Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Entertainment Image
Entertainment Image

রেকর্ড ভেঙ্গে শীর্ষে ‘বাজরাঙ্গি ভাইজান’

সালমান খান অভিনীত ‘বাজরাঙ্গি ভাইজান’ ইতোমধ্যেই বলিউডের অনেক সিনেমার রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়েছে। আর এর মধ্য দিয়ে হিন্দি সিনেমার অন্য সব রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়ে সালমানের বহুল আলোচিত এই সিনেমাটি ১০০ কোটির ঘরে দ্রুতই প্রবেশ করল।
গতকালের হিসেব অনুযায়ী ভারত থেকেই ‘বাজরাঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার আয় হয়েছে ১০২ কোটি রুপি। আর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এর আয় ৫১ কোটি রুপি। সিনেমা মুক্তির পাঁচ দিনের মাথায় এই সিনেমা ১৫০ কোটি রুপি ঘরে তুলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
‘বাজরাঙ্গি ভাইজান’ সিনেমাটিই নাকি হতে চলেছে সালমানের সর্বোচ্চ লাভজনক সিনেমা। আয়ের দিক থেকে সালমানের অন্য সব সিনেমার রেকর্ডও ভেঙ্গে দিয়েছে ‘বাজরাঙ্গি ভাইজান’। ভারতে হারিয়ে যাওয়া পাকিস্তানের এক কথা না বলতে পারা শিশুকে নিজ দেশে ফিরিয়ে দিতে দেখা যায় সালমানকে। পাকিস্তানি এই শিশুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন হারশালি মালহোত্রা।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

পাকিস্তানী চলচ্চিত্রের আশার আলাে ‘বিন রোয়ে’

সীমানা পেরিয়ে পাকিস্তানী চলচ্চিত্রকে শাসন করে বলিউড, এমনকি সেদেশে নির্মিত ছবিগুলোর মধ্যে থাকে ভারতে নির্মিত ছবির ছায়া। এই অভিযোগ খন্ডন করতেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে বিশ্বমানের পাকিস্তানী চলচ্চিত্র ‘বিন রোয়ে’। বিশ্ব চলচ্চিত্রে নিজস্ব অবস্থান তৈরিতে ছবিটি প্রথম পদক্ষেপ- এমন কথাই বলছেন চলচ্চিত্র বোদ্ধারা।
প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বাজেট অনুসরন করেই নির্মিত হয়েছে ছবিটি। নির্মাণ ও প্রযোজনা কর্তৃপক্ষের ভাষ্যমতে, ছবিটির গল্প বা কাহিনির মত কোন কিছু আগে দেখা যায়নি। তবে শুধু চলচ্চিত্রামোদী দর্শক কিংবা সমালোচক নয়- পাকিস্তানের সাধারণ মানুষ ও তারকাদের মুখেও এখন ছবিটির নাম।
অনেকে চলচ্চিত্রটিকে গেম চেঞ্জার হিসেবে মনে করছেন। দেশটির জনপ্রিয় অভিনেত্রী মাহিরা খান বলেন, 'ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করছি বিশ্বব্যাপী সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে, এটা অনেক বড় প্রাপ্তি। পাকিস্তান ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির জন্য এটা একটা মাইলস্টোনও বটে। এই ছবি নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের মধ্যেও অনেক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। আমিতো বুঝতেই পারিনি আগ্রহটা এতো বেশি! আমরা শুটিংয়ের কাজ শেষে ঘরে ফিরেছি আবার শুটিংয়ের কাজে বেরিয়েছি। আসলে মুক্তির আগেই সিনেমা নিয়ে এই আগ্রহ, অপেক্ষার বিষয়টা বুঝার কোন অবকাশই ছিলনা। পাকিস্তানের কোন সিনেমা নিয়ে এত আগ্রহ এটা সত্যিই বিস্ময়কর এবং বড় একটা পাওয়া'।
পাকিস্তান ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির এ যাবতকালের সবচেয়ে বড় বাজেটের ছবি ‘বিন রোয়ে’। ছবির প্রচারে যেন কমতি না থাকে, সেদিকেও দৃষ্টি ছিল সজাগ। এই প্রথম কোন পাকিস্তানী ছবির প্রিমিয়ার শো হলে পশ্চিমা দেশে এবং কয়েকটি দেশে একযোগে মুক্তি পেয়েছে। সিনেমাটির পরিচালক ও প্রযোজক মোমেনা দুরাইত মনে করছেন তারা স্বপন পূরণের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, 'পাকিস্তানের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে নতুন রূপে ফিরিয়ে আনার আশা আর স্বপ্ন আমাদের সবার মধ্যেই আছে এবং আমরা সবাই এই লক্ষ্য পূরণেই কাজ করে চলেছি। বেশ কয়েক বছর ধরে পাকিস্তানে...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

অব্যর্থ আবেদনে একজন উত্তম কুমার

এলেন, দেখলেন, জয় করলেন- এমন মুঠোয় পাওয়া সাফল্য তার নয়। সংগ্রাম, ব্যর্থতা এবং বন্ধুর পথ পাড়ি দিয়ে তিনি অর্জন করেছেন একটি নাম- 'নায়ক' কিংবা শ্রদ্ধায় মহানায়ক। তিন দশক ধরে মোহাবিষ্ট দর্শককে বাস্তবতা ছাড়িয়ে তিনি নিয়ে গেছেন পরাবাস্তব এক জগতে। মাতিয়ে রেখেছেন আজও। শুধু অভিনয়শৈলী নয়- উডু উডু অ্যালবাট, বঙ্কিম গ্রিবা, হৃদয়ে তোলপাড় করা হাসি আর অভিনয়ের চূড়ান্ত আধুনিকতা এগুলোই তার কালজয়ী সাফল্যের তাস। মৃত্যুর এতো বছর পরেও অব্যর্থ তার আবেদন। আজও তিনি হৃদয়ের অক্ষয় আসনে অসীন, মহানায়ক উত্তম কুমার।
'এই পথ যদি না শেষ হয়, তবে কেমন হতো তুমি বলতো'- পথ শেষ হয়নি, আজও অমর তিনি। একের পর এক ফ্লপ ছবির গ্লানি নিয়েই করে গেছেন প্রতিষ্ঠার পরিশ্রম। বৃথা যায়নি তার একাগ্রতা। শুরুর সেই লড়াইটা ছিল ভয়ঙ্কর। ফ্লপ এবং ফ্লপ। হাত থেকে কনট্রাক্টের কাগজ ছিনিয়ে নিয়েছেন প্রযোজক। মুখের ওপর বলে দিয়েছেন, ‘কিছু মনে করবেন না, আপনার চেহারাটা নায়কোচিত নয়’। তুলনাটা চলে আসত প্রমথেশ চন্দ্র বড়ুয়ার সঙ্গে। দ্বিতীয় প্রতিপক্ষও তখন নেপথ্যে দাঁড়িয়ে সেই ‘দুর্গাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়।’তাঁর ‘মাচো-হিম্যান’ ইমেজে গত শতাব্দীর পঞ্চাশোর্ধ বাঙালিরা তখনও আত্মহারা। হৃদয়ের কুঠুরিতে লেখা হয়ে গেছে ‘দুর্গাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়’ কিংবা ‘প্রমথেশ চন্দ্র বড়ুয়া’ এই দুই নাম। তাদের পাশে নবাগত উত্তম কুমার। ভাগ্যিস বসু পরিবার (১৯৫২) বক্স অফিসের মুখ দেখেছিল। না হলে আজকের বাঙালি কোথায় পেত এই উত্তম কুমারকে।
উত্তম কুমার ১৯২৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর কলকাতার আহিরীটোলায় জন্মগ্রহণ করেন। আসল নাম ছিল অরুন কুমার চট্টোপাধ্যায়। তিনি ১৯৩৫ সালে নাটকের দল 'লুনার ক্লাব' গঠন করেন এবং ১৯৩৬ সালে চক্রবেড়িয়া স্কুলে পড়ার সময় 'গয়াসুর' নাটকে অভিনয় করে প্রশংসা ও পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৪২ সালে কলকাতার সাউথ সাবারবান স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন এবং পরে গোয়েন্কা কলেজে ভর্তি...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

শিল্পীদের আত্মহত্যার তালিকাটা কেবলই দীর্ঘ হচ্ছে

কথা হচ্ছিলো এক সময়কার আলোচিত একজন চলচ্চিত্র অভিনেত্রীর সঙ্গে, বেশ মনোকষ্ট নিয়েই তিনি ফোন করেছেন। জানালেন তার জন্য একজন পাত্র খুঁজতে। প্রথমে ভাবলাম নায়িকা হয়তো মজা করছেন। হাসতে হাসতেই নায়িকাকে বললাম, 'এই বুড়ো বয়সে আপনাকে কে বিয়ে করবে?' কিন্তু কিছুক্ষন তার সঙ্গে কথা বলে মনে হলো তিনি সিরিয়াস। কারণ তার যুক্তিগুলো এড়ানো যায় না। তিনি একা থাকেন, তার একজন সঙ্গী দরকার, শেষ বয়সে যখন কেউ থাকবে না তখন তো স্বামীর মমতার হাতটা পাশে থাকবে, বিপদে আপদে কাছে পাওয়া যাবে, মানসিক শক্তিটা থাকবে- এসব কারণেই তিনি এ বয়সেও বিয়েটা করতে চান। নিজের জীবনের একাকিত্বের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি চান এই অভিনেত্রী। ঠিক করে রেখেছেন- যন্ত্রণা সহ্য করতে না পারলে আত্মহত্যা করবেন।
অভিনেত্রীর প্রতি যথাযথ সম্মান রেখেই তার নাম এখানে প্রকাশ করা হলো না। তবে এতো গেলো একজন অভিনেত্রীর কথা। কিন্তু এমন অসংখ্য অভিনেত্রী আছেন যারা মনোকষ্টে নীল হয়ে আছেন ভেতরে, আর বাইরে রঙিন হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন সাবলীলভাবে। প্রায় প্রতি বছরই অভিনেত্রী, অভিনেতা, গায়ক, গায়িকার আত্মহত্যার খবর পাই আমরা। কিন্তু কেনো এই আত্মহত্যা? সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতেই চলুন জেনে নেই বাংলাদেশের শোবিজ অঙ্গনের আত্মহত্যার একটি পরিসংখ্যান।
মনে আছে অভিনেত্রী ডলি আনোয়ারের কথা? তার পিতা একজন চিকিৎসক, মাতা বিখ্যাত নারী নেত্রী ডঃ নীলিমা ইব্রাহিম। চিত্রগ্রাহক আনোয়ার হোসেন এর সাথে 'সূর্য দীঘল বাড়ি' চলচ্চিত্র তৈরির সময় ডলি ইব্রাহিমের পরিচয় হয় এবং পরবর্তীতে তারা বিয়ে করেন। পরিবার, সম্পদ, যশ, খ্যাতির কমতি ছিলনা, তবুও ১৯৯১ সালের জুলাই মাসে ডলি আনোয়ার বিষপান করে আত্মহত্যা করেন। আত্মহত্যার পর নানা রকম গুজব শোনা যায়। বলা হয়, ডলি আনোয়ারের স্বামী আনোয়ার হোসেন তাকে তালাকনামা প্রেরণ করেন যা সহ্য করতে না...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

সেপ্টেম্বরেই শুরু হচ্ছে ‘বাহুবলি’র সিক্যুয়েল নির্মাণ

‘বাহুবলি’ সিনেমার অভাবনীয় সাফল্যের পরে এবারে এই সিনেমার নির্মাতারা’বাহুবলি’র সিক্যুয়েল নির্মাণের কাজ খুব শীঘ্রই শুরু করতে যাচ্ছেন।
‘বাহুবলি’ সিনেমা মুক্তির দিন থেকেই ভারতের আগের সব রেকর্ড গুড়িয়ে দিয়েছে। ‘বাহুবলি’ সিনেমার প্রধান চরিত্রে অভিনয় করা প্রভাস সম্প্রতি জানান, আগামী সেপ্টেম্বরেই শুরু হতে যাচ্ছে ‘বাহুবলি’ সিনেমাটির সিক্যুয়েল নির্মাণের কাজ। সিনেমার কলাকুশলীরা ছুটি কাটাতে গিয়েছেন, তারা ফিরে আসলেই সিনেমার কাজ পুরো উদ্যমে শুরু হয়ে যাবে।
জানা যায়, ‘বাহুবলি’ সিনেমার দ্বিতীয় পর্বের প্রায় চল্লিশ ভাগ কাজ ইতোমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। যুদ্ধের দৃশ্যগুলো ও আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্য এখনো বাকি রয়েছে। দ্বিতীয় পর্বে দেখা যাবে প্রভাস তার বাবার হত্যার প্রতিশোধ নিচ্ছেন।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

রহস্যে ঘেরা উত্তম-সুচিত্রার প্রেম

উত্তম সুচিত্রা নেই কিন্তু তাদের প্রেম কিংবদন্তী হয়ে আছে আজো। উত্তম সুচিত্রার ভক্তদের কেউ কেউ এখনো বিশ্বাস করেন গোপনে বিয়ে করেছিলেন এই কিংবদন্তী জুটি। আসলেই কি তাই? আসলেই কি এই জুটির মধ্যে সত্যিকার প্রেমের রসায়ন ছিলো। চলুন ঘেটে দেখা যাক উত্তম সুচিত্রার খুঁটিনাটি।
১৯৫৩ সালে মুক্তি পেয়েছিলো উত্তম-সুচিত্রা জুটির প্রথম ছবি ‘সাড়ে চুয়াত্তর’। প্রথম ছবিতেই হিট উত্তম সুচিত্রা জুটি। তারপর আর যায় কোথায়? প্রযোজক পরিচালকরা ভিড় জমালেন উত্তম সুচিত্রার কাছেই।
একর পর এক ছবি করার সুবাদে উত্তম-সুচিত্রার সখ্যতা বাড়লো। কিন্তু তাদের এই সখ্যতা কাল হয়ে উঠলো সুচিত্রার স্বামী দিবানাথ সেনের কাছে। আর তা আঁচ করতে পেরে ১৯৫৪ সালেই দীবানাথ সুচিত্রাকে চাপ দিলেন অভিনয় ছেড়ে দিতে। কিন্তু যার রক্তে তখন অভিনয় মিশে গেছে সে কি আর অভিনয় ছাড়ে! স্বামীর বৈরি মনোভাবের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেই উত্তমের সঙ্গে অভিনয় করে গেলেন সুচিত্রা সেন।
আর হ্যা, স্বামী দীবানাথের মতো ঐ একই বছর উত্তম সুচিত্রার ভক্তরাও ভাবতে লাগলো বাস্তবেই উত্তম সুচিত্রা প্রেমিক যুগল। কারণ ঐ একই বছর মুক্তি পায় তাদের অভিনীত ৬টি ছবি। জীবন ঘনিষ্ঠ অভিনয়ই ভক্তদের ভাবতে সহায়তা করেছিল উত্তম সুচিত্রার প্রেমের গুঞ্জনের খবর। যে মিথের জন্ম হয়েছিল আজ থেকে ৬১ বছর আগে সেই মিথের অবসান শেষ হয় নি আজো।
তবে এই মিথের আগুনটা উস্কে দেওয়ার ব্যাপারে সুচিত্রার ভূমিকাও কম ছিলো না। ওই বছরেই মুক্তি পাওয়া ‘অগ্নি পরীক্ষা’ ছবির পোস্টারে সুচিত্রার স্বাক্ষরসহ লেখা ছিলো ‘আমাদের প্রণয়ের স্বাক্ষী হলো অগ্নি পরীক্ষা’। পোস্টারের এই লেখা দেখে অজোরে কেঁদেছিলেন উত্তম কুমারের স্ত্রী গৌরী দেবী। যার প্রভাব পড়ে সুচিত্রার দাম্পত্য জীবনেও। সে প্রভাবের পরিমাণ কেমন ছিলো তা একটি গল্প বললেই পরিষ্কার হয়ে যাবে।
একদিন সুচিত্রা সেনের বালিগঞ্জের বাসায় এক বিশাল পার্টির আয়োজন...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

পর্তুগাল চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ঠ ছবি \\\'জালালের গল্প\\\'

২০ থেকে ২৬ জুলাই পর্তুগালে অনুষ্ঠিত ১৯-তম আভাঙ্কা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ঠ ছবির পুরস্কার পেল তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা আবু শাহেদ ইমনের প্রথম ছবি 'জালালের গল্প’। পাশাপাশি উৎসবে সেরা অভিনেতা বিভাগে পুরস্কার পেয়েছেন এ ছবির অন্যতম অভিনয় শিল্পী মোশাররফ করিম। উৎসব কর্তৃপক্ষের প্রকাশিত প্রকাশনা থেকে জানা যায় ১২১টি দেশের ২২০০ (দুই হাজার দুইশত)-টি নিবন্ধিত চলচ্চিত্র থেকে ১১৮ ছবি বিভিন্ন বিভাগে প্রতিযোগিতার জন্য নির্বাচিত হয়। এর মধ্য থেকে বাংলাদেশ, চেকপ্রজাতন্ত্র, যুক্তরাষ্ট্র ও স্পেনের ৪টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র জুরি বোর্ডের সদস্যদের চূড়ান্ত ফলাফলে পুরস্কার লাভ করে। চেকপ্রজাতন্ত্রের ‘আফটার ওয়ার, বিফোর ওয়ার’; যুক্তরাষ্ট্রের বিরিভ; স্পেনের 'দ্য ডিসট্যান্স’ ছবিগুলো জুরি বোর্ডের সদস্যদের দ্বারা ‘স্পেশাল মেনশন’ সম্মাননায় ভূষিত হয়। উৎসবে সেরা অভিনেতা-র জন্য বাংলাদেশ থেকে মোশাররফ করিমের পাশাপাশি; চেকপ্রজাতন্ত্রের ছবি ‘আফটার ওয়ার, বিফোর ওয়ার’-এর জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য পুরস্কার পায় ইরিনা দেমিখ।
গত ১৯ বছর ধরে পর্তুগালের আভাঙ্কা সিনে ক্লাব এবং এস্তেরেজা মিউনিসিপালিটি ও পর্তুগিজ সরকারের সহায়তায় আয়োজিত হয়ে আসছে এ উৎসব।
উল্লেখ্য যে, ছবিটি ইতিমধ্যে ২০১৪ অক্টোবরে ১৯-তম বুসান চলচ্চিত্র উৎসবের এশিয়ান সিনেমা ফান্ড পেয়েছে এবং উৎসবটির মূল প্রতিযোগিতা বিভাগ 'নিউ কারেন্টস' বিভাগে প্রথম বাংলাদেশি ছবি হিসেবে বিশ্ব প্রিমিয়ার করেছিল।
এছাড়াও একই বছরের নভেম্বরে ভারতের গোয়াতে অনুষ্ঠিত ৪৫-তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে-র (আইএফএফআই) প্রথমবারের মত আয়োজিত হতে যাওয়া "অ্যা উইন্ডো অন সাউথ এশিয়ান সিনেমা" বিভাগে একমাত্র বাংলাদেশি চলচ্চিত্র হিসেবে প্রদর্শণের জন্য মনোনিত হয়েছিল ছবিটি। এ বছরের (২০১৫) ফেব্রুয়ারির শুরুতে ভারতের রাজস্থানে অনুষ্ঠিত হওয়া ৭ম জয়পুর চলচ্চিত্র উৎসবে মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে অংশ নিয়েছিল ছবিটি এবং জালালের গল্পের জন্য ইমন সেখানে সেরা নবাগত নির্মাতার পুরস্কার পেয়েছে। এছাড়াও গত এপ্রিলে ইরানের রাজধানী তেহরানে অনুষ্ঠিত ৩৩-তম ফজর আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব এবং ১৭-২৩ জুলাই ফিজির...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

রেকর্ডের মাইলস্টোন ছুঁয়ে দিচ্ছে \\\'বাহুবলী\\\'

মুক্তির আগে থেকেই বিভিন্ন রেকর্ডের অধিকারী 'বাহুবলী'। ভারতে সবচেয়ে বেশি টাকায় তৈরি ছবি, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পোস্টার এবং মুক্তির প্রথমদিনে সবচেয়ে বেশি আয়- এমন সব রেকর্ড গড়ে এবার সর্বোচ্চ আয়ের ছবির রেকর্ড ছুঁয়ে দিচ্ছে এ ছবিটি।
প্রথমদিন থেকেই বক্সঅফিসে চলছে 'বাহুবলী' ঝড়। ভারত ও বহির্বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছবির আয় ছাড়িয়ে গেছে ৪০০ কোটি ঘর, মাত্র ১৬ দিনেই ব্যবসা করেছে ৪১৬ কোটি রুপি। সর্বোচ্চ আয়ে ভারতে 'বাহুবলী'র চেয়ে এগিয়ে রয়েছে তিনটি মাত্র ছবি।
শাহরুখ খানের ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’ ছবিটি আয় করেছে ৪২৩ কোটি, যা খুব কম সময়ে পার করবে দক্ষিণী ছবিটি। তার পরের বাধা ‘ধুম থ্রি’, এখন পর্যন্ত ৫৪২ কোটি ঝোলায় এ ছবির। তবে টক্কর হবে 'পিকে' ছবির সঙ্গে। কারণ ৭৪০ কোটির মাইলস্টোন সৃষ্টি করেছে আমির খানের ছবিটি। অবশ্য ক্রমবর্ধমান আয়ের গ্রাফ দেখে চলচ্চিত্র বোদ্ধারা ধারণা করছেন- রেকর্ডের মাইলস্টোন ছুঁয়ে দিতে সক্ষম 'বাহুবলী'।
সম্প্রতি ‘বাহুবলী’র প্রধান অভিনেতা প্রভাস দেখা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে, গ্রহণ করেছেন উচ্ছসিত প্রসংশা। ছবিতে অভিনয় করেছন রানা দাগ্গুবাটি, তামান্না ভাটিয়া, আনুশকা শেঠি, নাসের প্রমুখ।
[…]