যখন সেই গ্রামে পৌঁছলাম তখন চারিদিকের আলো নিভে যাওয়ার সাথে সাথে কুয়াশায় ডুবে গেছে। রিক্সা থেকে নেমে রাস্তার খড় মাড়িয়ে এগিয়ে যেতেই টর্চের আলো মুখে এসে পড়ে। তরুণীর হাসিমুখ অন্ধকারেও উজ্জ্বল। দুজন বন্ধু তারপিছু পিছু বাড়ি ভেতরে গেলাম। বাড়ি ভরতি ধান আর ধান। পিঠের ব্যাগ নামিয়ে হাতমুখ ধুঁয়ে একটু রেস্ট নিয়ে আবার বেরিয়ে পড়ি। তরুণী তার শৈশবের স্কুলে নিয়ে গেল। বিশাল মাঠ। শিশির ভেজা ঘাসে পা ডুবিয়ে তিনজন মাঠ ধরে হেটে যাই। স্কুলের বারান্দায় তরুণী তার শৈশব হাতড়ে খোঁজে। হাঁটতে হাঁটতে এক সময় তার হাই স্কুলে চলে আসি। নতুন ভবন উঠছে। তরুণীর শৈশব কৈশোরের রঙিন সময়গুলোর কথা তার মুখ... continue reading