Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

চমৎকার প্রযুক্তি পণ্য Hovertrax

Technology Image

অলসতাও যদি কোন এক ধরণের খেলা হত তবে হয়ত এই খেলার মূল উপকরণ বা হাতিয়ার হত এই Hovertrax। চমৎকার এই প্রযুক্তি পণ্যটি আপনাকে সহজেই নিয়ে যেতে পারে আপনার গন্তব্যস্থলে তবে অন্যান্য বাহনের চাইতে এটি কিছুটা অদ্ভুতও বটে।
৯৯৫ ডলার মূল্যের এই Hovertrax দেখতে অনেকটা স্কেটবোর্ডের মত তবে স্কেটবোর্ডের সাথে এর মূল পার্থক্য হচ্ছে স্কেটবোর্ড ভার্টিকল এবং এই Hovertrax হচ্ছে হরাইজন্টাল। এছাড়াও এই প্রযুক্তি পণ্যটি চলে ব্যাটারি শক্তিতে। জাইরোস্কোপ প্রযুক্তি বিশিষ্ট এই বাহনটিতে উঠলে আপনি আপনার পায়ের বা পায়ের পাতার সাহায্যেই এটি খুব সহজে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। আপনি যদি আপনার পায়ের পাতার সামনের অংশে ভর দিন তাহলে এটি সামনের দিকে অগ্রসর হবে এবং যদি পেছন দিকে ভর দিলে এটি পেছন দিকে যাবে। ভাবছেন 'ডানে বা বায়ে যাবে কীভাবে?' চাকা দুটি স্বাধীনভাবে কাজ করতে সক্ষম। তাই আপনি যদি ডান পা স্থির রেখে বাম পায়ের পাতার সামনের দিকে ভর দিন তাহলে এটি ডান দিকে টার্ন করবে এবং বাম পা স্থির রেখে ডান পায়ে ভর দিলে এটি বাম দিকে টার্ন করবে!! সহজ, তাইনা? চলুন, অদ্ভুত এবং মজার এই গ্যাজেটটির কিছু মূল ফিচার সম্পর্কে জেনে নেই।
এতে রয়েছে ব্যাটারি ইন্ডিকেটর লেভেল যার সাহায্যে আপনি সহজেই এর ব্যাটারি লেভেল সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং কোন কাজ বা যাত্রার মাধ্যমে এটিকে নিয়ে আপনার বিপদে পরতে হবেনা।
Hovertrax-এ ব্যবহার করা হয়েছে N45 ম্যাগনেটিক স্টিল যার ফলে এটি উচ্চ তাপমাত্রা প্রতিরোধক এবং শক্তিশালী। সহজে ক্ষতিগ্রস্ত হবেনা বললেই চলে।
সিস্টেম ইনভিস্যিবল হলেও এতে ইন্ট্রিগ্রেটেড সিস্টেমটি খুবই শক্তিশালী এবং এতে রয়েছে অটো-ব্যালান্সিং অপশন, তাই শিশুদেরও নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে দিতে পারেন এই পণ্যটি।
ব্যবহার করা হয়েছে থ্রি-এক্সিস জায়রোসেন্সর এবং আকসিলোমিটার যা প্রায় ন্যাচারাল...

Continue Reading...

শর্টকাট ভাইরাস থেকে চির মুক্তি নিয়ে নিন

Technology Image

হঠাৎ করে দেখলেন কম্পিউটার শর্টকাট ফাইল-ফোল্ডারে ভরে গেছে। বারবার ডিলিট করেও এ থেকে মুক্তি মিলছে না। হুটহাট অনেক ফাইল-ফোল্ডার হারিয়েও যাচ্ছে। ইদানীং এই সমস্যায় প্রায় সবাই পড়ছেন। এটি কোনো ভাইরাস নয়। এ হলো VBS Script (ভিজুয়াল বেসিক স্ক্রিপ্ট)। এ যন্ত্রণা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
CMD ব্যবহার করে
১. ওপেন CMD (Command Prompt – DOS)
২. নিচের কমান্ডটি হুবহু লিখুন
attrib -h -s -r -a /s /d Name_drive:*.*
এবার Name_drive লেখাটিতে যে ড্রাইভটি আপনি শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত করতে চান সেটি লিখুন। যেমন: C ড্রাইভ ভাইরাসমুক্ত করতে চাইলে লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d c:*.*
৩. এন্টার বাটন চাপুন
৪. এবার দেখবেন শর্টকাট ভাইরাস ফাইল ও ফোল্ডারগুলো স্বাভাবিক হয়ে যাবে। এবার ওই ফাইল ও ফোল্ডারগুলো ডিলিট করে দিন।
.bat ব্যবহার করে
Bat ফাইল হলো নোটপ্যাডে লেখা একটি একজেকিউটেবল ফাইল। এতে ডাবল ক্লিক করলেই চালু হয়ে যায়।
১. নোটপ্যাড ওপেন করুন।
২. নিচের কোডটি হুবহু কপি-পেস্ট করুন
@echo off
attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.*
attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.*
attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.*
@echo complete.
৩. এবার Name_Drive এর জায়গায় ভাইরাস আক্রান্ত ড্রাইভের নাম লিখুন। যদি তিনটির বেশি ড্রাইভ আক্রান্ত হয় তাহলে কমান্ডটি শুধু কপি-পেস্ট করলেই চলবে।
৪. removevirus.bat এই নাম দিয়ে ফাইলটি সেভ করুন।
৫. এবার ফাইলটি বন্ধ করে ডাবল ক্লিক করে রান করুন।
৬. এবার দেখবেন আপনার শর্টকাট ভাইরাস ফাইল-ফোল্ডারগুলো সব স্বাভাবিক হয়ে গেছে। এখন সব ডিলিট করে দিন।
এছাড়া নিচের কৌশলও নিতে পারেন
আক্রান্ত পেনড্রাইভ থেকে বাঁচতে
১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন। এবার...

Continue Reading...

হাতুড়ির আঘাতেও ভাঙ্গবে না যে স্মার্টফোন

Technology Image

আপনি সম্ভবত Oukitel প্রতিষ্ঠানটির নাম শোনেন নি। শোনার কথাও না, কেননা এই প্রতিষ্ঠানটি চীনের স্মার্টফোনের ব্র্যান্ডগুলোর তালিকায় নতুন নাম লিখিয়েছে সবেমাত্র। তবে খুব দ্রুতই প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহারকারীদের কাছে বেশ গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে আর এর কারণ Oukitel এর স্মার্টফোনগুলোতে থাকছে কিছু ইউনিক ক্যাপাবিলিটিস এবং একই সাথে স্মার্টফোনগুলোর মূল্যেও তুলনামূলক ভাবে বেশ কম। প্রতিষ্ঠানটির জনপ্রিয় ডিভাইসগুলোর মধ্যে Oukitel U6 অন্যতম, কেননা ডিভাইসটিতে রয়েছে মিড-এন্ড স্পেকস এবং একটি সেকেন্ডারি ই-ইংক স্ক্রিন যা ব্যাটারি লাইফ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। এবং জেনে অবাক হবেন এই ই-ইংক স্ক্রিনটি স্মার্টফোনটির ব্যাটারি লাইফ প্রায় ১২০ ঘন্টা পর্যন্ত ধরে রাখতে সক্ষম। 
প্রতিষ্ঠানটির নতুন স্মার্টফোন K4000 মডেলটিতে যুক্ত করা হয়েছে ৪০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার ক্ষমতার ব্যাটারি, এবং প্রতিষ্ঠানটির মতে নতুন এই ডিভাইসটি সিঙ্গেল চার্জেই টানা ১ সপ্তাহ ব্যাক আপ দিতে সক্ষম। তবে অবশ্যই এটি নরমাল ব্যবহারের হিসাব। এক্সট্রিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে একজন ব্যবহারকারী ডিভাইসটি থেকে ব্যাক আপ পাবে প্রায় ৩ দিনের মত, আমার মতে এই বা কম কিসে বলুন? মজার বিষয় হচ্ছে শক্তিশালী এই ব্যাটারি কিন্তু এই ফোনটির মূল আকর্ষন নয়! ডিভাইসটির মূল আকর্ষন হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির মতে এই ডিভাইসটিকে এতইটাই মজবুত করে তৈরি করা হয়েছে যার ফলে হাতুড়ির আঘাতও স্মার্টফোনটির কোন ক্ষতি করতে পারবে না।
প্রতিষ্ঠানটি হাতুড়ির আঘাতের বিষয়টি শুধু দাবিই করেনি বরং তাদের তথ্যের সত্যতা প্রমাণে তারা একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে যাতে দেখা গিয়েছে যে বেশ কয়েকবার হাতুড়ি দিয়ে স্মার্টফোনটিতে আঘাত করার পরেও স্মার্টফোনটির কোন প্রকার ক্ষতি হয়নি এমনকি এর স্ক্রিনে কোন অংশে কোন প্রকার ড্যামেজ দেখা যায়নি।

Continue Reading...

ব্যাটারি গ্রাফ বৃত্তান্ত

Technology Image

আপনি যে স্মার্টফোনটি ব্যবহার করছেন সেই ফোনটিতে রয়েছে একটি বিল্ট-ইন অ্যাপ যা আপনার ব্যাটারির ইউসেজ প্যাটার্নকে ভিস্যুয়ালি মনিটর করে। এটি দেখার জন্য আপনাকে Settings > Battery তে যেতে হবে অবশ্য, আপনার অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন বা রমের উপর ভিত্তি করে অন্যকোন স্থানেও এই অ্যাপটি থাকতে পারে। যাই হোক, Settings থেকে Battery তে গেলে আপনি দেখতে পাবেন ঠিক কোন কোন অ্যাপলিকেশনগুলো আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি সবচাইতে বেশি কনজিউম করছে এবং আপনি আর কতক্ষণ স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারবেন অর্থাৎ আর কতটা সময় পরে আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে যাবে তাও দেখতে পারবেন।
আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েডের এই ব্যাটারি গ্রাফ আরও ভালোভাবে লক্ষ্য করুন তাহলে আপনি অনেক ইন্টারেস্টিং ব্যাপার দেখতে পারবেন। যেমন ধরুন, এখান থেকে আপনি আপনার মোবাইল সিগন্যালের স্ট্রেংথের প্যাটার্ন সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়া কোন কোন অ্যাপগুলোর কারণে স্লিপিং মোড থেকে আপনার ফোনটিকে ওয়েক আপ হতে হয়েছে এবং কতবারই বা এরকম হয়েছে সেই তথ্যগুলোও আপনি পেয়ে যাবেন এখান থেকে।
এটি হচ্ছে মূল ব্যাটারি গ্রাফ এবং এটি ইন্টারপ্রেট করাও খুবই সহজ। যদি এই গ্রাফে আপনি কোন ব্রেক দেখতে পান এর মানে হচ্ছে সেই সময়টা আপনার ডিভাইসটি বন্ধ ছিল। আর যদি কোন লাল বা হলুদ লাইন দেখতে পান গ্রাফটিতে তাহলে বুঝবেন সেই সময়টিতে আপনার স্মার্টফোনে চার্জ খুবই কম পরিমাণে ছিল। আর গ্রে অংশগুলো দ্বারা বুঝায় রিমেইনিং চার্জের পরিমাণ।
আপনি যদি এই ব্যাটারি হিস্টোরি গ্রাফটিকে ট্যাপ করেন তবে আপনি ব্যাটারি ইউসেজে এবং চার্জিং টাইমগুলোর আরও ডিটেইলড ব্রেকডাউন দেখতে পারবেন। নিচের স্ক্রিনশটটি লক্ষ্য করুন।
চিত্রের কালারড বারগুলো মোবাইলের নেটওয়ার্ক সিগন্যাল ইন্ডিকেট করে থাকে। যদি আপনি ডার্ক গ্রিন বার দেখতে পান তবে এর অর্থ সেই সময়টাতে আপনার স্মার্টফোনে স্ট্রং সিগন্যাল ছিল। আর...

Continue Reading...

এক ইন্টারনেট মিনিটে ঘটে যত ঘটনা

Technology Image

আপাত দৃষ্টিতে এক মিনিট সময় তেমন কিছুই না। কিন্তু এই স্বল্প সময়ে ঘটে যায়, এমন ঘটনার দিকে দৃষ্টি দিলে হয়তো তখন বোঝা যাবে এক মিনিট সময়ের তাৎপর্য।
ইন্টারনেট দুনিয়া আরও দ্রুতগতিতে চলে। ফলে এখানে এক মিনিট সময়ে ঘটে অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।
চলুন, একবার দেখে আসা যাক অনলাইন দুনিয়ায় প্রতি মিনিটে ঘটে যাওয়া ঘটনাবলী:
ফেসবুক ব্যবহারকারীরা ৪,১৬৬,৬৬৭টি পোস্টে লাইক দেয়।
টুইটার ব্যবহারকারীরা ৩৪৭,২২২টি টুইট করে।
ইউটিউবে আপলোড হয় ৩০০ ঘণ্টার সমান নতুন ভিডিও।
ইনসটাগ্রাম ব্যবহারকারীরা লাইক দেয় ১,৭৩৬,১১১টি ছবিতে।
পিন্টারেস্ট ব্যবহারকারীরা পিন করে ৯,৭২২টি ছবি।
প্রতি মিনিটে অ্যাপল ব্যবহারকারীরা ডাউনলোড করে ৫১ হাজার অ্যাপ।
নেটফ্লিক্স সাবস্ক্রাইবাররা অনলাইনে স্ট্রিমিং করে ৭৭,১৬০ ঘণ্টা ভিডিও।
অ্যামাজন ব্রাউজ করে ৪,৩১০ জন ইউনিক ভিজিটর।
ভাইন ব্যবহারকারীরা স্ট্রিমিং করে ১,০৪১,৬৬৬টি ভিডিও।
প্রতি মিনিটে স্ন্যাপচ্যাট ব্যবহারকারীরা স্ন্যাপ করেন ২৮৪,৭২২টি।
বাজফিডে দেখা হয় ৩৪,১৫০টি ভিডিও।
স্কাইপ ব্যবহারকারীরা প্রতি মিনিটে ১১০,০৪০টি কল করেন।
উবারের যাত্রীরা প্রতি মিনিটে ৬৯৪টি রাইড নিয়ে থাকেন।

Continue Reading...

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের এসএমএস পড়ে শোনাবে যে অ্যাপ

Technology Image

অনেকেই অনেক কাজের মধ্যে থাকে মোবাইলের SMS পড়ার সময় করে উঠতে পারেন না আবার মোবাইল এ কে ফোন করেছে তা পকেট থেকে বের করে দেখতে হয় এটাকে যদি আপনারা সমস্যা মনে করে থাকেন। তাহলে আপনাদেরকে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিবে Caller Name & SMS Speaker Free অ্যাপ্লিকেশনটি ।
আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব দারুন একটি Android App। এই অ্যাপ্লিকেশনটি আপনার মোবাইলে থাকলে আপনার মোবাইলে যদি SMS আসে তাহলে তা আর আপনাকে কষ্ট করে পড়তে হবে না। মোবাইল নিজেই বলবে আর আপনি শুনবেন এমনকি যদি কেউ আপনাকে কল করে তাহলে কলারের নামটিও বলে দেবে। আপনাকে পকেট থেকে মোবাইল বের করে কলার এর নাম দেখতে হবে না।
এই অ্যাপ্লিকেশনটিতে আরো একটি সুবিধা রয়েছে আপনি চাইলে এমন করে রাখতে পারবেন যে শুধু নির্দিষ্ট নামের কল এবং SMS এর জন্য কাজ করবে বা করবে না। এটা অনেক অ্যাপ্লিকেশনে থেকে আলাদা। এই ধরনের ফিচার শুধু মাত্র Call Blocker অ্যাপ্লিকেশনেই থাকে। কিন্তু আপনারা এই Caller Name & SMS Speaker Free এ পাবেন। এই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে আপনার জীবনকে আরো সুন্দর ভাবে সাজাতে পারেন।

Continue Reading...

Oppo R7

Technology Image

Oppo প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে নতুন হলেও খুব কম সময়ের মধ্যেই এটি ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে বেশ সাড়া পেয়েছে। আর এজন্যেই আপনাদের জন্য আজ নিয়ে এসেছি অপ্পো ব্র্যান্ডের R7 মডেলটির রিভিউ। চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
ডিজাইন
গত বছরের R5 ডিভাইসটির মত R7 পাতলা না হলেও ডিভাইসটির ডিজাইন দেখে আপনি মুগ্ধ হবেন। ৬.৩ মিলিমিটার পাতলা এই ফোনটিতে যুক্ত করা হয়েছে ৩.৫ মিলিমিটার হেডফোন জ্যাকের যা গত বছরের R5 ডিভাইসটিতে ছিলনা। স্মার্টফোনটির সমগ্র ফ্রেমই তৈরি করা হয়েছে প্রিমিয়াম ফিলিং মেটাল ম্যাটারিয়াল দিয়ে যা ডিভাইসটির পেছন দিক, সামনের দিক এবং সাইডকেও করে তুলেছে আকর্ষনীয়। স্লাইট লিপ এবং মেটাল বিল্ডের এই কম্বিনেশন ডিভাইসটি হাতে নিয়ে ব্যবহারের ক্ষেত্রে চমৎকার গ্রিপ দিয়ে থাকে। ডিভাইসটির ডান দিকে রয়েছে ভল্যিউম রকার এবং সিম কার্ড স্লট এবং বাম পাশে রয়েছে পাওয়ার বাটন। ডিভাইসটির ইউএসবি পোর্ট রাখা হয়েছে এর একদম নিচের অংশে। পাশাপাশি একটি ২.৫ডি গ্লাস প্যানেল দেখতে পাবেন ডিভাইসটির উপরের প্যানেলে যা ডিভাইসটির ৫.০ ইঞ্চি আকারের ডিসপ্লেটিকে কভার করে রাখে। ফোনটির ক্যাপাসিটাভ কী পাবেন স্মার্টফোনটির নিচের দিকে।
ডিসপ্লে
R7 স্মার্টফোনটিতে রয়েছে একটি ৫.০ ইঞ্চি ফুল এইচডি অ্যামোলেড ডিসপ্লে যাতে রয়েছে ৪৪৫ পিপিআই এবং এর ডিসপ্লে প্যানেলের সুরক্ষায় যুক্ত করা হয়েছে তৃতীয় প্রজন্মের কর্নিং গরিলা গ্লাস ৩ সুরক্ষার। স্মার্টফোনটির ডিসপ্লেটি যথেষ্ট ব্রাইট এবং অন্যান্য ডিভাইসের সাথে তুলনা করে দেখা যায় যে এই ডিভাইসটির কালার রিপ্রোডাকশন এবং ভ্যিউয়িং অ্যাঙ্গেল চমৎকার। ডিভাইসটির স্ক্রিন শুধু শার্প এবং ব্রাইটারই নয় বরং ডিভাইসটির শার্পনেসও চমৎকার।
হার্ডওয়্যার
স্মার্টফোনটিতে রয়েছে কোয়ালকমের এমএসএম৮৯৩৯ স্ন্যাপড্রাগন ৬১৫ চিপ। এর অক্টাকোর প্রসেসরের চারপটি হচ্ছে ১.৫ গিগাহার্জ করটেক্স-এ৫৩ এবং অন্যগুলো ১.০ গিগাহার্জ করটেক্স-১৫৩ প্রসেসর। গেম খেলার সুবিধার জন্য ডিভাইসটিতে রাখা হয়েছে অ্যাড্রিনোর ৪০৫ গ্রাফিক্স প্রসেসিং...

Continue Reading...

গুগল ড্রাইভের নতুন ৬টি ফিচার সম্পর্কে জেনে নিন

Technology Image

আপনারা যারা ক্লাউড স্টোরেজ ব্যবহার করে থাকেন তারা নিশ্চয়ই গুগল ড্রাইভের সাথে পরিচিত। গুগল ড্রাইভ একজন ব্যবহারকারীকে ক্লাউড স্টোরেজ স্পেস সুবিধা ছাড়াও, গুগল ডক-এক্সেল ইত্যাদি চমৎকার সুবিধা দেয়ায় এবং অবশ্যই ফ্রি সার্ভিস হওয়ায় ব্যবহারকারীদের মধ্যে এটি খুবই জনপ্রিয়। সম্প্রতি জনপ্রিয় এই সার্ভিসে যুক্ত হয়েছে নতুন ৬টি চমৎকার কাজের ফিচার।
ভয়েস টাইপিং
গুগল ভয়েস রিকগনিশন নিয়ে কাজ করছে এ নতুন কিছু নয়। সম্প্রতি তারা তাদের এই গবেষণার ফলাফলকে যুক্ত করেছে গুগল ড্রাইভের সাথে, আরও স্পেসিফিকভাবে বলতে গেলে এই সুবিধাটি যুক্ত করা হয়েছে গুগল ডকের সাথে। এখন আপনি টাইপিং না করেই গুগল ডকে ভয়েসের মাধ্যমে আপনার প্রয়োজনীয় লেখাগুলো লিখে ফেলতে পারেন এবং মজার বিষয় হচ্ছে এই ভয়েস টাইপিং প্রযুক্তিটি প্রায় ৪০টির মত ভাষা সমর্থন করে থাকে।
এই ফিচারটি ব্যবহার করার জন্য প্রথমে যে কোন ডকুমেন্ট ক্রোম ব্রাউজারের মাধ্যমে খুলুন (গুগল ড্রাইভে) এবং এরপর টুল থেকে ভয়েস টাইপিং সিলেক্ট করুন। এরপর মাইক্রোফোনের আইকনে ক্লিক করে কথা বলা শুরু করুন। ব্যাস।
গুগল ডক থেকেই রিসার্চ করার সুবিধা
অ্যান্ড্রয়েডের জন্য যে গুগল ড্রাইভ সুবিধাটি রয়েছে সেখানে একটি নতুন রিসার্চ টুল যুক্ত করা হয়েছে যার ফলে আপনি একটি গুগল ডক নিয়ে কাজ করতে করতেও সেই ডকটি ক্লোজ না করেই গুগল সার্চ করতে পারবেন। এই সুবিধাটি আপনি কোন তথ্য যোগ করার ক্ষেত্রে বা ছবি যোগ করার ক্ষেত্রেও যোগ করতে পারবেন। এটি গুগল ড্রাইভের মূল ভার্সনেও যোগ করা হবে তবে প্রথমে এটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপেই যোগ করা হবে।
টেমপ্লেটস
বলতে গেলে গুগলের প্রায় সব প্রোডাক্টিভিটি টুলগুলোকে নতুন ভাবে রিফ্রেশ করা হছে এবং এর মাধ্যমেই গুগল ড্রাইভে যুক্ত করে দেয়া হয়েছে গুগলের টেমপ্লেট সুবিধা যার ফলে আপনি এখন ডক, শীটস এবং স্লাইডের...

Continue Reading...

প্রযুক্তি পণ্য Pepper

Technology Image

প্রযুক্তির এই পৃথিবীতে রোবটের রেভ্যুলেশন শুরু হয়েছে অনেক আগেই। কিন্তু কেন যেন রোবট মানেই অনেকের কাছে অর্থটা হয়ে দাঁড়িয়েছে 'ডেথ মেশিন' বা এমন কোন মেশিন যা কোন খনিতে কঠিন কাজগুলো সম্পাদন করতে মানুষের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়। এর ব্যতিক্রমও রয়েছে, এবং সেই ব্যতিক্রমের একটি নিয়েই আজকের এই চমৎকার প্রযুক্তি পণ্যের পর্বটি সাজানো হয়েছে।
সফটব্যাঙ্ক করপোরেশন সম্প্রটি ছোট্ট একটি বোট তৈরি করেছে যা তৈরি করা হয়েছে বেশ ফ্রেন্ডলি এবং হেল্পফুল কম্প্যানিয়ন হিসেবে যা কিনা কোন দোকান এবং ঘরেও ব্যবহার করা যাবে। মজার বিষয় হচ্ছে এই বোটটি মানুষের ইমোশন বুঝতে পারে এবং বিভিন্ন ইমোশনাল বিহেভিয়রের পরিবর্তে বিভিন্ন রকম আউটপুট দিতে পারে। চমৎকার এই ফ্রেন্ডলি রোবটটির নাম রাখা হয়েছে Pepper। মজার এই রোবটটি একজন মানুষের মানসিক অবস্থার উপর বিবেচনা করে মানুষটিকে হাগ করতে সক্ষম, তাঁর সাথে হাত মেলাতে সক্ষম এবং অবশ্যই এটি আপনার কিছু প্রশ্নেরও উত্তর দিতে পারবে।
ইমোশন বুঝতে পারা এই রোবটটির মুখ এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যেন আপনার মনে হয়ে এটি আপনার দিকে সহানুভূতির দৃষ্টিতেই তাকিয়ে আছে। চোখের দিকে তাকিয়ে আপনি অবাক হতে পারেন। চোখ দুটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ক্যামেরার এবং এতে কিছু লাইট ইন্ডিকেটরও রাখা হয়েছে যার মাধ্যমে আপনি রোবটটির স্ট্যাটাস বুঝতে পারবেন। যেমন ধরুন, যখন রোবটটি শুনবে তখন আপনি সবুজ স্ট্যাটাস দেখতে পাবেন, যখন এটি চিন্তা করবে তখন দেখা পাবেন সবুজ সিগন্যালের।
চমৎকার এই রোবটটি আপনার অ্যাসিস্ট্যান্টের কাজও করতে পারবে। আপনার দোকানে বা বাসায় সাহায্য করতে পারবে সহজেই এই ইন্টালিজেন্ট বোটটি। এই রোবটটি দেখে মানুষ এতটাই মুগ্ধ হয়েছিল যে এর ১০০০ ইউনিট বিক্রি হয়েছিল ১ মিনিটের মধ্যেই। তবে সত্যিই যদি বলি, এর মধ্যে এখনো বেশ কিছু বাগ রয়েছে...

Continue Reading...