আজ যে কবিতাটি লিখবো সেটা একান্তই তোমার জন্য,
এই কবিতার বর্ণমালার আদ্যোপান্তে তুমিই জুড়ে থাকবে।
প্রতি দিনকার মতো আজো সকাল বেলায় শুধু মাত্র সাতটা মিনিট
কিন্তু আশ্চর্য, সারাটা রাত্রি জুড়ে তুমিই তো ছিলে পাশে।
আধো মুখে তোমার নরম ঠোঁটে আমারি ঠোঁট জড়িয়ে ছিলো
তোমার মুখের উপর পরে থাকা এলোমেলো চুলগুলো আর
গরম স্ফুলিংগের মতো তোমার নিঃশ্বাস
যেন ছাইভস্ম করে দেবে আমাকে একেকটা কবিতা হয়ে।
আমার ওষ্ঠ জোড়া তোমার আপাদমস্তক ভেজাবে ঝরনা হয়ে।
তোমার শাড়ি, অন্তর্বাস ভেদ করে বুকের বলয় আর মসৃণতায়
আমার ওষ্ঠ ছুতেই যেন কেপেঁ উঠবে হিমালয়
সুর তুলে বেজে উঠবে শংখের মতো।
তুমি ভয় পাবেনা, তীব্র আকাঙ্ক্ষায় ভালোবাসায় জড়িয়ে ধরবে আমাকে।
তারপর তোমার নাভিমুলে যেন নায়াগ্রার জলপ্রপাত
তবুও আমার মৃত্যু ভয় নেই, আজ আমি মৃত্যুঞ্জয়।
জাদুদন্ড পেরিয়ে তোমার শিশিরসিক্ত ঘাসের মতো উরুতে আমার
ওষ্ঠের ছোয়া লাগতেই যেন কেপেঁ উঠে চীনের প্রাচীর। পলকেই জয় হয় কবিতার,
তোমার দেহের পুরাকীর্তি, গোপন রহস্য, কারুকার্য সব জয় করে নেয় ভালোবাসা।
তুমি ভয় পেয়ো না, আমার এই ওষ্ঠ তোমাকে ভোগে ভয়ংকর হবেনা।
তারা তোমাকে ভালোবাসবে , শরীরের প্রতিটি খাঁজে, ভাজে, গুহায় এঁকে দেবে কালজয়ী কবিতা।
চুম্বনে চুম্বনে ভরে দেবে তোমার অতৃপ্ত আকাংখা,কিন্তু তুমি টেরই পাবেনা।
তুমি ঘুমিয়ে থাকবে পরম মমতায়, এই কবিতার প্রতিটি শব্দ জড়িয়ে যাবে তোমার শরীরের রন্ধ্রে।
স্বপ্নের রাত পোহায়, তারপর আবার সেই সাতটা মিনিট
তুমি ভয় পেয়োনা, তোমার থেকে অযুত মাইল দূরে থেকেও আমি তোমাকে ছুতে পারি
অহর্নিশ।
চন্দ্ররাতের জোসনার মতো আমি অবিকল ছুঁয়ে দিতে পারি তোমার সর্বস।
তুমি ভয় পেয়োনা, আমি শুধু তোমাকে... continue reading
এই কবিতার বর্ণমালার আদ্যোপান্তে তুমিই জুড়ে থাকবে।
প্রতি দিনকার মতো আজো সকাল বেলায় শুধু মাত্র সাতটা মিনিট
কিন্তু আশ্চর্য, সারাটা রাত্রি জুড়ে তুমিই তো ছিলে পাশে।
আধো মুখে তোমার নরম ঠোঁটে আমারি ঠোঁট জড়িয়ে ছিলো
তোমার মুখের উপর পরে থাকা এলোমেলো চুলগুলো আর
গরম স্ফুলিংগের মতো তোমার নিঃশ্বাস
যেন ছাইভস্ম করে দেবে আমাকে একেকটা কবিতা হয়ে।
আমার ওষ্ঠ জোড়া তোমার আপাদমস্তক ভেজাবে ঝরনা হয়ে।
তোমার শাড়ি, অন্তর্বাস ভেদ করে বুকের বলয় আর মসৃণতায়
আমার ওষ্ঠ ছুতেই যেন কেপেঁ উঠবে হিমালয়
সুর তুলে বেজে উঠবে শংখের মতো।
তুমি ভয় পাবেনা, তীব্র আকাঙ্ক্ষায় ভালোবাসায় জড়িয়ে ধরবে আমাকে।
তারপর তোমার নাভিমুলে যেন নায়াগ্রার জলপ্রপাত
তবুও আমার মৃত্যু ভয় নেই, আজ আমি মৃত্যুঞ্জয়।
জাদুদন্ড পেরিয়ে তোমার শিশিরসিক্ত ঘাসের মতো উরুতে আমার
ওষ্ঠের ছোয়া লাগতেই যেন কেপেঁ উঠে চীনের প্রাচীর। পলকেই জয় হয় কবিতার,
তোমার দেহের পুরাকীর্তি, গোপন রহস্য, কারুকার্য সব জয় করে নেয় ভালোবাসা।
তুমি ভয় পেয়ো না, আমার এই ওষ্ঠ তোমাকে ভোগে ভয়ংকর হবেনা।
তারা তোমাকে ভালোবাসবে , শরীরের প্রতিটি খাঁজে, ভাজে, গুহায় এঁকে দেবে কালজয়ী কবিতা।
চুম্বনে চুম্বনে ভরে দেবে তোমার অতৃপ্ত আকাংখা,কিন্তু তুমি টেরই পাবেনা।
তুমি ঘুমিয়ে থাকবে পরম মমতায়, এই কবিতার প্রতিটি শব্দ জড়িয়ে যাবে তোমার শরীরের রন্ধ্রে।
স্বপ্নের রাত পোহায়, তারপর আবার সেই সাতটা মিনিট
তুমি ভয় পেয়োনা, তোমার থেকে অযুত মাইল দূরে থেকেও আমি তোমাকে ছুতে পারি
অহর্নিশ।
চন্দ্ররাতের জোসনার মতো আমি অবিকল ছুঁয়ে দিতে পারি তোমার সর্বস।
তুমি ভয় পেয়োনা, আমি শুধু তোমাকে... continue reading
Comments (8)
যে শিশুটি শুরুতে অবহেলিতো হলো সে কিভাবে অন্যকে সন্মান দিতে শিখবে। আমরা অন্যের জীবন নষ্ট করে দিয়ে ভাল কিছু চাইতে পারিনা।
তার পক্ষে মাতৃ বন্দনা তো নয়ই নিজেকে নিয়ে বন্দনা করছে এটাও আশা করতে পারিনা।
এটুকু তো আশা করতে পারি আমাদের শিক্ষিত মানুষেরা ওদের মানসিকতা ধারণ করবে না, পারলে ওদের পরিচর্যা করবে! জ্ঞানচর্চায় এই মানসিকতার প্রসার ঘটলে তো বিপদ! দুঃখজনক হলো এই সংখ্যাটা বাড়ছে ভয়াবহভাবে।
ধন্যবাদ। পাশা।
বাহ!
এত অল্প কথায় কি তীক্ষ্ণতা!! আমি মুগ্ধ!
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
ধন্যবাদ নীলদা।
আপনার অনুপ্রেরণা সব সময়ই আমার কাছে বিশেষ কিছু।
ভাল থাকুন।