Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"সমাজ" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

রাজু আহমেদ

৯ বছর আগে লিখেছেন

রাষ্ট্রই যখন কেড়ে নেয় গণতান্ত্রিক অধিকার

তিনবেলা পেট পুড়ে খেতে পারা যদি ভালো থাকা হয় তবে বিশ্বে সবচেয়ে ভালো ছিল গাদ্দাফীর অধীনে লিবিয়াবাসী । শুধু উন্নয়ণের দোহাই দিয়ে যদি ক্ষমতায় টিকে থাকা যেত তবে আজীবন ক্ষমতায় থাকত রাশিয়ার সমাজতন্ত্র । লিবিয়ার কর্ণেল মুয়াম্মার গাদ্দাফী কিংবা রাশিয়ার সমাজতন্ত্র-কোনটাই স্থায়ী হয়নি । উদারপূর্তি করে খাদ্য গ্রহন আর অর্থ-বিত্তের মালিকানা ছাড়াও মানুষের জীবনে সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান দরকার । যে অধিকার মানুষ জন্ম সূত্রেই লাভ করে কিন্তু কখনো কখনো তা বিভিন্ন কারণে বাধাগ্রস্থ হয় । তবে কোন বাধাতেই মানুষ সে অধিকার ত্যাগ করতে রাজি হয়না বরং যে কোন মূল্যেই তা ফিরে পেতে সর্বোচ্চ চেষ্টা... continue reading

৩৯৩

আবু সাঈদ চৌধুরী

৯ বছর আগে লিখেছেন

লেখক ব্লগার আলাদা কোন শব্দ নয়

এই শতাব্দিতে এসেও আমরা কেমন যেন নিজেদের ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনা । চারিদিকে অশান্তির বীজগুলো ছড়িয়ে দিচ্ছি আমরাই । মানুষ হিসাবে আমাদের যে করনিয় তা আমাদের মনে রাখতে হবে সবার আগে । যদি মানুষের প্রধানতম কর্তব্যের কথা বলা হয় তবে অবশ্যই সে কর্তব্যের নাম হবে পৃথিবীর প্রত্যেকটি সৃষ্টিকে ভালোবাসা এবং সৃষ্টির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া । কিন্তু এখানেই যে বড় বিপত্তি চলে আসছে তা স্পষ্ট । জাতভেদে এখনও মানুষকে প্রচন্ড রকম ক্রোধের শিকার হতে হয় । এই জাত বিচারও আমরাই করি ! মহান আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন আমরা তার প্রতি কৃতজ্ঞ হলেই তিনি অনেক খুশি কারন তিনি মানুষ এবং জীনকে... continue reading

৩৯৮

Mahmudul Hasan

৯ বছর আগে লিখেছেন

Mahmudul Hasan

৯ বছর আগে লিখেছেন

রাজু আহমেদ

৯ বছর আগে লিখেছেন

ভূখা পেটে প্রকৃত জ্ঞান বিতরণ সম্ভব নয়

দেহের সুস্থতার জন্য যেমন প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহনের দরকার তেমনি ফুরফুরে ও সতেজ মানসিকতার জন্য দুশ্চিন্তাহীন সময় কাটানোর নিশ্চয়তা আবশ্যক । শরীর ও মন সুস্থ-স্বাভাবিক থাকলে গোটা পরিবেশ যেন স্বর্গীয় প্রশান্তিতে ভরপুর থাকে । অশান্তির মাত্রা কমে গিয়ে শান্তির সুবাতাস বহমান হয় সর্বত্র । দেহ-মন সুস্থ রাখতে পারা সকল নাগরিকের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পরে । তবে বাংলাদেশের মত একটি তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়শীল রাষ্ট্রে সকল মানুষের শরীর ও মন সুস্থ রাখার নিশ্চয়তা দেয়ার আনুষাঙ্গিক উপকরণ আমাদের দেশের নাই । সরাসরি নাই বলাটাও সম্ভবত অনুচিত । যা আছে তা এদেশের মানুষের মন ও শরীর সুস্থ রাখার জন্য পর‌্যাপ্ত না হলেও একেবারে অপ্রতুল নয়... continue reading

৩৬২

ইনজামুল হক

৯ বছর আগে লিখেছেন

অদৃশ্য মায়াজাল (প্রতিযোগিতা, ক্যাটাগরি-৩, পর্ব-৪)

আমরা প্রত্যেকে একটা জালের ভিতর আটকে গেছি। সবাই কোন না কোন অদৃশ্য বন্ধনের মধ্যে পড়ে আছি। কারো কাছে হয়তো সেটা উপলব্ধির বিষয়, কারো কাছে সব ঠিক ঠাক। জীবনের প্রত্যেকটা দিন কেটে যাচ্ছে এই বন্ধনের ভিতর দিয়ে। কেউ কেউ এই জালের স্পর্শকাতরে এতটাই প্ররোচিত যে বাইরে বের হয়ে আসতে পারে না। আবার অনেকেই এটাকে তাদের জীবন বলে আখ্যায়িত করে দিব্যি পার করে দিচ্ছে সময়ের চাকাটা। হতে পারে এই জালের আভাস কোন জাতি বা সমাজের নিয়ম, হতে পারে ধর্মের নিয়ম নীতি। আবার হতে পারে আমাদের তৈরি করা উচু-নিচু শ্রেনি বিন্যাস।
আমি প্রথমে সমাজের নিয়মের কথা বলি। তাহলে আগেকার সমাজের কথা দিয়েই... continue reading

১২ ৫৯০

আবু সাঈদ চৌধুরী

৯ বছর আগে লিখেছেন

স্পষ্ট নৈতিকতার হ্রাস সামাজিক ভাবনার কারন হয়ে দাঁড়ায়…

হয়ত এমন একটা সময় চলে আসবে যখন অবাধ যৌনতা আর কোন পাপের মধ্যে পরবে না ! নৈতিকতার অবমূল্যায়নে এ বিষয়টি কেমনই যেন খোলস মুক্ত হয়ে যাচ্ছে । আচার অনুষ্ঠানের ঢংয়েও পরিবর্তন স্পষ্ট । সামাজিকিকরনের ক্ষেত্রে শিশুদের, শিশুদের সাথে বেড়ে ওঠা যেমনি জরুরী তেমনি বড়দের সাথে কথা বলাটাও জরুরী কিন্তু যখন একটি শিশু কোন অনৈতিক সম্পর্কের অবাধ আচরন চোখের সামনেই দেখতে পায় তখন তার মনের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য যেমনি আমরা প্রস্তুত নই তেমনি তার মনের প্রশ্নটি সে বলে ফেলতেও প্রস্তুত নয় কারন সে তখনও লাজুক । কিন্তু তাই বলে অবাধ সম্পর্কের দৃষ্টিকটু আচরন কি সে ভুলে যায় ? ভুলে... continue reading

১১ ৩৯০

রাসেল মিয়া

৯ বছর আগে লিখেছেন

এই অস্থিরতা শেষ হবে কবে?

একদিন এক ছেলে মাঠে খেলা করছিল। এমন সময় একটা বোলতা দেখতে পেয়ে সেটা ধরতে গেল। সঙ্গে সঙ্গে পটাং করে বোলতা তার হাতে দিল হুল ফুটিয়ে ।
হুলের যন্ত্রনায় অস্থির হয়ে ছেলেটি দৌড়ে বাড়িতে চলে এল। সে মাকে নালিশ জানিয়ে বলে, দেখো মা, আমি কেবল একটু ছুঁয়ে দেখতে গেছি, আর পাজি বোলতাটা কিরকম হুল ফুটিয়ে দিল।
তখন মা বলল, বোলতার হুল রয়েছে তো তুমি জেনে, মুঠি চেপে যদি ধরতে বাছা, তাহলে আর হুল ফোটাতে পারত না। ওদের আলতো করে ধরতে নেই, তাহলেই হুল খেতে হয়।(সংগ্রহ)
 
আমাদের দেশে যে ধ্বংসাত্মক রাজনীতি চলছে, সেখানে দেখছি প্রতিটি পক্ষ সেই ছেলেটির... continue reading

৬০১

সোহেল আহমেদ পরান

৯ বছর আগে লিখেছেন

সময়-চরিতঃ ভাষার প্রতি ভাসাভাসা ভালোবাসা (প্রতিযোগিতাঃ পর্ব- ৪; ক্যাট- ৩)

সময়ের পরিভ্রমণে সভ্যতা, সংস্কৃতি, কৃষ্টি এবং স্বাভাবিকভাবেই ভাষাও পরিবর্তিত হয়। ভাষার নির্যাস ও প্রকাশভঙ্গিও পরিবর্তিত রূপ পরিগ্রহ করে। বঙ্কিম-আমলের ভাষা  এখন সাহিত্যে আর ব্যবহারিক পরিমণ্ডলে নেই। কিন্তু তার গুরুত্ব কোনো অংশে ফেলনা নয় মোটে।  
জাতিহিসেবে ভাষা নিয়ে গর্ব করার স্বীকৃত অধিকার  আমাদের আছে। ভাষার জন্য ভালোবাসার যে পরাকাষ্টা আমরা দেখাতে পেরেছি তা এ বিশ্বে অতূল্য। আর সেজন্যই ভাষার সঠিক মূল্যায়ন, তার যথার্থ তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক বিশ্লেষণ ও ব্যবহার অনেকটা গুরুত্ব বহন করে।    তবে দুঃখজনক হলেও বাস্তবতা হলো এই যে, আমাদের ভাষাকেন্দ্রিক আলোচনা, সমালোচনা, মন্তব্য, অতিমন্তব্য, আতিশায্য - সবই ফেব্রুয়ারি ঘিরে। ফেব্রুয়ারি এলে আমরা বাঙালি হই। চেতনা নবায়ন হয়। দোষের... continue reading

৪৯ ৫০৭

টোকাই

৯ বছর আগে লিখেছেন

পুতুল মানব

    শীতে ঠোঁট ফেটে যায় । নখের পাশে চামড়া ছিলকের মতো উঠে আসে । মাঝে মাঝে হাতের চামড়াও ফেটে যায় । খুব যন্ত্রণা করে । খুব জ্বালা করে । পছন্দের একটু ঝাল খাবার পরখ করেও খেয়ে দেখার সাধটা দমে আসে । অথবা ঝাল বেশী মশলাদার খাবার হাত দিয়ে ভালো করে মেখে খেতেও খুব কষ্ট হয় । তার চেয়ে বরং না খেয়ে থাকাই ভালো । ভেসলিন কিংবা ভালো ক্রিম কিনে এনে সেসব স্থানে লাগাই । আহ!! আরাম । ঠোঁট ফাটার যন্ত্রণা থেকে পরিত্রাণ । আদিখ্যেতা করে চামচ ব্যাবহার করি খাবারের সময় । কিংবা আদরে মা নিজ হাতে খাইয়ে দেবেন । প্রবলেম... continue reading

২৪ ৫১৮