Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

পেনড্রাইভ থেকে সহজেই সেটআপ করে নিন কম্পিউটার

Technology Image

পেনড্রাইভ দিয়েই খুব সহজে যে কোনো ডিভাইসে উইন্ডোজ এক্সপি থেকে শুরু করে ৭ এবং ৮ এর মতো ওসগুলো সেটআপ দিতে পারবেন। এছাড়া আরো যেসব ওস সেটআপ দেয়া যাবে সেগুলোর পূর্ণাঙ্গ তালিকা নিচে দেয়া রয়েছে। এর প্রথমেই পেনড্রাইভকে বুটেবল করতে হবে।
যেভাবে বুটেবল করবেনউইন্ডোজ এক্সপির জন্য চার এবং উইন্ডোজ ৭ ও ৮ এর জন্য কমপক্ষে আট গিগাবাইটের পেনড্রাইভ লাগবে। যে অপারেটিং সিস্টেমটি সেটআপ দেবেন তার আইএসও ফাইলও লাগবে। অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি ও সিডি ছাড়াও নেট থেকেও আইএসও ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
সব কিছু রেডি হয়ে গেলে রুফাস নামের এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। মাত্র ৬১৫ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি আপনার পেনড্রাইভকে বুটেবল করবে। এবার মূল কাজে আসা যাক। বেশ কয়েকটি ধাপে পেনড্রাইভকে বুটেবল করার পর সেই পেনড্রাইভ থেকেই আপনার পিসিতে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারবেন।
১) প্রথমেই রুফাস চালু করুন। তারপর সব উপরে ডিভাইসের জায়গায় আপনার পেনড্রাইভ সিলেক্ট করুন।
২) রুফাসে ডিভাইস অপশনের পরই ‘Partition Scheme and target system type’ নামে একটি অপশন পাবেন। এখানে কোনো পরিবর্তন করার দরকার নেই।
৩) তৃতীয় অপশনে এসে আপনাকে ফাইল সিস্টেম সিলেক্ট করতে হবে। রুফাসে ডিফল্ট হিসেবে Fat ৩২ দেয়া থাকবে। এক্ষেত্রে আপনাকে তা NTFS করে নিতে হবে।
৪) Cluster Size যা আছে সেটাই রেখে দিতে হবে। এর পরেই রয়েছে বুটেবল পেনড্রাইভের নাম রাখার অপশন। ইচ্ছামত একটি নাম দিয়ে দিন।
৫) ফরমেট অপশনের প্রথম ধাপটি আনচেক রেখে দিয়ে কুইক ফরমেট সিলেক্ট করতে হবে।
৬) এবার Create a bootable disk using চেক করে। ডানপাশে আইএসও ইমেজ সিলেক্ট করতে হবে।
৭) এরপর নিচের Creat extend label and icon files সিলেক্ট করতে হবে।
৮) উপরের ধাপগুলো ঠিক মতো অনুসরণ করা শেষ হলে এবার...

Continue Reading...

ফায়ারফক্স ওএস

Technology Image

ফায়ারফক্স বললেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে উঠে ফায়ারফক্স ব্রাউজারের সেই চিরচেনা আইকনটি। আর ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা প্রায় সবাই জানে এবং চিনে ফায়ারফক্সকে একটি ব্রাউজার হিসাবে। কিন্তু এর বাইরে ফায়ারফক্স ওএস(অপারেটিং সিস্টেম) সম্পর্কে কম লোকেই জানে। আজকে আপনাদের ফায়ারফক্স ওএস সম্পর্কে কিছু তথ্য দিয়ে বোঝানো চেষ্টা করবো ফায়ারফক্স ওএসটা আসলে কি?
ফায়ারফক্স ওএস মূলত কি ?
আমার যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তাদের কাছে সম্পূর্ণ ভাবে পরিচিত ফায়ার ফক্স। মূলত আমরা সবাই ফায়ারফক্সকে একটি ব্রাউজার হিসাবেই বেশি চিনি। কিন্তু এর বাইরেও ফায়ারফক্স আরেকটি অনেক বড় পরিচয় আছে আর তা হল Firefox OS বা ফায়ারফক্স অপারেটিং সিস্টেম।
ফায়ারফক্স অপারেটিং সিস্টেম বা ওএস হচ্ছে কোডনেম ( Boot to Gecko সংক্ষেপে B2G) এর Linux kernel বেস Mozilla’s Gecko টেকনোলজির উন্মুক্ত একটি অপারেটিং সিস্টেম। যা স্মার্টফোন, ট্যাবলেট কম্পিউটার ও স্মার্ট টিভিতে ব্যবহার করা হয়। এবং এই ওএসটি সম্পূর্ণ ডেভোলাপ করেছে Mozila Foundation । যা একটি সম্পূর্ণ অলাভজনক সংস্থা।
শুরু হয় যেভাবেঃ
জুলাই ২৫, ২০১১ সালে মোজিলা কর্পোরেশন এর রিচার্স ডিরেক্টর Andreas Gal ফায়ারফক্স ওএস এর কথা ঘোষনা করেন। mozilla.dev.platform মেইলিং লিস্টে “Boot to Gecko” সংক্ষেপে (B2G) প্রজেক্টের আয়তায় এটি তৈরি করা হয়।
এই অপারেটিং সিস্টেমটা তৈরির প্রথম লক্ষ্য থাকে, এমন একটি মোবাইল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা যাতে, অনেক ডেভেলপার থাকবে, সবাই সহজেই ওএসটির এপ্লিকেশন তৈরি করতে পারবে এবং ওএস নিয়ে গবেষণা, বিভিন্ন সোর্স কোড পরিবর্তন, সংশোধণ করতে পারবে ফলে বিষয়টি অনেক ইউজার ফ্রেন্ডলি এবং সবার আছে আকর্ষনীয় হয়ে উঠবে। একটি অনেকে মনে করে iPhones অথবা অ্যান্ড্রয়েড এর প্রতিযোগিতার জন্য ফায়ারফক্স ওএস এর উদ্ভব। আসলে তা নয় ইউজাররা যাতে কম খরচে এবং নিজেদের মতো একটি স্মার্টফোনে পায় এটিই প্রধান উদ্দেশ্য।
যেভাবে...

Continue Reading...

কম্পিউটারের গতি বাড়ানোর সাতটি কার্যকর উপায়

Technology Image

অনেকেই কম্পিউটারের গতি কমে গেলে বিভ্রান্ত হয়ে যান। কম্পিউটার যদি ধীরগতিতে কাজ করে তাহলে কার না বিরক্ত লাগে! কিন্তু সামান্য কিছু কাজ করলে কম্পিউটারের গতি কিছুটা বাড়িয়ে নেওয়া যায়। এ ধরনের কয়েকটি উপায় প্রকাশিত হলো এ লেখায়।
১. জায়গা খালি করুন
অনেক কম্পিউটারেরই হার্ড ডিস্কের জায়গা ভর্তি হয়ে যাওয়ায় সেগুলো ধীর হয়ে যায়। আর হার্ড ডিস্কের জায়গা খালি না করলে কোনোভাবেই সেগুলোর গতি ফেরানো সম্ভব হয় না। প্রত্যেক হার্ড ডিস্কেরই কমপক্ষে পাঁচ ভাগ স্থান খালি রাখা প্রয়োজন। তাই গতি বাড়ানোর জন্য প্রথমেই আপনাকে হার্ড ডিস্কের কিছু জায়গা খালি করতে হবে। অনেক কম্পিউটারেই বহু প্রোগ্রাম ইনস্টল করা থাকে, যেগুলোর কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। এসব অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ও ফাইল মুছে ফেলাই হতে পারে গতি বাড়ানোর অন্যতম উপায়।
২. কম্পিউটার ঠাণ্ডা রাখুন
কম্পিউটারের ভেতরের যন্ত্রগুলো অতিরিক্ত গরম হয়ে গেলে তার গতি কমে যেতে পারে কিংবা বন্ধও হয়ে যেতে পারে। এ সমস্যা দেখা দিলে প্রথমেই কম্পিউটারের বাতাস চলাচলের পথগুলো উন্মুক্ত রাখতে হবে। ভেতরে ময়লা জমলে তা ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। ল্যাপটপে এমনটা হলে বাড়তি ফ্যানসহ কুলিং প্যাড ব্যবহার করতে পারেন। আর ডেস্কটপ কম্পিউটার বেশি গরম হলে বাড়তি ফ্যান লাগানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
৩. টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করুন
আপনার ইন্টারনেটের ফাইলগুলো কি কখনো ডিলিট করেছেন? যেকোনো ওয়েবসাইট ভিজিট করলেই এসব ফাইল কম্পিউটার সেভ করে রাখে। আর এ প্রক্রিয়ায় কম্পিউটার ক্রমে ধীরগতির হয়ে যায়। এ ঝামেলা দূর করার জন্য আপনার নিয়মিত টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করা উচিত। এ ছাড়া কম্পিউটারেরও কিছু টেম্পোরারি ফাইল থাকে। এগুলো ডিলিট করার ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি আছে। আপনি যে ব্রাউজার ব্যবহার করেন সেটার এবং কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী খবর নিয়ে টেম্পোরারি ফাইলগুলো ডিলিট করে নিন।
৪....

Continue Reading...

বিশ্বের প্রথম ডুবো ঘর

Technology Image

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অসীম শক্তিতে মানুষ আজ পৃথিবীকে হাতের মুঠোয় এনে ফেলেছে। তাদের অবদানে মানুষ চাঁদে পর্যন্ত পদার্পণ করেছে।

এছাড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কল্যানে মানুষে জীবনযাত্রা সহজতর হয়ে উঠেছে। তাদের নিত্যনতুন আবিষ্কার দিন দিন বেড়ে চলছে। এবার তারা আবিষ্কার করল এক বিষ্ময়কর ঘর। হাঙ্গেরিতে তৈরি হওয়া কাঁচের এ ঘরটি বিশ্বের প্রথম ঘর। যার পুরোটাই নির্মিত হয়েছে পানির নিচে।

৩৩ বছর বয়সী হাঙ্গেরির এক স্থপতি মাতিয়াস গুতাই’র এক উদ্ভাবনের ওপর ভিত্তি করে এই বাড়িটি নির্মাণ করেছেন। হাঙ্গেরির কেন্দ্রীয় এলাকায় নির্মিত এই বাড়িটি ১০ বর্গ মিটার আয়তনের বলে সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গেছে। হাঙ্গেরির এই স্থপতি মাতিয়াস গুতাই স্থাপত্যে পানির কার্যকর ব্যবহার নিয়ে বিগত ১০ বছর যাবত কাজ করছেন।

তিনি দীর্ঘদিন গবেষণা চালিয়ে পরিকল্পিতভাবে পানির বাড়ি নির্মাণের উদ্যোগ নেন। তিনি পানির এই বাড়িটিতে দুইপাশে ২টি কাঁচ ব্যবহার করেন। এরপর বাইরের ও ভিতরের কাঁচের পৃষ্ঠ দিয়ে কয়েক সেন্টিমিটার পুরু পানি প্রবাহের ব্যবস্থা করেন। এই স্থপতি শুধু পার্শ্ববর্তী দেয়ালগুলো না, বাড়িটির মেঝে ও ছাদও একই পরিকল্পনায় তৈরি করেন।

তার প্রবাহিত পানির এই ধারা পৃথিবীর ৭৩ শতাংশ ভূভাগ ঢেকে রাখা পানির মতোই একই অনুভূতি তৈরি করেছে। এতে করে স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন গুতাই। স্থপতি মাতিয়াস গুতাই এর আবিষ্কার বড় কাঁচের দেওয়ালযুক্ত যেকোনো ভবনের ক্ষেত্রেই সাফল্যজনকভাবে ব্যবহার করা যাবে- এমনটাই জানিয়েছেন গুতাই। এই পানির এই বাড়িটি তৈরি করতে বুদাপেস্ট প্রযুক্তি এবং অর্থনীতি বিশ্ববিদ্যালয় ও টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করেছে। অপরদিকে এই বাড়িটি তৈরি করতে যে খরচ হয়েছে তার ৬৭ শতাংশ ইউরোপীয় ইউনিয়ন বহন করেছে। যার পরিমাণ ১ লাখ ৫৩ হাজার ডলার।

Continue Reading...

সফল ফ্রীল্যান্সার হওয়ার সঠিক উপায়

Technology Image

সফল ফ্রীল্যান্সার হওয়ার জন্য আপনাকে যে বিষয় গুলো করতে হবে।
১/ প্রথমে আপনাকে কোন নির্দিষ্ট কাজে অবশ্যই এক্সপার্ট হতে হবে। রেস্পন্সিভ ওয়েব ডিজাইন এর চাহিদা বর্তমানে সবচাইতে বেশি।
২/ শুধু কাজ শিখলেই হবেনা। কাজ শিখেই কাজে এপ্লাই করা শুরু করে দিবেন না। কোন প্রফেশনাল এবং দক্ষ ফ্রীল্যান্সার এর গাইডলাইন নিয়ে তার অধীনে কিছুদিন কাজ করুন। পেমেন্ট নিবেন না।
৩/ যখন আপনার মনে হবে আপনি এখন ঐ কাজে ক্লায়েন্ট এর যে কোন ধরনের চাহিদা পূরন করতে পারবেন, তখন কাজে এপ্লাই করা শুরু করুন। তখন থেকে কারো কাজ ফ্রী করার দরকার নাই। তখন কারো কাজ করলে অবশ্যই পেমেন্ট নিয়ে কাজ করবেন।
৪/ কাজ পাওয়ার সব চাইতে ভালো মাধ্যম হলো upwork.com । এখানে কাজে এপ্লাই করে কাজ নিতে হয় । তবে আপনি যদি সপ্তাহে ২৫ তা বিড করেন ভাল এমাউন্ট এর কাজ গুলোতে, তাহলে যদি মিনিমাম ৫ টা ইন্টারভিউ ও আসে, তাহলে আপনি আপনার সেই বড় ভাই এর হেল্প নিয়ে এর মধ্যে মিনিমাম ২ টা ক্লায়েন্ট কে ম্যানেজ করে কাজ নিতে পারবেন । ধরে নিলাম দুইটা কাজের এমাউন্ট ১০০ ডলার করে ২০০ ডলার । আপনি নতুন হিসেবে অনেক ভালো এমাউন্ট । আর ভালো গাইডলাইন পেলে নতুন অবস্থায় এভাবে কাজ পেতে কোন সমস্যা হওয়ার কথা না।
৫/ কিছুদিন Upwork এভাবে কাজ করার পর অন্যান্য মারকেতপ্লেসে বিড করা শুরু করুন, একই ভাবে চেষ্টা করুন । ইনশা আল্লাহ অবশ্যই ভালো ফলাফল পাবেন।
৬/ আপনি নতুন হিসেবে যদি আপনার ইংলিশ এর স্কিল খুবই খারাপ হয়, এবং আপনার মনে হয় ইংলিশ এর কারনেই আপনি ভালো কাজ পাচ্ছেন না। তাহলে ফাইভারে ( fiverr.com ) চলে যান। ঐখানে ঠিকভাবে প্রফাইলে আপনার স্কিল...

Continue Reading...

নতুন তারা কিভাবে সৃষ্টি হচ্ছে

Technology Image

নতুন তারা কিভাবে সৃষ্টি হচ্ছে? বস্তু গঠিত হয় পরমানু দিয়ে,আর পরমানু গঠিত হয় গোটাকতক ভিন্ন ভিন্ন মৌলিক কনিকা দিয়ে। তারার প্রধান উপাদান হলো হাইড্রোজেন ও কিছু হিলিয়াম গ্যাস।এই গ্যাস যখন এক জায়গায় জড়ো হতে হতে একটি পিন্ডের আকার নিলে তখন শুরু হয় অভিকর্ষের খেলা।এই অভিকর্ষের টানে প্রকান্ড গ্যাসীয় পিন্ড সংকুচিত হতে থাকে।
যতই সংকুচিত হয় সংকোচনের মাত্রা ও বাড়তে থাকে।এই পর্যায়ে সৃস্টি হয় প্রোটোস্টার (Protostar)। এই অবস্থা এমন একটি পর্যায়ে চলে আসে, তখন পরমানুর ভিতরকার কনিকাগুলো কাছাকাছি এসে পরস্পরের সাথে ধাক্কা ধাক্কি শুরু করে দেয়।এর ফলে তৈরী হয় তাপ এবং এভাবে চলতে চলতে অভ্যন্তরের তাপমাএা যখন ১৫ মিলিয়ন ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড ছাড়িয়ে যায় তখনই তৈরী হয় একটি দীপ্তিশালী তারার।এই পদ্ধতিকে বলা হয় নিউক্লিয়ার ফিউসন (Nuclear Fusion) বা পারমানবিক একীভবন।
তারাদের কেন্দ্রে এই বিক্রিয়া ঘটার ফলেই আলো বিকরিত হয়। এই প্রক্রিয়া অনুযায়ী প্রতি সেকেন্ডে একটি তারার কেন্দ্রে ৪টি হাইড্রোজেন পরমানু মিলে একটি হিলিয়াম পরমানুর সৃস্টি হচ্ছে এই রুপান্তরের পরেও কিছু পরিমান ভর বাকী থেকে যায়,বাড়তি এই ভর (Mass) শক্তিতে পরিনত হয়।এবং অন্য সব তারাদের মতই আমাদের সূর্য ও এভাবেই সৃস্টি হয়েছিল। এবং সূর্যের দেহ থেকে প্রতি সেকেন্ডে ৪০,০০,০০০ টনের মতো হাইড্রোজেন শক্তি বা বিকিরনের আকারে শেষ হচ্ছে। আর এর জন্যই সূর্যের আলো এবং তাপের এত প্রচন্ডতা। মহাকাশে সূর্যের চেয়ে হাজার গুন বড় নক্ষত্র আছে, যেমন বানরাজ (Rigel) এর ব্যাস সূর্যের ব্যাসের ৩৩ গুন।
মহাকাশে এই রকম অগুনিত তারার জন্ম হচ্ছে আবার অগুনিত তারার মৃত্যু হচ্ছে।
একটি তারা জ্বলতে জ্বলতে এক সময় তার অভ্যন্তরের সমস্ত হাইড্রোজেন যখন নিঃশেষ যায় তখন সেই তারাটির মৃত্যু ঘন্টা বেজে ওঠে,এবং এটি কয়েকটি পর্যায়ে শেষ হয়।
তারার জীবনের প্রথম...

Continue Reading...

BIOS থেকে উইন্ডোজ সেটআপ দিন সহজেই

Technology Image

ল্যাপটপ বা ডেস্কটপে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ (setup windows) দিতে আমরা প্রায় সবাই কম বেশি অভ্যস্ত। তবে ঘাবড়ে যাই তখনই যখন BIOS থেকে সেটআপ দেয়ার অপশন খুঁজে বের করতে হয় প্রয়োজনে। BIOS হচ্ছে basic input/output system, যা কোন কোন কম্পিউটারে F2 আবার কোন কম্পিউটারে F10 কি চাপলে উপস্থিত হয়। আমি BIOS এর খুব গভীরে যাচ্ছি না, শুধু দেখাচ্ছি কিভাবে এখানে থেকে Default Boot Device নির্বাচন করতে হয়। এটি আপনার প্রয়োজন হবে যখন USB ড্রাইভ বা DVD থেকে উইন্ডোজ সেটআপ করতে চাইবেন। আমি দেখাচ্ছি DVD ড্রাইভ কিভাবে নির্বাচন করতে হয়, USB ড্রাইভের নিয়মও ঠিক একই।
১. প্রথমে একবার আপনার পিসি বা ল্যাপটপ চালু করে দেখে নিন কোন কী চাপলে BIOS আসে। আর যদি জানা থাকে তাহলে সেই কী প্রেস করলেই হবে।
২. তবে এর আগে আপনার পিসি/ল্যাপটপে উইন্ডোজ এর DVD বা বুটেবল USB লাগিয়ে নিন। কিভাবে Bootable USB তৈরি করতে হয় তা জানতে দেখুন উইন্ডোজ সেটআপ দিতে তৈরি করুন Bootable USB Flash Drive
৩. BIOS Setup Utility আপনার মনিটরে উপস্থিত হবে। কি বোর্ডে Right arrow চেপে Boot লেখা ম্যানিউতে যান। নির্বাচন করুন Boot Device Priority. Enter চাপুন।
৪. Down arrow চেপে আপনার CD/DVD Rom লেখায় এসে আবার Enter চাপুন। তাহলে CD/DVD Rom আপনার ডিফল্ট বুট ডিভাইস বা 1st Boot Device হিসেবে নির্বাচিত হয়ে যাবে।
৫. এবার OK চেপে বের হয়ে আসুন। উইন্ডোজ সেটআপ শুরু হয়ে যাবে। যদি উইন্ডোজ সেটআপ দেয়ার পদ্ধতি জানা না থাকে তাহলে ইউটিউবের এই ভিডিওটি দেখে শিখে নিন।

Continue Reading...

সেরা কিছু ক্লাউড স্টোরেজ সুবিধা

Technology Image

বর্তমানে আমরা অনেকেই আমাদের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করে রাখার ক্ষেত্রে নানা ধরণের ক্লাউড স্টোরেজ সেবা ব্যবহার করে আসছি। ক্লাউড স্টোরেজ সেবাগুলো ব্যবহার করার অন্যতম কারণ হচ্ছে এগুলো আমাদের লোকাল স্টোরেজের চাইতেও কিছুটা বেশি নিরাপদ। আমাদের দেশেই ধরুন, যারা ডেস্কটপ ব্যবহারকারী আছেন তাদের অনেকেই ইউপিএস ব্যবহার করেন না। আর আপনার নিশ্চয়ই আমাদের দেশের বিদ্যুৎ সেবা সম্পর্কে ধারণা আছেই, আর তাই মাঝে মাঝে হঠাত করে লোড শেডিং বা অন্য কোন সমস্যায় আমাদের হার্ড-ড্রাইভ ফেইল করে, ফলে হঠাত করেই আমাদের হার্ড-ড্রাইভ বা লোকাল স্টোরজের সাথে সাথে হারিয়ে যেতে পারে অনেক প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস যা হয়তো আর কখনোই ফিরে পাওয়া সম্ভব হবে না। তবে সেই ডকুমেন্টগুলো যদি আমরা আমাদের লোকাল স্টোরেজের পাশাপাশি ক্লাউড স্টোরেজেও সংরক্ষণ করে রেখে থাকি তবে আমরা সহজেই সেই ডকুমেন্টগুলো ফিরে পাবো।
শুধু যে উপরে উল্লেখিত কারণটির জন্যেই আমরা ক্লাউড সেবা ব্যবহার করে থাকি তাও কিন্তু নয়, ক্লাউড স্টোরেজ সেবার আরও একটি চমৎকার দিক হচ্ছে আপনি যে কোন স্থান থেকে সেই ক্লাউড স্টোরেজগুলোকে এক্সেস করতে পারবেন এবং আপনার প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন। এর জন্য অবশ্য আপনার ডিভাইসটিকে ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড থাকতে হবে। আজকে আপনাদের বর্তমানের সেরা কিছু ক্লাউড স্টোরেজ সেবা সম্পর্কে জানাতে চেষ্টা করবো যেগুলো অনেক ক্লাউড স্টোরেজ সেবার মধ্যে মাথা উঁচু করেই তাদের অবস্থান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। চলুন তাহলে, শুরু করা যাক।
Dropbox
আপনি যদি একজন নতুন কম্পিউটার ব্যবহারকারী না হয়ে থাকেন তবে আপনি নিশ্চয়ই ড্রপবক্সের নাম শুনেছেন। ড্রপবক্সকে চোখ বন্ধ করেই সবচাইতে ওয়েল-নোন ক্লাউড সার্ভিস হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। অনান্য ক্লাউড স্টোরেজ সেবাগুলোর মত ড্রপবক্সে অনেক চোখ ধাঁধানো ফ্যান্সি সব ফিচার না থাকলেও খুবই সিম্পল এই সেবাটি বেশ নিরাপদ...

Continue Reading...

শূন্য’র ইতিহাস

Technology Image

মানুষ যখন সংখ্যা বা অঙ্ক শেখা শুরু করে, তখন নিশ্চয় ভেবে দেখেনা, এগুলো আসলে কোথা থেকে এলো? আসলে ১,২.৩...এ রকম প্রতিটি অঙ্কের পেছনে একেকটি ঘটনা আছে। ‘শূন্য’ও তেমনি একটি অঙ্ক। ‘শূন্য‘
কীভাবে শূন্য হলো, তা জানানোর প্রয়াস থাকবে এ লেখায়।
শুরুতে ‘শূন্যে’র ব্যবহার ছিল ভিন্ন। এখনকার মতো শূন্য গণিতের অবিচ্ছেদ্য অংশ তখনো ছিল না। সাধারণত: কোনো সংখ্যা নেই, এমন সব জায়গায় শূন্যের ব্যবহার হতো। কিন্তু এখন গণিতে শূন্যের ব্যবহার অসীম। সংখ্যা এবং অঙ্কে এর ব্যবহার এখন প্রচলিত। ইংরেজীতে শূন্যকে “nought”, “zero”, “nil” or the “naught” ও বলা হয়।
ইংরেজী ‘জিরো’ শব্দটির মূল উৎপত্তি আবরি ‘সাফিরা’ থেকে। এরপর ইটালিয়ান ‘জেফিরো’, তারপর ভেনেশীয় ‘জিরো’ এবং শেষে ফ্রেঞ্জ ‘জি’রো’ থেকে ইংরেজী ‘জিরো’ শব্দের আবির্ভাব। সাফিরা শব্দটির উৎপত্তি আবার ‘সিফর’ থেকে, যার অর্থ হচ্ছে ‘কিছুনা’। ১৫৯৮ সালে ইংরেজীতে সর্বপ্রথম ‘জিরো’ অঙ্কটি ব্যবহৃত হয়। সংস্কৃতে একে ‘শূন্য’ বলা হয়।
প্রাচীন মিশরীয় সংখ্যাগুলো ছিল দশ ভিত্তিক। তাদের সংখ্যাগুলো স্থানভিত্তিক না হয়ে চিত্রভিত্তিক ছিল। খ্রিস্টপূর্ব ১৭৪০ সালের দিকে মিশরিয়রা আয়কর ও হিসাবরক্ষণের জন্য শূন্যের ব্যবহার করত। তাদের চিত্রলিপিতে একটি প্রতীক ছিল যাকে "নেফর" বলা হতো, যার অর্থ হল ‘সুন্দর’। এই প্রতীকটি তাঁরা শূন্য এবং দশকের ভিত্তি হিসেবে ব্যাবহার করত। প্রাচীন মিশরীয় পিরামিড ও অন্যান্য স্থাপনায় এ ধরনের সংখ্যার ব্যবহার পাওয়া যায়।
খ্রিষ্টপূর্ব দ্বিতীয় সহস্রাব্দের মাঝামাঝি সময়ে ব্যবিলনীয় গণিতবিদরা ছয়ভিত্তিক সংখ্যা ব্যবস্থার প্রবর্তন ও উন্নয়ন করে। ‘শূন্য’ সংখ্যাটির অভাব তারা ছয়ভিত্তিক সংখ্যার মধ্যে একটি খালি ঘর রেখে পূরণ করত। খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০ অব্দের দিকে দুটি যতিচিহ্ন প্রতীক এই ফাঁকা যায়গা দখল করে নেয়। প্রাচীন মেসোপটেমীয় শহর সুমের থেকে প্রাপ্ত একত্ব শিলালিপি থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যায় যে, প্রাচীন লেখক বেল বেন আপ্লু তার লেখায় দু’টি যতিচিহ্ন প্রতীক ব্যবহারের বদলে একই ‘হুক’ দিয়ে শূন্যকে...

Continue Reading...