Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"চলচ্চিত্র" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

ষাটের দশকের বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম নায়ক খলিলউল্লাহ খান খলিলের মহাপ্রায়নে শ্রদ্ধাঞ্জলি

ষাটের দশকের বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম অভিনেতা খলিলউল্লাহ খান খলিল আর নেই। আজ রোববার সকাল ১০টায় রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন (ইন্না; রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৮০ বছর। মৃত্যুর সময় তিনি তিন ছেলে ও তিন মেয়ে রেখে গিয়েছেন। এছাড়া তার মৃত্যুর আগে তার আরও দুই ছেলে মারা গিয়েছে। খলিলউল্লাহ খান খলিল দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুস, লিভার ও কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন। তাঁর ছেলে খালেদ খান জানিয়েছেন তিন দিন আগে তাঁর হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হলে তাঁকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তিনি চিকিৎসক খালেদ মোহসিনের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এর আগে ২০১১ সালে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পরলে তাকে হাসপাতালে... continue reading

৬৬৯

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

সূর্যদীঘল বাড়ীর অন্যতম নির্মাতা চিত্রনাট্যকার শেখ নিয়ামত আলীর একাদশ মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি


শেখ নিয়ামত আলী, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে প্রাতঃস্মরনীয় একটি নাম। এদেশের সুস্থধারার চলচ্চিত্রে তার অবদান অবিস্মরনীয় হয়ে আছে। তিনি একাধারে চলচ্চিত্র নির্মাতা, চলচ্চিত্র সংসদ কর্মী, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার ছিলেন। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলনেও তার রয়েছে বিশেষ অবদান। সত্তর দশকের শেষার্ধে তিনি চলচ্চিত্রকার মসিউদ্দীন শাকেরের সাথে যৌথভাবে নির্মান করেন সূর্যদীঘল বাড়ি । এছাড়াও তিনি নির্মান করেন দহন, অন্যজীবন, আমি নারী’র মতো সৃজনশীল চলচ্চিত্র। সূর্য দীঘল বাড়ি চলচ্চিত্রটি দেশে বিদেশে বিশেষভাবে প্রশংসিত এবং পুরস্কৃত হয়েছিল। এই চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের সুস্থধারার চলচ্চিত্রের মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে । আজ এই সৃষ্টিশীল গুনী চলচ্চিত্র নির্মাতার একাদশ মৃত্যুবার্ষিকী। ২০০৩ সালের আজকের দিনে মৃত্যুবরন করেন। মৃত্যুদিনে তাঁর প্রতি আমাদের... continue reading

৬৬৯

নিকুম সাহা

৯ বছর আগে লিখেছেন

চলচ্চিত্রঃ পা

পূর্বাশা ছবিটা দেখতে চায়নি প্রথমে। কেন দেখতে চায়নি, কিসের জন্য দেখতে চায়নি, আমি জিজ্ঞেস করিনি কখোনো। শুধু দেখতে ইচ্ছে করছিলো যাঁর প্রথম ছবি চিনি কম তাঁর দ্বিতীয়টা কেমন। আমরা ছবিটা দেখতে বসে কোনো কথা বলিনি, বলার অবকাশ ছিলো না।জনপ্রিয় কোনো প্লাটফর্মকে ব্যবহার করে...কিভাবে তার শরীরে বুনে দিতে হয় সমকালের চিহ্ন...দেখলাম পরিচালক আর বাল্কি সেটা জানেন। শুধু জানেন না, খুব সুচারু কৌশলে তা প্রয়োগ করেন। তাই এখনকার ধোপদুরস্ত এম পি কে জড়িয়ে পড়তে হয় জমি অধিগ্রহণের সমস্যায়। রিয়ালিটি শোতে সবার সামনে বলতে হয় "সেদিন যদি একটা কন্ডোম থাকতো তাহলে হয়তো ঠিক এমনটা হত না..."
এই ছবিতে দেখলাম সম্পর্ক গুলো নিয়ে অযথা প্রশ্ন করলো না কেউ।অন্তত যাদের করার কথা ছিলো।
কিন্তু অরো করলো। continue reading

৫৭৪

ধ্রুব তারা

৯ বছর আগে লিখেছেন

ওং কার-ওয়াইয়ের মাস্টার কামরায়

আমার সিনেমা বানানোর প্রতিটা ধাপেই সঙ্গীতের উপর্যুপরি ব্যবহার ঘটে থাকে। স্বভাবতই,এডিটিংয়ের টেবিলে আমি গানের ডালি নিয়ে বসি। সমকালীন ছায়াচিত্রের আদুর গায়ে পুরোনো আমলের সাঙ্গীতিক উর্দি চাপিয়ে দিতে আমার ফাইন লাগে! কেননা,সঙ্গীত আমার কাছে রামধনুর সাত রঙের সুরবাহার। সঙ্গীত হলো প্রাকৃতিক ফিল্টার যা মননের সর্বত্র ভিন্ন রঙ্গের (আবেগের) আভা ছড়ায়। আমি দেখেছি, বিগত আমলের মিউজিক কে হাল আমলের সিনেমায় যথাপোযুক্তভাবে ব্যবহার করলে ন্যারেটিভে তা কিছুটা দ্ব্যর্থকতা/খানিক্টা দুরূহতার ছায়া ফেলে বৈকি! আমি শুট্যিং-সেটেও সঙ্গীত ব্যবহার করে থাকি তবে সেটি যতটা না নির্মাণ কর্মীদের উজ্জীবিত করতে তার চেয়ে অধিক কাজের রিদম নির্ণয়ের উদ্দেশ্যে; যেমন, সিনেমাটোগ্রাফারকে কোন দৃশ্যে ক্যামেরার কাংখিত চলনের জন্য কেমনতর... continue reading

৫০৯

ধ্রুব তারা

৯ বছর আগে লিখেছেন

ওং কার-ওয়াইয়ের মাস্টার কামরায়

স্থানের গতরে গল্পের চাষ / কল্পের খামারে নয়   
চিত্রনাট্যগুলি আমি নিজেই লিখি। এইটা ‘ডিরেক্টর’স ইগো’-র জন্য না; সিনেমার মালিকানা বা অঁতরশিপ নিশ্চিতকরণের ফিকির থেকেও নয়…সত্যি করে বললে,আমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন হলো কোন একদিন সু-প্রভাতে ঘুম ভেঙ্গে পাশ ফিরতেই দেখবো একটা তরতাজা স্ক্রিপ্ট পাশ টেবিলে আমার জন্য অপেক্ষা করছে…! যতক্ষণ পর্যন্ত সেটি না হচ্ছে মনে হয় লেখা করা জারি রাখতে হবে। এও শুদ্ধ লেখাজোখা আয়াসসাধ্য ব্যাপার নয়। এটা প্রমোদ করার মত বস্তু না। আমি আপ্রাণ চেষ্টা করেছি চিত্রনাট্যকারদের সাথে মিলে কাজ করার কিন্তু দেখালাম কি জানেন…লেখতে জানা সিনেমা উৎপাদকদের সাথে চিত্রনাট্যকারদের সংজ্ঞাপনে ঝামেলা হয়। ‘কেন হয়’ তা আমি পরিষ্কার করে বলতে পারবো না।... continue reading

৫৩৫

ধ্রুব তারা

৯ বছর আগে লিখেছেন

ওং কার-ওয়াইয়ের মাস্টার কামরায়

ওং কার-ওয়াইয়ের শ্রেণীকক্ষে    আমার সিনেমা লাইনে আসার পেছনে অন্য কোন কিছুর চাইতে ভূ-গোলের প্রভাব অদ্ভুৎভাবে বেশী আছে। জন্মাবধি পাঁচ বছর পর্যন্ত সাংহাইয়ে বেড়ে উঠা এই আমাকে একদিন মা-বাবার হাত ধরে হংকংয়ে অভিবাসী হতে হয়। মহাচীনের ভিতরে হলেও সাংহাইয়ের উপভাষা আর হংকংয়ের উপভাষায় অমিল ছাড়া কোন মিল নেই।   আমি,আমরা নতূন এলাকায় কারো সাথে ভাব তো দূরের কথা আলাপ জমানোর সুবিধাটুকুন পেয়ে উঠতাম না। অবস্থাদৃষ্টে প্রতিবেশীদের মুখের ভাষা বোঝার আশা আমরা জলাঞ্জলি দিয়েছিলাম। আম্মাজনের অবস্থা আমার চেয়ে করুণ না হলেও ভালোও ছিল না। সম দশায় থাকা মা-বেটা প্রায়ই ছবিঘরে যেতাম ছায়াছবি দেখতে…মূলত মা-ই আমাকে নিয়ে যেতেন। শুধুমাত্র এইখানেই সংজ্ঞাপনের জন্য কোন... continue reading

৪০৪

ধ্রুব তারা

৯ বছর আগে লিখেছেন

ওং কার-ওয়াইয়ের মাস্টার কামরায়

মূল : লরেন্তঁ তিরার্দ   ভাবান্তর : ইমরান ফিরদাউস
আশির দশকের শেষে হংকং-এর সিনেমা ফাইনালি যখন মার্কিন মুভি-মার্কেটে প্রবেশ করতঃ দর্শককূলকে তাদের সিনেমার জন্যে নিয়মিত বিরতিতে ছবিঘরে টেনে আনতে সক্ষম হয়,সে ক্ষণে সমালোচক ও পত্রিকাওয়ালারা দ্রুততা ও বিচক্ষণতার সাথে রায় দেন হংকং-এর ছবি মানেই বাণিজ্যিক মাসালা মুভি। অনতিবিলম্বে ওং কার-ওয়াইয়ের (জ.১৯৫৮,সাংহাই,চায়না) শুভ আগমনের ডংকা পুরা পরিস্থিতির ভোল পালটে দেয়। ওয়াই তাঁর ‘অ্যাকশন-ব্লকবাস্টার’ বুজুর্গ-নির্মাতাদের হাতে বহুল ব্যবহৃত টুলগুলি এস্তেমাল করে আলো/ছায়ার মায়ায় তৈরি করেন ব্যক্তিগত এবং আহা! স্বাদের পিওর কাব্যিক মুভি। যার পরতে পরতে জড়িয়ে থাকে ন্যারেটিভ স্টোরিটেলিংএর প্রচলিত বিধির অমান্যতা আর প্রথাগত চৈনিক রীতি-আচারের প্রতি কড়া চ্যালেঞ্জ! ওয়াই যে কলিজার জোর... continue reading

৪৮১

আবিদ রহমান

৯ বছর আগে লিখেছেন

লেখাটি ভাল লাগল তাই শেয়ার দিলাম

বাংলাদেশের সিনেমা শুনলেই অনেকের নাক কিঞ্চিত বাঁকা হয়ে যায়।তথ্য প্রযুক্তির অবাধ যাতায়াতে হলিউড, বলিউড সহ কোরিয়ান ও ইরানী সিনেমার সংস্পর্শে আশা এই জেনেরেশন বাংলা সিনেমার ধার ঘেষে না সহজে। এর জন্য অবশ্য দায়ী আমাদের সিনেমা, সিনেমা সংস্লিষ্ট মানুষ ও আমাদের দেশের রাজনীতিক অস্থিরতা । একবিংশ শতাব্দীর শুরুর প্রায় এক যুগে ক্রমান্বয় বাজের ছবির তালিকা আমাদের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রীকে টেনে পিছিয়েছে বহুদুর। সে যাইহোক, আজ একটু জানা কথাই কপচাই।
বাংলাদেশে সিনেমা শুরু সেই ১৯৫৬ সালে আব্দুল জব্বারের মুখ ও মুখোশ দিয়ে। তারপর হাজার হাজার সিনেমার ভীরে আমরা দেখেছি জীবন থেকে নেয়া, সীমানা পেরিয়ে, হাঙ্গর নদী গ্রেনেড, ধীরে বহে মেঘনা, ওরা ১১জন,... continue reading

৪৮৩

বাংলা নিউজ

৯ বছর আগে লিখেছেন

শুভ জন্মদিন সালমান শাহ

 
সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছবির মাধ্যমে ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয় নি তাঁকে। খুবই অল্প সময় রাজত্ব করেছিলেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ভুবনের এই কিংবদন্তি অভিনেতা। কাজ করেছেন মাত্র  ২৭ টির মতো চলচ্চিত্রে। তাঁর সাবলীল অভিনয় নৈপুণ্যে জয় করেছিলেন কোটি মানুষের ভালবাসা। হয়ে উঠেছিলেন বাংলাদেশের সিনেমা জগতের এক নম্বর নায়ক। তিনি আমাদের সালমান শাহ। 
১৯ সেপ্টেম্বর প্রয়াত সালমান শাহ’র ৪৪তম জন্মদিন। বাংলা চলচ্চিত্রের এ মহানায়কের জন্মদিনে প্রতিমুহূর্ত পরিবারের শুভেচ্ছা।
বাংলদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসের উজ্জল নক্ষত্র সালমান শাহ প্রয়াত হয়েছেন ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর। তাঁর মৃত্যু রহস্য আজও উদঘাটিত হয় নি। সালমান শাহ ভক্তরা... continue reading

৫১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

জনপ্রিয় ভারতীয় চিত্রশিল্পী মকবুল ফিদা হুসেনের ৯৯তম জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা

ভারতের স্বাধীনতা-পরবর্তী শিল্প-সংস্কৃতির জগতের অগ্রপথিক ভারতের পিকাসো খ্যাত আধুনিক শিল্পকলার সেরা শিল্পী মকবুল ফিদা হুসেন। সাধারণ্যে যিনি এম এফ হুসেন নামে বেশি পরিচিত। সমকালীন শিল্পীদের থেকে তিনি ছিলেন স্বতন্ত্র, কারণ তিনি রঙ-তুলি-ক্যানভাসের ভেতরে নিজেকে আটকে রাখেননি। তাঁর প্রতিভার বর্ণচ্ছটায় আলোকিত হয়ে উঠেছিল শিল্পের বিভিন্ন মাধ্যম। মকবুল ফিদা হুসেন ছিলেন একাধারে কবি, ভাস্কর, বাড়ির নকশাকার এবং চিত্রনির্মাতা। স্পেনের শিল্পী পাবলো পিকাসোর মতো মকবুল ফিদা হুসেনও ভারতীয় চিত্রকলায় নিয়ে আসেন বৈচিত্র্য। আর এজন্য তিনি আবহমান ভারতীয় শিল্প ঐতিহ্যের সঙ্গে ইউরোপীয় শিল্পশৈলী 'কিউবিজম'-এর মিলন ঘটান। এর মাধ্যমেই আধুনিক ভারতীয় চিত্রকলা ও মকবুল ফিদা হুসেন হয়ে ওঠেন সমার্থক। কালজয়ী চিত্রশিল্পী মকবুল ফিদা হুসেন... continue reading

৬৯১