ধর্ষণের শিকার হয়ে সম্ভ্রম হারানো নারী ধর্ষিত হচ্ছে বার বার অবলীলায়। আস্তা কুঁড়ে নিক্ষেপ করে, না হয় হসপিটালের বারান্দায়, আর না হয় অন্ধ আইনের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে, নিজের সতীত্ব হরণের নীলছবির গল্প শুনিয়ে।
‘যাহা বলিব সত্য বলিব, সত্য বৈ মিথ্যা বলিব না’ বলে শপথের পরেও নির্দ্বিধায় সত্য মিথ্যার বেচাকেনা হয় ইনসাফের সর্বোচ্চ আদালতেও। মনুষ্যত্বের পারদ ক্রমান্বয়ে ধাবিত হচ্ছে নিম্নমুখী। পশুত্ব নিজ অবস্থানে দাঁড়িয়ে মনুষ্যত্বের নিম্নমুখীতায় লজ্জায় মুখ অবনত করে।
আগুনে ঝলসানো ধর্মগ্রন্থের বাণী চিৎকার করে কেঁদে উঠে। ধর্ম ব্যবসায়ীর দৃষ্টি তখনো লাভ লোকসানের হিসাবের খাতায় মগ্ন। লাভের অংকটা আরও একটু কিভাবে বাড়ানো যায়। ক্ষমতার ভাগ বাটোয়ারায় চলে বানরের পিঠা...
continue reading