Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"সংগীত" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

শাহ আলম বাদশা

৯ বছর আগে লিখেছেন

তোমার হৃদয়ে আমি গরু হয়ে ঘাস খাই-১ (ছন্দ প্রকরণ)

তোমার হৃদয়ে আমি গরু হয়ে ঘাস খাই
ল্যাম্পোস্টকে জড়িয়ে বলি- ডার্লিং !!!!
মুক্তছন্দ ও গদ্যকবিতা
ওপরের লাইন দুটো উচ্চাংগের আধুনিক গদ্যকবিতা, যা মুক্তছন্দে লেখা। এটি মুক্তছন্দে লেখা হলেও ছন্দোবদ্ধ দুটো পঙক্তি বা লাইন। এখানে ছন্দ আছে কিন্তু অন্তমিল নেই। অল্পকথায় এই হলো মুক্তছন্দে লেখা গদ্যকবিতার বৈশিষ্ট্য। আমরা যখন ছড়া-কবিতা লিখতাম সেই ৭০ এর দশকে; জাতীয় পত্রিকায় আমার প্রথম ছড়া ছাপা হয় ১৯৭৭ সালে। আমার ছড়া/কবিতা, গল্প,রম্য, গান ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ব্যতীত এদেশের দৈনিক ইত্তেফাক, সংবাদ, দৈনিক বাংলা, সংগ্রাম, আজাদ, দেশ, নব অভিযান, জনতাসহ সব জাতীয় পত্রিকায় নিয়মিত ছাপা হতো। ছন্দের জাদুকর রুকুনুজ্জামান খান দাদাভাই আমার ছড়া প্রথম ছাপেন ইত্তেফাকে।
তখন অক্ষরবৃত্ত, মাত্রাবৃত্ত, স্বরবৃত্ত... continue reading

১০২৩

আলমগীর সরকার লিটন

৯ বছর আগে লিখেছেন

উড়ুয়া অচিন পাখি

উড়ুয়া অচিন পাখি
উড়ু দিয়া পাখি আমার অচিনা
রাত ১২টার কুহুক কুহু ডাকা
সহে না পরান কয়হে না কথা
শেওলা পরা স্মৃতির বাবই ময়না;
গায়ে গো তাহার বাঁন্ধিছে পাখি
কি সুখের গন্ধ মাখা গয়না ।।
 
উড়ু দিয়া পাখি আমার অচিনা
রাত ১২টার কুহুক কুহু ডাকা ।।
 
দিন ফুরাছে আঁধারের সাথে
কে চিনিবে কুহুক কুহু ডাকা
একলা একা রাতে রাত জাগা
ঐ যে দেখো গো চাঁদের পানে
জ্যোছনা ধারা অনুভবে থাকা;
সে কথা পাখিরে তোর অজানা
 
ও আঁধার গায়ে গায়তে এসো
পাখি মিষ্টি সুরে গান... continue reading

৪৩০

রোদেলা

৯ বছর আগে লিখেছেন

গান-৫

ব্যাস্ত শহরের পীচঢালা পথ ধরে
চলো আজ হারিয়ে যাই ;
হুড খোলা তিন চাকা টুং টাং বেজে চলা -
সেই সুরে নিজেকে মাতাই।
রকমারি খাবারে মৌ মৌ গন্ধে
উৎসব মাতানো অপরুপ সন্ধ্যে ;
ঢাক আর ঢোলকের সুনিপূন বাজনা
বর্নিল আলোকের রংছড়া জ্যোতস্না ,
সেই তালে নিজেকে মাতাই ।
নদী আর পাহাড়ের সবুজ ঘেরা
দুটি মন মিশে যাক তন্দ্রাহারা ;
নতুন জীবনের অবিরাম হাতছানি
চুপি চুপি ইশারায় ডাকছে জানি ,
সেই ডাকে নিজেকে হারাই ।
 পসরা সাজিয়ে আছে সারিবাঁধা বিপনন
 দুই হাতে তুলে নাও মনের মোতন ;
 শাড়ি-চুড়ি নূপুরের রিনিঝিনি তালেতে
বধূয়া রাঙ্গাবে ঘর বর্নিল শোভাতে
সেই... continue reading

৫৪৮

ছড়াবাজ

৯ বছর আগে লিখেছেন

বানভাসি

গণগণে এক তাপবাহ ঐ, পড়লো যবে ঘরে,
জমাট বাঁধা ঠান্ডা কঠিন, বরফ গলে ঝরে।
কলকলিয়ে ছুটলো জলের, আবেগ মাখা ঢেউ,
এমন ভীষণ বানভাসি কি, দেখছে কবে কেউ?
[কোরাস]
বাম্পার ফলনে, আইসবার্গ গলনে,
বান জলে ডুবা দেখে, মনমরা জ্বলনে।
[/কোরাস]
কল কল ঘোলা জলে, হল সব ময়লা,
টলটলে ঐ পানি, দেখে ভাবি কয়লা।
নাইবার এসে দেখি, জলে ভাসা বাগানে,
ফুল-পাখি-গান নাই, নীল নাই গগণে।
[কোরাস]
বাম্পার ফলনে, আইসবার্গ গলনে,
বান জলে ডুবা দেখে, মনমরা জ্বলনে।
[/কোরাস]
==
ব্যাখ্যাঃ বৈচিত্রহীন ফ্রন্টপেজে কবিতার বন্যা ... ... continue reading

৩৯৫

মো: মালেক জোমাদ্দার

৯ বছর আগে লিখেছেন

তুই বিহনে বুক যে সদা জ্বলে অনলে

আমার পরান বন্ধুরে আমার জানের বন্ধুরে
তুই বিহনে বুক যে আমার জ্বলে অনলে।।
তুই যে আমার চাঁদের আলো
তুই থাকিলে লাগে ভালো 
তুই ছাড়া মোর বুক ভিঁজে যায় নয়নের জলে
তুই ছাড়া মোরা সকল আসা যাবে বিফলে ।।
তুই যে আমার দিনের আলো
তুই ছাড়া সব লাগে কালো
তুই বিহনে ডুবি আমি গভীর আঁধারে,
তুই ছাড়া মোরা সকল আসা যাবে বিফলে ।।
হায়রে উড়াল পঙ্খীরে আমার চলার সঙ্গীরে
সকল স্বপ্ন আমার বন্ধু তোমাকে ঘিরে 
তুই ছাড়া যে সকল স্বপন যাবে বিফলে 
তুই বিহনে বুক যে আমার পুড়ে অনলে।। 
আমার পরান বন্ধুরে আমার সোনার বন্ধুরে
তুই বিহনে বুক যে সদা জ্বলে অনলে।। continue reading

৩৬৮

খোন্দকার শাহিদুল হক

৯ বছর আগে লিখেছেন

ভাবী নাকি তেতুল খাবে

   
ভাবী নাকি তেতুল খাবে
লবণ মেখে গায়
আমি এখন পাকা তেতুল
কোথায় গেলে পাই।
ও সজনী-
পড়েছি যে ভীষণও লজ্জায়।।
থোকা থোকা তেতুল ঝোলে
পেকে পেকে লাল
না আনিলে তেতুল পেড়ে
ভাবী দেবে গাল
সেই না ভয়ে আমি এখন
তোর কাছে পালাই।
ও সজনী-
পড়েছি যে ভীষণও লজ্জায়।।
সকালবেলা বমি করে
ভাত খাবে না রাতে
ভাইয়া আমার বিদেশ গেছে
সেও থাকে না সাথে
কী বেমারে পড়ল ভাবী
কাকে যে জানাই।
ও সজনী
পড়েছি যে ভীষণও লজ্জায়।।
তেতুল গাছে ভূতের বাসা
কেমনে উঠি বল
ভাবী... continue reading

৮৯৯

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

চারণ কবি মুকুন্দ দাসের ৮০তম মৃত্যুৃবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

হাসি হাসি পরবো ফাঁসী
দেখবে জগৎ বাসী,
বিদায় দে মা ঘুরে আসি।
ক্ষুদিরামের ফাঁসী উপলক্ষে রচিত এই অমর গানের স্রস্টা যিনি, তিনি কবি মুকুন্দ দাস। যাকে চারণ কবি বলেও অভিহিত করা হয়। তার প্রকৃত নাম যজ্ঞেশ্বর দে। চারণ কবি মুকুন্দ দাস ছিলেন ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা। তিনি অন্ধ-কুসংস্কারাচ্ছন্ন ও পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙ্গে দেশ মাতৃকার সাধনায় জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। জেল-জুলুমের সমস্ত বেদনা হার মেনেছিল তার সংগ্রামী চেতনার কাছে। এই বাংলায় তিনি স্বাধীনতার স্বপ্ন বুকে নিয়ে জাগরণী গান শুনিয়ে সাধারণ জনগোষ্ঠীকে অনুপ্রাণিত করেছেন। মুকুন্দ দাস স্বদেশী ও অসহযোগ আন্দোলনের সময় বহু স্বদেশী বিপ্লবাত্মক গান ও নাটক রচনা করে খ্যাতি... continue reading

৫০৮

দেবী প্রসাদ দাশ

৯ বছর আগে লিখেছেন

DESTRUCTION

মুমূর্ষ সমাজ, আর কতমাস দীর্ঘশ্বাস ফেলে চালাবি?
একদিন ঠিকই চম্পট মেরে সমাজবাদী তুই পালাবি!!
এই ধ্বংসযজ্ঞে, অলক্ষ্যে কত চরিত্র বল পোড়াবি??
অসামাজিক, আশার ম্যাজিক সংস্কারে শেষে খোঁড়াবি-----
এবার আমাদের সময়।
তোকে ফাঁসি দেব, অসামাজিক ফাঁসে!
অনেক তো চাল চেলেছিস-
সমাজবাদীর মুখোশে !!!

তোকে কবর দেব, হিসেব নেব,দেবনা শুধু অবকাশ;
মোরা উগ্র ভীষণ,অবচেতন! শুনে নে যদি জানতে চাস।
ভাবছিস উপহাস,আর পরিহাস,স্রেফ উপহাস,সবই ভোকাস!
এদিকে উপবাস, লক্ষ উপবাস,হাজার পেটে ক্ষিদের দীর্ঘশ্বাস ।
চোখ বেঁধে নে, কেঁদে নে-
তোর বিক্রি হবে, অকশানে!
তোকে ছিঁড়ে দেব,ছুড়ে দেব
সংস্কারের destruction এ। !!DDevil!!
continue reading

৪২১

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

বিশিষ্ট বাঙালি কবি, নাট্যকার ও সংগীতস্রষ্টা দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ১০১তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বাংলা সাহিত্যের পঞ্চকবির অন্যতম বিশিষ্ট বাঙালি কবি, নাট্যকার ও সংগীতস্রষ্টা দ্বিজেন্দ্রলাল রায়। সুরকার, কবি ও নাট্যকার হিসেবে দ্বিজেন্দ্রলাল বাংলা সাহিত্যে স্থায়ী আসন লাভ করেছেন। ডি. এল. রায় নামে যিনি সমধিক পরিচিত ছিলেন। তাঁর বিখ্যাত গান "ধনধান্যে পুষ্পে ভরা", "বঙ্গ আমার!, জননী আমার, ধাত্রী আমার, আমার দেশ" ইত্যাদি আজও সমান জনপ্রিয়। তিনি প্রায় ৫০০ গান রচনা করেন। এই গানগুলি বাংলা সংগীত জগতে দ্বিজেন্দ্রগীতি নামে পরিচিত। এ ছাড়াও তিনি অনেকগুলি নাটক রচনা করেন। তাঁর নাটকগুলি চার শ্রেণীতে বিন্যস্ত - প্রহসন, কাব্যনাট্য, ঐতিহাসিক নাটক ও সামাজিক নাটক। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত নাটকগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য একঘরে, কল্কি-অবতার, বিরহ, সীতা, তারাবাঈ, দুর্গাদাস, রাণা প্রতাপসিংহ, মেবার-পতন,... continue reading

৫৫৩

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

বাংলা সঙ্গীত জগতের অন্যতম গীতিকার, সুর স্রষ্টা আবদুল আহাদের ২০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বাংলাদেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের কিংবদন্তি সঙ্গীত সাধক, সুরকার, রবীন্দ্র সঙ্গীতের শিক্ষক সংগঠক, গায়ক, পরিচালক আবদুল আহাদবাংলা গানের ইতিহসে আবদুল আহাদ এক বিরল প্রতিভা। শুধু তাই নয়, তিনি এদেশের আধুনিক ও দেশাত্মবোধক সংগীতের প্রধান পথিকৃৎ, রবীন্দ্র সংগীত চর্চার পুরোধা ব্যক্তিত্ব। এদেশে রবীন্দ্রনাথের গান প্রচার ও চর্চায় তিনিই প্রথম উদ্যোগী হন। আমি সাগরের নীল, আমার দেশেরও মাটির গন্ধে, ভ্রমরের পাখনা যতদূর যাক না, অনেক বৃষ্টি ঝরে তুমি এলে অথবা শিল্পী আমি তাই কবিতা ভালোলাগে, তার সুর করা অসংখ্য জনপ্রিয় গানের কয়েকটি মাত্র। এ ধরনের কয়েক হাজার গানের সুর করেছেন তিনি। বাংলা সঙ্গীত জগতের অন্যতম গীতিকার, সুরকার, কন্ঠশিল্পী ও সঙ্গীত পরিচালক আব্দুল আহাদ... continue reading

৮৭৬