Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"স্মৃতিচারণ" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

মরুভূমির জলদস্যু

১০ বছর আগে লিখেছেন

প্রাইজবন্ড কথন

 
আমরা অনার্স ২য় বর্ষে পড়ার সময় আমাদের এক ক্লাসমেটের ব্যাংকে একটা চাকরি হয়ে যায়। বাসা থেকে ও চাকরি ব্যাপারে কোনো সাপোর্ট করে না। ফলে মেডিকেল করার মতো টাকা ওর কাছে ছিলো না। এক সময় ও তার একজন বন্ধ্রর কাছ থেকে মেডিকেলের টাকাটা ধার নেয়। চাকরিতে জয়েনের পর প্রথম মাসের বেতন পেয়ে বন্ধুকে ধারের টাকাটা ফেরত দিতে চাইলে বন্ধু সেটা ফেরত নিতে চায় না। শেষ পর্যন্ত ও সেইটাকার প্রাইজবন্ড কিনে উপহার দেয় বন্ধুকে।
মজার বিষয় হচ্ছে নেক্সট লটারিতেই সেখান থেকে একটা লেগে যায়। 
দুঃখের বিষয় হচ্ছে - আমার কাছে ৬/৭ বছর ধরে ১০টি আছে, এখনো লাগেনি। তাই জেদ... continue reading

৬১৭

কালপুরুষ

১০ বছর আগে লিখেছেন

না দেয়া চিঠি - ২

না লেখা চিঠি – ২
অনিন্দিতা,
তোমার কপালে সেদিন টিপ ছিলনা। কালো টিপ আমার ভীষণ পছন্দ। অথচ তুমি কালো টিপ পরতে না। কলঙ্কের দাগ নাকি কালো হয়, তাই তুমি সবসময় গাঢ় লাল টিপ পরতে। তুমি লাল টিপ পরলে সেটা বেশী জ্বলজ্বল করতো। ভীষণ মানিয়ে যেত। মাঝে মাঝে আমাকে বলতে তোমার নাকি সিঁদুরের টিপ পরতে খুব শখ হয়। আমি একথা শুনে একটা ছোট্ট রূপোর কৌটো তোমাকে উপহার দিয়েছিলাম, সিঁদুর রাখবে বলে। কৌটোটা কোন এক জমিদার বাড়ীর পুরোনো স্মৃতি। নওরোজ নামে আমার এ অফিস সহকারী গিফট্ করেছিল। জমিদার পরিবারের কেউ একজন সম্পর্কে ওর নানী হতো। সেই নানীর স্মৃতি আমার হাতে দিয়ে... continue reading

১১৯১

কালপুরুষ

১০ বছর আগে লিখেছেন

না দেয়া চিঠি - ১

না দেয়া চিঠি -১
অনিন্দিতা,
তুমি কী কখনো আকাশের গা থেকে নিঃশব্দে খসে পড়ে এক অভিমানী তারা দেখেছো? সেই তারা রাতের আঁধারে হারিয়ে যায় কোন এক অজানা দিগন্তে। আমিও ঠিক এমনি করেই একদিন হারিয়ে যাবো, পৃথিবীর কোন এক প্রান্তে কিংবা অন্য কোথাও। মিশে যাবো পথের ধূলোয় কিংবা অন্য কোন লোকালয়ে। অবহেলা আর অনাদরে বেড়ে ওঠা এই মাটির দেহ একদিন মাটিতেই মিশে যাবে। যদি কিছু স্মৃতি রয়ে যায় তবে মনে করো সবই মূল্যহীন কিছু সঞ্চয় তোমার ঐ বিশাল হৃদয়ে।
আমার কথা ভেবোনা। তোমাকে ভুলে থাকার প্রবল বাসনা নিয়ে ঘুমিয়ে রবো নক্ষত্রের আলোহীন এক অন্ধকার গুহায়। সেই গুহার দেয়ালজুড়ে থাকবে নীলাভ... continue reading

১০ ৫৫১

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

দ্রোহ ও প্রেমের কবি আবুল হাসানের ৩৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বাংলা কাব্য সাহিত্যের অন্যতম উজ্জ্বল নক্ষত্র, আধুনিক কবি সাংবাদিক আবুল হাসান। পাথর থেকে লাবণ্য ঝরানোর কবি আবুল হাসানের প্রকৃত নাম আবুল হোসেন মিয়া, আর সাহিত্যক নাম আবুল হাসান। আবুল হাসান অল্প বয়সেই একজন সৃজনশীল কবি হিসাবে খ্যাতিলাভ করেন। মাত্র এক দশকের কাব্যসাধনায় তিনি আধুনিক বাংলার ইতিহাসে এক বিশিষ্ট স্থান অধিকার করেন। বাংলাদেশের আধুনিক কবি ও সাংবাদিক আবুল হাসান ষাট দশকের জনপ্রিয় কবিদের একজন এবং সত্তুর দশকেও জনপ্রিয় ছিলেন। আত্মত্যাগ, দুঃখবোধ, মৃত্যুচেতনা, বিচ্ছিন্নতাবোধ, নিঃসঙ্গচেতনা, স্মৃতিমুগ্ধতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আবুল হাসানের কবিতায় সার্থকভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। ১৯৭০ সালে এশীয় কবিতা প্রতিযোগিতায় তিনি প্রথম হন। ১৯৭৫ সালের আজকের দিনে তিনি মৃত্যুবরন করেন। কবির... continue reading

৮৮৬

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

চলচ্চিত্র নির্মাতা, চলচ্চিত্র সংসদ কর্মী, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার শেখ নিয়ামত আলীর দশম মৃত্যুৃবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে শেখ নিয়ামত আলী প্রাতঃস্মরনীয় একটি নাম। এদেশের সুস্থধারার চলচ্চিত্রে তার অবদান অবিস্মরনীয় হয়ে আছে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলনেও তার রয়েছে বিশেষ অবদান। সত্তর দশকের শেষার্ধে তিনি চলচ্চিত্রকার মসিউদ্দীন শাকেরের সাথে যৌথভাবে নির্মান করেন সূর্যদীঘল বাড়ি । এছাড়াও তিনি নির্মান করেন দহন, অন্যজীবন, আমি নারী’র মতো সৃজনশীল চলচ্চিত্র। সূর্য দীঘল বাড়ি চলচ্চিত্রটি দেশে বিদেশে বিশেষভাবে প্রশংসিত এবং পুরস্কৃত হয়েছিল। এই চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের সুস্থধারার চলচ্চিত্রের মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে । এই সৃষ্টিশীল গুনী চলচ্চিত্র নির্মাতা ২০০৩ সালের আজকের দিনে মৃত্যুবরন করেন। আজ তার দশম মৃত্যুবার্ষিকী, মৃত্যুদিনে তাঁর প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা।

শেখ নিয়ামত আলী ১৯৪০ সালের ৩০... continue reading

৫৩২

al yaqub

১০ বছর আগে লিখেছেন

Points to ponder

Well this is my first writing to this blog. Hopefully in the near future I will write in Bangla. Its been a long journey to this blog. I never thought it would be so fun to be with these guys. Life is nothing but collections of moments. If you draw a line between each moments , its wonderful. Where i was and how i am. God! always knows where I will be. Still it  is a long journey , where someday we will get time to look at the sun and say wao!!! its a beautiful day.
 
No, more today... continue reading

৬৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

অনাদৃত আলোকিত বিজ্ঞানী স্যার জগদীশচন্দ্র বসুর ৭৬তম মৃত্যুৃদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বিনা তারে বার্তা প্রেরণ সূত্রের উদ্ভাবক স্যার জগদীশচন্দ্র বসু একজন সফল বাঙালি বিজ্ঞানী। ২০০৪ সালের এপ্রিলে বিবিসি রেডিওর জরিপে তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে সপ্তম স্থান অধিকার করেন। তার গবেষণার প্রধান দিক ছিল উদ্ভিদ ও তড়িৎ চৌম্বক। তার আবিষ্কারের মধ্যে উদ্ভিদের বৃদ্ধিমাপক যন্ত্র ক্রেস্কোগ্রাফ, উদ্ভিদের দেহের উত্তেজনার বেগ নিরুপক সমতল তরুলিপি যন্ত্র রিজোনাষ্ট রেকর্ডার অন্যতম। ১৯৩৭ সালের আজকের দিনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। ৭৬তম মৃত্যুদিনে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুকে স্মরণ করছি গভীর শ্রদ্ধায়।

জগদীশ চন্দ্র বসু ১৮৫৮ সালের ৩০শে নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পরিবারের প্রকৃত বাসস্থান ছিল বর্তমান বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্ভুক্ত বিক্রমপুর নামক স্থানের... continue reading

১১০৬

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

অষ্টাদশ শতকের জগদ্বিখ্যাত ফরাসি দার্শনিক লেখক, প্রাবন্ধিক ও দার্শনিক ভলতেয়ারের ৩১৯তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা

ফরাসি আলোকময় যুগের অন্যতম সেরা প্রতিভা জগদ্বিখ্যাত ফরাসি দার্শনিক লেখক, প্রাবন্ধিক ও দার্শনিক ভলতেয়ার। মতপ্রকাশের স্বাধীনতার কথা উঠিলেই ফরাসি পণ্ডিত ভলতেয়ারের একটি মন্তব্য পুনরুচ্চারিত হয়, "আমি তোমার মত মানি না, কিন্তু তুমি যাহাতে তোমার মত অবাধে বলিতে পার, তাহার জন্য আমি নিজের প্রাণ অবধি বিসর্জন দিতে প্রস্তুত।" উদার গণতান্ত্রিক আদর্শ হিসাবে সত্যই এই বাক্যের তুলনা নাই। সাহিত্যের প্রায় সর্বত্র তার সদম্ভ বিচরণ ছিল ভলতেয়ারের। বাকচাতুর্য ও দার্শনিক ছলাকলার জন্য তিনি বিখ্যাত ছিলেন। ব্যঙ্গ কবিতা রচনার মাধ্যমেই ভলতেয়ার সাহিত্যজগতে আত্মপ্রকাশ করেন। খ্রিস্টান গির্জা ও তৎকালীন ফরাসি সামাজিক আচার ছিল তার ব্যঙ্গবিদ্রুপের লক্ষ্য। ভলতেয়ার তার সাহিত্যজীবনে সর্বোচ্চ খ্যাতি অর্জন করেছিলেন একজন... continue reading

৮৭০

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম শহীদ দেশপ্রেমিক তিতুমীরের ১৮২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

দেশপ্রেমিক ও স্বাধীনচেতা পুরুষ হিসেবে খ্যাত তিতুমীর। তিতুমীরের আসল নাম মীর নিসার আলী। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন স্বাধীনচেতা । ভারতবর্ষের পরাধীনতাকে তিনি কখনোই মেনে নিতে পারেননি। তাই ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াই পরিচালনা করার জন্য তিনি নারিকেলবাড়িয়ায় বাঁশেরকেল্লা নির্মাণ করেন। তিতুমীর তাঁর পাঁচশ অনুগামী সহ নারিকেলবাড়িয়ায় নিজেকে স্বাধীন বাদশাহ ঘোষণা করেন এবং শাসনকার্য পরিচালনা করেন। এরফলে ক্ষুব্ধ বৃটিশ সরকার তিতুমীরকে দমন করার জন্য বিপুলসংখ্যক অশ্বারোহী সৈন্য এবং কামান নিয়ে বাঁশের কেল্লা আক্রমণ করে। বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে তিতুমীর ও তাঁর অনুসারীরা প্রতিরোধ গড়ে তুললেও বৃটিশদের আধুনিক অস্ত্রের কাছে বেশীক্ষন টিকে থাকতে পারেনি। ১৮৩১ সালের ১৯ নভেম্বর কামানের গোলার আঘাতে বাঁশের কেল্লা ধ্বংস... continue reading

১২৭৪

মাটির ময়না

১০ বছর আগে লিখেছেন

গন্তব্য.......

ট্রেন স্টেশন।  রাত ২টা বেজে ৪৩ মিনিট। লাস্ট ট্রেন চলে গেছে সেই কবে। পুরা স্টেশন সুনশান ফাকাঁ। এক মাথা থেকে আরেক মাথায় যতদুর রাতের আধারে চোখ যায় শুধুই জোসনার আলো। মেইন গেইট অনেক আগেই বন্ধ হয়ে গেছে। লাস্ট ট্রেন যাবার দশ মিনিটের মধ্যে সব বন্ধ। শুধু ডান পাশের একটা ফায়ার এক্সিট দরজা খোলা থাকে।  না ছেলেটা সেখান দিয়ে ঢোকেনি। সে এসেছিলো লাস্ট ট্রেনে চড়ে। তারপর এখানেই বসে আছে চুপচাপ ঘন্টা দুয়েক ধরে। কে জানে কোন কারণ আছে কিনা এতো রাতে ট্রেন স্টেশনে একা বসে থাকার। অবশ্য জোসনার প্রতি ছেলেটার নাকি আজন্ম দুর্বলতা। মাঝে মাঝে সে বসে থাকে বাস স্টপেও। বাস... continue reading

৭৭৬