Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"সকল" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

সাইয়িদ রফিকুল হক

৬ বছর আগে লিখেছেন

একটি বাড়ির গল্প

একটি বাড়ির গল্প
সাইয়িদ রফিকুল হক
 
একটি বাড়ি যেন বদ্বীপভূমি
কতোকাল ছিল শত্রুবেষ্টিত!
হায়েনাশত্রু, হানাদারশত্রু,
মুখচেনা সব নফরশত্রু।
 
বাড়িটা দখল নিতে চায়
ওইসব পাপী-পামরের দল,
জোঁকের মতো এতোকাল
চুষে-চুষে খেয়েছে বাড়ির
অধিবাসীদের তাজা লালরক্ত!
তবু মেটেনি ওদের রক্তক্ষুধা,
ওরা বুঝি আজন্ম ভয়াবহ পশু,
শুধু চায় মানুষের রক্ত আর রক্ত!
আরও চায় খেতে সকল ফসল,
নিরীহ-মানুষজনের সকল ভূসম্পত্তি!
তবু মেটে না ওদের ক্ষুধা।
একদিন গভীর রাতে
সবাই ছিল গভীর ঘুমে মগ্ন,
দস্যু-ডাকাতের দল
হানা দিলো সেই বাড়িতে,
একমুহূর্তে নেমে এলো
সেই বাড়িতে কালরাত্রি!
 
আধুনিক... continue reading

২২৫

শাহআজিজ

৬ বছর আগে লিখেছেন

প্লেটো: যোগ্য গুরুর যোগ্য শিষ্য

“সুন্দর পৃথিবীতে এসেছি আমি“- এই বাক্যটি ছোটবেলায় শিক্ষকরা শিখিয়েছিলেন ইতিহাসের চারজন অতি পরিচিত মহামানবের নাম সহজে মনে রাখবার জন্য। গুরু-শিষ্যের সম্পর্কের এই ধারা শুরু হয় সক্রেটিস থেকে যার শিষ্য প্লেটো। পরে প্লেটোর শিষ্য হন অ্যারিস্টটল আর তার শিষ্য হন আলেক্সান্ডার দ্য গ্রেট। আজকের আলোচনা সক্রেটিসের শিষ্য প্লেটোকে নিয়ে।
গ্রীক দার্শনিক প্লেটো, আরেক বিখ্যাত দার্শনিক সক্রেটিসের শিষ্য এবং অ্যারিস্টটলের গুরু, প্রাচীন গ্রীসের তো বটেই, সমগ্র বিশ্বেরই একজন অতি পরিচিত, সম্মানিত ও আলোচিত ব্যক্তি। তার চিন্তাধারা ও দর্শন কালের মহাস্রোতে হারিয়ে যায়নি। বরং কালক্রমে অধিক শক্তিশালীরূপে মানুষের মনে বসতি গড়েছে। যুগে যুগে মানুষ তার দর্শন নিয়ে ভেবেছে, অনুপ্রাণিত হয়েছে। বিশেষভাবে পশ্চিমাদের দর্শন... continue reading

২৮০

রায়হান অর্ক

৬ বছর আগে লিখেছেন

এই মানুষে বিশ্বাস রাখো

এই মানুষের কাছে ফিরে আসো মানুষ;
নিরাশার কালো কুজ্ঝটিকা পেরিয়ে
সামনে এসে দাঁড়ায় আলোকিত ভোর
এই মানুষই বাড়ায় হাত মানুষের হাতে,
মানুষের প্রসারিত হাত মুছে দেয়
শোকাভিভূত শূন্য রাতের গ্লানি,
ফের ভরসা জাগে মৃতপ্রায় প্রাণে।
এই মানুষে বিশ্বাস রাখো মানুষ
ফিরে আসো শুধু মানুষের কাছে।
এই মানুষেই মিলবে মুক্তি মানুষের।
মানুষই শুধু সত্য ও শাশ্বত,
বাকি যা আছে সব মিথ্যে। continue reading

২৭২

চারু মান্নান

৬ বছর আগে লিখেছেন

একদিন নদীর কাছে জলের কাছে

একদিন নদীর কাছে জলের কাছে

মেঘ ভাসে খিল খিল
শ্রাবণে বাদল
রিমঝিম বর্ষায়
ঝম ঝম বৃষ্টি।

পথ ঘাট 
কাদা জলে 
একি অনাসৃষ্টি?

ঝিকঝিক ঝকঝক
মাদল বাজায় 
রেলগাড়ি।

নদীনালা বিলঝিল 
মেঘ ভাসে
খিল খিল।
=====

ভরা বরষায় ঐ যে নদী

সোদা মাটির গন্ধ ভাসে 
ঝরা বৃষ্টির প্রাতে, শুদ্ধ বানের জল ছোটে 
মিহি ঢেউয়ের স্রোতে।

ভরা বরষায় ঐ যে নদী
উতল তার ভাসান অঙ্গ-ভূঙ্গী, মেঘ ভাসে ঐ কাঁরি কাঁরি
নদীর এপাড় ওপাড় দিচ্ছে আঁড়ি।

খেয়া নাও, জেলের নাও
দূর-দূরান্তে ঐ যে ভাসে, রঙ্গীন বাতাম তোলা মাস্তুলে
জলের ঢেউয়ে ভাসে আহল্লাদের চোখের জল।
========

... continue reading

২১৬

Ahasan Towhid Siddique

৬ বছর আগে লিখেছেন

এই আমি

(১) 
আলো হারিয়ে আঁধারে
দিকভ্রান্ত হয়ে ফিরছি
ছন্দগুলো সব হারিয়ে 
বৃত্তের ভেতর ঘুরছি
একলা পথিক, একলা একা
স্মৃতি হারিয়ে হাটছি
অনুভূতিহীন জগতে
অন্ধ আর্তনাদে মরছি।
(২)
হারিয়ে সব নিয়ন্ত্রণ
হারিয়ে গেছি আমি
তবুও আলোর আশায়
আখড়ে আছি ভূমি
আঁধার শেষে ঐ আলো
যখন অনেক দামি
শব্দহীন জগতে আটকে
হারিয়েছি সময় তখনই
হচ্ছে না, হচ্ছে না কিছু 
হচ্ছে না তা জানি
আলো আঁধারের খেলা
হয়েছে অনেকখানি...
continue reading

২২৫

কবীর আলমগীর

৬ বছর আগে লিখেছেন

অনলাইন পোর্টালে ভিডিও-অডিও কনটেন্ট অপরিহার্য

বিচ্ছেদের কারণ জানালেন তাহসান-মিথিলা। প্রথম আলো অনলাইন এই নিউজ করেছে একটু এগিয়ে। তা হলে রেগুলার কনটেন্টের পাশাপাশি তারা নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অডিও-ভিডিও কনটেন্ট দিয়েছে। ব্যবহার করেছে বেশকিছু স্টিল ফটোগ্রাফি। ওই ভিডিও কনটেন্টের একপর্যায়ে ব্যবহার করা হয়েছে মিথিলার অডিও সাক্ষাৎকারও। প্রথম আলোর নিউজরুম থেকে ভয়েস ব্যাকআপও দেওয়া হয়েছে। তার মানে একই নিউজের মধ্যে নানা টেকনিক। ভিডিও, অডিও, রিটেন কনটেন্ট সমানতালে এগিয়েছে।  
অনলাইন পোর্টালের প্রচলিত ধারণা কেবল লিখিত কনটেন্ট দিলেই যথেষ্ট। কিন্তু সময় বদলেছে। পাঠকের রুচি বদলাচ্ছে, তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাচ্ছে। ধীরে ধীরে পাল্টাচ্ছে অনলাইনের ক্যারেক্টার।
অনলাইন নিউজ ট্রিটমেন্টের সঙ্গে ভিডিও-অডিও কনটেন্ট একটি অপরিহার্য বিষয়। যে পোর্টাল যত বেশি ভিজুয়াল সিস্টেম অনুসরণ করবে... continue reading

৩২৪

মফিজুল ইসলাম খান

৬ বছর আগে লিখেছেন

বে-নামী

বানরকে বানর বললে বানর গোস্বা হয় গাছে গাছে লাফিয়ে লাফিয়ে দাঁত কটমট করে
কুকুরকে কুকুর বললে কুকুর মাইন্ড করে
ঘেউ ঘেউ শব্দে আকাশ ফাটিয়ে কামড়াতে আসে
শেয়ালকে শেয়াল বললে হারাধনের সব বাচ্চা
গর্তে লুকিয়ে রাজভোজের আয়োজন করে চেলা চামুন্ডারা
মনের সুখে খোলকরতাল বাজিয়ে রাগ বৈরবী গায়
বাঘকে বাঘ বললে ল্যাংড়া খেলোয়ারগণ দল পাকিয়ে
পরিবার পরিজনসহ উজান গাঙ্গে চুবিয়ে মারে ।
continue reading

১৭৪

মুদ্রা

৬ বছর আগে লিখেছেন

মৃত্যুর স্বাদ

এক স্পর্শকাতর রেখার উপর দাড়িয়ে
বহুদিন আমি জানালায় বসা কাককে ঘুঘু ভেবে ভূল করেছি,
অচেনা ফাদের ইচ্ছায় রক্তাত্ব করেছি হৃদপৃন্ড।
চাতকের মত সময় গুনতে গুনতে
তবুও আমি বাচতে চেয়েছি বার বার এ মৃত উপত্যকার
অবহেলিত মানমন্দিরে,গৃহ ত্যাগী জোৎস্নার মত সরল কোন বেহিসাবে।
বৃষ্টির স্বাদ আমাকে বহুবার নোনতা করেছে নিজস্বতায়,
রোদ এসে পুড়িয়ে দিয়েছে মাংশাল গ্রীবার অস্তিন,
তবু আমি বাচতে চেয়েছি একান্ত নিজেস্বতায়।
কারণ সত্যটা আমি জানি,সত্যিই জানি
আমি জানি মৃত্যুর স্বাদ জীবণের মত ঘ্রাণ নির্ভর,
বরং না ফেরা হাহাকারের মতই প্রচন্ড একঘেয়ে।
continue reading

২৩২

এস ইসলাম

৬ বছর আগে লিখেছেন

কবি শফিকুল ইসলামের জীবনী

 
উদভ্রান্ত যুগের শুদ্ধতম কবি শফিকুল ইসলাম।
তারুণ্য ও দ্রোহের প্রতীক। তার কাব্যচর্চ্চার বিষয়বস্তু প্রেম ও দ্রোহ। কবিতা রচনার পাশাপাশি তিনি অনেক গান ও রচনা করেছেন। তার দেশাত্ববোধক ও সমাজ-সচেতন গানে বৈষম্য ও শোষণের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে জাগিয়ে তোলার প্রচেষ্টা লক্ষ্য করা যায়। তিনি বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের তালিকাভুক্ত গীতিকার।
 শফিকুল ইসলামের জন্ম ১০ ইফেব্রুয়ারী, সিলেট জেলা শহরের শেখঘাটস্থ খুলিয়াপাড়ায়। তার পিতার নাম মনতাজ আলী। তিনি পেশায় একজন কাষ্টমস অফিসার ছিলেন। তার মাতার নামশামসুন নাহার।
শফিকুল ইসলাম সিলেট জেলার এইডেড হাইস্কুল থেকে এসএসসি ও মদন মোহন মহাবিদ্যালয় থেকে এইচএসসি উত্তীর্ণ হন। পরবর্তীতে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি ও... continue reading

২০৬