হয়ত এমন একটা সময় চলে আসবে যখন অবাধ যৌনতা আর কোন পাপের মধ্যে পরবে না ! নৈতিকতার অবমূল্যায়নে এ বিষয়টি কেমনই যেন খোলস মুক্ত হয়ে যাচ্ছে । আচার অনুষ্ঠানের ঢংয়েও পরিবর্তন স্পষ্ট । সামাজিকিকরনের ক্ষেত্রে শিশুদের, শিশুদের সাথে বেড়ে ওঠা যেমনি জরুরী তেমনি বড়দের সাথে কথা বলাটাও জরুরী কিন্তু যখন একটি শিশু কোন অনৈতিক সম্পর্কের অবাধ আচরন চোখের সামনেই দেখতে পায় তখন তার মনের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য যেমনি আমরা প্রস্তুত নই তেমনি তার মনের প্রশ্নটি সে বলে ফেলতেও প্রস্তুত নয় কারন সে তখনও লাজুক । কিন্তু তাই বলে অবাধ সম্পর্কের দৃষ্টিকটু আচরন কি সে ভুলে যায় ? ভুলে যায় না । তার মনে প্রশ্ন জাগে এবং এক সময় ধরতে গেলে অপরিপক্ক বয়সেই সে অবাধ যৌনতার স্বাদ নিতে আগ্রহী হয়ে ওঠে । সমাজের ভুল আচরনের কারনে শিশু সুলভ আচরনের মূল বৈশিষ্ট্য খেলার সাথী খোঁজার বদলে সে এক সময় বড় হয়ে উঠে আমাদের অজান্তেই । এটাও একটি সামাজিক ভীতির কারন । আমাদের সচেতন হওয়া প্রয়োজন অনেক দিক দিয়ে । ধর্মকে যেমন পালন করতে হবে তেমনি অপ সংস্কৃতিকে ঘৃণা জানাতে হবে এবং এর সাথে আরো একটি কাজ করতে হবে তা হল শিশুকে বাবা মায়ের পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে ।