাতে পারেন বডিলোশান বা ক্রিম। চকোলেট ফ্লেভারের বডিওয়াশ ও ক্রিম আপনাকে সারাদিন চনমনে রাখতে সাহায্য করবে। এটা আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
*ঠোঁটের যত্নেও ব্যবহার করতে পারেন চকোলেট। ঠাণ্ডা, গরম, সূর্যরশ্মি, দূষণ সবকিছুই ঠোঁটের জন্য ক্ষতিকর। এসব কারণে ঠোঁট হয়ে যায় লাবণ্যহীন, শুষ্ক ও নিষ্প্রাণ। চকোলেট আপনার ঠোঁটের আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে।
বডি স্পা এর উপকারিতা
*বডি স্পাতে ডিপ টিস্যু মাসাজের মাধ্যমে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় ও রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়।
*বডি স্পা সানট্যান দূর করে ত্বকের উজ্জলতা বাড়ায়।
*অনেক সময় বডি স্পাতে ওয়াটার থেরাপি দেয়া হয়ে থাকে। এতে শুধু ত্বক পরিষ্কারই হয় না, শরীর থেকে টক্সিক উপাদানও দূর হয়ে যায়।
*বডি স্পা করলে মনের নানা টেনশন দূর হয়ে মন প্রফুল্ল হয় ।
*ব্ল্যাক হেডস ও অ্যাকনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে বডি স্পা দারুণ কাজ দেয়।
ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূরীকরণ টিপস
*প্রতিদিন বাইরে থেকে বাসায় ফিরে চালের গুড়ার সাথে সামান্য দারুচিনি ও শঙ্খের গুঁড়ো পানি দিয়ে মিশিয়ে পেস্ট করে সারা মুখে ও গলায় লাগান। ৪-৫ মিনিট রাখার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব যেমন কমবে তেমনি আপনাকে অনেকক্ষণ ফ্রেশ রাখবে।
*পুদিনা পাতা পরিস্কার করে ধুয়ে অল্প পানিতে ফুটিয়ে ছেকে নিন। তারপর এই নির্যাস বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। বাইরে থেকে এসেই ফ্রিজে রাখা পুদিনার নির্যাস ত্বকে লাগান। এতে ত্বকের তৈলাক্ততা কমবে। একবার তৈরী করা পুদিনার নির্যাস এক সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করা যাবে।
*তৈলাক্ত ত্বকে বেশি গরমে ব্রণ বা র্যা শের সমস্যা দেখা দেয়। এ সময়ে তাই প্যাক হিসেবে লবঙ্গ ও ময়দার পেস্ট ব্যবহার করতে পারেন। এই প্যাক মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্রণের সমস্যা কমার পাশাপাশি মুখের তৈলাক্ততাও অনেকাংশে দূর হবে।
*গোসলের পানিতে আধা চা চামচ কর্পূর মিশিয়ে গোসল করুন। এতে অনেকক্ষণ ফ্রেশ থাকা যায়।
*তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীরা মেকআপ নেয়ার আগে মুলতানি মাটি, শঙ্খ গুঁড়া ও ক্যালামাইন পাউডারের সংমিশ্রনে তৈরি একটি বিশেষ পাউডার ব্যবহার করতে পারেন। ২ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি, ১ টেবিল চামচ শঙ্খ গুঁড়া ও ১ টেবিল চামচ ক্যালামাইন পাউডার মিশিয়ে বাইরে যাওয়ার আগে পাউডারের মতো লাগান। এটি যেমন সানব্লকের কাজ করবে তেমনি এই পাউডার মুখের অতিরিক্ত ঘাম কন্ট্রোল করে বলে মেকআপও দীর্ঘস্থায়ী হবে।
...নিয়মিত পরিচর্যার মাধ্যমেই ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করা সম্ভব। আসলে একদিনে ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করা সম্ভব নয়। প্রতিদিন রূপচর্চা করলে ত্বক আপনার নিয়ন্ত্রনে থাকব। তাই নিয়ম করে কিছু পরিচর্যা করুন । যা আপনার মুখের তৈলাক্ততা দূর করে আপনাকে করে তুলবে সজীব ও সুন্দর।
আপেল সাইডার ভিনেগারে রূপচর্চা
*মুখে ব্রন হলে সেখানে সামান্য অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার লাগিয়ে দিন। কারণ এই ভিনেগারের এসিডিক উপাদান ব্রনকে শুষ্ক করে ফেলে এবং দ্রুত সারিয়ে তুলতে সহায়তা করে।
*খুশকি রোধ করতে আপেল সাইডার ভিনেগার খুব ভালো। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে চুল ও স্কাল্প উভয়ই পরিষ্কার হয় খুশকির সমস্যাও সমাধান হয়। খুশকি তাড়াতে এই ভিনেগার স্কাল্পে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর ধুয়ে ফেলুন।
*অনেকেরই মুখে দুর্গন্ধ হয়ে থাকে যা মাঝে মাঝে খুব অপ্রীতিকর অবস্থায় ফেলে দেয়। তাই মুখের দুর্গন্ধ রোধ করতে-
১ গ্লাস পানির সাথে আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এই ভিনেগারের অ্যান্টিসেপটিক উপাদান মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার ব্যাকটেরিয়া রোধ করে এবং মুখের ভেতরটা ফ্রেশ রাখেন।
শুষ্ক ঠোঁটের যত্নে টিপস
*যথাযথ লিপস্টিকও কিন্তু ঠোঁটের শুষ্কতা প্রতিরোধ করে। তবে এক্ষেত্রে লিপস্টিকের উপাদান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। ভিটামিনসমৃদ্ধ ও অয়েলবেসড লিপস্টিক ঠোঁটের জন্য ভালো। তবে লিপস্টিক ব্যবহারে ঠোঁটের ক্ষতি হলে সঙ্গে সঙ্গে তা ব্যবহার বন্ধ রাখুন।
*প্রয়োজনে যে টুথপেস্ট ব্যবহার করছেন তা বদলে ফেলুন। লক্ষ্য রাখবেন, সাদা রঙের টুথপেস্ট সাধারণত ভালো হয় ঠোঁটের জন্য।
*সাবান ও ফেসওয়াশ ঠোঁটে লাগাবেন না।
*সিগারেট খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
*পেট্রোলিয়াম জেলি বা ভেসলিন ব্যবহার করুন। যতক্ষণ বাড়িতে থাকবেন ঠোঁটে ভেসলিন লাগাবেন। এছাড়া সূর্যমুখী তেল ঠোঁটের জন্য খুব ভালো। এটা দিনে কয়েকবার ব্যবহার করতে পারেন। রাতে ভেসলিন লাগাতে ভুলবেন না।
*ঠোঁট বারবার জিভ দিয়ে ভেজাবেন না বা ঠোঁট কামড়াবেন না।
*ঠোঁটের মেকআপ ওঠাবার জন্য তুলোয় ভেসলিন লাগিয়ে আলতো ঘসে তুলবেন। কখনও লিপস্টিক লাগানো অবস্থায় ঘুমাতে যাবেন না।
*ভিটামিন, প্রচুর সবুজ শাক-সবজি ও ফল খাবেন।
*বিশেষ সমস্যা হলে অবশ্যই ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেবেন।
...ঠোঁট শুষ্ক হওয়ার আগেই তা প্রতিরোধের ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন। ইমোলিয়েন্ট, পেট্রোলিয়াম জেলি, কোল্ডক্রিম ইত্যাদি ঠোঁটে ব্যবহার করা প্রয়োজন।
ঘরোয়া গোল্ড ফেসিয়াল
এই ফেসিয়াল করার পর ৩০% পর্যন্ত পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
*প্রথমে গাঁদা ফুলের নির্যাস থেকে তৈরি গোল্ড ক্লিনজার দিয়ে মুখ ক্লিন করুন।
*তারপর গোল্ড ফেসিয়াল স্ক্রাব দিয়ে মুখের সব মরা কোষ দূর করুন। ৩০ সেকেন্ড ধরে সার্কুলার মুভমেন্টে স্ক্রাব করুন। তারপর উষ্ণ গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
*এবার গোল্ড ক্রিম দিয়ে মুখ ম্যাসাজ করুণ। হাতে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে আছে গোল্ড ফয়েল, গোল্ড পাউডার, মধু, স্যাফ্রন, এলোভেরা আর চন্দন।
*এরপর ধীরে ধীরে গোল্ড ফেসিয়াল মাস্ক পুরো মুখে লাগিয়ে নিন। আর অপেক্ষা করুন মাস্ক শুকানো পর্যন্ত।
*তারপর ভেজা কটন প্যাড দিয়ে মাস্ক তুলে ফেলুন। মাস্কে বিদ্যমান হলুদ, গোল্ড ফয়েল, আর এলোভেরা আপনার ত্বকে এনে দেবে সোনালি আভা।
মুখের ঘাম দূর করার টিপস
*সপ্তাহে দু’দিন ফেসিয়াল স্ক্রাব ব্যবহার করুন। বাড়িতে খুব সহজেই আপনি বানিয়ে নিতে পারেন ফেশিয়াল স্ক্রাব। চালের গুঁড়ির সাথে টক দই মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন, হালকা হাতে সারকুলার মুভমেন্টে কিছুক্ষণ ম্যাসেজ করুন। ৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*প্রতিদিন এক চামচ মধুর সঙ্গে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান। ২০ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*গরমে যখনই বাহিরে যাবে তখন অবশ্যই ছাতা ও সানগ্লাস ব্যবহার করুন। বাহিরে বের হওয়ার অন্তত ১৫ মিনিট আগে সানস্ক্রিন লাগিয়ে নিন কিংবা SPF যুক্ত ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।
*শীতকাল ছাড়া অন্যান্য সময়ে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন না। অনেকেই গরমের সময়ও ত্বকে ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে বাহিরে যান তখন মুখ ঘেমে যায়। তাই গরমে যদি ময়শ্চারাইজার লাগাতেই হয় বের হওয়ার আগে ত্বকে বরফ ঘষে নিন।
*ব্যাগে সবসময় এক বোতল পানি রাখুন। প্রয়োজনে ঠাণ্ডা পানির বোতল নিয়ে নিন। ছোট তোয়ালেতে পেঁচিয়ে ব্যাগে ভরে নিন, পানি অনেকক্ষণ ঠাণ্ডা থাকবে ও বাহিরের গরমে মুখ ঘেমে গেলে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখটা হালকা করে ধুয়ে নিন।
*ব্যাগে অবশ্যই ওয়েট টিস্যু রাখবেন। কসমেটিক্সের দোকানগুলোতে খুব ভালো ব্র্যান্ডের ওয়েট টিস্যু পাওয়া যায়। বাহিরে গরমে যখনই মুখ ঘামবে তখন ওয়েট টিস্যু মুখ মুছে নিন এতে করে ময়লাও পরিষ্কার হবে এবং তেলতেলে ভাব দূর হবে। তবে অতিরিক্ত ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।