“মনসুর, পাঁচ জন লেহ”,ঘাটমাঝি কে যাত্রীর হিসাব বলে সাম্পানের ইঞ্জিনে হ্যান্ডেল লাগিয়ে ঘুরাতে শুরু করে।প্রথম চেষ্টায় ইঞ্জিন ভট ভট শব্দে চালু হয়ে যায়।হাল ধরে বসে পরে হরি।বেশ কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে।ফিনফিনে বৃষ্টি না, ঝুম বৃষ্টি।বর্ষা শুরু হয়নি।তবুও এত বৃষ্টি।কেজানে,বর্ষায় কি হয়।এই কয়দিন বৃষ্টিতে নদীর পানি ঘোলের শরবতের মত ঘোলা হয়ে গেছে। ভাটি অঞ্চল থেকে গাছ বাঁশ এইসব ভেসে আসছে।অনেকে নৌকা নিয়ে ধরছে এইসব। এদের বেশির ভাগ ছোট ছেলে মেয়ে,কিশোর বা কিশোরী। পাহাড়ী নদী। তাই খুভ বেশি বৃষ্টি হলে পাহাড়ী ঢল নামে। সেই ঢলের সাথে উজানের দিকে ভেসে আসে পাহাড়ি গাছ –পালা,বাঁশ,নল-খাগড়া। একবার আস্ত সেগুন গাছ পেয়েছিল হরি। অনেক কষ্টে পাড়ে নিয়ে আসে। সেগুন কাঠের দাম মোটামুটি
অগ্নিমূল্য বলা যায়। কিন্তু পরদিন...
continue reading