Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Nokkhotro Banner

শফিক সোহাগ

৬ বছর আগে লিখেছেন

আজ ঐতিহাসিক ১০ এপ্রিলঃ শফিক সোহাগ

আজ ঐতিহাসিক ১০ এপ্রিল। ১৯৭১ সালের এই দিনে মুক্তির কাণ্ডারি বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে প্রথম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয় । বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয় । সেদিনই বাংলাদেশ সময় রাত ১০ টায় আকাশবানী কলকাতা রেডিও থেকে তাজউদ্দীন আহমদ জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন । তাঁর এই ভাষণে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বর্বরতার বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের অকুতভয় সংগ্রাম এবং স্বাধীন বাংলা সরকার গঠনের কথা । পাক হানাদারদের রুখে দেয়ার জন্য সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন অংশে কাকে কোন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এবং বিভিন্ন অংশে... continue reading

১০৫

সাইয়িদ রফিকুল হক

৬ বছর আগে লিখেছেন

রমণীর মন

রমণীর মন
সাইয়িদ রফিকুল হক
 
আজ রাস্তায় খুব ভিড় ছিল। এমন ভিড় এই শহরে তিনি অনেকদিন পরে দেখেছেন।
অফিস-ছুটির পর অনেক কষ্টে মোতালেবসাহেব বাসায় ফিরেছেন। গায়ের জামাকাপড় এখনও খোলেননি।
তবে ধীরেসুস্থে জামাকাপড় খুলে তিনি একটু বিশ্রাম নেওয়ার প্রস্তুতিগ্রহণ করছিলেন।
শীতকাল বলে তিনি আজ একটুও ঘামেননি। নইলে, বাসের ভিতরে মানুষের ভিড়ের চাপে তিনি ঘেমে-নেয়ে একেবারে একাকার হয়ে যেতেন। এজন্য তিনি অনেক কষ্টে বাসায় ফিরেও মনে মনে বিরাট স্বস্তি অনুভব করলেন।
আজ রাস্তায় খুব ভিড় ছিল। এই ভিড় দেখলে মোতালেবসাহেবের ভালো লাগে না। তিনি গ্রামের ছেলে। শুধু চাকরির সুবাদে এই ঢাকা-শহরে এসেছেন। মানুষের এতো ভিড় তার কখনওই... continue reading

১৪৭

কৃষ্ণেন্দু দাস

৬ বছর আগে লিখেছেন

"সহযাত্রী আমরা"

“সহযাত্রী আমরা”
রাত একটা ত্রিশ, সাইরেনের তীক্ষ্ণ হুইসেল- হঠাৎ চুরমার করে দিল রাতের সবটুকু নীরবতা। সামনে জমাট বাঁধা অন্ধকার, ঠিক যেন অনিশ্চয়তার মত। আমাদের যেতে হবে অনেক দূর; সীমান্ত পেরিয়ে পায়ে হাঁটা পথে আরো প্রায় ত্রিশ মাইল… আমরা চলেছি দিশেহারার মত- ভীতু হরিণের ক্ষিপ্রতায়; আমাদের একে অপরের সাথে কথোপকথন নেই, সময় ভীষণ কম। পাছে ধরা পড়ে যাই- রাতের বাতাসে গাছের পাতায় উন্মাদিনী’র ক্রন্দন। ধোঁয়াটে আকাশে চিরচেনা একফালি নবমীর চাঁদ; তার থিকথিকে আলোয় চরাচর যেন খুব বেশি করে অচেনা- ঠিক খেই হারিয়ে ফেলা প্রসঙ্গের অস্বস্তি হয়ে জড়িয়ে রাখার মত। এখন রাত খুব বেশি গভীর, হয়তো তিনটে কি আরো বেশি। আমরা তের জন... continue reading

১০৪

সাইয়িদ রফিকুল হক

৬ বছর আগে লিখেছেন

জীবনের প্রশ্নোত্তর মেলে না

ছোটগল্প:
জীবনের প্রশ্নোত্তর মেলে না
সাইয়িদ রফিকুল হক
 
সমির কয়েকদিন যাবৎ খুবই বিমর্ষ। আজ সকাল থেকে তার মনটা আরও বেশি খারাপ।
তামান্নার সঙ্গে তার সম্পর্কটা ইদানীং খুব-একটা ভালো যাচ্ছিলো না। তবুও সে এতোদিনের সম্পর্কটা ভাঙতে চায়নি। সে তাদের এই সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখার জন্য গত কয়েকদিন যাবৎ যারপরনাই চেষ্টা করেছে। কিন্তু তাতে কোনো লাভ হয়নি। সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখার জন্য আরেক পক্ষ থেকে কোনোরকম সাড়াশব্দ পাওয়া যায়নি।
 
গত পরশু পর্যন্ত তামান্না তার সঙ্গে দিনে দুই-চারবার কথা বলতো। কিন্তু গতকাল থেকে সে ফোনে এবং সবরকমের যোগাযোগ হঠাৎ করেই একদম বন্ধ করে দিয়েছে। এসবের কোনো মানে বুঝতে পারছে না সমির। এই জীবনে সে শুধু এই একজনকেই... continue reading

১৭৭

কৃষ্ণেন্দু দাস

৬ বছর আগে লিখেছেন

"অমানুষ"

"অমানুষ"
আস্তাকুঁড়ের মত অপরিচ্ছন্ন কোন এক আঁতুর ঘরে,
ফ্যাকাশে এক আলো আঁধারির মাঝে-
কেটেছিল তার জন্মলগ্নের কিছু অব্যক্ত প্রহর।
শৈশবের অনাহারি দিনের মাঝেও কী যে এক অদ্ভূত কায়দায় সে
রপ্ত করল ভাঙ্গা-গড়ার এক অত্যাশ্চার্য্য খেলা, যে খেলার কোন নিয়মনীতি নেই, নেই কোন সময়সীমা। যৌবনে সে পুরোদস্তুর সচেতন এক চেতনা।।
মিথ্যে, ঘৃনা, অহংকার আর অনাচার দেখলেই
গায়ে যেন আগুন জ্বলত তার, সে চাইতো তার চারিপাশের সব বিশৃঙ্খলাকে ভেঙ্গে চুরে তছনছ করে দিতে... তার বয়স তো থেমে ছিলনা কখনোই,
তাই কোন এক পরিনত লগ্নের স্নিগ্ধতার মাঝে
তার অন্তরের গভীরে অনুভূত হল এক অজানা আমন্ত্রন। যে আমন্ত্রনকে অগ্রাহ্য করার ক্ষমতা কারুর নেই, থাকেনা কোন... continue reading

১৫০

আহসান কবির

৬ বছর আগে লিখেছেন

আকাশ বাড়িয়ে দাও

শ্রদ্ধেয় মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার
চোখ মেলে কি তাকাতে পারছেন এখন? নাকি ওষুধের ভারে ক্লান্ত আপনার চোখ খোলা সাময়িক বারণ? আচ্ছা, হাসপাতালের বিছানা থেকে মুক্ত আকাশ কতটুকু দেখা যায়? ঘুম আর ব্যথাময় জাগরণের ভেতর আপনার নিজের (প্রথম?) লেখা কি হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে একবারও মনে পড়েনি? একবারও কী বলতে ইচ্ছে হয়নি-আকাশ বাড়িয়ে দাও!
সুনীল গাঙ্গুলী লিখেছিলেন-ভালোবাসার পাশে একটা অসুখ শুয়ে থাকে! ২০১৮ এর ৩ মার্চ যে ঘাতক আপনাকে হত্যা করার চেষ্টা করে, ছবিতে সেই ঘাতককে আপনার পেছনেই দেখা গেছে। তাহলে কী মুক্তপ্রাণ ও মুক্তবুদ্ধির মানুষের পাশেই সমান্তরাল বসে থাকে বিশ্বাসের ভাইরাস আক্রান্ত অন্ধ ঘাতকরা? কাউকে কাউকে চেনা যায় আর ঘাপটি মেরে... continue reading

১৫২

হাসান হামিদ

৬ বছর আগে লিখেছেন

বাঙলা কবিতায় নারী ভাবনা

হুমায়ূন আজাদ স্যার আমার খুব প্রিয় লেখকদের একজন । স্যার নারী সম্পর্কে অদ্ভুত বাস্তব কিছুকে ভাবতেন, শুধু ভাবতেন না; এ বিষয়ের শিরোনামে পুরো একটি বই তিনি লিখেছিলেন । নারী-পুরুষ ভাবনায় তাঁর একটি লেখায় পড়েছিলাম,
“ছেলেটি তার বিছানা গুছিয়ে না রাখলে মা খুশি হয়, দেখতে পায় একটি পুরুষের জন্ম হচ্ছে; কিন্তু মেয়েটি বিছানা না গোছালে একটি নারীর মৃত্যু দেখে মা আতংকিত হয়ে পড়ে” প্রজাতি হিসেবে নারী-পুরুষ আলাদা তাদের শরীর-বৃত্তিয় বৈশিষ্ট্যের নিরীখে এ কথা আমরা সকলেই জানি, বিশ্বাসও করি। কিন্তু আধিপত্যশীল পুরুষতান্ত্রিক সমাজ নারী-পুরুষের স্বাভাবিক পৃথক সত্তাকে যখন কর্তৃত্বের রাজনীতিতে ফেলে দেশ-কাল-সমাজ ভেদে প্রতিনিয়ত নির্মাণ করে চলে, তখন নারী-পুরুষ নির্মিত হয়... continue reading

২০৭

সমুদ্র মিত্র

৬ বছর আগে লিখেছেন

আমার গল্প লেখার চরিত্ররা

আমার গল্পের চরিত্ররা কি করে এখন ?
আমি তাদেরকে এখনো বন্দি করিনি কলম কিংবা খাতায়,
তাঁরা মুক্তভাবে বিচরণ করছে,
প্রকৃতির রূপ-গুণ-দোষ নিয়ে অতঃপর নিজস্ব আঁকাশে ফিরে এসে
পুনঃরায় কলমের গড়া চরিত্রে লীন হয়ে যাবে,
তাই হয়তো তারা এখনো বন্দী হয়নি কলমে কিংবা খাতায় ।
সর্বশেষ পরিণতি আর সংলাপ গুলো জমা হয়ে
কোন বাঁকে যে মোড় নেবে তা হয়তো নিশ্চিত হয়েও অনিশ্চিত ।
আমি গড়ে ফেলি এতটুকুতে,
তাতে ধূলো বালি পরে আস্তরণ হলে
আমি তার উপর শক্ত প্রলেপ দিয়ে দেই ।
এই ধূলো-বলি হলো প্রকৃতির রূপ গুণ দোষ
আর আমার শক্ত প্রলেপটায়... continue reading

১৬২

কৃষ্ণেন্দু দাস

৬ বছর আগে লিখেছেন

"অদূরদর্শী দুঃস্বপ্ন"

"অদূরদর্শী দুঃস্বপ্ন" স্বপ্নাতুর কোটরাগত চোখদুটো মেলে আমি আবার তাকাই সামনে-
দৃষ্টিসীমার পুরোটা জুড়েই তখন জমাট বাঁধা অন্ধকার;
যান্ত্রিকতার যাতাকলে অবিরত পিষ্ঠ হতে হতে এই মন বড় বেশি নির্মোহ আজ। বিভীষিকারূপী হায়েনার ঝাঁকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে
তবু আমি ফিরতে চাই শুভ্রতার বসত ভিটায়।। ধোঁয়াশার আঁধারে কখন জানি বেড়ে গিয়েছে বয়স;
দেহের এই প্রাচীন জীর্ণ দেয়াল বেয়ে উঠেছে অনেক লতা-গুল্ম।
আমার বয়ষ্ক হাত, মুখের বলিরেখা-
সবকিছু খুব অচেনা মনেহয় আজ। অথচ, সেই প্রিয় যাচিত সময়- যখন আড়ষ্টতার শৃঙ্খল খুলে বেরিয়ে পড়েছি ঢের,
লাগাম ছেড়ে দুরন্ত ঘোড়ায় সওয়ার হয়ে পার হয়েছি মাঠ-ঘাট, বন-প্রান্তর।। অদূরদর্শী দুঃস্বপ্নের মতই সামনে এবার প্রতীক্ষিত অনাগত দিন,
যেদিনের আকাশে থাকবেনা চাঁদ; continue reading

২১২

শাহআজিজ

৬ বছর আগে লিখেছেন

সময় তুমি

 
 
এই মার্চে , তুমি আমার জননী
বসে গেলে বেলুনি – পিড়ি নিয়ে
চল্লিশখানা রুটি হবে বানাতে
পাড়ার ছেলেরা যুদ্ধরত
খালিশপুরে বিহারিদের সাথে
ওরা ক্ষুধার্ত তাই পাড়ার মায়েরা
ব্যাস্ত সবাই রুটি বানানোয়
সাথে যাবে গুড় আর চিড়া ।
আমার ছোট দুটি হাত দিয়ে
জীবনের প্রথম সেঁকেছিলাম রুটি
তোমার দেখানো কায়দায়।
আমরা অভুক্ত ভুলে গেছি ক্ষুধা
তুমি বল স্বাধীনতার দিয়েছে ডাক
ওই সেইযে শেখের বেটা
মা, তুমি সাক্ষী ৪৬ এর দাঙ্গা
৪৭ এর দেশ ভাগ চারিদিক অনাচার
বুকে জড়িয়ে একমাত্র সন্তান, স্তব্ধ বাবা
পার্ক স্ট্রীটের ভাড়াটে বাড়িতে ।
দেখেছ... continue reading

২৩০

অনুপম শেখর

৬ বছর আগে লিখেছেন

ভুলে যাবো

ব্রিজের উপর মরে পড়ে আছে একটা কুকুর।
বিশ্রী গন্ধে যখন গা গুলায়, আমি টের পাই আমার ভেতরটায়ও ওরকম দুর্গন্ধ।
কত ইচ্ছে মরে যায় রোজ ; স্বপ্ন মরে যায় মানুষদের।
নদীতে একটা মাছ ধরা নৌকা দেখে মনে পড়ে যায় ,
সিন্দাবাদ হতে চেয়েছিলাম শৈশবে।
পাশ কাটিয়ে সাঁইসাঁই করে ছুটে যাওয়া মালবাহী ট্রাকের উপর ঘুমন্ত কিশোরের মুখটা বড্ড চেনা!
আমার ঘুমন্ত মুখখানা দেখতে কেমন? (বড্ড জানতে ইচ্ছে করে।)
মৃত কুকুরটার মুখে অতৃপ্তির ছাপ ;
(যেন "মানুষ" বলে গালি দিচ্ছে!)
এখনও মাঝেমাঝে শালতলা চলে যাই,
শৈশবের কতগুলো টুকরো পড়ে আছে ওখানে।
কমল পাগলার জন্য আমার মন কাঁদে কেন!
সে কি বেঁচে আছে নাকি মরে গেছে?
একদিন তাকে মন... continue reading

২৫০

দীপঙ্কর বেরা

৬ বছর আগে লিখেছেন

চলাফেরা

এঁকে বেঁকে চলাটাই চলার গতি
তাতেই ইঁদুর দৌড়ের সম্মতি
ভেতরে ভেতরে কিছু পূর্ণ চাঁদ
পুকুরের জল ধরে রাখা বাঁধ।
মাটির ভেতরে ক্ষয় রোগের
হিসেব বলছে ওসব তো পরের
তারপর ভেঙে পড়া একদিন
সামনে দাঁড়িয়ে বাজায় বীন।
বলার পরেও ভাবনা ভাবি
লুকিয়ে রাখি লুকানো চাবি
তারপর খুলতে গিয়ে সাফল্য
আঁকাবাঁকা ধরে নেয় মূল্য।
দূরে দেখা যায় কত কি চিত্র
দেখেই, নিজেকে ভাবি বিচিত্র
অধরা সেইসব ধরেও হারাই
সোজা চলা বারবার ভুলে যাই। continue reading

১৭৬

রেজা

৬ বছর আগে লিখেছেন

প্রভু

প্রভু
ভুলিনি কভু
সকলি তোমার দান
তোমাতে সঁপেছি এই প্রাণ
সদা সর্বদা করি তোমার জয়গান
মোরা তোমারি সকাশে যাঁচি সদাই পরিত্রাণ।
ওগো তোমার দয়ায় তোমার মায়ায়
দয়া করে করোগো উপায়
তুমিই আজি সহায়
এই দুনিয়ায়
দয়াময়।
মোদের অন্যায়
অবিচারে মোরা কলঙ্কময়
ক্ষমা চাহিতেছি তোমার দরজায়
তুমি অসীম দরদী দয়াল করুণাময়
পাপিষ্ঠ ক্ষমা চায় বঞ্ছিত করোনা আমায়।
continue reading

১৯২

চারু মান্নান

৬ বছর আগে লিখেছেন

একুশ সে তো কথার মালা

একুশ সে তো কথার মালা
একুশ সে তো কথার মালা
রক্ত ঢেলে পেয়েছি মোরা।
মায়ের কথায় মালা গাঁথা
বাংলায় মোদের জন্মকথা।
আমের মুকুলে মৌ মৌ গন্ধ
দক্ষিণের খোলা জানলা ফাগুনে
শোক গাঁথা সেই একুশের গানে
শোক যাপনে তাই ফাগুন ফিরে।
কোথায় তারে রাখি মাগো?
রক্তের ঋণ শুধিবো কি সে?
চেতনার ঘ্রাণ মন মননে মনে
এ কোন দিশা ছড়িয়েছে বনে বনে?
মায়ের ভাষা বিশ্বজুড়ে জনে জনে
এমন শান্তি পরম প্রাপ্তি কোন খানে?
চেতনার বানে মশাল উঠুক জ্বেলে
মায়ের তরে রক্তঋণ ঘুচাব আলো জ্বেলে।
৮ ফাল্গুন/বসন্তকাল/১৪২৪
(একুশের ফেব্রয়ারীর বীর শহীদানের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলী)
continue reading

১৭০

অনুপম শেখর

৬ বছর আগে লিখেছেন

আমাকে একটি চিঠি দিও, প্রিয়তমা

বরং বদলে নাও তোমার প্রবঞ্চক ঠোঁট, প্রিয়তমা।
আমাদের হেটে যেতে হত একে অন্যের বুকের ভেতর দিয়ে অন্তত কয়েকশ মাইল।
অথচ আমরা এতটুকু সামনাসামনি কখও আসিনি যাতে আমাদের হৃদপিন্ডদ্বয় পরষ্পরকে দেখতে পায়।
বরং বদলে নাও তোমার প্রবঞ্চক হৃদপিন্ড, প্রিয়তমা।
আমাদের ভালবাসতে হত একে অন্যকে নিবিড়ভাবে অন্তত কয়েকশ বছর।
অথচ আমাদের এতটুকু জানাশোনা হয়নি যাতে পরষ্পরের নিশ্বাস চেনা যায়।
এখন আমি পথে পথে রক্ত জবা খুঁজে খুঁজে হয়রান।
আমি মন থুবড়ে পড়ে আছি শুক্ল পঞ্চমীর চাঁদ ডোবা মেঘে;
বরং সময় পেলে আমাকে একটি চিঠি দিও, প্রিয়তমা।
-(; ২১/০১/২০১৮, রবিবার ; বাগেরহাট) continue reading

২২৪
ব্লগের গতিশীল/ট্রেন্ডিং বিভাগসমূহ