Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"স্মৃতিচারণ" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

বিশিষ্ট নাট্যকার, পরিচালক, নাট্যশিক্ষক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আতিকুল হক চৌধুরীর জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা

নাট্যব্যক্তিত্ব আতিকুল হক চৌধুরী, এই একনামে যার দেশব্যাপী পরিচিতি। একটা সময় ছিল যখন সৃজনশীল নাটক মানেই আতিকুল হক চৌধুরীর নাটক। তারঁ নাটক সব সময়ই শৈল্পিক ও নান্দনিকতায় ভাস্বর। ৫০ বছরের সুদীর্ঘ নাট্যজীবনে তিনি অগণিত নাটক লিখে প্রযোজনা করেছেন, প্রযোজনা করেছেন অন্যের নাটকও। শরৎচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ, টলোস্টয়ের মতো নন্দিত লেখকদের বহু গল্প-উপন্যাসের স্বার্থক নাট্যরূপ দিয়ে তিনি দর্শক নন্দিত হয়েছেন। উপহার দিয়েছেন অনেক নতুন নাট্যকার, অনেক নতুন মুখ, যাঁরা বর্তমানে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের আকাশে এক একটি উজ্জ্বল তারকা হিসেবে অবস্থান করছেন। তাঁর নিজের লেখা অনেক কালজয়ী নাটকের মধ্যে 'বাবার কলম কোথায়?', 'দূরবীন দিয়ে দেখুন', 'সার্কাস দেখুন', 'নীল নকশার সন্ধানে', 'নিঝুম দ্বীপের সন্ধানে', 'অন্বেষণ',... continue reading

৫৪৪

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

শোকাবহ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজঃ বিনয় এবং গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের সকল শহীদদের

 

আজ ১৪ ডিসেম্বর; মহান শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের নিধনের মর্মন্তুদ স্মৃতিঘেরা একটি দিন। বাঙালির মেধা-মনন-মনীষা শক্তি হারানোর দিন আজ। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত মুহূর্তে বাঙালি জাতি যখন অত্যাসন্ন বিজয়ের আনন্দে উন্মুখ, ঠিক তখন দখলদার পাকিস্তানের এদেশীয় দোসর আলবদর, রাজাকার ও আলশামস এ গুপ্তঘাতকরা রাতের অন্ধকারে মেতে ওঠে বুদ্ধিজীবী নিধনযজ্ঞে। অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর কাছে পরাজয় স্বীকার করে নিঃশর্ত আÍসমর্পণের দু’দিন আগে ১৪ ডিসেম্বর রাতের আঁধারে পরাজয়ের গ্লানিমাখা পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর, আল শামস ও শান্তি কমিটির সদস্যরা সারাদেশ থেকে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান সহস্রাধিক বুদ্ধিজীবীকে ধরে নিয়ে... continue reading

৫৩৩

সকাল রয়

১০ বছর আগে লিখেছেন

শহীদ বুদ্ধিজীবী সেলিনা পারভীন আমাদের হারানো এক নক্ষত্র

শহীদ বুদ্ধিজীবী সেলিনা পারভীনকে ছিলেন স্বাধীনচেতা এক নারী। পাকিস্তান আমলের একজন নির্ভিক কলম সৈনিক । যিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত সাংবাদিকতা করেছেন।

শৈশব : ৩১ মার্চ, ১৯৩১ সালে ফেনীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মো: আবিদুর রহমান শিক্ষকতা করতেন । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তাঁদের ফেনীর বাড়ি দখল হয়ে যায় । যখন ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পরতেন তখন থেকেই তিনি সাহিত্যের অনুরাগী হয়ে গল্প ও কবিতা লিখা শুরু করেন । গ্রামীণ কুসংস্কারের মারপ্যাঁচে তাঁর পড়ালেখার সাময়িক ইতি ঘটে তখন । মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাঁর অমতে তখনকার প্রথামত বিয়ে দেয়া হয় । তিনি ঐ বয়সে স্বামীর সাথে থাকার কথা ভাবতে... continue reading

৫৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি, প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য সমালোচক অক্ষয়চন্দ্র সরকারের জন্মদিনে শুভেচ্ছা

ঊনবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বাঙালি কবি, প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য সমালোচক অক্ষয়চন্দ্র সরকার। রায়বাহাদুরের পুত্র হয়েও ব্রিটিশ-বিরোধী আন্দোলনের প্রবল সমর্থক অক্ষয়চন্দ্র দেশীয় শিল্পের পুনরুজ্জীবন ও স্বায়ত্তশাসনের উপযোগী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনের পক্ষপাতী ছিলেন। পুনরুজ্জীবন ও স্বায়ত্তশাসনের উপযোগী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তনের পক্ষপাতী ছিলেন। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে রেন্ট বিল ও এজ অব কনসেন্ট বিল (অ্যাক্ট ১০)-এর বিরুদ্ধে প্রবল ব্রিটিশ-বিদ্বেষী ও স্বদেশী দ্রব্য প্রচলনের সমর্থক হলেও ছিলেন কংগ্রেসি মধ্যপন্থী। বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মিলনের ষষ্ঠ অধিবেশনের মূল সভাপতি, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ-এর সহ-সভাপতি ও ভারতসভার প্রথম যুগ্ম সহ-সম্পাদকের পদ আবৃত করেন অক্ষয়চন্দ্র। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ১৮৮৬ অধিবেশনে উৎসাহী কর্মীরূপে যোগ দিয়েছিলেন। রায়তদের স্বার্থরক্ষায়ও সচেষ্ট ছিলেন। ১৮৪৬ সালের আজকের দিনে তিনি ভারতের... continue reading

৭৯৪

ইখতামিন

১০ বছর আগে লিখেছেন

লিজাকে লেখা আমার শেষ চিঠি

প্রিয় লিজা!
জানিনা কেমন আছো তুমি? কোথায় আছো? জানিনা তোমার দিন পেরোয় কীভাবে? কেমনে তোমার রাত্রি নামে! জানতে খুব ইচ্ছে করে- এখন তুমি ঠিক মতো ঘুমোতে পারো কিনা! নাকি নির্ঘুম রাতের শেষে দু'চোখ জ্বালা করে! নাহ্.. এমন যেনো না হয়। আশা করি তুমি অনেক ভালো আছো। সুখে আছো। এমনটাই তো চাই আমি।

যে কথা বলতে চাইছিলাম সেটা হলো- তোমার সেলফোনের নাম্বারটা সব সময় আনরিচেবল। তোমাদের ঢাকার বাসায় অনেকদিন যাবৎ তালাবদ্ধ আছে। তুমি কি তোমার গ্রামের বাড়ীতেই আছো? না অন্য কোথাও? তোমার গ্রামের ঠিকানায় লেখা প্রায় দেড়শ' চিঠির একটারও উত্তর পাইনি। মনে হয় চিঠির বক্স খুলে দেখা... continue reading

১০ ১৪৮৭

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

বিপ্লবী ছাত্রনেতা, সংগঠক, সাংবাদিক এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী আ,ন,ম, গোলাম মোস্তফার মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বিপ্লবী ছাত্রনেতা, সংগঠক, সাংবাদিক ও শহীদ বুদ্ধিজীবী আ,ন,ম, গোলাম মোস্তফা। পর্যায়ক্রমে তিনি দৈনিক সংবাদ, দৈনিক আজাদ এবং দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন। তৎকালীন সময়ে বিশিষ্ট ব্যাক্তিদের সাক্ষাৎকারের সঙ্কলন গ্রন্থ অন্তরঙ্গ আলোকে সম্পাদনা করে বিশেষ সুনাম অর্জন করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেন তিনি। এই অপরাধে ১৯৭১ সালের ১১ই ডিসেম্বর পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর সহযোগী আল-বদর বাহিনী তাঁকে অপহরণ করে নিয়ে হত্যা করে। আজ এই বুদ্ধিজীবীর ৪২তম শাহাদৎবার্ষিকী। মৃত্যুবার্ষিকীতে আ,ন,ম, গোলাম মোস্তফার জন্য আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

গোলাম মোস্তফা বাংলা ১৩৪৮ সালের ২৪ অগ্রহায়ণ দিনাজপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা জহিরউদ্দিন আহমেদ। জহির উদ্দিন ছিলেন আইনজীবী সহকারী। মা গৃহিনী।... continue reading

৪৯২

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

বাংলার নারী আন্দোলনের অগ্রদূত, লেখিকা, শিক্ষাব্রতী, সমাজসেবী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন এর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

"মেয়েদের এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করিয়া তুলিতে হইবে, যাহাতে তাহারা ভবিষ্যৎ জীবনে আদর্শ গৃহিণী, আদর্শ জননী এবং আদর্শ নারীরূপে পরিচিত হইতে পারে।" নারীদের স্বাতন্ত্র ও অনুকরণীয় পরিচিতি প্রতিষ্ঠার জন্য যিনি আজীবন সংগ্রাম করেছেন তিনি মুসলিম নারী আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া। বেগম রোকেয়া শুধু একজন সমাজ সংস্কারক বা কর্মী ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন অসাধারন সাহিত্যিক। নবনূর, সওগাত, মোহাম্মদী ইত্যাদি সাহিত্যপত্রে তাঁর বঙ্গগল্প, কবিতা, প্রবন্ধ ও রসরচনা প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর সব ধরনের লেখাতেই ফুটে উঠেছে নারীদের সমস্যার কথা। মাত্র ৫২ বছরের ব্যবধানে ১৮৮০ সালের এই দিনে তার জন্ম এবং ১৯৩২ সালের একই দিনে তার মৃত্যু হয়। ক্ষন জন্মা এই মহিয়সী বাঙ্গালি... continue reading

১০৯১

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

বহুমুখী প্রতিভাধর সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ আ,ন,ম বজলুর রশীদের ২৭তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

প্রখ্যাত বাঙালি সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ আ, ন, ম, বজলুর রশীদ। বাংলাসাহিত্যে তিনি বহুমুখী প্রতিভার পরিচয় দিয়েছেন। কী কবিতা, কী নাটক, কী উপন্যাস, কী গীতরচনা, কী প্রবন্ধ, কী অনুবাদ- সকল ক্ষেত্রেই তিনি সৃজন-মননের ছাপ রেখেছেন। বাংলাদেশের সাহিত্যের সূচনালগ্নে অসামান্য অবদান রেখেছেন আ,ন,ম, বজলুর রশীদ। বিশেষত ষাটের দশকে লেখা তাঁর নাটকগুলো তো সমকালে যথেষ্ট প্রশংসা পেয়েছিল। কারণ, পাকিস্তান শাসনামলে নাটকের ওপর যে ধরনের বাধা-নিষেধ ছিল, সেসব উপেক্ষা করেই আনম. বজলুর রশীদ নাট্যচর্চা করেছেন। শিক্ষাবিদ হিসেবেও তিনি দেশের শি্ক্ষাবিস্তারে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছন। কেবল শিক্ষকতা নয়, শিার্থীদের পাঠচাহিদা পূরণে তিনি পাঠ্যপুস্তক রচনায়ও আত্মনিয়োগ করেছেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে পেশাগত জীবন শুরু করলেও পরে মহাবিদ্যালয়ে... continue reading

৪৯৭

জামাল হোসেন সেলিম

১০ বছর আগে লিখেছেন

অনেক দিন পর

অনেক গুলো দিন পরে আবার ব্লগে এলাম। কেমন আছেন সবাই?
এলাম তো, লিখবো কী? কিছু একটা লিখার জন্য হাতটা নিশপিশ করছে। অথচ মাথায় আসছে না কিছুই। যাক গতকাল বউ একটা অভিযোগ করেছিল, তার সুত্র ধরেই লিখি।
কী ছিল বউয়ের অভিযোগ? বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খেতে খেতে সে নাকি শেষ। আর এর জন্য দায়ী আমি। আমিই নাকি তাকে ওষুধ খাওয়া শিখিয়েছি। সেদিন যদি আমি তাকে না শেখাতাম তাহলে আজ তাকে এত কাঁড়ি কাঁড়ি ওষুধ খেতে হতো না। 

তাহলে খুলেই বলি। 
সে অনেক বছর আগের কথা। সবে নূতন বিয়ে করেছি। (মনে হতেই মনটা আনন্দে ভরে যাচ্ছে। ) শ্বশুর বাড়িতে আনন্দ ভ্রমণ চলছে। খাওয়া দাওয়া আদর আপ্যায়ন কোন সমস্যা নাই। সমস্যা এসে... continue reading

৫৪২

কালপুরুষ

১০ বছর আগে লিখেছেন

বৃষ্টি,আমার ভালবাসা

বৃষ্টি,আমার ভালবাসা
আমি বৃষ্টিকে ভালবাসি। বৃষ্টি সেটা বুঝতে পারে। তাই মাঝে মাঝে আহ্লাদে আটখানা হয়ে হুটহাট আমার গায়ে এসে পড়ে। আমি কখনো নিজেকে আড়াল করি, কখনো ওর কাছে নিজেকে মেলেধরি। সে আমাকে ছুঁয়ে যায়। সে আমাকে ছুঁতে ভালবাসে, আমিও ওকে ছুঁতে ভালবাসি। আমার সাথে ওর মান অভিমান প্রায় লেগেই আছে। তাই সে হঠাৎ আসে আবার পালিয়ে যায়। বছরের একটা সময় তাকে খুব কাছে পাই। সেই সময় সে আমার কাছে আসার জন্য ব্যকুল হয়ে ওঠে। আর দীর্ঘ সময় ধরে সে আমার কাছে কাছেই থাকে। আমার দরজা খোলা পেলেই হঠাৎ না বলে ঢুকে পড়ে। দরজা খোলা না পেলে, জানালায় হুমড়ি খেয়ে... continue reading

৮৪৪