\"বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান\" সোমপুর মহাবিহার
বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবায় একসঙ্গে এখানেই, রবি ও অপেরা
বিনামূল্যে ইন্টারনেট সেবায় একসঙ্গে এখানেই, রবি ও অপেরাদেশজুড়ে মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারের পরিধিকে আরো ছড়িয়ে দিতে, গ্রাহকদের সহস্র ঘণ্টা বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে একসঙ্গে কাজ শুরু করেছে দেশের অন্যতম প্রধান মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান রবি, ইউরোপীয় ব্রাউজার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অপেরা সফটওয়্যার এবং বাংলাদেশে মোবাইলে শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনের পথিকৃত ওয়েবসাইট এখানেই ডট কম। বাংলাদেশে মোবাইল ব্যবহারকারীদের সহজে ইন্টারনেট ব্যবহারে আগ্রহী করে তোলা ও এ থেকে উপকৃত করার লক্ষ্যে কাজ করবে এই ত্রয়ী।
এ নিয়ে তারা একটি দু’সপ্তাহব্যাপী প্রচারণা চালাবে। এ প্রচারণার মাধ্যমে রবি এখানেই ডট কমের ওয়েব পাসের সহায়তায় তার দুই লাখ গ্রাহককে মোবাইলে বিনামূল্যে ডাটা ব্যবহারের সুযোগ করে দিবে। গ্রাহকরা মোবাইলে জনপ্রিয় ব্রাউজার অপেরা মিনির মাধ্যমে ওই ওয়েব পাস অফার লিংকে ক্লিক করেই বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।
এখানেই ডট কমের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শিলেন্দ্রা এ এস নাথান বলেন, বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান হারে ইন্টারনেটের বাজার প্রসারিত হচ্ছে, এখানে এখনো অনেক মানুষ রয়েছেন যারা অনলাইনের ব্যাপারে সচেতন। আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি বাংলাদেশের মানুষকে এখানেইর মতো মোবাইলবান্ধব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সহজে কেনা-বেচা করার সুযোগ তৈরি করে দিতে। একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে আশা করছি নতুন মোবাইল ব্যবহারকারী ইন্টারনেটের অভিজ্ঞতা নিতে পারবে।
অপেরা সফটওয়্যারের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট সুনীল কামাথ বলেন, অপেরা প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছে ইন্টারনেট ব্যবহারে প্রতিকূলতা দূর করে অনেক বেশি মানুষকে ইন্টারনেটের আওতায় নিয়ে আসতে। নতুন ব্যবহারকারীদের মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহারে স্পন্সর করা ওয়েব পাস সমাধান সাহায্য করবে, গ্রাহকদের সঙ্গে তাদের সম্পর্কোন্নয়নেও ব্রান্ডকে একটি প্লাটফর্ম তৈরি করে দেবে অপেরা। যেভাবে গ্রাহকরা বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে।
রবি গ্রাহকরা সহজেই মোবাইল ফোনে অপেরা মিনি ব্রাউজার থেকে ‘ফ্রি ইন্টারনেট কুপন’ আইকনে ক্লিক করলে একটি অ্যাক্টিভেশন পেইজ ওপেন হবে,...
বিশ্বের সবচেয়ে দামি স্টার্টআপ
কিছুদিন আগেও বিশ্বের সবচেয়ে দামি স্টার্টআপের তকমাটি ছিল চীনের স্মার্ট ডিভাইস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান শাওমির দখলে। তবে এবার সে জায়গাটি দখল করে নিয়েছে ট্রান্সপোর্টেশন নেটওয়ার্ক কোম্পানি উবার।
বিভিন্ন কোম্পানি সম্পর্কে তথ্য প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান প্রিভকো'র দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সম্প্রতি ১ বিলিয়ন ডলারের নতুন বিনিয়োগ সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়েছে উবার। আর এর মাধ্যমে উবারের মূল্যমান ৫১ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি এসে দাঁড়িয়েছে এবং শাওমিকে ছাড়িয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। সাম্প্রতিক তথ্য অনুসারে, শাওমির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৪৬ বিলিয়ন ডলার। এরপরের অবস্থানেই আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অপর স্টার্টআপ এয়ারবিএনবি যার বর্তমান বাজারমূল্য ২৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।
প্রিভকো'র দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত সাত মাসের মধ্যে উবারের বাজারমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। গত ডিসেম্বরে উবারের বাজারমূল্য ছিল ৪০ বিলিয়ন ডলার। সেসময়ও প্রতিষ্ঠানটি ১.৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ সংগ্রহ করেছিল।
পেছন ফিরে তাকালে দেখা যায়, ৫০ বিলিয়ন ডলার বাজারমূল্যে পৌঁছাতে ফেসবুকের সময় লেগেছিল প্রায় ৭ বছর। কিন্তু মাত্র ৫ বছরের মধ্যেই এই মাইলফলক অর্জন করতে সমর্থ ৫৮টি দেশের ৩শ'রও বেশি শহরে কার্যক্রম পরিচালনা করা উবার।
উবারের নতুন ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের পেছনে রয়েছে মাইক্রোসফট এবং বেনেট কোলম্যান অ্যান্ড কোম্পানি। মূলত ভারতে কার্যক্রম বিস্তৃত করতে নতুন এই বিনিয়োগ কাজে লাগাবে উবার, এমনটাই জানা গেছে। এর পাশাপাশি চীনেও কার্যক্রম আরও জোরদার করবে উবার।
৩০০ কোটি ডলারে হিয়ার ম্যাপস বিক্রি করলো নকিয়া
অবশেষে গুজবই সত্যি হল। জনপ্রিয় ম্যাপিং সেবা হিয়ার ম্যাপস বিক্রি করে দিল নকিয়া। জার্মানির তিন গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিএমডব্লিউ, অডি এবং ড্যাইমলার ৩০০ কোটি ডলারের বিনিময়ে যৌথভাবে কিনে নিয়েছে হিয়ার ম্যাপস।
গত বছর নকিয়ার মোবাইল ডিভিশন মাইক্রোসফট কিনে নিলেও হিয়ার ম্যাপ ইউনিট নকিয়ার কাছেই ছিল। নতুন করে এতে বেশ কিছু ফিচারও যুক্ত করে নকিয়া যার মধ্যে অফলাইনে হিয়ার ম্যাপ ব্যবহারের সুবিধা ছিল অন্যতম। আর এর ফলে অ্যাপটির জনপ্রিয়তা দ্রুত বাড়তে শুরু করে।
নকিয়া হিয়ার ম্যাপসের পাশাপাশি বর্তমানে নেটওয়ার্কিং সামগ্রীও তৈরি করছে। আর হিয়ার ম্যাপস বিক্রি করে দেওয়ার ফলে অ্যালকাটেল-লুসেন্ট এর সাথে একীভূত হওয়ার পথে আরও একধাপ এগিয়ে গেল নকিয়া।
বর্তমানে নকিয়ায় দুটি আলাদা ডিভিশন রয়েছে। এর একটি হল নকিয়া নেটওয়ার্কস এবং অপরটি নকিয়া টেকনোলজিস। নকিয়া নেটওয়ার্কস মূলত ব্রডব্যান্ড সেবা এবং নেটওয়ার্ক তৈরির কাজ করে থাকে। অন্যদিকে নিত্য নতুন প্রযুক্তি এবং সেগুলোর লাইসেন্স নিয়ে কাজ করে নকিয়া টেকনোলজিস।
বিএমডব্লিউ, অডি এবং ড্যাইমলার তাদের চালকবিহীন গাড়ি তৈরির জন্য হিয়ার ম্যাপস ব্যবহার করবে বলে জানা গেছে।
জনপ্রিয়তা বাড়ছে ইউসি ব্রাউজারের
বিশ্বের প্রথম সারির মোবাইল ইন্টারনেট ব্রাউজার UC ব্রাউজারের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। গ্লোবাল পরিসংখ্যান সংস্থা StatCounter এর তথ্যানুযায়ী UC ব্রাউজার বিশ্বের সেরা থার্ড পার্টি মোবাইল ব্রাউজার।
২০১৫ সালের প্রথম ছয়মাসে বাংলাদেশে UC ব্রাউজারের ব্যবহার ৬৫% বেড়েছে বলে জানাচ্ছেন UC ওয়েব ইন্টারন্যাশনাল এর পরিচালক কেনি ই। তিনি বলেন UC ব্রাউজারের দেশভিত্তিক সেবাদান কৌশলের মাধ্যমে খুব সহজেই ব্যবহারকারীরা তাদের পছন্দের ওয়েবসাইট ব্রাউজসহ বিভিন্ন তথ্য পাচ্ছেন। এছাড়াও UC ক্রিকেটের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক ক্রিকেট স্কোরসহ ক্রিকেটের বিস্তারিত জানা যায়। যার ফলেই গত কয়েকমাসে UC ব্রাউজারের ব্যবহার বেড়েছে বলে মনে করছেন তিনি।
UC ব্রাউজারের রয়েছে নিজস্ব প্লাগ ইন ব্যবস্থা। AD Block, QR Scanner সহ নানা ধরনের প্লাগিনের মাধ্যমে এক্সক্লুসিভ কিছু সেবা পাওয়া যায় UC ব্রাউজারের মাধ্যমে। এছাড়াও UC ব্রাউজারের রয়েছে নিজস্ব ক্লাউড ব্যবস্থা এবং দ্রুত গতি সম্পন্ন ডাউনলোড অপশন।
UC ব্রাউজার মূলত চীনভিত্তিক আলিবাবা গ্রুপের একটি পণ্য। উন্নতমানের মোবাইল ইন্টারনেট সেবা দিতে ২০০৪ সালে যাত্রা শুরু করে UC ওয়েব। মোবাইলের প্রায় সব ধরনের অপারেটিং সিস্টেমেই সাপোর্ট করে UC ব্রাউজার। বর্তমানে বিশ্বের ১৫০ টিরও বেশি দেশে ১১ টি বিভিন্ন ভাষায় প্রতিদিন UC ব্যবহার করছেন ১০০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী।
বাংলাদেশে আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে UC ব্রাউজারের ব্যবহারকারীদের নিয়ে একটি মিট আপ অনুষ্ঠান করতে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানানো হবে UC ব্রাউজার ফেসবুক পেইজ থেকে।
যেভাবে তথ্য চুরি করে করে হ্যাকাররা
বিভিন্ন সময়ে হ্যাকাররা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আক্রমণ করে এবং সেখান থেকে বিভিন্ন তথ্য চুরি করে নিয়ে যায়। কখনও কখনও আবার চুরি করা এসব তথ্য অনলাইনে প্রকাশ করে দেয়। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অবশ্য এমনটি ঘটে না। কিন্তু কথা হল ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি থেকে শুরু করে বিভিন্ন চুরি করা তথ্য দিয়ে হ্যাকাররা আসলে কি করে?
এক কথায় বললে, হ্যাকাররা এই তথ্যগুলো বেচে দেয় সাইবার ক্রিমিনালদের কালোবাজারে। এ বছরের শুরুতে প্রকাশিত আমেরিকান গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘র্যান্ড’ কর্পোরেশনের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, হ্যাকারদের বাজারটি খুবই সূক্ষ্মভাবে সাজানো। আর কিছু কিছু ক্ষেত্রে হ্যাকার মার্কেটে ব্যবসা অবৈধ মাদক ব্যবসার থেকেও বেশী লাভজনক। হ্যাকাররা তাদের চুরি করা ডাটাগুলো অবৈধ কেনাবেচার সাইটে মোটা টাকায় বেচে দেয়। আর এখানেই তাদের কাজ শেষ।
শুধু ক্রেডিট কার্ড এর তথ্য চুরি বা অন্যের পরিচয় হ্যাক করে কোন কিছু বাগিয়ে নেওয়ার দিন আসলে শেষ। আপনার অনলাইনে পোস্ট করা ছবি বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেয়া ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে টাকা কামানোর পদ্ধতিও হ্যাকাররা বের করে ফেলেছে। হ্যাকাররা ‘লিঙ্কড ইন’ আর ‘ই-হারমনি’ থেকে অনেক অনেক পাসওয়ার্ড সংগ্রহ করে, যেটা তাদের 'রেইনবো টেবিল' হালনাগাদ করতে সাহায্য করে। এই টেবিলগুলো হল বিশাল এক তথ্য সম্ভার, যেটা হ্যাকারদের বিভিন্ন পাসওয়ার্ড হ্যাক করার জন্য ডিজিটাল চাবির মত কাজ করে। র্যান্ড এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ক্রেডিট কার্ড চুরি করা থেকে এখন একটা টুইটার অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা বেশি লাভজনক।
আমাদের মেডিক্যাল রিপোর্টগুলোও আজকাল নিরাপদ না। রয়টার্স কে দেয়া সাক্ষাতকারে 'ফিশ ল্যাব'-এর থ্রেট ইন্টেলিজেন্স বিভাগের পরিচালক ডন জ্যাকসন জানান, তিনি হ্যাকার এক্সচেঞ্জগুলোতে নজরদারি করে দেখতে পেয়েছেন যে সাইবার অপরাধীরা যেকোন ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি করা থেকে, যে কারো মেডিক্যাল রিপোর্ট চুরি করে প্রায় দশগুণ বেশি টাকা আয় করছে। নাম,...
প্রযুক্তি বিশ্বের শীর্ষ ধনী বিল গেটস
প্রযুক্তি বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিদের তালিকা প্রকাশ করেছে ফোর্বস। তালিকায় শীর্ষস্থানে আছেন মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস।
ফোর্বসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ১০০ শীর্ষ ধনীর ৫১ জনই প্রযুক্তি জগতের যার মধ্যে ৩৩ জন্য এশিয়ার এবং ৮ জন ইউরোপের। ফোর্বস আরও জানায়, শীর্ষ ১০০ ধনী ব্যক্তির মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৪২.৯ বিলিয়ন ডলার।
বিল গেটসের বর্তমান সম্পদের পরিমাণ ৭৯.৬ বিলিয়ন ডলার। আর প্রযুক্তি বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী ওরাকলের সিইও ল্যারি এলিসনের সম্পদ রয়েছে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এই তালিকায় অ্যামাজনের জেফ বেজোস তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছেন যা অনেককেই অবাক করেছে। তার সম্পদের পরিমাণ ৪৭.৮ বিলিয়ন ডলার।
প্রযুক্তি বিশ্বের আরেক ধনকুবের মার্ক জাকারবার্গ এই তালিকায় রয়েছেন চতুর্থ স্থানে। বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ ৪১.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
গুগলের ল্যারি পেইজ আছেন পঞ্চম স্থানে। তার সম্পদের পরিমাণ ৩৩.৪ বিলিয়ন ডলার। গুগলের আরেক প্রতিষ্ঠাতা সের্গেই ব্রিন ৩২.৮ বিলিয়ন ডলার নিয়ে আছেন তালিকার ষষ্ঠ স্থানে।
তালিকার সপ্তম, অষ্টম, নবম এবং দশম স্থানে আছেন যথাক্রমে জ্যাক মা (২৩.২ বিলিয়ন ডলার), স্টিভ বালমার (২২.৭ বিলিয়ন ডলার), পাওয়েল জবস (২১.৪ বিলিয়ন ডলার) এবং মাইকেল ডেল (১৯.৪ বিলিয়ন ডলার)।
স্মার্টফোন ঠিকমত চার্জ না হলে করণীয়
অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় সাধের স্মার্টফোনটি ঠিকঠাক চার্জ হচ্ছে না। এমনিতেই অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের মেজর একটি ড্রব্যাক হচ্ছে এর ব্যাটারি লাইফ, এর উপর যদি ঠিকঠাক চার্জ না হয়, তাহলে বিরক্ত লাগা খুবই স্বাভাবিক! তাই যদি হঠাৎ করে খেয়াল করেন আপনার ডিভাইসটি ঠিকঠাক চার্জ হচ্ছে না তবে আপনি যে কাজগুলো করে দেখতে পারেন সেগুলো আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হবে।
কেন স্মার্টফোনে চার্জের সমস্যা হয়?
মূলত এই সমস্যাটি হতে পারে অনেক কারণেই, আবার সমস্যার ধরণও হতে পারে ভিন্ন। এক্ষেত্রে সমস্যার দুটি রকমফের থাকতে পারে-
একেবারেই চার্জ হচ্ছে না এবং
চার্জ হচ্ছে কিন্তু খুবই ধীর গতিতে
সমস্যা যে ধরণেরই হোক, সমস্যাটি খুবই কমন। আর এই সমস্যাটি নিয়ে কাস্টমার কেয়ার বা সার্ভিস পয়েন্টে যাবার আগে আমরাও কিছু পদ্ধতি পরীক্ষা করে দেখতে পারি।
ইউএসবি পোর্ট ফিক্স করুন
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সমস্যা হয় কানেক্টরের অংশে। ইউএসবি পোর্ট এবং মাইক্রো ইউএসবির মেটালিক সার্ফেসে কিছু সমস্যা দেখা দেয় যার ফলে কানেক্টর এবং চার্জিং পোর্ট ঠিকমত কানেক্টেড হতে পারেনা। তাই আপনি আপনার স্মার্টফোনটিকে বন্ধ করে ব্যাটারি খুলে একটি টুথপিকের মাথায় হালকা করে তুলো পেঁচিয়ে চার্জিং পোর্টটি পরিষ্কার করে দেখতে পারেন। এই প্রক্রিয়াটি পোর্টে সমস্যা থাকলে সহজেই ফিক্স করে দেয়।
ক্যাবল পরিবর্তন করুন
অনেক সময়ই চার্জিং ক্যাবলের মাঝে সমস্যার কারণে এই সমস্যাটি দেখা যায়। আর তারের অভ্যন্তরে সমস্যা হবার কারণে আমরা সহজে ধরতেও পারি না। তাই, সার্ভিস সেন্টারে ছোটার আগেই যদি আমরা কানেক্টর পরিবর্তন করে দেখি তাহলে আশা করি কাজ হতেও পারে। আর এক্ষেত্রে ক্যাবল পরিবর্তন করে দেখা তো বেশ সহজ, আমাদের সবার বাসায়ই একের অধিক এক্সট্রা ক্যাবল থাকেই।
সেফটি ফার্স্ট
আপনার স্মার্টফোনটি কখনোই পানি আছে আশেপাশে এমন স্থানে চার্জে রাখবেন না, এমনকি...
ল্যাপটপের জন্য আসছে ইন্টেলের জিওন প্রসেসর
ইন্টেলের প্রফেশনাল লেভেল জিওন প্রসেসর এখন আর শুধুমাত্র ওয়ার্কস্টেশন অথবা ডেটা সেন্টারেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। সম্প্রতি ইন্টেল E3-1500M v5 নামে ইন্টেল জিওন ফ্যামিলির চিপ নির্মাণ করেছে যা ল্যাপটপে ব্যবহার করা যাবে।
'স্কাইলেক' ভিত্তিক এই চিপটির মাধ্যমে 3D গ্রাফিক্স সহ ডেটা অ্যানালাইসিসের মত বড় ধরনের কাজও করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে ইন্টেল। এছড়াও এতে রয়েছে মেমোরি ইরর কারেকশন এবং রিমোট ম্যানেজমেন্ট, নতুন ফিচারের তালিকায় রয়েছে থান্ডারবোল্ট ৩ কানেক্টর, দুটি 4K ডিসপ্লে ব্যবহারের সুবিধা, USB-C সুবিধা এবং সবই এক পোর্ট থেকে।
কিন্তু ইন্টেল এখনও এই E3-1500M সিরিজের চিপের সম্পূর্ণ ফিচার প্রকাশ করেনি। আশা করা হচ্ছে এ বছরের শেষ নাগাদ ল্যাপটপ গুলোতে E3-1500M সিরিজের চিপ আসতে শুরু করবে।
বর্তমান সময়ের সেরা ১০ ট্যাব
প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে বাজারে যেন নিত্য নতুন এবং আরও শক্তিশালী ট্যাব বেড়েই চলেছে। তবে নতুন এই ট্যাবগুলোর মধ্যেও টিকে রয়েছে আগের কিছু ট্যাব। তাই আজকে আমি একটি ছোট্ট তালিকায় এমন সব ট্যাবলেট সাজিয়েছি যা বর্তমান বাজারে অন্য সব ট্যাবলেট থেকে দাম এবং স্পেসিফিকেশন বিবেচনায় এগিয়েই থাকবে। চলুন, তালিকাটি এবং তালিকায় থাকা ডিভাইসগুলোর সংক্ষিপ্ত রিভিউ দেখে নেয়া যাক।
১. আইপ্যাড এয়ার ২
মূল ফিচার সমূহ:
আইওএস ৮.১
১৫৩৬x২০৪৮ রেজ্যুলেশন বিশিষ্ট ৯.৭ ইঞ্চি স্ক্রিন
১.৫ গিগাহার্জ গতি বিশিষ্ট ত্রিপল কোর প্রসেসর
২ গিগাবাইট র্যাম
১৬/৬৪/১২৮ গিগাবাইট অন-বোর্ড স্টোরেজ
ব্যাটারি ৭৩৪০ মিলি অ্যাম্পিয়ার
৮ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা
১.২ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
ভালো দিক সমূহ:
স্লিক ডিজাইন
শক্তিশালী স্পেসিফিকেশন
খারাপ দিক সমূহ:
ভলিউম সাইলেন্স সুবিধা নেই
এখন পর্যন্ত প্রযুক্তি বাজারে সেরা ট্যাবলেটের জায়গাটি আইপ্যাড এয়ার ২ ডিভাইসটি দখল করে রেখেছে।
ডিভাইসটি বেশ পাতলা এবং হালকা গড়নের। ডিভাইসটির স্ক্রিন আগের যেকোন অ্যাপল ট্যাবের চাইতে ভালো এবং এতে রয়েছে পূর্বের তুলনায় আরও ভাইব্রেন্ট কালার। এছাড়াও এতে ব্যবহার করা হয়েছে শক্তিশালী এ৮ প্রসেসর এবং ২ গিগাবাইট র্যাম যা আপনাকে চমৎকার পারফর্মেন্স প্রদান করবে।
এক কথায়, প্রায় কোন ল্যাক ছাড়া ডিভাইস যদি আপনি ব্যবহার করতে চান তবে এই ডিভাইসটি একটি ভালো পছন্দ হবে বলেই আমি মনে করছি।
মূল্য: ৩৯০.৩৩ ডলার (কিছুটা কম বেশি হতে পারে)।
২. স্যামসাং গ্যালাক্সি ট্যাব এস
মূল ফিচার সমূহ:
অ্যান্ড্রয়েড ৪.৪.২
১৫৬০x১৬০০ রেজ্যুলেশন বিশিষ্ট ১০.৫ ইঞ্চি স্ক্রিন
২.৩ গিগাহার্জ কোয়াড কোর প্রসেসর
৩ গিগাবাইট র্যাম
১৬ অথবা ৩২ গিগাবাইট অন-বোর্ড স্টোরেজ
ব্যাটারি ৭৯০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার
৮ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা
২.১ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
ভালো দিক সমূহ:
শক্তিশালী ব্যাটারি লাইফ
চমৎকার স্ক্রিন
খারাপ দিক সমূহ:
অন-বোর্ড স্টোরেজের স্বল্পতা
ডিজাইনে পেছনে পড়ে থাকবে
১০.৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে...