Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

নির্ভরযোগ্যতার শীর্ষে আসুস মাদারবোর্ড

Technology Image

বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার মাদারবোর্ডের সকল ব্র্যান্ডগুলোকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয়বারের মত বিশ্বের সেরা ও নির্ভরযোগ্য মাদারবোর্ড ব্র্যান্ডের খেতাব জিতে নিয়েছে আসুস।

সম্প্রতি আসুসকে ‘মোস্ট রিল্যায়বল মাদারবোর্ড ব্র্যান্ড’ হিসেবে ঘোষণা করেছে এলএলসি সাবসিডিয়ারি হার্ডওয়্যার এফআর। হার্ডওয়্যার এফআর এর গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী আসুস মাদারবোর্ডের রিটার্ন রেট ১.৮৯%, যা অন্যান্য নামী মাদারবোর্ড ব্র্যান্ডগুলো থেকে সবচাইতে কম।

আসুস বিশ্বের কনজিউমার নোটবুক ভেন্ডরদের মধ্যে তৃতীয় এবং আসুস মাদারবোর্ডের ঝুলিতে রয়েছে সর্বোচ্চ সংখ্যক খেতাব।

আসুস মাদারবোর্ড ১০ বছর যাবত নেতৃত্বাধীন অবস্থানে রয়েছে যার মূল কারণগুলো হচ্ছে: সর্বোচ্চ বিক্রি, সহজে ব্যবহারযোগ্য, দীর্ঘস্থায়ীত্বতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা। গুণগতমান, নির্ভরযোগ্যতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যাপক পরিসরে পণ্যগুলোকে পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। যার ফলানুক্রমে সর্বনিম্ন রিটার্ন রেট রয়েছে আসুসের এবং নির্ভরযোগ্যতা ও সেরা হওয়ার খেতাবটাও জুড়ে নিল আসুস মাদারবোর্ড।

বাংলাদেশে আসুস ব্র্যান্ডের পরিবেশক গ্লোবাল ব্র্যান্ড (প্রা.) লিমিটেড। ওয়েব: www.globalbrand.com.bd।

Continue Reading...

ওয়ার্ডপ্রেস কি এবং কেন

Technology Image

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্লগ পাবলিশিং অ্যাপ্লিকেশন ওয়ার্ডপ্রেস। ব্লগিং প্ল্যাটফর্মের পাশাপাশি এটি একইসাথে একটি শক্তিশালী কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বা সিএমএস। ২০০৩ সালের ২৭ মে এটি প্রথম আত্মপ্রকাশ করে। প্রথমদিকে এটি কেবলমাত্র wordpress.com সাইটে ব্লগ প্রকাশ করার জন্যই ব্যবহার করা হত। পরবর্তীতে সেলফ হোস্টেড সাইটে ব্যবহার করার জন্য এটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এই সিএমএসটি তৈরির পেছনে রয়েছেন ম্যাট মুলেনওয়েগ নামের একজন ব্যক্তি।
ওয়ার্ডপ্রেস PHP এবং MySQL নির্ভর একটি ওয়েব বা ব্লগ ইঞ্জিন যা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। এর সাহায্যে পিএইচপি, মাইএসকিউএল কিংবা এইচটিএমএল'র উপর কোন দক্ষতা ছাড়াই একটি প্রফেশনাল ওয়েবসাইট ডেভেলপ করা সম্ভব। আর এই কারণেই দিন দিন বেড়ে চলেছে এর জনপ্রিয়তা। বর্তমানে বিশ্বের প্রথম সারির প্রায় ১২ ভাগ ওয়েবসাইট এই সিএমএস ব্যবহার করে তৈরি করা। আর টাইমস ম্যাগাজিনের এক তথ্যমতে, বিশ্বের ৫৩ শতাংশ ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে।
ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ফিচার যুক্ত করতে এতে আছে প্লাগিন ব্যবহারের সুবিধা। আর ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন আর্কাইভে রয়েছে বিপুল পরিমান প্লাগিনের সংগ্রহ। এর অধিকাংশই বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায়। আর ওয়েবসাইট ডিজাইনের খেত্রেও রয়েছে স্বাধীনতা। এক্ষেত্রেও ওয়ার্ডপ্রেস দিচ্ছে তাদের বিশাল থিম লাইব্রেরি থেকে পছন্দমত থিম বেছে নেওয়ার সুবিধা। আর ওপেন সোর্স হওয়ার কারণে নিজের প্রয়োজনমত যেকোনো ধরনের পরিবর্তন করে নেওয়া সম্ভব এতে।
তবে মজার ব্যাপার হল, ফ্রীল্যান্সিং জগতেও রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেসের সফল পদচারনা। ফ্রীল্যান্সার হিসেবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কিংবা প্লাগিন বা ওয়ার্ডপ্রেস থিম তৈরি করে অনেকেই আয় করছেন সম্মানজনক অর্থ।

Continue Reading...

সবচেয়ে বড় নতুন মৌলিক সংখ্যা

Technology Image

‘274,207,281 − 1’
এটি ২২ কোটি ৩৩ লক্ষ ৮ হাজার ৬১৮ অঙ্কের একটি সংখ্যা। এ পর্যন্ত জানা এটিই বৃহত্তম মৌলিক সংখ্যা। আবিষ্কার হল এ বছরই।
আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল মিসৌরির অধ্যাপক কার্টিস কুপার এটি আবিষ্কার করেছেন গত ৭ জানুয়ারি। তারপর নানা ভাবে পরীক্ষা করে অঙ্কবিদরা নিশ্চিত হয়েছেন, হ্যাঁ, এটি একটি মৌলিক সংখ্যাই।
তিন বছর পর আরও একটি মৌলিক সংখ্যা আবিষ্কার হল অঙ্কের দুনিয়ায়। এর আগে শেষ ‘বৃহত্তম’ মৌলিক সংখ্যা আবিষ্কার হয়েছিল ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসেই।
ইউক্লিড প্রমাণ করে গিয়েছিলেন, মৌলিক সংখ্যার কোনও শেষ নেই। সেই অসীম সংখ্যক মৌলিক সংখ্যার আবিষ্কারের দৌড়ে বহু কাল ধরে মেতে আছে মানুষ। সেই অসীমের দৌড়ে আরও এক ধাপ এগোনো গেল। কিন্তু বাকি রইল অসীমই।

Continue Reading...

#ট্যাগ (হ্যাশট্যাগ) কি এবং কেন

Technology Image

একসময় যখন ল্যান্ডলাইনের প্রচলন ছিল তখন টেলিফোন সেটের সবগুলো বাটনের সঙ্গে আমাদের পরিচয় ছিলনা। তখন শুধু এক থেকে নয় এবং শুন্য বাটনের সঙ্গেই আমাদের সাধারণ মানুষের পরিচয় ছিল।

তবে যারা ফোন লক করে রাখতেন তাদের অবশ্য টেলিফোন সেটের হ্যাশ (#) এবং স্টার(*) বাটনের সঙ্গেও পরিচয় ছিল।

পরবর্তীতে এ দুইটি বাটনের সঙ্গে পরিচয় ঘটে যখন আমদের দেশে মোবাইল ফোন আসে। মোবাইল ফোনে রিচার্জ করতে এবং ব্যালেন্স দেখতে এ দুইটি বাটনের প্রয়োজন হতো।

তবে গত কয়েক বছরে ডায়াল করা ছাড়াও আমরা # বাটনের একটি ব্যবহার দেখছি। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর তা হলো, যেকোনো ইভেন্ট বা বিষয়কে একতাবদ্ধ করতে এর ব্যবহার। প্রায়ই আমাদের চোখে পড়ে হ্যাশট্যাগ (#ট্যাগ) সম্বলিত স্ট্যাটাস বা ছবি।

অনেকেই বুঝতে পারেন না, এই স্ট্যাটাস বা ছবির পেছনে কেন আঠার মতো লেগে আছে হ্যাশ (#)।

আসলে এটাকে মাইক্রোব্লগিং এর ভাষায় বলা হয় হ্যাশট্যাগ। এটা একই ধরনের বক্তব্যকে একীভূত করে। যেমন, সামনে আসছে একুশের বই মেলা। এখন যদি কেউ মেলা সম্পর্কে তথ্য বা কোনো বক্তব্য দিতে ব্যবহার করে #একুশেরমেলা তবে বুঝতে হবে এই রিলেটেড আরো বক্তব্য বা তথ্য আছে এই হ্যাশট্যাগে।

আপনি যখন কোনো শব্দের শুরুতেই হ্যাশট্যাগ (#ট্যাগ) ব্যবহার করবেন তখন সেটি নীল বর্ণ ধারণ করবে। অর্থাৎ সেটা একটা লিংক-এ পরিণত হবে। পরবর্তিতে এই রিলেটেড সকল স্ট্যাটাস বা ছবি যদি একই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে দেয়া হয় তবে সামাজিক মাধ্যমের ব্যবহারকারীরা সহজেই সব এক জায়গাতে পাবেন। অর্থাৎ এটি সবার মতামত এক করার একটি উদ্যোগ।

তবে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হয়, হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের সময় ব্যবহৃত শব্দে যাতে কোনো স্পেস না থাকে। স্পেস...

Continue Reading...

সময়ের চেয়ে পুরানো ব্ল্যাক হোল আবিষ্কার

Technology Image

আমাদের এ মহা বিশ্ব সৃষ্টি হয় আনুমানিক সারে তের বিলিয়ন বছর আগে বিগ ব্যাঙ এর মাধ্যমে । বিগ ব্যাঙ এর ধারনাটা অনেক টা এরকম- মহা বিশ্ব জন্মের আগে খুবই কম আয়তনের এবং বেশি ঘনত্বের এবং অনেক বেশি তাপমাত্রার ক্ষুদ্র একটি বস্তু ছিল যাতে বিষ্ফোরণ ঘটে এবং সেই বিষ্ফোরনের মাধ্যমে নক্ষত্ররাজী, গ্রহ উপগ্রহ ইত্যাদির সৃষ্টি হয় এবং দিন দিন এই মহা বিশ্ব সম্প্রসারিতই হচ্ছে। কুইন মেরী বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ণাড কার ও ডালহৌসি বিশ্ববিদ্যালয়ের এলান কলে এই সিদ্ধান্তে উপনিত হন যে এই বিগ ব্যাঙ এর আগেও অন্য কোন মহাবিশ্বের উপস্থিতি ছিল। সেখানকার ব্লাক হোল অন্য কোন বিগ ব্যাঙ এর মাধ্যমে সৃষ্টি হয়েছে যা আমাদের মহাবিশ্বের চেয়ে পুরানো।
তারা বিগ ব্যাঙ এর আগের অবস্থার নাম দেন বিগ ক্রাঞ্চ এবং বিগ ক্রাঞ্চের আগে মহা বিশ্বের অবস্থা কি ছিল তা অবশ্য বলতে পারেন নি।
কুইনসল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিবিদ তামারা ডেভিস অবশ্য ভিন্ন কথা বলেন। তিনি মনে করেন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে যদি ভিন্ন ভিন্ন মহা বিশ্ব সৃষ্টি হয়ে থাকে তাহলে সেখানকার আলোর গতি, তাপমাত্রা, এমন কি পদার্থ সমুহের আকর্ষণও ভিন্ন হতে পারে। এমন কি সেখানের পারমানবিক গঠণও ভিন্ন হবে। যেহেতু আমরা আমাদের মহাবিশ্বের বাইরে যেতে পারি নাই এবং তাই এই গবেষণা একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। তবে তিনি এই গবেষণাকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। তার ভাষায়,
"But this kind of research is also very important because it’s only by pushing the boundaries of our current theories that we can find out where the weaknesses are and make progress in figuring out how to solve those weaknesses"

Continue Reading...

কৃত্রিম গাছ

Technology Image

পরিবেশ যে হারে দূষিত হচ্ছে তাতে আগামি প্রজন্মের জন্যে কেমন পরিবেশ থাকবে সেটা নিয়ে বেশ শঙ্কিত পরিবেশ বিজ্ঞানীরা। বাংলাদেশের শুধু ঢাকা শহরই নয়, অন্যান্য বিভাগীয় শহরেরও বাতাস নাকি ধারণরি চেয়েও দূষিত। এসব শহরের বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত সিসা পাওয়া গেছে।

আর আমরা সবাই জানি দিন দিন বাতাসে কার্বনডাইঅক্সাইডের পরিমান বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে আমাদের বেঁচে থাকাই দুরুহ হয়ে পড়বে যদি এখনই কোনো পদক্ষেপ না নেয়া হয়। জলবায়ু সম্মেলনগুলো রুপক অর্থেই সম্মেলন করছে। খুব একটা কাজের কাজ যে করছে সেটা বলা যাবে না। কারণ এসব সম্মেলন থেকে কার্বনডাইঅক্সাইড কম নিঃসরণের জন্যে বাংলাদেশের মতো দেশগুলোকে যে পরিমানের সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল বাস্তবে সেটা আলো দেখেনি। ফলে পরিবেশের দূষণ রোধের প্রধান এই উদ্যোগ হয়তো কিছুটা হোঁচট খেল।

তবে আশার কথা হলো বিজ্ঞানীরা কিন্তু থেমে নেই। কারণ সবকিছু রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করা সম্ভব নয়। তেমনি পরিবেশের দূষণও রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি দিয়ে কমানো সম্ভব না। এসব কারণেই হয়তো বিজ্ঞানীরা নিজ উদ্যোগেই পরিবেশ রক্ষার জন্যে কাজ করে যাচ্ছেন।

তেমনই একটি উদ্যোগ নিয়েছেন অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির কিছু বিজ্ঞানী। তাদের একটি উদ্ভাবন সম্প্রতি বেশ আলোড়ন তুলেছে। অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর ক্লজ লেকনার একটি মডেল নিয়ে তার সতির্থদের সঙ্গে কাজ করছেন। এই মডেল অনুযায়ী কৃত্রিম গাছ বানানো হবে। যা রাখা হবে প্রচুর যানবাহন চলাচল করে এমন রাস্তার ধারে। বিশেষভাবে নির্মিত এই গাছগুলো প্রচুর পরিমানে কার্বনডাইঅক্সাইড শোষণ করতে পারে।

মজার ব্যাপার হলো এসব গাছ প্রাকৃতিক গাছের চেয়ে অনেক বেশি মাত্রায় কার্বনডাইঅক্সাইড শোষণ করতে পারে। এখন কথা হলো এসব কার্বনডাইঅক্সাইড দিয়ে কি করা হবে? তাছাড়া এগুলো কোথায় ডাম্প বা কিভাবে ধ্বংস করা হবে? এরও একটি উপায় বের করেছেন বিজ্ঞানীরা।...

Continue Reading...

আসছে গুগলের ‘রক্তচোষা’ ঘড়ি

Technology Image

'নিডল ফ্রি ব্লাড টেস্ট’, অর্থাৎ সিরিঞ্জহীন রক্ত সংগ্রহ। শুনতে খটোমটো লাগলেও বিষয়টি কিন্তু বিশেষ উপকারী। শরীরের যেকোনো জায়গা থেকে রক্ত সংগ্রহ করার সময় ডাক্তাররা কী করেন? না, সূচ ফোটান। একবার ভাবুন তো, সূচ না ফুটিয়ে যদি আপনার রক্ত সংগ্রহ করা যেত-কত সুবিধা হতো। বিশেষত ছোটদের ক্ষেত্রে যারা ইঞ্জেকশন নিতে ভয় পায়। খবর দ্য ভার্জের।টেক জায়েন্ট গুগল এবার এই ‘নিডল ফ্রি ব্লাড টেস্ট’-এর স্বত্ব কিনতে চায়। গুগল একটি প্রজেক্ট তৈরি করেছে, যেখানে সিরিঞ্জ না ফুটিয়েও কারও শরীর থেকে রক্ত টেনে নেওয়া যাবে। যার রক্ত সংগ্রহ করা হবে, তাঁকে কেবল হাতে একটি ঘড়ির মতো দেখতে ব্যান্ড পরতে হবে।
গুগলের ব্যাখা, গ্লুকোজ টেস্টের মতো দৈনন্দিন কাজগুলোও কত সহজ হয়ে যাবে নয়া ব্যবস্থা চালু হলে। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীরা এর ফলে বিশেষ লাভবান হবেন।কিভাবে কাজ করবে এই ‘নিডল ফ্রি ব্লাড টেস্ট’?
একটি মাইক্রো পার্টিকেল আপনার ত্বকের ওপর ছিদ্র করবে। ব্যান্ডে বাঁধা একটি ছোট্ট ব্যারলের মতো দেখতে যন্ত্রে গ্যাস ভরা থাকবে। গ্যাসটি আপনাকে ব্যথা টের পেতে না দিয়ে আপনার রক্তকে বায়ুর চাপকে কাজে লাগিয়ে ব্যারলের মধ্যে ঢুকিয়ে দেবে। আপনি টেরই পাবেন না, কখন আপনার রক্ত সংগ্রহ করা হয়ে গেল।
আপাতত গুগল ‘নিডল ফ্রি ব্লাড টেস্ট’-এর পেটেন্ট পাওয়ার অপেক্ষা করছে। এফডিএ-র ছাড়পত্র পেয়ে গেলেই গুগল বাণিজ্যিকভাবে বাজারে ‘নিডল ফ্রি ব্লাড টেস্ট’ চালু করে দেবে। যার ফলে সংস্থা মোটা অঙ্কের লাভের মুখ দেখবে। কারণ, আমেরিকায় প্রায় ২৯ মিলিয়ন মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।

Continue Reading...

আর্লবার্ট আইন্সটাইনের ১০ টি অজানা তথ্য

Technology Image

আলবার্ট আইন্সটাইন সর্বকালের সবচেয়ে মেধাবী এবং জনপ্রিয় বিজ্ঞানী। পদার্থবিজ্ঞানের এই অসাধারণ বিজ্ঞানীও দিনশেষে একজন মানুষই ছিলেন। আর তাই তাঁর সাধারণ মানুষের মতই নানান ছোট ছোট ভুলও ছিল, ছিল তাঁকে ঘিরে নানান রকমের চিত্র-বিচিত্র ঘটনা। এই ব্যাপারগুলোই পৃথিবীর চোখে আইন্সটাইনের করেছে আরো আকর্ষণীয়। আসুন জেনে নিই তাঁর জীবনের এমন কিছু অজানা কিন্তু মজার বিষয়।

১। যে প্যাথলজিস্ট আলবার্ট আইন্সটাইনের ময়না তদন্ত করেছিলেন তিনি তাঁর মস্তিষ্কটি চুরি করেন এবং ২০ বছর একটি জারে ভরে রেখেছিলেন।
২। আইন্সটাইনকে ইসরায়েলের রাস্ট্রপতি পদগ্রহণের প্রস্তাব করা হয়েছিল যা তিনি প্রত্যাখ্যান করেন।
৩। তিনি অংকে এতই কাঁচা ছিলেন যে ফেলও করেছিলেন বলা হয়। আসলে কিন্তু এটি সত্য নয়। তিনি ছেলেবেলায় অংকে তেমন অসাধারণ না হলেও তেমন কাঁচাও ছিলেন না।
৪। এমনকি ১২ বছর বয়সের পর তিনি নিজেই জটিল অংক তৈরি করতেন।
৫। তিনি সুইজারল্যান্ড এর ফেডারেল পলিটেকনিক একাডেমীর ভর্তি পরীক্ষায় ফেল করেছিলেন।
৬। জার্মানীর স্কুলেও তাঁর অঙ্কের গ্রেড অনেক কম ছিল এজন্য নয় যে তিনি অংক পারতেন না, বরং এজন্য যে তখনই তিনি বিখ্যাত সব গণিতবিদদের সাথে সময় কাটাতেন এবং তাঁর বয়সের তুলনায় এডভান্স লেভেলের অংক করতেন।
৭। ৪ বছর বয়স পর্যন্ত আইন্সটাইন কথাই বলতে শেখেন নি। এ কারণেই হয়ত তিনি প্রগাঢ় চিন্তাশক্তি পেয়েছিলেন এবং ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখতেও শিখেছিলেন।
৮। আইন্সটাইনের অধিকাংশ আবিষ্কার তাঁর চিন্তা এবং কল্পনাশক্তির ফল।
৯। ফেডারেল পলিটেকনিক কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশনের পর আইন্সটাইন শিক্ষকতার চাকরির চেষ্টা করেও পান নি। বাধ্য হয়ে তিনি পেটেন্ট কেরানি পদে চাকরি নেন।
১০। পেটেন্ট ক্লার্ক থাকা অবস্থাতেই তিনি তাঁর রিলেটিভিটির তত্ত্ব প্রকাশ করেন এবং সারা পৃথিবীতে হৈচৈ ফেলে দেন।

জেনে নিন আরও কিছু মজার তথ্য -
- বলা হয়, তিনি রিলেটিভিটি...

Continue Reading...

পিস্তলের সাইলেন্সার যেভাবে কাজ করে

Technology Image

এটি সত্যিই কিছুটা অবাক করার মত যে, এমন কিছু রয়েছে যেটা একটি পিস্তলকে নিরব করতে পারে। তবে পিস্তলে সাইলেন্সার ব্যবহারের বিষয়টি আসলে খুব একটা অবাক করার মত কিছু নয়। এটি খুবই সহজ একটি নীতি অনুসরন করে কাজ করে। একটি ছোট উদাহরন দিলে কিছুটা ধারনা নেয়া যাবে। মনে করুন, আপনি একটি বেলুন পিন দিয়ে ফুটো করে দিলেন। তখন এটি প্রচন্ড শব্দে বিস্ফোরিত হবে। কিন্তু যদি আপনি এর মুখের দিকটি খুলে দেন, তাহলে এটি থেকে বাতাস আস্তে আস্তে বের হয়ে যাবে এবং খুব একটা শব্দ করবে না। পিস্তলের সাইলেন্সার এর পিছনে এই মৌলিক ধারনাটিই মুলত কাজ করে।
পিস্তল থেকে একটি বুলেট নিক্ষেপ করার সময় বুলেটের পেছনে থাকা গান পাউডার সক্রিয় হয়ে ওঠে। এটি খুবই উচ্চ চাপের গরম গ্যাসের একটি তড়িৎ প্রবাহ তৈরি করে যা বুলেটটিকে ব্যারেল দিয়ে তীব্র গতিতে বের করে দেয়। বুলেটটি যখন ব্যারেল থেকে পুরোপুরি বেরিয়ে যায়, তখন ব্যপারটি দাঁড়ায় অনেকটা বোতল থেকে কর্কের ছিপি খুলে দেয়ার মত। অর্থাৎ বুলেটের পেছনে থাকা গ্যাস তীব্র গতিতে বের হওয়ার ফলে ভয়াবহ শব্দের তৈরি হয়।

সাইলেন্সার যুক্ত করা পিস্তলে মুলত বুলেটটি বেরিয়ে যাবার পর, চাপযুক্ত গরম গ্যাস কিছুটা প্রসারিত হওয়ার জায়গা পায়। ফলে এটির চাপ অনেকটাই কমে যায় এবং যখন বুলেটটি বেরিয়ে যায়, তখন এর শব্দ হয় অনেক কম। তবে এই সাইলেন্সার কিন্তু পিস্তলের শব্দকে পুরপুরি নিয়ন্ত্রন করতে পারে না। কিছুটা ভোতা হালকা একটি শব্দ হয়।
অনেকের মতে সুপারসনিক স্পীডে(শব্দের চেয়ে দ্রুত গতি) ছোটা বুলেটের শব্দকে সাইলেন্সার মোটেই কমাতে পারেনা। কারন এই ধরনের বুলেট ব্যারেল থেকে বেরিয়ে যাবার পর গতির কারনে এক ধরনের শব্দ তৈরি হয় যা নিয়ন্ত্রন করা যায় না। কারন...

Continue Reading...