Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"সকল" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

শাহআজিজ

৬ বছর আগে লিখেছেন

যেভাবে এলো আজকের মিয়ানমার: একটি পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস

বর্তমান সময়ে প্রতিবেশী যে রাষ্ট্রের দ্বারা বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি চাপের মুখে রয়েছে এবং একইসাথে যে দেশটি অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের জন্য আরও অগণিত সমস্যা তৈরি করবে সেটি মিয়ানমার। লাখো লাখো রোহিঙ্গা অধিবাসীকে নিজ দেশ ত্যাগ করে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য করছে সে দেশের সরকার ও সামরিক বাহিনী। এই সমস্যা আজ নতুন নয়। সেই ‘৭০ এর দশক থেকেই রোহিঙ্গাদের উপর অত্যাচার-নির্যাতন চলছে, চলছে বাংলাদেশের সীমান্তে শরণার্থী হয়ে তাদের অনুপ্রবেশ। আর মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্কসহ বড় বড় দেশগুলোর তাগাদায় এই উদ্বাস্তু জাতির বাস্তুসংস্থানের একক দায় চেপেছে আজ বাংলাদেশের উপর। চলুন জানা যাক সময়ের সবচেয়ে বড় মূর্তিমান উৎপাত মিয়ানমারের ইতিহাস।
১৯৮৯ সালে দেশটির নাম ইউনিয়ন অব বার্মা... continue reading

৩১৩

চারু মান্নান

৬ বছর আগে লিখেছেন

কবিতার গায়ে রঙ চরাতে

কবিতার গায়ে রঙ চরাতে

কবি আজ ক্লান্ত, 
ভোতা বোধের বির্মষ যাতনায়
তাইতো আর কবিতা হয়ে উঠে না;

সীমান্তের কাঁটা তারে 
পথ ফুরায় শীর্ণ শ্রান্ত নগ্ন পদযুগল
মৃত্যু ভয়! পুঁজির দাবানলে সব পুড়ে ছাই!
পুঁজির কেতকী মহুয়া নেশা খুনের তান্ডবে মাতে
বর্বর বোমার বর্ষণে,
মায়া মমতা যতো আত্মহননের প্রত্যয় খুঁজে
লজ্জায় বিমর্ষ!
বোধের উঠানে কলঙ্কিত সদ্য খুন  মৃত মাছের মতো
ধুলোয় গড়াগড়ি খায়।

ধুঁয়া ভরা আকাশে,
ধবল ডানার চিল ডেকে ডেকে কেঁদে কেঁদে ফিরে
সভ্য বোধের হিসাব কসে কসে
অভিশাপে গাছের সবুজ পাতা লীন হয়ে
মরে যেতে বসেছে আজ।

২৬, ভাদ্র/১৪২৪/শরৎকাল।
continue reading

১৫৭

রব্বানী চৌধুরী

৬ বছর আগে লিখেছেন

শুভ হোক মধ্য শরৎ........................................।

আজ পহেলা আশ্বিন, আশ্বিনের প্রথম দিন, আমাদের প্রাণের ঋতু শরৎ- এর মধ্য কাল, বাংলা মাসের ভাদ্র ও আশ্বিন মিলে আমাদের শরৎ কাল, গতকাল বিদায় নিয়েছে শরৎ এর সঙ্গী ভাদ্র মাস।
ষড় ঋতুর এই দেশে এবার ঋতুতে বেশ বৈচিত্রতা ছিল, চিরাচরিত বিশাল খোলা আকাশের মাঝে খন্ড খন্ড সাদা মেঘের যেমন ভেলা ছিল আবার ছিল শ্রাবণের দিনের মত ঘন কালো মেঘ, অনেক সময় ছিল কড়া রৌদ্র ও ছায়ার খেলা, ছিল এই বৃষ্টি এই রোদ।
শরৎ এর প্রথম ভাগে বর্ষার অনেক বৈশিষ্ট ছিল- কখনও আকাশ ঢেকে ছিল কালো মেঘে, অ-ঝরে বৃষ্টি ধারা, শ্রাবণের দিনের মত, এর পরে ছিল প্রকৃতির নিয়মে মেঘেরা... continue reading

৩৪২

সাইয়িদ রফিকুল হক

৬ বছর আগে লিখেছেন

রোহিঙ্গা-ইস্যুতে ইসলামের দেশ সৌদিআরব নীরব কেন?

রোহিঙ্গা-ইস্যুতে ইসলামের দেশ সৌদিআরব নীরব কেন?
সাইয়িদ রফিকুল হক
 
বর্তমানে বাংলাদেশে ছোট-বড় প্রায় সবাইকে রোহিঙ্গানির্যাতনের বিষয়ে যথেষ্ট সরব হতে দেখা গেছে। এটি অবশ্যই ইতিবাচক দিক। যেকোনোস্থানে মানবতাবিরোধী-অপরাধ সংঘটিত হলে আমাদের অবশ্যই সরব হতে হবে। আর এখানে, জাতি-ধর্ম-বর্ণ-গোত্র-নির্বিশেষে সকলের প্রতি সমানদৃষ্টি রাখতে হবে। কোনো ধর্মের প্রতি কিংবা কোনো ধর্মের মানুষের বিরুদ্ধে অবিচার ও অনাচার নিঃসন্দেহে গর্হিত ও মানবতাবিরোধী-অপকর্ম। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশের বেশিরভাগ ‘হুজুগে মুসলমান’ কোথাও কোনো মুসলমান নির্যাতিত হলে শুধু তাদের পক্ষেই কথা বলতে শুনি। এরা কিন্তু জাতি-ধর্ম-বর্ণ-গোত্র-নির্বিশেষে সকল মানুষকে ভালোবাসতে শেখেনি কিংবা এদের প্রতি সহানুভূতিপ্রদর্শন করতে জানে না। এরা সবসময় সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে শুধু নিজেদের স্বার্থআদায়ে সচেষ্ট থাকে।
 
সাম্প্রতিককালে... continue reading

১৯১

রজত শুভ্র

৬ বছর আগে লিখেছেন

পড়শি যদি আমায় ছুঁত

বৃষ্টিটা আসলো জোরে সোরে। ধরন দেখে মনে হচ্ছে সে পণ করেই এসেছে থামবেনা।কৈশোরর একটা সময় বৃষ্টি ভীতি ছিল খুব। আমরা থাকতাম চুয়েট গেইট এলাকায় একটা টিন শেড ভাড়া বাসায়। বৃষ্টি ভীতি কিভাবে ধরা পড়লো সে ঘটনাটা বলি। সেদিন প্রচণ্ড বৃষ্টি। থেমে থেমে বিকট শব্দেবজ্রপাত। হঠাৎ লক্ষ্য করলাম বিচিত্র কারণে আমার সারা শরীর কাঁপছে । বৃষ্টিরবেগ যত বাড়ছে আমার ভয় বাড়ছিল পাল্লা দিয়ে। আমার শুধু মনে হচ্ছিল মুহূর্তে বাজ পড়ে বাড়ি ঘর পুড়ে যাবে। গল গল করে বানের পানি ঢুকবে ঘরে।ভয়ে আমি কাঁথামুড়ি দিয়ে  গুটিশুটি মেরে খাটে শুয়ে পড়ি। অপেক্ষায় থাকি বৃষ্টি থামার। সেই থেকে ভীতিটা শুরু । ঠিক কতদিন ছিল... continue reading

৩৪১

রজত শুভ্র

৬ বছর আগে লিখেছেন

তটিনী

                                        
“মনসুর, পাঁচ জন লেহ”,ঘাটমাঝি কে যাত্রীর হিসাব বলে সাম্পানের ইঞ্জিনে হ্যান্ডেল লাগিয়ে ঘুরাতে শুরু করে।প্রথম চেষ্টায় ইঞ্জিন ভট ভট শব্দে চালু হয়ে যায়।হাল ধরে বসে পরে হরি।বেশ কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে।ফিনফিনে বৃষ্টি না, ঝুম বৃষ্টি।বর্ষা শুরু হয়নি।তবুও এত বৃষ্টি।কেজানে,বর্ষায় কি হয়।এই কয়দিন বৃষ্টিতে নদীর পানি ঘোলের শরবতের মত ঘোলা হয়ে গেছে। ভাটি অঞ্চল থেকে গাছ বাঁশ এইসব ভেসে আসছে।অনেকে নৌকা নিয়ে ধরছে এইসব। এদের বেশির ভাগ ছোট ছেলে মেয়ে,কিশোর বা কিশোরী। পাহাড়ী নদী। তাই খুভ বেশি বৃষ্টি হলে পাহাড়ী ঢল নামে। সেই ঢলের সাথে উজানের দিকে ভেসে আসে পাহাড়ি গাছ –পালা,বাঁশ,নল-খাগড়া। একবার আস্ত সেগুন গাছ পেয়েছিল হরি। অনেক কষ্টে পাড়ে নিয়ে আসে। সেগুন কাঠের দাম মোটামুটি
অগ্নিমূল্য বলা যায়। কিন্তু পরদিন... continue reading

২৮৯