Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"সংগীত" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

খ্যাতনামা সঙ্গীত শিল্পী, সুরকার ও প্রশিক্ষক সুধীরলাল চক্রবর্তীর ৬৫তম মৃত্যুৃবার্ষিকীতে শ্রদ্বাঞ্জলি

আধুনিক, রাগপ্রধান, গজল, ঠুমরী প্রভৃতি গানে পারদর্শী, খ্যাতনামা সঙ্গীত শিল্পী, সুদক্ষ সুরকার ও প্রশিক্ষক সুধীরলাল চক্রবর্তী। মধুর আমার মায়ের হাসি চাঁদের বুকে ঝরে, মাকে মনে পড়ে আমার, মাকে মনে পড়ে’ গানটিকে অমরত্ব দান করেছিলেন সুধীরলাল সরকার। বড়ই পরিতাপ ও মর্মবেদনার বিষয় গানটির সুরকার ও দরদী শিল্পী, সুধীরলাল চক্রবর্তী আজ যেন বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে গেছেন। কবি নজরুলের বন্ধু, অসংখ্য কালজয়ী গানের সুরকার ও শিল্পী, সেরা সঙ্গীত শিক্ষক এবং গীতা দত্ত, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়, উৎপলা সেন, শ্যামল মিত্রের মত সেরা শিল্পী গড়ার কারিগর, সুধীরলাল চক্রবর্তীর কোনও জীবনী বা পরিচিতি এখন আর খুঁজে পাওয়া যায়না। ভারতের প্রতিবাদী ধারার গণসংগীত শিল্পী কবীর সুমনের মতে "সূক্ষ্ম... continue reading

৫০১

মো: মালেক জোমাদ্দার

১০ বছর আগে লিখেছেন

লিমেরিক : বন্ধুরে

হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে  গাঁও  ।।
তুমি যদি চাঁদে যাও
আমায় সাথে নিয়ে যাও
চাঁদের আলোতে মোরা খেলবোরে..
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
আমায় তুমি সাথে নিয়ে যাও। ।
continue reading

৩৪৫

মেজদা

১০ বছর আগে লিখেছেন

মানুষে আর মানুষে ©

মানুষেআরমানুষে©
কোহিনূর
সঙ্গীত
 
 
মানুষে আর মানুষে
ভাবছো জনে জনে
কেন এসেছো এই ভুবনে 
তিন পায়া মানুষ হয়েছে বেহুশ
হবে না হুশ তাদের মরণে।
 
ভেবেছো কি জীবনে
ছিলে কোন আসমানে
কেন এসেছো এই ভুবনে
না নিয়া খোঁজ খবর
এলে কেন জঙ্গলের ভিতর
কাটিবে তোমায় এখন কাল-নাগিনে।
 
নিজের ভিতর দেখো
কোথায় তুমি থাকো
আর কে আছে তোমার গহীনে
জলদি তালাশ করো
খুঁজে বাহির করো
পাইলে বসাও তারে তোমার হৃদ-আসনে।
 
কোহিনুর এক অন্ধ
হয়েছে চোখ বন্ধ
দেখিনা আমি আমার নয়নে
ভবা তুমি কোথায়
নিয়ে যাও... continue reading

৪৬৬

Debabrata Das Mona

১০ বছর আগে লিখেছেন

আলসে

আলসে আমার সেভ করতে,
আলসে আমার স্নানে,
আলসে আমি যে ভারতীয় বাংলা গানে।
আলসে আমি কবিতা লেখায়,
আলসে ভালবাসায়,
আলসে আমার কম্পোজ করতে
কম্পিউটারের ভাষায়।
আলসে আমি windows এর মতো-
যখন তাকে instal করতে
প্রহর গুনতে হতো।
আলসে আমি twitter -এ twit করতে যতো,
আলসে আমি facebook এ লগ ইন করার মতো।
আলসে আমি বাস্তবতায় ফিরে আসার টানে,
একি ভয়, নাকি অন্যকিছু তা স্রষ্টাই জানে।
 
continue reading

৫১৭

মেজদা

১০ বছর আগে লিখেছেন

সুন্দর করে সাজাও সখী ©

সুন্দর করে সাজাও সখী  ©
কোহিনূর
সংগীত
 
মনের মত সাজাও সখী
মধুর বৃন্দাবন
আমি থাকবো আমার মত
থাকবে না স্বজন।
 
একা একা থাকবো সেথায়
গভীরও ধ্যানে
বলবো না তো কোন কথা
নতুন কুঞ্জবনে।
চারিদিকে ঘোর অন্ধকার
রাখবো সারাক্ষণ।।    
 
নাই দরজা নাই জানালা
বদ্ধ এক ঘরে
শুয়ে শুয়ে থাকবো আশায়
বন্ধুরও তরে।
পাবো কিনা বন্ধুর দেখা
জানে না এই মন।। 
 
আর হবে না দেখা সখী
তোমাদের সঙ্গে
এক জনমই ছিলাম মোরা
মধুরও রঙ্গে।
কোহিনূরের হৃদ তরঙ্গে
কাঁদে তনু-মন।।    
 
 
সোমবার ২৪ মার্চ ২০১৪... continue reading

৩৮৭

বাঙলা বেলায়েত

১০ বছর আগে লিখেছেন

গীতিকবিতা / বৈশাখ

বছর ঘুরে আবার এলোরে বৈশাখ
চারি দিকে বাজে বাঙলাদেশের ঢাক।
জমবে আবার প্রাণের মেলা গঞ্জে গ্রামে
নাচবে সবাই ঢোলের তালে নাচবে বাকুমবাক।।
 
বাঙলার বাউল একতারাতে তুলবে নতুন গান
তারই সুরে ‍সুর মিলিয়ে কাটবে কৃষক ধান।
সোনার ধানে ভরবে গোলা বটের ছায়ায় বসবে মেলা
বাজবে আবার বাঙলারই ঢোল টাক ডুমাডুম টাক।।
 
মাঠের রাখাল বাঁশিতে তার তুলবে ভাটির সুর
সেই সুরেতে গাড়িয়ানের ঘুচবে পথের দূর
ফিরবে আবার সাঝের বেলা জমবে তখন সন্ধা মেলা
পাড়ায় পাড়ায় উঠবে বেজে বাঙলারই ঢোল ঢাক।
 
 
continue reading

৪৯৩

বাঙলা বেলায়েত

১০ বছর আগে লিখেছেন

গীতিকবিতা / স্বপ্ন

স্বপ্নগুলো মনাকাশে করে উড়াউড়ি
স্বপ্ন উড়াই স্বপ্ন হাওয়ায় স্বপ্নে বাঁধা ঘুড়ি।।
 
স্বপ্ন দেখি স্বপ্ন কুড়াই স্বপ্ন মনের ঘরে
স্বপ্ন রাখি স্বপ্নের বাড়ি স্বপ্ন থরে থরে
স্বপ্ন হারাই স্বপ্নের ভীড়ে স্বপ্ন যে হয় চুরি।।
 
স্বপ্ন সাদা স্বপ্ন কালো স্বপ্ন হয় যে রঙিন
স্বপ্ন উঁচায় স্বপ্ন রোধে স্বপ্ন ভাঙার সঙিন
স্বপ্নে করি স্বপ্নের ফেরি স্বপ্ন নিয়ে ঘুরি।।
 
গীতিকার: বাঙলা বেলায়েত, সুরকার: হরিমোহন দেবনাথ
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
continue reading

৫০১

বিপুল হাজং

১০ বছর আগে লিখেছেন

হাজং রমণীদের বারোমাসী গানঃ ঐতিহ্যবাহী রসিগীত (অনুবাদ)

( বিঃদ্রঃ হাজং জাতিসত্তার সংস্কৃতি বাংলার সংস্কৃতিকে করেছে বৈচিত্র্যময় এবং সমৃদ্ধ । বাংলা ভাষী এবং বাংলা জানেন এমন অন্যদের কাছে উপস্থানের জন্য এই অনুবাদটি করেছি )
 
এই গীত হাজং রমণীদের বারোমাসী গানঃ ঐতিহ্যবাহী রসিগীত যাকে বাংলায় অনুবাদ করলেঃ-
 
০১ । অগ্রাহায়ন
 
সাধুরে,
আগুন মাসে গো সাধু ক্ষেত ভরা ধান ,
কেহ কাঁটে, কেহ মারায়, কেহ করে নবান ।
নবান করিয়া সাধুরে মহানন্দে খায় ,
সেই সময় আমার সাধু বানিজ্যেতে যায় ।
বানিজ্যেতে গিয়ে সাধু আমায় রইলে ভুলে ,
ধরেছে ডালিম ফল খেতে না দিলে ।
কাঁচা ডালিম খেলে সাধু দাঁতে লাগে কষ ,
পাঁকা ডালিম খেলে সাধু মিলে... continue reading

৫১৮

আলমগীর সরকার লিটন

১০ বছর আগে লিখেছেন

কি তোর গভীরতা

ও যমুনা- যমুনা
ক্লান্তি প্রহর শেষে
জানা হলো না-
পলি সুখের
গভীরতা
ও যমুনা।।
 
সখের বৈঠা মারা
ছলত ছলত করিয়া
নৌকা আমার
যায় রে ভাসিয়া—
ও ও যমুনা।।
 
খাড়া ঢেউয়ে
গেল ভেঙ্গে-
দু’কুলের ছলনা
ও যমুনা;
 
জেগে উঠা বালুচর
বালুতে ফুটে উঠা
খই ভাজা অনলে
মাতাল উষ্ণতা-
ও যমুনা।।
 
 
 
 
লেখার তারিখঃ ০৯/০৪/১৪
==============
 
continue reading

১৬ ৪২২

বাঙলা বেলায়েত

১০ বছর আগে লিখেছেন

গীতিকবিতা / আরশি নগর

আর কি দেখা হবে বন্ধু আরশি নগরে
খুঁজলাম তারে ভেতর বাহির খুঁজলাম অন্তরে।।
 
বারে বারে নড়ে চড়ে পিঞ্জিরার ভেতর
আঁধার ঘরে মন মন্দিরে সুর তুলে কে তোর
নীশি কাটে ভয়ে ভয়ে আলো অন্ধরে।।
 
কোথায় খুঁজি তার ঠিকানা মন্দিরায় বেতাল
সেতারে আর তাল উঠে না কে রাখে খেয়াল
বেতাল সুরে মরণ ফাঁদে পড়ে দন্ধরে।।
 
 
 

 
 
 

গীতিকার ও সুরকার: বাঙলা বেলায়েত
continue reading

৪৫৭