বেশি কফি পানে ঝুঁকি
উইন্ডোজ কম্পিউটারকে ফাস্ট করার ১০টি সহজ উপায়
অনেক সময়ই আমরা দেখি আমাদের উইন্ডোজ ল্যাপটপ বা ডেস্কটপটি স্লো হয়ে গিয়েছে। স্লো বা ধীর গতির কম্পিউটার অপারেট করার মত বিরক্তিকর কিছু হয়তো আর হতেই পারেনা, আর তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম এমন কিছু টিপস যার ফলে আপনার সহজেই আপনাদের ধীর গতির উইন্ডোকে আবার দ্রুত গতির করতে পারবেন। চলুন তাহলে শুরু করা যাক, দেখে নেয়া যাক সহজ এমন ১০টি উপায় যার ফলে উইন্ডোজ কম্পিউটারকে ফাস্ট করতে সক্ষম হবো আমরা।
রিসোর্স হাংরি প্রোগ্রামগুলো খুঁজে বের করুন
আপনি যদি দেখেন যথেষ্ট ভালো হার্ডওয়্যার থাকার পরেও আপনার কম্পিউটার ধীর গতিতে কাজ করছে, এর অর্থ হচ্ছে আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করা আছে এমন কোন সফটওয়্যার আপনার কম্পিউটারের অধিকাংশ রিসোর্স ব্যবহার করছে ফলে আপনার কম্পিউটার ধীর গতির কাজ করছে। প্রথমে এরকম রিসোর্স হাংরি প্রোগ্রামগুলো খুঁজে বের করুন এবং যদি প্রয়োজন না হয় তবে এই অ্যাপগুলো আন-ইন্সটল করে দিন।
আপনি খুব সহজেই টাস্ক ম্যানেজারের মাধ্যমে রিসোর্স হাংরি প্রোগ্রামগুলো খুঁজে বের করতে পারবেন।
সিস্টেম ট্রে-তে থাকা প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করে দিন
এরকম অনেক প্রোগ্রাম আছে যেগুলো প্রয়োজন না হলেও সিস্টেম-ট্রে তে অ্যাকটিভ থাকে এবং রিসোর্স ব্যবহার করতে থাকে। এই প্রোগ্রামগুলো মূলত স্টার্ট-আপের সময় শুরু হয় এবং যেহেতু সিস্টেম ট্রে তে থাকে তাই আপনি বুঝতে পারেন না। আবার এমন কিছু অ্যাপ আছে যা বন্ধ করে দিলেও এটি পুরোপুরি বন্ধ না হয়ে সিস্টেম ট্রে-তে থাকে। আপনি সিস্টেম ট্রে চেক করে দেখুন, সেখানে যদি এমন কোন প্রোগ্রাম থেকে থাকে যা আপনার দরকার নেই তবে আপনি সেই অ্যাপলিকেশনটি ক্লোজ করে দিন।
স্টার্ট-আপ প্রোগ্রাম ডিস্যাবল করুন
ম্যানুয়ালি প্রতিবার বুটের পর অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করার চাইতে আপনি এগুলোকে সার্ট আপ প্রোগ্রামের তালিকা থেকেই মুছে দিন না। তাহলে আর...
ফোর্স টাচ বৃত্তান্ত
বর্তমান নতুন একটি টাচ প্রযুক্তি 'ফোর্স টাচ' নিয়ে অনেক হই চই পড়ে গিয়েছে। নতুন এই প্রযুক্তিটি অনেক সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিবে এরকমই আশা সবার। চলুন, জেনে নেই এই ফোর্স টাচ প্রযুক্তিটি সম্পর্কে, দেখা যাক কি কি তথ্য আপনাদের দিতে পারি আমি।
ফোর্স টাচ কী?
ফোর্স টাচ হচ্ছে একটি নতুন স্মার্টফোন টেকনোলোজি যা ডিভাইসে স্ক্রিনের উপর দেয়া প্রেসার বা চাপকে ইন্টারপ্রেট করতে সক্ষম। এই প্রযুক্তির ফলে বলা যায় বর্তমানের স্মার্টফোনগুলো এর স্ক্রিনের উপর ঠিক কতটা প্রেসার পড়ছে এবং কতক্ষণ ধরে পড়ছে তা পরিমাপ করতে সক্ষম। যেমন ধরুন, আপনি একটি অ্যাপের আইকনের উপর ট্যাপ করে মুভ করতে চাচ্ছেন, তাহলে এই প্রসেসের সময় আপনি ঠিক কতটুকু প্রেসার দিয়েছিলেন আইকনটির উপর এবং এরপর কতক্ষণ সময় লেগেছে আপনার আইকনটি মুভ করার জন্য - এসবই ক্যালকুলেট করতে পারবে এই ফোর্স টাচ প্রযুক্তি।
কীভাবে কাজ করে এই প্রযুক্তি?
যে সব স্মার্টফোনে ফোর্স টাচ প্রযুক্তি রয়েছে, যেমন ধরুন অ্যাপল ওয়াচ - সেই ডিভাইসগুলো এগুলোর গ্লাস ডিসপ্লে এবং ব্যাকলিটের মধ্যে থাকা ডিসট্যান্স পরিমাপের মাধ্যমে কাজ করে থাকে। ধরুন, আপনি এর স্ক্রিনের উপর প্রেসার দিলে এর ডিসপ্লে এবং ব্যাকলিটের মধ্যে থাকা দূরত্ব পরিবর্তন হবে এবং এভাবেই প্রযুক্তিটি কাজ করে থাকে। তবে এর জন্য অবশ্যই নির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার থাকতে হবে আপনার ফোনে, নতুবা এই প্রযুক্তি আপনি ব্যবহার করতে পারবেন না।
ফোর্স টাচ দিয়ে যা করতে পারবেন
ফোর্স টাচ প্রযুক্তিটি বর্তমানে সীমাবদ্ধ ডেভেলপারদের কাজের উপর। তবে অ্যাপেলের 'পপ অ্যান্ড পিক' ফাংশনালিটি এই প্রযুক্তির চমৎকার একটি ব্যবহার বলা চলে। আইফোন ৬এসের ইমেইল অ্যাপে আপনি একটি মেসেজে প্রেস করলে এতি প্রিভিউ উইন্ডোতে পপ হবে, যদি জোড়ে প্রেস করেন তবে আপনাকে ইমেইল এর মাধ্যমে নিয়ে যাবে এবং আপনি যদি...
উইন্ডোজের পাশাপাশি উবুন্টু ইন্সটল করার উপায়
আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা হয়তো উইন্ডোজ ব্যবহার করতে করতে ক্লান্ত কিন্তু উইন্ডোজে আপনাদের প্রফেশনের সাথে সকল কাজ জড়িয়ে আছে দেখে ঝামেলা করতে আর ইচ্ছে হয়না! অনেকেই হয়তো লিনাক্স ব্যবহার করে দেখতে চান কিন্তু সেট-আপ প্রসেস আপনার খুবই গ্যাঞ্জামের মনে হয় আর তাই সে পথে বা বাড়ানো হয়নি কখনো। তাই আজকে আপনাদের জন্য উবুন্টু সহজে কিভাবে আপনি ইন্সটল করতে পারবেন কোন রকম ঝামেলা বা উইন্ডোজের কোন ক্ষতি করা ছাড়াই সেই পদ্ধতিটি আপনাদের শিখিয়ে দেব। আবারও বলছি, অ্যাডভান্স ব্যবহারকারীদের সবাই এবং প্রায় বেশীরভাগ এভারেজ ব্যবহারকারীও এই প্রসেসগুলো সম্ভবত জেনে থাকবেন তাই এই লেখাটি শুধুমাত্র সাধারণ ব্যবহারকারীদেরই কাজে আসবে।
এই পদ্ধতিটির জন্য আপনার যা যা লাগবে -
উবুন্টুর যে কোন ভার্সনের একটি ৩২ অথবা ৬৪ বিট ভার্সনের আইএসও ফাইল। আপনার কাছে যদি উবুন্টুর সিডি অথবা ডিভিডি থাকে তাহলেও হবে আর না হলে এই আইএসও ফাইলটি আপনি পেনড্রাইভে বুট্যাবল করতে পারেন বা সিডি-ডিভিডিতে রাইট করে নিতে পারেন। যদি আপনি আইএসও ফাইলটি পেন ড্রাইভে বুট্যাবল করতে চান তবে আপনি Universal USB Installer-টি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
ইন্সটল করার আগে কিছুক্ষণ ব্যবহার করে দেখুন
আপনি যদি জেনে না থাকেন তবে জেনে অবাক হবেন যে আপনি উবুন্টু ইন্সটল করার আগেই এটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এর জন্য আপনাকে প্রথমে সেই বুট্যাবল পেন-ড্রাইভ বা সিডি-ডিভিডি আপনার কম্পিউটারে ইনসার্ট করতে হবে এবং এর পর কম্পিউটারটি বুট করে যে মিডিয়া আপনি ব্যবহার করবেন সেই মিডিয়াটি থেকে কম্পিউটারটি বুট করতে হবে। বিভিন্ন মাদারবোর্ডে বুট মেন্যুর জন্য বিভিন্ন কী প্রেস করে হোল্ড করতে হয়, কী গুলো হচ্ছে এফ২, এফ৮,এফ৯,এফ১০ এবং এফ১২। এর মধ্যে যেকোন একটি অবশ্যই আপনার মাদারবোর্ডের বুট মেন্যু আপনার সামনে...
সকল প্রকার ডাটা অক্ষত রেখেই আইফোনে ইন্সটল করুন আইওএস৯
আইওএস এর এই নতুন আপডেটির আকার মূলত ১.২ থেকে ১.৩ গিগাবাইট। তবে এটি নির্ভর করে আপনার ফোনের স্টোরেজ এবং আপনি ঠিক কতদিন আগে লাস্ট ওএস আপগ্রেড করেছিলেন এই বিষয়গুলোর উপর। আমার জানা নেই ঠিক কতটুকু জায়গা এটি ইন্সটলেশনের সময় দখল করতে পারে তবে গত বছর আইওএস ৮ ডাউনলোড করার জন্য তাদের প্রায় ৫.৭ গিগাবাইট স্টোরেজ খরচ করতে হয়েছিল বলে অনেক ব্যবহারকারীই রিপোর্ট করেছেন।
যে ব্যবহারকারীদের ফোনে ৮ গিগাবাইট বা ১৬ গিগাবাইট স্টোরেজ রয়েছে তাদের জন্য এই প্রসেসটি তাই অনেক দিক দিয়েই বিরক্তিকর হতে পারে। তাদের জন্যও মূলত একটি সহজ সল্যুশন আছে।
এই প্রক্রিয়াটিও আইটিউনসের মাধ্যমে আপডেট করার মতোই সিম্পল। এক্ষেত্রে আপনাকে শুধু আপডেটের ফাইলটিকে ডাউনলোদ করতে হবে এবং এটি আপনার ফোনে ট্র্যান্সফার করতে হবে। ফলে আপনাকে আর আপনার ফোনটি পূর্বেই ক্লিয়ার কুরতে হবেনা। অন্যদিকে এটি সবচাইতে বেশি রিল্যায়াবল মেথড আপডেট করার। কেননা আপনি সরাসরি কম্পিউটারে বলা চলে অফলাইনে ইন্সটল করছেন, ওটিএ-তে নয়।
আপনার ফোনটির প্রয়োজনীয় সকল তথ্য কম্পিউটার এবং আইক্লাউডে ব্যাকআপ করুন।
এরপর 'Check For Update' ক্লিক করুন।
ভুলের "Restore iPhone" অপশনটিতে ক্লিক করবেন না, এতে করে আপনার সমস্ত ডাটা মুছে যাবে।
আপনি যদি নিশ্চিত না হয়ে থাকেন যে আপনার আইওএস৯ এ আপগ্রেড হওয়া উচিৎ কি না তাহলে আপনি প্রথমে নেট ঘেটে একটি নতুন ফিচারগুলো দেখে নিন, তাহলে আপনি এই বিষয়ে সহজে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
৪ হাজার টাকায় ট্যাব এনেছে অ্যামাজন
গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে মাত্র ৫০ ডলার মূল্যের (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৪ হাজার) ট্যাব বাজারে এনেছে জনপ্রিয় অনলাইন পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান অ্যামাজান ডট কম। নতুন এ ট্যাবলেটে অ্যামাজনের নতুন এবং আপগ্রেডেড ডিভাইস রয়েছে।
এছাড়া ৭ ইঞ্চি স্ক্রিনের এ ট্যাবলেটে রয়েছে ফ্রন্ট-ব্যাক ক্যামেরা। ৩০'শে সেপ্টেম্বর থেকে ডিভাইসটির শিপমেন্ট শুরু হবে।
এ ঘোষণার পর অ্যামাজনের শেয়ারের দাম বেড়েছে। এছাড়া এইচডি ট্যাবলেট এবং টিভি গ্যাজেটও বাজারে ছাড়বে অ্যামাজন। ফায়ার টিভি সেটবক্সের দাম ধরা হয়েছে প্রায় ১০০ ডলার।
নতুন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটিতে পুরনো অ্যান্ড্রয়েডের সব ফাইল একবারে নিয়ে আসবেন যেভাবে
বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ব্যাবহারকারীরা নিজেদের মধ্যে ফাইল আদান প্রদান করার জন্য সবথেকে বেশি যে অ্যাপটি ব্যাবহার করেন সেটা হলো SHAREit। বিখ্যাত প্রযুক্তিপন্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান লেনোভো এর তৈরি অ্যাপটি মার্কেটে আসার পর থেকেই তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ফাইল শেয়ারিং এর ক্ষেত্রে ব্লুটুথ এর বদলে ওয়াই ফাই হটস্পট নেটওয়ার্ক ব্যাবহারের ফলে ডাটা ট্র্যান্সফারে দ্রুতগতি অ্যাপটির জনপ্রিয়তার অন্যতম প্রধান কারন।
তবে এই অ্যাপটি ব্যাবহার করে যে পুরনো ডিভাইসের সকল ফাইল (অ্যাপ সাপোর্টেড) একবারেই নতুন কেনা ডিভাইসে ট্রান্সফার করা যায় সেটা অনেকেরই অজানা। আর এই সুবিধাটির জন্য SHAREit এ আছে CLONEit ফাংশন। ফাংশনটি ব্যাবহার করে খুব সহজেই পুরনো ডিভাইসের সকল ফাইল নতুন ডিভাইসে ট্রান্সফার করা যায়।
তো চলুন দেখি কিভাবে CLONEit ফাংশনটি ব্যাবহার করে একটি ডিভাইসের ফাইলগুলোকে কপি করে অন্য ডিভাইসে ট্রান্সফার করা যায়...
১. ধারনা করছি আপনার পুরনো ডিভাইসে SHAREit অ্যাপসটি আছে। যদি না থাকে তবে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন। এবার পুরনো ডিভাইসে SHAREit ওপেন করুন।
২. SHAREit অ্যাপটি ওপেন করলেই সবথেকে নিচে দেখবেন CLONEit নামের একটি আইকন। আইকনটিতে প্রেস করুন।
৩. CLONEit প্রেস করলে পরবর্তী স্ক্রিনে আপনার সকল ফাইল সিলেক্টেড/মার্কড অবস্থায় দেখাবে। আপনার টার্গেট স্মার্টফোনটিতে যদি SHAREit ইন্সটল করা থাকে তাহলে সেটি ওপেন করুন এবং রিসিভ আইকনটিতে প্রেস করুন। পাশাপাশি পুরনো ডিভাইসটিতে নেক্সট বাটন প্রেস করুন।
৪. এখন পুরনো ডিভাইসটি নতুন ডিভাইসটিকে সার্চ করবে। নতুন ডিভাইসটির আইকন দেখালে সেটার উপর প্রেস করুন। এখন আপনার পুরনো ডিভাইসটি থেকে সব ফাইল নতুন ডিভাইসটিতে চলে যাবে।
৫. যদি আপনার নতুন ডিভাইসটিতে SHAREit ইন্সটল করা না থাকে তবে পুরনো ডিভাইসটিতে সর্বশেষ সার্চ স্ক্রিনের নিচে (স্ক্রিনশট দ্রষ্টব্য) Send SHAREit to them এ প্রেস করুন এবং পরবর্তী স্ক্রিনে Bluetooth সিলেক্ট...
ফেসবুকে এক মিনিটে ঘটে যত ঘটনা
বর্তমান সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক সেটি আর নতুন করে বলার কিছু নেই। প্রতিদিন ফেসবুক ব্যবহার করেন প্রায় ৯৬ কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারী। আর এই বিপুল পরিমাণ ব্যবহারকারী প্রতিদিন এখানে আপলোড করছেন বিপুল পরিমাণ ছবি, ভিডিও পোস্ট, পাঠাচ্ছেন ম্যাসেজ। আপনি কি জানেন প্রতি মিনিটে ফেসবুকে কী ঘটছে?
না জানলে চলুন জেনে নেওয়া যাক-
১. প্রতি মিনিটে ফেসবুকে যুক্ত হয় প্রায় ৫০০ নতুন অ্যাকাউন্ট।
২. ফেসবুক প্রতি মিনিটে আয় করে ১১,৭০০ ডলার।
৩. প্রতি মিনিটে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা শেয়ার করেন ৩,২৯৮,৬১১টি ছবি, ভিডিও এবং অন্যান্য লিংক।
৪. ফেসবুকে ১৩,৮৮৮টি অ্যাপ ইন্সটল করা হয় প্রতি মিনিটে।
৫. ফেসবুক ব্যবহারকারীরা প্রতি মিনিটে গড়ে ১ লাখ ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠিয়ে থাকেন।
৬. ৪১৬টি অ্যাকাউন্ট হ্যাকারদের দখলে যায় প্রতি মিনিটে।
৭. ফেসবুকে বিভিন্ন ছবি, ভিডিও ও পোস্টে প্রতি মিনিটে লাইক পড়ে গড়ে ৩,১২৫,০০০টি।
৮. ফেসবুক ব্যবহারকারীরা প্রতি মিনিটে ৩২৩ দিনের সমান ভিডিও এখানে দেখে থাকেন।
৯. প্রতি মিনিটে ফেসবুকে ৫০ হাজারেরও বেশি লিংক শেয়ার করা হয়ে থাকে।
১০. ফেসবুক ব্যবহারকারীরা প্রতি মিনিটে আপলোড করেন ২৪৩,০৫৫টি ছবি।
গুগলের দিন শেষ
গতকাল সমাপ্তি ঘটছে গুগল যুগের। মূল কোম্পানির পরিবর্তে এখন থেকে অ্যালফাবেট নামের প্যারেন্ট কোম্পানির অধীনে থাকবে এই সার্চ ইঞ্জিন।
গত আগস্টে অ্যালফাবেট নামের এই প্যারেন্ট কোম্পানি গঠনের ঘোষণা দেন গুগলের দুই প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন।
ম্যাশেবল জানিয়েছে, প্রায় চার বছর ধরেই গুগলের মধ্যে অ্যালফাবেট প্রতিষ্ঠা করতে আলোচনা হয়ে আসছে। আর এর কারণ হলো ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিনকে নিত্যদিনের এসকল কাজ থেকে মুক্তি দেওয়া যাতে করে এই দুজন আরও একটি 'গুগল' প্রতিষ্ঠা করতে পারেন।
তবে গুগলের এই পরিবর্তন একজন ব্যবহারকারীর চোখে খুব একটা ধরা পড়বে না। কারণ গুগল যেভাবে চালু ছিল, সেভাবেই থাকবে। শুধুমাত্র প্যারেন্ট কোম্পানি হিসেবে আর থাকবে না। বরং অন্য একটি প্যারেন্ট কোম্পানির আওতায় থাকবে।
আগামী সোমবার থেকে ওয়াল স্ট্রিটে GOOG এবং GOOGL নামেই গুগলের শেয়ার লেনদেন হবে। তবে কর্পোরেট নামের ক্ষেত্রে গুগলের পরিবর্তে ব্যবহার করা হবে অ্যালফাবেট।
চমৎকার প্রযুক্তি পণ্য - OBI LASER PET TOY
বাইরের দেশগুলোর মত বর্তমানে আমাদের দেশেও অনেকেই আমরা এখন বিড়াল বা কুকুর পালছি। এবং এটি বুঝতে আইন্সটাইনের মত মগজ থাকার প্রয়োজন হয়না যে এই পোষা প্রাণীগুলো যারা পালেন তাদের কাছে খুবই প্রিয় হয়ে থাকে। আর প্রিয় পোষা প্রাণীটির জন্য অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন পেট টয়!
যারা প্রথম প্রথম পেট টয় টার্মটি শুনছেন তাদের কাছে হয়তো ব্যাপারটি দুর্বোধ্য লাগছে, তবে বিষয়টি মজার এবং এক দিক দিয়ে ভালোই। কেননা, বাসা বাড়িতে যে পোষা প্রানীগুলো থাকে সেগুলো কোন কাজ না করেই খাবার পায় এবং ধীরে ধীরে এগুলো অলস হয়ে যেতে থাকে। একটা সময় অলসতার কারণে এবং কোন প্রকার পরিশ্রম না করার কারণে বিভিন্ন রকম স্বাস্থ্যজনিত সমস্যার দেখা দেয়। আর এর ফলে এই টয়গুলো ব্যবহার করে অনেকেই যেন খেলাধুলোয় ব্যাস্ত থেকে হলেও পোষা প্রাণীগুলো কিছুটা মুভমেন্টের উপর থাকে। তবে বাজারে সাধারণত যে পেট টয়গুলো পাওয়া যায় সেগুলো সাধারণত খুব কম মুভমেন্টেরই সৃষ্টি করে থাকে যাকে বলা চলে একপ্রকার 'গুড ফর নাথিং'। এই ধারণা থেকেই মূলত মজার এই গ্যাজেটটি সৃষ্টি হয়েছে যার নাম দেয়া হয়েছে Obi laser pet toy! কেন 'লেজার'? বলছি!
আপনারা এখনই একটি পরীক্ষা করে নিন তবে এজন্য একটি লেজার লাইটের প্রয়োজন হবে আপনার। আপনি লেজারটি আপনার বিড়ালের সামনে ধরুন, লেজারের বিন্দুটি নিয়েই ব্যস্ত হয়ে যাবে আপনার বিড়ালটি। আর যেহেতু লেজার এর বিন্দুটিকে আপনি যেখানে ইচ্ছে সেখানে পয়েন্ট করতে পারবেন সেক্ষেত্রে আপনার পোষা বিড়াল বা কুকুরটিরও পরিশ্রম এবং খেলাধুলা হবে ঠিক থাক মতই। আর চমৎকার এই গ্যাজেটটি আপনার হয়ে এই কাজটি করে দিতে সক্ষম।
চমৎকার এই গ্যাজেটটি আপনি আপনার বাসার যে কোন স্থানে রাখতে পারেন।...