Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Nokkhotro Banner

কাফাশ মুনহামাননা

৬ বছর আগে লিখেছেন

নেকাব সুন্দরী

কালো নেকাবের ভেতর থেকে
চেনা দুটি চোখ নিষ্পলক চাহনিতে হঠাৎ
বিদ্ধ করে তীর হৃদয়ের সুনিবিড় অভ্যন্তরে
ঘোর কাটিয়ে বাস্তবে ফিরতে ফিরতে
অনেকটা পথ হেটে যায় নিষিক্ত মায়াবিনী
মুহুর্তেই অবনত প্রত্যাশা ঘিরে নেয় চারপাশ
অনুরণনের বিন্দু বিন্দু ঘামের খোলা আবেগে।
সাহসী আত্মায় কাঁপন ওঠে শিহরণের
কোন এক শূন্যতার অনুভব ঘটে এই প্রথম
সুদীর্ঘ ব্যাপ্তিকালের পরিসমাপ্তি চায় নিঃসঙ্গতা
বেখেয়ালে ঝেঁকে বসে অস্পষ্ট অভিলাষ
মধ্যদুপুরে তীর্যক রোদ্দুরের অভিযান ব্যর্থ করে।
দিবাস্বপ্নের মধুরতায় হার মানে রাতের কোমলতা
নিশ্চুপে দেয়ালের আবছায়ায় দাড়িয়ে
একাকী ভাসি খুশির দরিয়ায় নিমগ্ন আহ্লাদে
হে নেকাব সুন্দরী,
ভালবাসার তরীতে পাল উড়িয়ে আচমকা
আরেকবার নোঙর ফেলো আমার প্রেমের তীরে। continue reading

২১১

মফিজুল ইসলাম খান

৬ বছর আগে লিখেছেন

কষ্টে আছি আজিরুদ্দিন

ভালো নেই আজিরুদ্দিন কষ্টে আছি বড় কষ্ট । মাছ ধরার জালখানা
ছিনিয়ে নিয়েছে জলদস্যু । সাগর পাড়ে বসে
চোখের জলে এখন সিনান করি । পেটে ক্ষুধার তীব্র দাহন
পরিবার পরিজন দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছে অসহায়
চড়কির মতো । আজিরুদ্দিন, তোমার কি মনে আছে
তরুন রক্তের মুষ্টিবদ্ধ হাত আকাশে বাতাসে ঝড়তোলা
আর্তনাদ, রক্ত বন্যায় ভেসে যাবার দিনগুলোর কথা?
তোমার কি মনে আছে হঠাৎ বোবা হয়ে যাওয়া
মহীনের দূরন্ত ঘোড়াগুলোর নিরব কান্নার কথা?
ভালো নেই আজিরুদ্দিন কষ্টে আছি, বড় কষ্ট ।
continue reading

১৯৭

ইফ্ফাত রুপন

৬ বছর আগে লিখেছেন

প্রত্যুত্তর

অরণ্য,
এই লিখাটির শুরু তুমি যেভাবে দেখতে পাচ্ছো আমি ঠিক সেভাবে শুরু করতে চাচ্ছিলাম না। প্রারম্ভিকের ব্যাপারটা আমার মধ্যে নেই। কোন কিছুর সূচনা আমার দ্বারা হয়তো আজ পর্যন্ত সম্ভব হয় নি। অনেকটা ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ দেখানোর জন্য আজ তোমাকে লিখতে বসেছিলাম। পারলাম না, হয়তো কখনো পারবোও না। তবে সূচনার কিছুটা অভিব্যাক্তি আজ তোমার হাতে আমি কিছুটা হলেও দিতে পারবো। তোমার কাছে আমার লিখার প্রথম সূচনা।
তোমাকে লিখার জন্য আজ কেন যেন কিছু খুঁজে পাচ্ছি না। অনেকদিন থেকেই ভাবছিলাম তোমাকে কিছু লিখবো। পারছিলাম না। কেন পারছিলাম না তার উত্তরটা আমার জানা নেই। তবে আমি আশা করি তোমার কাছে উত্তরটা নিশ্চয়ই... continue reading

২৫১

শাহআজিজ

৬ বছর আগে লিখেছেন

সিকিমের স্বাধীনতা হারানোর উপাখ্যান

দেশ কী? কখনো মনে হয়, হয়তো স্রেফ মানচিত্রে দাগ টানা সীমারেখা বা জোর করে চাপিয়ে দেয়া কাঁটাতারের নামই দেশ। কিন্তু পরক্ষণেই দ্বন্দ্বে পড়ে যেতে হয়। এ সীমারেখার মধ্যে সার্বভৌমত্ব অর্জনের জন্য যুগে যুগে কত রক্তপাত, কত না বলিদানই হয়েছে। ‘সার্বভৌমত্ব’, ‘স্বাধীনতা’- এ শব্দগুলো যেন প্রাণের সবটুকু উচ্ছ্বাস ধারণ করে থাকে।
ইতিহাসের পাতায় অনেক জাতি যেমন স্বর্ণাক্ষরে নিজেদের স্বাধীনতা অর্জনের গল্প লিখেছে, তেমনি এর পাশাপাশি কালো হরফে লেখা স্বাধীনতা হারানোর অধ্যায়ের সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়। সাম্প্রতিক ইতিহাসে এমন দেশের কথা বলতে গেলেই চলে আসে সিকিমের নাম।
মাত্র ৭,০৯৬ বর্গ কিলোমিটারের ছোট্ট দেশ সিকিমের জনগণও স্বাধীনতা চেয়েছিল। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা যখন উপমহাদেশ ছেড়ে... continue reading

১৬৮

ফাইছুল আলম নাছিম

৬ বছর আগে লিখেছেন

আমি আকাশ ধরবো বলে

শ্যামল মাঠের পরে
সবুজ প্রান্ত ধরে,
আমি ছুটেছি ....
ঐ আকাশ ধরবো বলে।
মাঠের ওপারে আকাশ এসে
মিলেছে ভুধরে, 
আমি ছুটেছি ....
ঐ আকাশ ধরবো বলে। 
আকাশের বুকে রঙ্গিন তুলিতে
এঁকেছি স্বপ্ন গুলি,
আমি ছুটেছি.....
ঐ স্বপ্ন ছোঁব বলে । 
যত পথ ভাগি
আকাশেরে দেখি সরে যেতে আরও দূর
না জানি ছুতে আকাশটাকে
যেতে হবে কতদূর ?
আকাশের পিছে পিছে 
আমি ছুটছি কি তবে মিছে,
হয়তো আমার পাওনাটাকেই
ফেলে এসেছি পিছে ।
তবুও আমি ছুটে চলেছি ....
ঐ আকাশের পিছে পিছে । continue reading

২৬৫

শাহআজিজ

৬ বছর আগে লিখেছেন

প্লেটো: যোগ্য গুরুর যোগ্য শিষ্য

“সুন্দর পৃথিবীতে এসেছি আমি“- এই বাক্যটি ছোটবেলায় শিক্ষকরা শিখিয়েছিলেন ইতিহাসের চারজন অতি পরিচিত মহামানবের নাম সহজে মনে রাখবার জন্য। গুরু-শিষ্যের সম্পর্কের এই ধারা শুরু হয় সক্রেটিস থেকে যার শিষ্য প্লেটো। পরে প্লেটোর শিষ্য হন অ্যারিস্টটল আর তার শিষ্য হন আলেক্সান্ডার দ্য গ্রেট। আজকের আলোচনা সক্রেটিসের শিষ্য প্লেটোকে নিয়ে।
গ্রীক দার্শনিক প্লেটো, আরেক বিখ্যাত দার্শনিক সক্রেটিসের শিষ্য এবং অ্যারিস্টটলের গুরু, প্রাচীন গ্রীসের তো বটেই, সমগ্র বিশ্বেরই একজন অতি পরিচিত, সম্মানিত ও আলোচিত ব্যক্তি। তার চিন্তাধারা ও দর্শন কালের মহাস্রোতে হারিয়ে যায়নি। বরং কালক্রমে অধিক শক্তিশালীরূপে মানুষের মনে বসতি গড়েছে। যুগে যুগে মানুষ তার দর্শন নিয়ে ভেবেছে, অনুপ্রাণিত হয়েছে। বিশেষভাবে পশ্চিমাদের দর্শন... continue reading

২৮০

সাইয়িদ রফিকুল হক

৬ বছর আগে লিখেছেন

একটি বাড়ির গল্প

একটি বাড়ির গল্প
সাইয়িদ রফিকুল হক
 
একটি বাড়ি যেন বদ্বীপভূমি
কতোকাল ছিল শত্রুবেষ্টিত!
হায়েনাশত্রু, হানাদারশত্রু,
মুখচেনা সব নফরশত্রু।
 
বাড়িটা দখল নিতে চায়
ওইসব পাপী-পামরের দল,
জোঁকের মতো এতোকাল
চুষে-চুষে খেয়েছে বাড়ির
অধিবাসীদের তাজা লালরক্ত!
তবু মেটেনি ওদের রক্তক্ষুধা,
ওরা বুঝি আজন্ম ভয়াবহ পশু,
শুধু চায় মানুষের রক্ত আর রক্ত!
আরও চায় খেতে সকল ফসল,
নিরীহ-মানুষজনের সকল ভূসম্পত্তি!
তবু মেটে না ওদের ক্ষুধা।
একদিন গভীর রাতে
সবাই ছিল গভীর ঘুমে মগ্ন,
দস্যু-ডাকাতের দল
হানা দিলো সেই বাড়িতে,
একমুহূর্তে নেমে এলো
সেই বাড়িতে কালরাত্রি!
 
আধুনিক... continue reading

২২৫

কাফাশ মুনহামাননা

৬ বছর আগে লিখেছেন

পাখিদের মতো করে

পাখিদের মতো করে
মন চায় উড়তে
দিগন্তে ডানা মেলে
অবিরাম ঘুরতে।
পাখিদের মতো করে
মন চায় গাইতে
আনন্দে নদী-তীরে
দল বেঁধে নাইতে।
পাখিদের মতো করে
মন চায় নাচতে
মিলেমিশে সকলেই
সুখ-দুঃখে বাঁচতে। continue reading

১৯৫

রায়হান অর্ক

৬ বছর আগে লিখেছেন

এই মানুষে বিশ্বাস রাখো

এই মানুষের কাছে ফিরে আসো মানুষ;
নিরাশার কালো কুজ্ঝটিকা পেরিয়ে
সামনে এসে দাঁড়ায় আলোকিত ভোর
এই মানুষই বাড়ায় হাত মানুষের হাতে,
মানুষের প্রসারিত হাত মুছে দেয়
শোকাভিভূত শূন্য রাতের গ্লানি,
ফের ভরসা জাগে মৃতপ্রায় প্রাণে।
এই মানুষে বিশ্বাস রাখো মানুষ
ফিরে আসো শুধু মানুষের কাছে।
এই মানুষেই মিলবে মুক্তি মানুষের।
মানুষই শুধু সত্য ও শাশ্বত,
বাকি যা আছে সব মিথ্যে। continue reading

২৭২

চারু মান্নান

৬ বছর আগে লিখেছেন

একদিন নদীর কাছে জলের কাছে

একদিন নদীর কাছে জলের কাছে

মেঘ ভাসে খিল খিল
শ্রাবণে বাদল
রিমঝিম বর্ষায়
ঝম ঝম বৃষ্টি।

পথ ঘাট 
কাদা জলে 
একি অনাসৃষ্টি?

ঝিকঝিক ঝকঝক
মাদল বাজায় 
রেলগাড়ি।

নদীনালা বিলঝিল 
মেঘ ভাসে
খিল খিল।
=====

ভরা বরষায় ঐ যে নদী

সোদা মাটির গন্ধ ভাসে 
ঝরা বৃষ্টির প্রাতে, শুদ্ধ বানের জল ছোটে 
মিহি ঢেউয়ের স্রোতে।

ভরা বরষায় ঐ যে নদী
উতল তার ভাসান অঙ্গ-ভূঙ্গী, মেঘ ভাসে ঐ কাঁরি কাঁরি
নদীর এপাড় ওপাড় দিচ্ছে আঁড়ি।

খেয়া নাও, জেলের নাও
দূর-দূরান্তে ঐ যে ভাসে, রঙ্গীন বাতাম তোলা মাস্তুলে
জলের ঢেউয়ে ভাসে আহল্লাদের চোখের জল।
========

... continue reading

২১৬

কাফাশ মুনহামাননা

৬ বছর আগে লিখেছেন

বেয়াড়াদের প্রেম পেতে নেই

বেয়াড়াদের জীবনে প্রেম পেতে নেই
কারণ তারা নারীর মন বোঝে না
অযথা সন্দেহের জাল বুনে হৃদয়ে
ছাড় দেওয়ার মানসিকতা
তাদের কাছে ভিন গ্রহের বিরল কোন বস্তু
রসিকতার ছলে কঠিন কিছুর আভাস প্রদান
তাদের সাত জনমের মজ্জাগত বৈশিষ্ট্য
পদে পদে ধূম্রজাল সৃষ্টি করা
তাদের জন্যে মহা সুখের উপলক্ষ্য বটে।
বেয়াড়ারা কথা বলে আগপিছ না ভেবেই
প্রিয় মানুষটির সবচেয়ে প্রিয় মুহুর্তটি
শ্মশানের আগুনে ভস্মীভূত করতে
বিন্দুমাত্র বাঁধে না তাদের পাষাণ হৃদয়ে
ছোটখাটো ব্যাপারকে তালগাছ বানানো
তাদের একমাত্র সৃজনশীল শিল্পকর্ম।
স্রষ্টা নারীকে সৃষ্টির মাধ্যমে
সাধন করেছেন ভালবাসা শব্দের পরিপূর্ণতা
পৃথিবীকে করেছেন প্রেমময়
কিন্তু এই কথার মর্মার্থ
নালায়েক বেয়াড়াগুলো বুঝবে না কোনদিন।
ভালবাসা তুমি আমার মতো
বেয়াড়াদের... continue reading

১৬২

Ahasan Towhid Siddique

৬ বছর আগে লিখেছেন

এই আমি

(১) 
আলো হারিয়ে আঁধারে
দিকভ্রান্ত হয়ে ফিরছি
ছন্দগুলো সব হারিয়ে 
বৃত্তের ভেতর ঘুরছি
একলা পথিক, একলা একা
স্মৃতি হারিয়ে হাটছি
অনুভূতিহীন জগতে
অন্ধ আর্তনাদে মরছি।
(২)
হারিয়ে সব নিয়ন্ত্রণ
হারিয়ে গেছি আমি
তবুও আলোর আশায়
আখড়ে আছি ভূমি
আঁধার শেষে ঐ আলো
যখন অনেক দামি
শব্দহীন জগতে আটকে
হারিয়েছি সময় তখনই
হচ্ছে না, হচ্ছে না কিছু 
হচ্ছে না তা জানি
আলো আঁধারের খেলা
হয়েছে অনেকখানি...
continue reading

২২৫

কবীর আলমগীর

৬ বছর আগে লিখেছেন

অনলাইন পোর্টালে ভিডিও-অডিও কনটেন্ট অপরিহার্য

বিচ্ছেদের কারণ জানালেন তাহসান-মিথিলা। প্রথম আলো অনলাইন এই নিউজ করেছে একটু এগিয়ে। তা হলে রেগুলার কনটেন্টের পাশাপাশি তারা নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অডিও-ভিডিও কনটেন্ট দিয়েছে। ব্যবহার করেছে বেশকিছু স্টিল ফটোগ্রাফি। ওই ভিডিও কনটেন্টের একপর্যায়ে ব্যবহার করা হয়েছে মিথিলার অডিও সাক্ষাৎকারও। প্রথম আলোর নিউজরুম থেকে ভয়েস ব্যাকআপও দেওয়া হয়েছে। তার মানে একই নিউজের মধ্যে নানা টেকনিক। ভিডিও, অডিও, রিটেন কনটেন্ট সমানতালে এগিয়েছে।  
অনলাইন পোর্টালের প্রচলিত ধারণা কেবল লিখিত কনটেন্ট দিলেই যথেষ্ট। কিন্তু সময় বদলেছে। পাঠকের রুচি বদলাচ্ছে, তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাচ্ছে। ধীরে ধীরে পাল্টাচ্ছে অনলাইনের ক্যারেক্টার।
অনলাইন নিউজ ট্রিটমেন্টের সঙ্গে ভিডিও-অডিও কনটেন্ট একটি অপরিহার্য বিষয়। যে পোর্টাল যত বেশি ভিজুয়াল সিস্টেম অনুসরণ করবে... continue reading

৩২৪

মফিজুল ইসলাম খান

৬ বছর আগে লিখেছেন

বে-নামী

বানরকে বানর বললে বানর গোস্বা হয় গাছে গাছে লাফিয়ে লাফিয়ে দাঁত কটমট করে
কুকুরকে কুকুর বললে কুকুর মাইন্ড করে
ঘেউ ঘেউ শব্দে আকাশ ফাটিয়ে কামড়াতে আসে
শেয়ালকে শেয়াল বললে হারাধনের সব বাচ্চা
গর্তে লুকিয়ে রাজভোজের আয়োজন করে চেলা চামুন্ডারা
মনের সুখে খোলকরতাল বাজিয়ে রাগ বৈরবী গায়
বাঘকে বাঘ বললে ল্যাংড়া খেলোয়ারগণ দল পাকিয়ে
পরিবার পরিজনসহ উজান গাঙ্গে চুবিয়ে মারে ।
continue reading

১৭৪

মুদ্রা

৬ বছর আগে লিখেছেন

মৃত্যুর স্বাদ

এক স্পর্শকাতর রেখার উপর দাড়িয়ে
বহুদিন আমি জানালায় বসা কাককে ঘুঘু ভেবে ভূল করেছি,
অচেনা ফাদের ইচ্ছায় রক্তাত্ব করেছি হৃদপৃন্ড।
চাতকের মত সময় গুনতে গুনতে
তবুও আমি বাচতে চেয়েছি বার বার এ মৃত উপত্যকার
অবহেলিত মানমন্দিরে,গৃহ ত্যাগী জোৎস্নার মত সরল কোন বেহিসাবে।
বৃষ্টির স্বাদ আমাকে বহুবার নোনতা করেছে নিজস্বতায়,
রোদ এসে পুড়িয়ে দিয়েছে মাংশাল গ্রীবার অস্তিন,
তবু আমি বাচতে চেয়েছি একান্ত নিজেস্বতায়।
কারণ সত্যটা আমি জানি,সত্যিই জানি
আমি জানি মৃত্যুর স্বাদ জীবণের মত ঘ্রাণ নির্ভর,
বরং না ফেরা হাহাকারের মতই প্রচন্ড একঘেয়ে।
continue reading

২৩২
ব্লগের গতিশীল/ট্রেন্ডিং বিভাগসমূহ