Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

শফিক সোহাগ

৬ বছর আগে লিখেছেন

আজ ঐতিহাসিক ১০ এপ্রিলঃ শফিক সোহাগ

আজ ঐতিহাসিক ১০ এপ্রিল। ১৯৭১ সালের এই দিনে মুক্তির কাণ্ডারি বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে প্রথম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয় । বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয় । সেদিনই বাংলাদেশ সময় রাত ১০ টায় আকাশবানী কলকাতা রেডিও থেকে তাজউদ্দীন আহমদ জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন । তাঁর এই ভাষণে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বর্বরতার বিরুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের অকুতভয় সংগ্রাম এবং স্বাধীন বাংলা সরকার গঠনের কথা । পাক হানাদারদের রুখে দেয়ার জন্য সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন অংশে কাকে কোন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এবং বিভিন্ন অংশে ইতিমধ্যে পাক বাহিনীকে পরাস্ত করার সংবাদ ফুটে উঠেছিল তাঁর এই ভাষণে । স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের সেবায় আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “আমরা আহ্বান জানাচ্ছি সমস্ত বুদ্ধিজীবী, টেকনিশিয়ান, ইনজিনিয়ার, সংবাদপত্র সেবী, বেতার শিল্পী, গায়ক ও চারুশিল্পীদের, তারা যেন অনতিবিলম্বে বাংলাদেশ সরকারের সাহায্যে এগিয়ে আসেন । আমাদের সামনে বহুবিধ কাজ-তার জন্য বহু পারদর্শীর প্রয়োজন এবং আপনারা প্রত্যেকেই স্বাধীন বাংলাদেশের সেবায় আত্মনিয়োগ করবার সুযোগ পাবেন”।, তাজউদ্দীন আহমদের দৃঢ় বিশ্বাস ছিল যে, এই যুদ্ধে বাঙালি জাতিই বিজয়ী হবে । তিনি তাঁর ভাষণে বলেন, “এ যুদ্ধে যে আমাদের জয় অবশ্যম্ভাবী তাতে সন্দেহের কারণ নেই । আপনারা ইতিমধ্যে সাহস ও ত্যাগের বিনিময়ে যে বিজয় অর্জন করেছেন শত্রুপক্ষ আজকে তা স্পষ্টই বুঝতে পেরেছে । তারা ভেবেছিল যে, আধুনিক সমর সজ্জায় এবং কামানের গর্জনের নীচে স্তব্ধ করে দিবে বাঙ্গালির ভবিষ্যৎ আশা-ভরসা । আর চোখ রাঙিয়ে ভয় দেখিয়ে বাঙ্গালিকে তারা বুটের নীচে নিষ্পেষণ করবে । কিন্তু তাদের সে আশা আজ ধূলিসাৎ হয়ে গেছে । আমরা তাদের মারমুখী আক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই... continue reading
Likes Comments
০ Shares

শফিক সোহাগ

৭ বছর আগে লিখেছেন

মুজিবনগর সরকার, মুক্তিযুদ্ধ এবং প্রিয় স্বাধীনতা

আজ ১৭ এপ্রিল, ঐতিহাসিক মুজিবনগর সরকার দিবস । ১৭ এপ্রিল-মুজিবনগর সরকার-মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা প্রত্যেকেই একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত । এদিনই আনুষ্ঠানিক ভাবে যাত্রা শুরু হয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের । যার নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আস্থাভাজন সহকর্মী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এ.এইচ.এম কামরুজ্জামান । বাংলাদেশের জন্ম থেকে অদ্যবদি পর্যন্ত যতগুলো সরকার গঠন হয়েছে তন্মধ্যে এই মুজিবনগর সরকারই সবচেয়ে বেশি সফল ও সার্থক সরকার । মাত্র ৯ মাসে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করে সশস্ত্র যুদ্ধ পরিচালনা করা, নিজস্ব মুদ্রার প্রচলন, বিভিন্ন রাষ্ট্রের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন, স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিভিন্ন রাষ্ট্রের কাছ থেকে স্বীকৃতি আদায়, দেশি-বিদেশী চক্রান্ত মোকাবেলা, মুক্তিযুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন এসব কিছুই পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ।   
 
২৫ মার্চ ভয়াল কালো রাতে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ঝাঁপিয়ে পরে নিরীহ বাঙ্গালীর উপর । বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান গ্রেপ্তার হন । সমগ্র নিপীড়িত জাতি হয়ে পড়ে অভিভাবকহীন । এই ক্লান্তিকালে জাতিকে রক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সহকর্মী জাতীয় চার নেতার একজন বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ তাৎক্ষনিক দুটি সিদ্ধান্ত নিলেন । (১) পাকিস্তানী সামরিক বাহিনীর সর্বাত্মক আঘাতের মাধ্যমে যে নতুন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় তা থেকে বাংলাদেশের মানুষকে বাঁচাবার একমাত্র উপায় হলো সশস্ত্র প্রতিরোধ তথা মুক্তির লড়াই; (২) এই সশস্ত্র মুক্তিসংগ্রামকে সংগঠিত করার প্রাথমিক ও অত্যাবশ্যক পদক্ষেপ হিসাবে ভারত ও অন্যান্য সহানুভূতিশীল মহলের সাহায্য-সহযোগিতা লাভের  জন্য অবিলম্বে সচেষ্ট হওয়া ।
 
৩০ মার্চ সন্ধ্যায় ব্যারিস্টার আমীর উল ইসলামকে সাথে নিয়ে তাজউদ্দীন আহমদ ফরিদপুর-কুষ্টিয়া পথে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে পৌঁছান । ৩১ মার্চ মেহেরপুর সীমান্ত অতিক্রম করে তাঁরা ভারতে পদার্পণ করেন । মেহেরপুরের তৎকালীন মহকুমা প্রশাসক তৌফিক ই এলাহি (বর্তমানে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - সেলিনা ইসলাম

    চমৎকার লাগল একুশকে নিয়ে লেখা কবিতা। শুভকামনা রইল।  

    • - এস আহমেদ লিটন

      অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। আপনাকে পেয়ে ভাল লাগল। ভাল থাকবেন সবসময়।

শফিক সোহাগ

৭ বছর আগে লিখেছেন

রাঙ্গুনিয়া ভ্রমণে থিয়েটার ওয়ার্কশপ চট্টগ্রাম

থিয়েটার ওয়ার্কশপ চট্টগ্রামের নতুন নাটক “ইজ্জত” মঞ্চে আনতে দীর্ঘ দিন সময় লেগে গেলো । দীর্ঘদিন টানা কাজ করে সবাই অনেকটা ক্লান্ত । তাই একটু সতেজতার জন্য দলীয় সভাপতি তাপস দাদাকে অনেক দিন ধরেই আমি বলে আসছিলাম একটি ভ্রমণ আয়োজন করার কথা ।দাদা রাজি হলেন । অতঃপর ভ্রমণ আয়োজনের দায়িত্বভার আমার কাঁধেই চড়ালেন । আমাকে আহ্বায়ক করে ভ্রমণ পরিচালনা কমিটি ২০১৭ গঠন করা হল । কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন আশরাফুল, উদয়ন ও কামরুল । ভ্রমণের তারিখ নির্ধারণ করা হল ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। ,শুরু হয়ে গেলো ভ্রমণ পরিচালনা কমিটির কর্ম তৎপরতা ।ভ্রমণের শুভেচ্ছা ফি সংগ্রহ, বাজেট তৈরি, আনুষঙ্গিক আয়োজন এবং সবাইকে বিন্দু পরিমাণ কষ্টমুক্ত রেখে সুন্দর একটি দিন উপহার দেওয়ার জন্য কমিটি বড়ই ব্যস্ত।
১৫ ফেব্রুয়ারি আমি আর আশরাফুল রাঙ্গুনিয়া গিয়ে ভ্রমণের স্থান সমূহ রেকি করে এলাম । আমাদের ভ্রমণের স্থান বাংলাদেশের প্রথম চা বাগান “কোদালা চা বাগান” ও “শেখ রাসেল এভিয়ারি এন্ড ইকো পার্ক”। ,সেই সাথে লুসাই কন্যা কর্ণফুলীর মন মাতানো ঢেউয়ের উপর নৌকা বিলাস তো থাকছেই ।১৬ ফেব্রুয়ারি জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে ভ্রমণ কমিটির সর্বশেষ প্রস্তুতি সভায় অসমাপ্ত কাজগুলো বণ্টন করে দিলাম ।প্রতিটি ভ্রমণের পূর্ব রাত আমার কাছে চাঁদরাতের আমেজময় মনে হলেও; দায়িত্বের কারণে এই ভ্রমণের পূর্ব রাতটি ছিল আমার কাছে পরীক্ষার পূর্ব রাতের স্বরূপ ।
 
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ । ,সকাল সাড়ে ৭ টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমির সামনে বাস এসে হাজির । মাইক সহকারিরা বাসে মাইক লাগাতে ব্যস্ত । ধীরে ধীরে ভ্রমণ পিয়াসীগণ সমবেদত হতে শুরু করেছেন । সকাল ৮ টা ৫০ মিনিটে আমাদের যাত্রা শুরু হল ।সবার চোখে মুখেই উল্লাসের আভা ।সকলেই মেতে উঠেছেন উল্লাসে । সেই সাথে সেরে নেওয়া... continue reading
Likes Comments
০ Shares

শফিক সোহাগ

৭ বছর আগে লিখেছেন

অতঃপর সাজেক ভ্রমণ

পার্বত্য চট্টগ্রামের দুটি জেলা বান্দারবান ও রাঙ্গামাটি বহুবার ভ্রমণ করেছি । কিন্তু খাগড়াছড়ি জেলা ভ্রমণ করা হয় নি । অবশ্য বছর পাঁচেক আগে একবার খাগড়াছড়ি জেলার তবলছড়িতে গিয়েছিলাম । তাও আবার ব্যক্তিগত কাজে, পর্যটনকেন্দ্রে ভ্রমণের জন্য নয় । খাগড়াছড়ি ভ্রমণের অপূর্ণতা পূরণের জন্য দু’বছর ধরেই নানান প্রচেষ্টা চালিয়েছি । বিশেষ করে আলুটিলার গুহা আর সাজেক ভ্রমণের ইচ্ছে ছিল প্রখর (উল্লেখ্য, সাজেক এলাকাটি রাঙ্গামাটি পার্বত্যজেলার একটি অংশে পড়েছে তবে খাগড়াছড়ি দিয়েই যাতায়াত সুবিধাজনক)  ভ্রমণের প্রচণ্ড ইচ্ছে থাকা সত্তেও সময় সুযোগ হয়ে উঠেনি ।ভ্রমণের প্রচণ্ড ইচ্ছে থাকা সত্তেও সময় সুযোগ হয়ে উঠেনি । বন্ধুদেরও কারোও না কারোও সমস্যা থাকবেই । কেউ যেতে পারছে তো কেউ পারছে না । বেশ কয়েকবার প্রোগ্রাম নির্ধারণ করেও বাতিল করতে হয়েছে । ফলে ইচ্ছে অপূর্ণই রয়ে যায় । অতঃপর কোনো প্রকার পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়াই সম্প্রতি তা পূরণ হল ! 
 
ঈদুল আযহার দিন, ২০১৬ । সকল বন্ধুরাই গ্রামের বাড়িতে গিয়েছে । সারাদিন ব্যস্ততায় ছিলাম কিন্তু রাতের বেলায় ভালো লাগছিল না । আমার খুব প্রিয় বন্ধু ডাঃ সুমনকে ফোন দিলাম ।
 
আমিঃ দোস্তো, মন-মানসিকতা ভালো নেই । চল কালকে কোথাও বেড়াতে যাই ।
সুমনঃ কাল তো চেম্বারে বসতে হবে ।পার্মানেন্ট কিছু রোগী এসে খুঁজবে ।
আমিঃ কাল চেম্বার বন্ধ রাখ । টাকা আর কত কামাবি ? জীবনে বিনোদনেরও দরকার আছে ।
সুমনঃ (আমতা আমতা করে) উমমম... আচ্ছা দেখি
আমিঃ (ঝাড়ি দিয়ে) মন-মানসিকতা এমনিতেই ভালো নেই, দেখিটেখি না বলে ইয়েস অর নো একটা বল
সুমনঃ আচ্ছা যা, যাবো । তোর জন্য কাল চেম্বার বন্ধ ।
আমিঃ ওকে থ্যাংকস । সকালে ফোন দিবো ।
 
ঈদের পরদিন সকাল ৮ টায়... continue reading
Likes Comments
০ Shares

শফিক সোহাগ

৭ বছর আগে লিখেছেন

২৩ জুলাইঃ একটি নক্ষত্রের জন্মকথা

আজ ২৩ জুলাই, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রীবঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদের ৯১ তম জন্মবার্ষিকী ।১৯২৫ সালের ২৩ জুলাইগাজীপুর জেলার দরদরিয়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন ।তাজউদ্দীন আহমদের জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে সফল নেতৃত্ব দেয়া ।
তাজউদ্দীন আহমদের পড়াশোনা শুরু বাবার কাছে আরবি শিক্ষার মাধ্যমে। পরে বাড়ি থেকে ২ কিলোমিটার দূরের ভূলেশ্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ১ম ও ২য় শ্রেণীতে ১ম স্থান অর্জন করেন। তৃতীয় শ্রেণীতে ভর্তি হন বাড়ি থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরের কাপাসিয়া মাইনর ইংলিশ স্কুলে। এরপর পড়েছেন কালিগঞ্জ সেন্ট নিকোলাস ইনস্টিটিউশন, ঢাকার মুসলিম বয়েজ হাই স্কুল  ও সেন্ট গ্রেগরিজ হাই স্কুলে। তিনি ম্যাট্রিক (১৯৪৪) ও ইন্টারমিডিয়েট (১৯৪৮) পরীক্ষায় অবিভক্ত বাংলার সম্মিলিত মেধাতালিকায় যথাক্রমে  দ্বাদশ ও চতুর্থ স্থান (ঢাকা বোর্ড) লাভ করেন। ১৯৫৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে বি.এ (সম্মান) ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৬৪ সালে রাজনৈতিক বন্দী হিসেবে কারাগারে থাকা অবস্থায় এল.এল.বি. ডিগ্রীর জন্য পরীক্ষা দেন এবং পাস করেন। [সূত্রঃ তাজউদ্দীন আহমদ নেতা ও পিতা ]
তাজউদ্দীন আহমদ ছিলেন বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের অধিকারী।তিনি প্রথমে ছাত্রাবস্থায়  মুসলিমলীগের মাধ্যমে রাজনীতি শুরু করলেও পরবর্তীতে গণমানুষের আশাআকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্বকারীপ্রগতিশীল রাজনীতি প্রবর্তনের জন্য প্রতিষ্ঠাতা সদস্য রূপে  আওয়ামীলীগে  যোগদান করেন । প্রথমে ঢাকা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, ১৯৫৫ সালে কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ১৯৬৬ সালে  আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন । স্বাধীনতার পূর্ববর্তী সময়ে আওয়ামীলীগ বাংলাদেশের একমাত্র জাতীয় রাজনৈতিক দলে পরিণত হওয়ার পেছনে তাজউদ্দীন আহমদের শিক্ষা, বুদ্ধি ও সাংগঠনিক দক্ষতা বিশেষ ভূমিকা রাখে । এ প্রসঙ্গে “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি” এই অমর গানটির রচয়িতা সাংবাদিক আবদুল গাফফার চৌধুরী বলেন, “শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে পুনর্গঠিত আওয়ামীলীগে শেখ মুজিবের পেছনে প্রকৃত বুদ্ধিদাতা ও কর্মী... continue reading
Likes Comments
০ Shares
Load more writings...