https://sksoltana.blogspot.com/ continue reading
https://sksoltana.blogspot.com/ continue reading
ইদানিংকার জীবনযাপন মানে আপাতত বেঁচে থাকা।
সমাজের মঞ্চে দাড়িয়ে সবাই গতবাঁধা কোরাস গায় ;
আমিও নিজের অজান্তে তাল মেলাতে শুরু করি।
পারিনা। আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে ঝলমলে আকাশ
।
শেকড় গেঁড়ে মাটিতে পৃথিবীটাকে আঁকড়ে বেঁচে আছি বৃক্ষের মত।
ইদানিংকার জীবনযাপন মানে আপাতত বেঁচে থাকা।
সন্ধ্যে হলেই শীত লাগে আর রাত হলে টান পড়ে পেটে।
শীতের কাপড় আর ক'টা ভাত পেলেই আমি সুখী মানুষ হয়ে যাই।
চায়ের কাপে চেয়ে দেখি উপরের দিকে জল ধোয়া হয়ে উড়ে যায় ;
আমিও তখন স্বপ্ন দেখি এক বিরাট বিপ্লবের।
কিন্তুু খানিক বাদে অনুভব করি মাধ্যাকর্ষণ।
আমি আর উঠতে পারিনা।
শেকড় গেঁড়ে মাটিতে পৃথিবীটাকে আঁকড়ে বেঁচে আছি বৃক্ষের মত।
continue reading
সজনের পাতা ঝরা দিন
সজনের পাতা ঝরা দিন
পৌষের সকাল ঘাসের ডগায়; শিশিরের ফোটা
কুয়াশায় ঢাকা লাউফুলে ফড়িং এর ডানা ভেজা।
মাকড়ষা জাল বুনে
টোপ ফেলেছে শিশির ঘ্রাণে ; পোকামাকড় ভেজা জালে
গেঁথে থাকে শীতের কাঁপনে।
উত্তরের ক্ষেপ শীতল বায়ু
তির তির করে কাঁপে, ঘাসের ডগায় শিশির ফোটা
সজনে ডালে ডানা ঝাপটায় তিলা ঘুঘুজোড়া।
মেঠো পথের ধুলো ভিজে সারা
মাদার ফুলের লাল পাঁপড়ি; দুর্বাঘাসে পরে রয় অভিমানে
আগাছার ঝাড়ে বুনো শিউলি ঝরে থাকে।
কুয়াশার চাদরে সন্ধ্যাবতী গাঁও
সন্ধ্যাবতীর গা ঘেঁসা খালের টলটলে জল। সন্ধ্যাবতীর জলছবি ভাসে। কুয়াশা রাঙা সকালে শিশিরের ঘ্রাণ। খেজুরের শীতল রসে ঠোঁট ভেজায় লালঝুটির বুলবুলি।...
continue reading
সুবিশাল দক্ষিণ দরওয়াজার আলো-আঁধারি থেকে যখন তাজমহলকে প্রথম দেখা যায়, তখন মনে হয় খিলান পার করলেই তাজকে ছোঁওয়া যাবে। কিন্তু যত এগিয়ে যাওয়া ততই পারস্পেক্টিভ বদলে যায়, তাজ ধীরে ধীরে সরতে থাকে, ক্রমশ নজরে পড়ে উঁচু বিরাট ভিত্তিভূমি (কুর্সি)— যার চার কোণে চারটি মিনার, আর পশ্চিম ও পূর্ব দিকে বড় বড় গাছের আড়ালে অবিকল এক রকম দেখতে লাল পাথরের মসজিদ ও ‘মেহমানখানা’। আরও কিছুটা এগিয়ে গেলে ভাল করে নজরে পড়বে মাঝখানে ফোয়ারার সারি দিয়ে চারটি সমান মাপের ‘চারবাগ’ বাগান, ঠিক মাঝখানে বড় মাপের চৌবাচ্চা, তার জলে তাজের প্রতিবিম্ব। তখন বিস্ময়ে কথা বন্ধ হয়ে যায়, মন হারিয়ে যায় মোহময় জাদুজগতে। নির্মাণ শেষ হয়েছে... continue reading
তৃষ্ণা পেয়েছে।টেবিলে পানি ভর্তি জগ। ইচ্ছে হয় না বিছানা থেকে নেমে গ্লাশে ঢেলে খাই। বাইরে অপার জোসনা। জানালা খুলে দিলে অপার জোসনায় ভেসে যাবে ঘরটা।ইচ্ছে হয়না জানালাটা খুলি।দুঃখ হয় তাদের জন্য যাদের সঙ্গ আজ আমায় নিঃসঙ্গ করে দেয়! .................... হুমায়ূন আহমেদ
হুমায়ূন আহমেদ কী নিঃসঙ্গ ছিলেন?তার জীবন যাপনে কিংবা লেখালেখিতে? সম্ভবত এই প্রশ্নটা অমিমাংসিতই থেকে যাবে। তবে কেউ যদি জানতে চায় প্রয়ানের পরে হুমায়ূন এখন কেমন আছেন,সাহিত্যের কোথায় আছেন বা থাকবেন তাহলে এই প্রশ্নের উত্তরও কী অমিমাংসিত থাকবে? নাকি সেটা মহাকালই নির্নয় করবে?
মানুষ যদি নিঃসঙ্গ হয়ে যায় তবে সেটা কবরে যাবার আগে নয়! হুমায়ূন আহমেদের এই কথার সূত্র...
continue reading