গরমে স্টিম ফেসিয়াল
আসছে কেসিও স্মার্টওয়াচ
ডিজিটাল ঘড়ি কিংবা ক্যালকুলেটরের মত পণ্যের জন্য খ্যাতি পাওয়া কেসিও এবার স্মার্টওয়াচের বাজারে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। আগামী বছরের মার্চে বাজারে আসতে পারে প্রতিষ্ঠানটির প্রথম স্মার্টওয়াচ।
জাপানের ইলেক্ট্রনিকস পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কেসিওর কথা নতুন করে কাউকে বলতে হবে না। ডিজিটাল ঘড়ি কিংবা ক্যালকুলেটরের জন্য বেশ খ্যাতি আছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে এখন চলছে স্মার্টওয়াচের যুগ। যুগের সাথে তাল না মেলালে চলে? আর তাই এবার স্মার্টওয়াচ বাজারে আনার ঘোষণা দিল কেসিও।
আগামী বছরর মার্চে স্মার্টওয়াচটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং জাপানের বাজারে ছাড়া হবে বলে জানিয়েছে কেসিও। আর মূল্য হতে পারে ৩৫০ মার্কিন ডলারের আশেপাশে।
স্মার্টওয়াচটির ব্যাপারে কেসিওর প্রেসিডেন্ট কাজুহিরো কাশিও জানান, সব ধরণের ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে এই স্মার্টওয়াচটি তৈরি করা হবে। এটি হবে আরামদায়ক এবং দীর্ঘস্থায়ী। তিনি আরও জানান, "এটি হবে এমন একটি ডিভাইস যা সহজে ভাঙ্গবে না, সহজেই পরিধান করা যাবে এবং আরামদায়ক হবে। শুধুমাত্র ব্যাটে বলে না মেলায় স্মার্টওয়াচটির একাধিক প্রোটোটাইপ তিনি বাদ দিয়েছেন বলেও জানান।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, প্রায় ৪০ বছর আগে ডিজিটাল হাতঘড়ি বাজারে আনে কেসিও।
যেভাবে তৈরি হয়েছিল আইফেল টাওয়ার, দেখুন ১০টি বিস্ময়কর ছবিতে
১৮৮৯ সালের ৩১ মার্চ সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয় আইফেল টাওয়ার। কিন্তু তাঁর আগে বলাই বাহুল্য যে দীর্ঘসময় যাবত চলে এর নির্মাণ কাজ, প্যারিসের বুকে একটু একটু করে মাথা তুলে দাঁড়ায় ফ্রান্সের গর্ব এই লৌহনির্মিত টাওয়ার। ১৮৮৭ সালে শুরু হয় এর নির্মাণ কাজ, ৩০০ শ্রমিক অংশ নেয় সেই নির্মাণ যজ্ঞে। গুস্তাভো আইফেল নির্মিত ৩২০ মিটার তথা ১০৫০ ফুট উচ্চতার এই টাওয়ারটি টানা ৪০ বছর ছিল পৃথিবীর সবচাইতে উঁচু টাওয়ার।
চলুন, দেখে নিই কিছু অসাধারণ ছবি, যেগুলো আপনাকে একটা ধারণা দেবে যে কীভাবে প্যারিসের বুকে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিল এই নয়নাভিরাম স্থাপত্য।
স্মৃতিশক্তি নষ্ট করে মোবাইল ফোন
যেকোনো ডিভাইসেরই অতিরিক্ত ব্যবহার ক্ষতির কারণ। তবে মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রে এই ক্ষতির মাত্রা কিছুটা বেশি বলেই জানিয়েছে অ্যান্টিভাইরাস নির্মাতা ক্যাসপারস্কি। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, মোবাইল ফোন এবং ইন্টারনেটের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে 'ডিজিটাল অ্যামনেশিয়া' বা কোন কিছু মনে না রাখতে পারার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এক গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্যের বরাত দিয়ে ক্যাসপারস্কি জানায়, ইন্টারনেট এবং ইন্টারনেট চালিত ডিভাইসের সহজলভ্যতার কারণে মানুষ এখন কোন কিছু মনে রাখার প্রয়োজন মনে করেন না। এর পরিবর্তে তারা ইন্টারনেটের উপর নির্ভর করতে চান। যখনই কিছু দরকার হয়, তাৎক্ষণিকভাবে খুঁজে নেন ইন্টারনেট থেকেই।
গবেষণার অংশ হিসেবে ১০০০ জনের উপর একটি জরিপ পরিচালনা করে ক্যাসপারস্কি। সেখানে দেখা যায়, অধিকাংশ মানুষই কোন কিছু মনে রাখার পরিবর্তে তাদের ডিভাইসের উপর নির্ভর করে থাকেন। প্রায় ৯১ শতাংশ মানুষ জানান, তারা তাদের মস্তিষ্কের একটি বর্ধিত অংশ হিসেবে ব্যবহার করেন ইন্টারনেট। আর তাদের অর্ধেকই জানান, তাদের স্মার্টফোন তাদের স্মৃতিশক্তি হিসেবেই কাজ করে।
অনেক প্রাপ্তবয়স্কই তাদের কাছের মানুষজনের ফোন নাম্বার মনে রাখতে পারেন না। এই জরিপে দেখা গেছে, অনলাইনে থাকা প্রয়োজনীয় তথ্যের সুরক্ষায় অধিকাংশ মানুষই তেমন কোন পদক্ষেপ নেয় না। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের প্রায় এক তৃতীয়াংশ মানুষ তাদের ডিভাইসের নিরাপত্তায় ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন।
বৃষ্টি থেকে বাঁচাবে নতুন প্রযুক্তির ছাতা
বৃষ্টি থেকে নিজেকে বাঁচাতে সবচেয়ে পুরনো ও কার্যকরী পদ্ধতি হচ্ছে ছাতা। কিন্তু এই ছাতা ব্যবহারেও কম ঝঞ্জাট পোহাতে হয় না। ছাতা খোলা এবং বন্ধের সময় প্রায়ই বেশ ঝামেলার সম্মুখীন হতে হয়। ছাতায় থাকা বৃষ্টির পানিও অনেক সময় ভিজিয়ে ফেলে ঘর।
আর এইসব ঝঞ্ছাট থেকে মুক্তি দিতে নতুন একধরনের ছাতা তৈরি করলেন সাইপ্রাসে জন্ম নেয়া এক প্রকৌশলী। জেনান নামের ঐ প্রকৌশলী নতুন প্রযুক্তির এই ছাতাটির নাম দিয়েছেন কাজব্রেলা (KAZbrella)। বৃষ্টির জন্য পুরোনো ছাতায় যেসকল ভোগান্তি পোহাতে হতো এই কাজব্রেলা তার সব সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম বলে বিশ্বাস করেন জেনান। অভিনব এ ছাতাটি উল্টো করে বন্ধ করা যায়। সুতরাং ছাতাটি খোলা বা বন্ধ করতে হলে আগের মত আর গাড়ি থেকে নামতে হবে না। এছাড়া উল্টো করে বন্ধ করার সুযোগ থাকায় পানিও জমে থাকে ছাতার ভেতরেই। আর তাই কোথাও গেলে ভেজা ছাতার জন্য বিড়ম্বনা পোহাতে হয় না।
৭ ন্যানোমিটার চিপ উদ্ভাবন করেছে আইবিএম
নতুন এই চিপ ভবিষ্যতের বিভিন্ন ধরণের প্রযুক্তিগত সমস্যা সমাধানে সক্ষম হবে বলে মনে করছে আইবিএম। ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ক্ষেত্রেও এই চিপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। এর পাশাপাশি বিগ ডেটা সিস্টেমেও এই চিপ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে জানিয়েছে আইবিএম।
দ্রুতগতি সম্পন্ন অত্যাধুনিক এক চিপ উদ্ভাবন করেছে আইবিএম। আইবিএম’র এই চিপটিই প্রথম ৭ মিলিমিটার চিপ। এই চিপ ব্যবহার করা যাবে স্মার্টফোন, কম্পিউটার এমনকি নভোযানেও, এমনটাই দাবি করেছে আইবিএম।
নতুন এই চিপ ভবিষ্যতের বিভিন্ন ধরণের প্রযুক্তিগত সমস্যা সমাধানে সক্ষম হবে বলে মনে করছে আইবিএম। ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের ক্ষেত্রেও এই চিপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। এর পাশাপাশি বিগ ডেটা সিস্টেমেও এই চিপ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে জানিয়েছে আইবিএম।
আইবিএম’র এই চিপে ব্যবহার করা হয়েছে ২০০০ কোটি ট্রানজিস্টর যা এর কম্পিউটিংয়ের গতি আরও বৃদ্ধি করবে। অত্যাধুনিক এই চিপটি উদ্ভাবনে খরচ হয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার। বর্তমানে প্রচলিত চিপের তুলনায় এটি প্রায় ৫০ গুণ শক্তিশালী হবে বলেও জানিয়েছে আইবিএম।
ওয়ান প্লাস টু\'র যত ফিচার
চীনের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ওয়ান প্লাস স্মার্টফোনের বাজারে বেশ সাড়া ফেলেছিল ওয়ান প্লাস ওয়ান বাজারে এনে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার বাজারে আসছে ওয়ান প্লাস টু।
চীনের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ওয়ান প্লাস স্মার্টফোনের বাজারে বেশ সাড়া ফেলেছিল ওয়ান প্লাস ওয়ান বাজারে এনে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার বাজারে আসছে ওয়ান প্লাস টু। স্মার্টফোনটিতে কী ফিচার থাকছে, সেটি প্রথমেই কাউকে না জানালেও একে একে বেশ কিছু ফিচার সবার সামনে উন্মুক্ত করে ওয়ান প্লাস। চলতি মাসেই আনুষ্ঠানিকভাবে স্মার্টফোনটি বাজারে আনার ঘোষণা দিতে পারে ওয়ান প্লাস।
বিভিন্ন প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া ওয়ান প্লাস টু’র ফিচারগুলো এক নজরে দেখে নেওয়া যাক-
স্ন্যাপড্রাগন ৮১০ চিপসেট
৪ গিগাবাইট র্যাম
৬৪ গিগাবাইট রম
৫.৫ ইঞ্চি ১০৮০ পিক্সেল ডিসপ্লে
১৬ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা
৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
৩,৩০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর
ইউএসবি-সি টাইপ পোর্ট
স্মার্টফোনটির মুল্য কত হবে, সে ব্যাপারে এখনও কিছু জানা যায়নি। তবে এর মূল্য ৪৫০ ডলারের মধ্যেই হবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন ওয়ান প্লাসের সিইও।
২ গিগাবাইট র্যামের Elite Evo Air
সম্প্রতি দেশের বাজারে যাত্রা শুরু করেছে নতুন স্মার্টফোন ব্র্যান্ড এলিট। ইতোমধ্যেই এলিট বাজারে এনেছে বেশ কয়েকটি স্মার্টফোন। তবে এর মধ্যে Evo Air মডেলটি সবার নজর কেড়েছে।
স্মার্টফোনটির আকর্ষণীয় ডিজাইন প্রথমবারেই সবার নজর কাড়তে সক্ষম। চলুন দেখে নেওয়া যাক কী কী ফিচার থাকছে এই স্মার্টফোনে:
৫ ইঞ্চি হাই ডেফিনেশন স্যামসাং অ্যামোলেড ডিসপ্লে
কর্নিং গরিলা গ্লাস ৩
১.৩ গিগাহার্জ কোয়াড কোর প্রসেসর, মিডিয়াটেক চিপসেট
২ গিগাবাইট র্যাম
১৬ গিগাবাইট ইন্টার্নাল স্টোরেজ
১৩ মেগাপিক্সেল হাইডেফিনেশন অটো ফোকাস রিয়ার ক্যামেরা, ডুয়েল এলইডি ফ্ল্যাশ
ফ্ল্যাশসহ ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা,
অ্যান্ড্রয়েড ললিপপ ৫.০ ওএস
ডুয়েল সিম (সিঙ্গেল ও মাইক্রো)
৫ পয়েন্ট মাল্টিটাচ
২,১০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
ওটিএ, অটিজি
৫.৮ মিমি. পুরুত্ব, ডায়মন্ড কাট অ্যালুমিনিয়াম বডি
সব মিলিয়ে দারুণ ফিচারের এই স্মার্টফোনটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪,৬৬৬ টাকা।
অ্যালকাটেল ওয়ানটাচ আইডল ৩
অ্যালকাটেল ওয়ানটাচ আইডল ৩ ডিভাইসটি প্রতিষ্ঠানটির একটি ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস। ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস হলেও অন্যান্য জায়ান্ট স্মার্টফোন প্রতিষ্ঠানগুলোর ফ্লাগশিপ থেকে দুটি দিক দিয়ে এর পার্থক্য রয়েছে, এক - অ্যালকাটেলের এই ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসটির স্যামসাং গ্যালাক্সি এস৬ বা অ্যাপেলের ৬এস এর মত বড় মার্কেট নেই এবং দুই - এটি অন্যান্য ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস থেকে অনেক সস্তা।
মজার বিষয় হচ্ছে, প্রতিষ্ঠানটি অ্যালকাটেলের এই একই মডেলের দুটি আকার বের করেছে, মডেল দুটি যথাক্রমে ৪.৭ ইঞ্চি এবং ৫.৫ ইঞ্চি। তবে এই পার্থক্য ছাড়া খুব বড় কোন পার্থক্য নেই ডিভাইসটিতে। মডেল দুটির ডিজাইন ফিলসফি এবং স্পেসিফিকেশন প্রায় একই। তবে আজকে আমি ৫.৫ ইঞ্চি আকারের ডিসপ্লে সমৃদ্ধ মডেলটি নিয়েই আলোচনা করবো। চলুন, আজকে এই ডিভাইসটি সম্পর্কে আমরা জেনে নিতে চেষ্টা করি।
প্রথমেই ডিভাইসটির কী-ফিচারস সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
৫.৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি আইপিএস ডিসপ্লে
স্ন্যাপড্রাগন ৬১৫ কোয়াড-কোর সিপিইউ
অ্যাড্রিনো ৪০৫ জিপিইউ
২ গিগাবাইট র্যাম
১৩ মেগাপিক্সেল প্রাইমারী ক্যামেরা ইউনিট
৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরা (সেকেন্ডারি)
ফ্রন্ট ফেসিং জেবিএল ক্যামেরা
অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ (ললিপপ)
৩২গিগাবাইট অন-বোর্ড মেমরি স্টোরেজ (মডেল ভেদে)
মেমোরি এক্সপেনশন স্লট
ডিভাইসটির কী-ফিচারস সম্পর্কে আমরা জেনে নিয়েছি, এবার চলুন সরাসরি বিস্তারিত রিভিউয়ে চলে যাওয়া যাক।
ডিজাইন
আপনার নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন যে শুধুমাত্র প্রিমিয়াম এবং টপ-কোয়ালিটির হাই এন্ড ডিভাইসগুলোতেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হাই-গ্রেড গ্লাস বা অ্যালুমিনিয়ামের ফিনিশিং ব্যবহার করা হয় সেখানে অ্যালকাটেল ওয়ানটাচ ডিভাইসটিতো অনেক কম মূল্যের একটি ফ্ল্যাগশিপ একটি ফোন। সহজভাবে বললে, অ্যালকাটেলের এই ডিভাইসটিতে আপনি অ্যালুমিনিয়াম বা গ্লাসের ফিনিশিং পাবেন না তবে প্রতিষ্ঠানটি বেশ চমৎকার ভাবে প্লাস্টিক ব্যবহার করেই এই ডিভাইসটিকে তৈরি করেছে, আপনি মুগ্ধ হবেন এর বিল্ড কোয়ালিটি দেখে।
স্মার্টফোনটির এজে ব্যবহার করা হয়েছে সিলভার প্লাস্টিক, টু-টোনড ট্রিম এবং ম্যাট গ্রে ব্যাকের কম্বিনেশন...
আইওএস ৯ বেটা ভার্সন উন্মুক্ত করেছে অ্যাপল
আইফোন এবং আইপ্যাডের অপারেটিং সিস্টেম আইওএস'র পরবর্তী সংস্করণ আইওএস ৯ এর পরীক্ষামূলক সংস্করণ ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত করেছে অ্যাপল। গত বৃহস্পতিবার থেকেই ব্যবহারকারীদের জন্য পরীক্ষামূলক এই সংস্করণটি উন্মুক্ত করা হয়।
অ্যাপল নতুন এই সংস্করণে যুক্ত করেছে বেশ কিছু নতুন ফিচার। আইওএস ৯ ইন্সটল করে আইওএস ডিভাইস ব্যবহারকারীরা নতুন সব ফিচারগুলো উপভোগ করতে পারবেন। তবে এখনও পরীক্ষামূলক পর্যায়ে থাকায় ব্যবহারের সময় বিভিন্ন বাগের সম্মুখীন হতে হবে ব্যবহারকারীকে।
এ বছরের ডেভেলপার কনফারেন্স থেকে অ্যাপল আইওএস এবং ম্যাক ওএসএক্স এর নতুন দুটি সংস্করণ উন্মুক্ত করার ঘোষণা দেয়। ম্যাক ওএসএক্স এর পরবর্তী সংস্করণ হিসেবে এল ক্যাপিটানের নামও ঘোষণা করে অ্যাপল।