Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

যে ১০ টি খাবার দেহের ওজন কমিয়ে দেবে

দেহের ওজন বৃদ্ধি পাওয়া সবার জন্যই মাথা ব্যথার কারণ। একটু মুটিয়ে গেলেই আমাদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। কিভাবে কি করলে আমাদের ওজন কমবে সেই চিন্তায় আমাদের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়। জিম করা থেকে শুরু করে ক্রাশ ডায়েটও আমরা করে থাকি। কিন্তু তেমন কোন ভালো ফলাফল মেটে না। কিন্তু আপনি কি জানেন কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার আছে যা প্রতিদিন নিয়ম করে খেলে এবং নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলেই আপনি থাকবেন সবসময় ফিট। এমন কিছু খাবারের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব। জেনে নিই সেই খাবার গুলো সম্পর্কে।
ওটসঃ ওটসের স্বাদ খুব ভালো না হলেও এটি আপনার ওজন কমাতে বেশ সহায়ক। এটি আপনার ক্ষুধা নিবারন করে। ওটসে আছে ফাইবার আমাদের দেহের কলেস্টোরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ডিমঃ ডিম হল প্রচুর প্রোটিনের উৎস এবং এতে ক্যালোরিও থাকে অনেক কম পরিমানে। ডিম আমাদের দেহে সুস্থ পেশি গঠনে সাহায্য করে এবং প্রয়োজনীয় কলেস্টোরলের মাত্রা বাড়ায়।
আপেলঃ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি। মূল কথা হলো আপেলে আছে প্যাকটিন উপাদান যা আমাদের দেহকে চর্বির কোষ থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
কাঁচা মরিচঃ কাঁচা মরিচে আছে ক্যাপসেসিন যা আমাদের দেহ গঠনের কোষ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং খুব দ্রুত শরীর থেকে ক্যালরি দূর করে।
রসুনঃ রসুনে আছে অ্যালিসিন উপাদান যা আমদের দেহের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে, দেহের চর্বি কমাতে সাহায্য করে ও অপ্রয়োজনীয় কলেস্টোরল প্রতিরোধ।
মধুঃ ওজন কমাতে মধুর উপকারিতা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিন সকালে গরম পানির সাথে মধু মিশিয়ে কিছুদিন খেয়েই দেখুন, এর উপকারিতা নিজেই বুঝতে পারবেন।
গ্রিন টিঃ ওজন কমানোর জন্য গ্রিন টিও খুব ভালো। কারণ গ্রিন টিতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসুইচ যা আমাদের দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ২ কাপ করে গ্রিন...

Read More
Health Image +

যে খাবার গুলো দাঁতকে ঝকঝকে উজ্জ্বল রাখে

ব্ল্যাক কফি, রেড ওয়াইন এগুলো আপনার দাঁতের উজ্জ্বলতা কমিয়ে দেয়৷ রেডবুক ম্যাগাজিন এমন ১০টি খাবারের কথা জানিয়েছে যা আপনার দাঁতকে করবে ঝকঝকে উজ্জ্বল৷
কমলালেবু
এই ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যাসিড রয়েছে, যা দাঁতের দাগ পরিষ্কার করে৷ এটি দাঁতকে উজ্জ্বল করে৷ তবে এই অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি হলে তা দাঁতের উপরিভাগে ক্ষত সৃষ্টি করতে পারে৷ তাই পরিমাণ মত কমলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তাররা৷ এদের প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা দাঁতের জন্য উপকারী৷
স্ট্রবেরি
মনে হতে পারে লাল রঙের ফলটি কি করে দাঁত সাদা করতে পারে! পারে, কারণ স্ট্রবেরির মধ্যে আছে ম্যালিক অ্যাসিড৷ এই অ্যাসিড আপনার দাঁতকে সাদা করে বলে জানিয়েছেন দন্ত চিকিৎসকরা৷
পেঁয়াজ
অনেকেই জানেন না পেঁয়াজ দাঁতের জন্য ভীষণ উপকারী৷ এর মধ্যে আছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টিসেপটিক৷ আর একটি বিষয় হলো পেঁয়াজ স্বচ্ছ৷ তাই এটি খেলে দাঁতে কোন দাগ হয় না৷ চিকিৎসকরা ঠাট্টা করে বলে থাকেন কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার পর মুখের গন্ধ দূর করতে বেশিরভাগ মানুষ দাঁত মাজেন৷ ফলে দাঁত ঝকঝকে না হয়ে পারে না৷
গাজর
আপেলের মতই কাঁচা গাজর দাঁতের জন্য ভীষণ উপকারী৷ গাজর খেলে দাঁতের ফাঁকে ঢুকে থাকা খাদ্যকণা বেরিয়ে আসে৷ এছাড়া তা দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্যের জন্য ভালো৷
বাদাম
শক্ত খাবার চিবিয়ে খেলে আপনার দাঁতের ক্ষয় পূরণ হয় এবং দাঁতকে শক্ত করে৷ বিকেলের নাস্তায় আপনি যদি কয়েকটি বাদাম খান, তবে তা আপনার দাঁতকে ঝকঝকে করতে সাহায্য করে৷
আপেল
আপেলে কামড় দেয়ার সাথে সাথে একটা বড় ধরনের আওয়াজ হয়৷ এটা কারো জন্য বিরক্তির কারণ হলেও দাঁতের জন্য কিন্তু দারুণ উপকারী৷ এভাবে কামড়ে যেসব খাবার খাওয়া যায় তা মাড়ির জন্য ভীষণ উপকারী৷ এছাড়া আপেল খাওয়ার সময় যে পরিমাণ লালা নিঃসরণ হয় তাতে মুখের...

Read More
Health Image +

শারীরিক সমস্যা সমাধানে প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস

অনেকেই গাজর খেতে একেবারেই পছন্দ করেন না। কিন্তু গাজরের রয়েছে নানা ধরণের পুষ্টিগুণ। আমাদের দেহের সুস্থতায় গাজর অনেক বেশি কার্যকরী। তাই প্রতিদিন গাজর খাওয়া উচতি সকলের। আর যদি গাজর একেবারেই খেতে না পারেন তবে খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন ১ গ্লাস গাজরের জুস। এতে করে স্বাদ ও স্বাস্থ্য দুটোর প্রতিই বেশ ভালো নজর রাখা হবে। আজকে চলুন জেনে নেয়া যাক প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস পান করলে আপনি কতোটা উপকার পেতে পারেন।
ওজন কমায় গাজরের জুস
গাজরের জুসে অন্যান্য সকল জুসের তুলনায় ক্যালরি কম থাকে। তাই সকালে নাস্তায় কিংবা বিকেলে এক গ্লাস গাজরের জুস পান করেই দেখুন না। ওজন কতো দ্রুত কমে আসে।
লিভারের কর্মক্ষমতা বাড়ায়
গাজরের জুস দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে সক্ষম। প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস পান করলে লিভারের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে
গাজরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই। সেই হিসেবে প্রতিদিন নিয়ম করে ১ গ্লাস গাজরের জুস দেহে ভিটামিন ই এর চাহিদা পূরণ করে এবং দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে।
দেহের বয়স বৃদ্ধিজনিত ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়
বয়স বেড়ে গেলে দেহের নানা অঙ্গে এবং বিশেষ করে হাড়ের জয়েন্টে ব্যথা শুধু হয়। এই ধরণের ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে গাজরের জুস। তাই প্রতিদিন ১ গ্লাস গাজরের জুস অবশ্যই পান করবেন।
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে
গাজরের জুসে বিদ্যমান ভিটামিন এ আমাদের চোখের সুরক্ষায় কাজ করে থাকে ও দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। এবং দেহে ভিটামিন এ জনিত নানা সমস্যার সমাধান করে।
দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমায়
গাজরের জুসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। প্রতিদিন মাত্র ১ গ্লাস গাজরের জুস আমাদের দেহের খারাপ কলেস্টোরলের মাত্রা কমায় এবং নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

Read More
Health Image +

আলু খেলে ওজন কমে


আলু খেলে ওজন বাড়ে বলে প্রচলিত ধারণা থাকলেও বিজ্ঞানীরা বলছেন তার উল্টো কথা। কানাডার ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটির একদল বিজ্ঞানীর দাবি- আইরিশ আলুতে থাকা পলিফেনল শরীরের বাড়তি চর্বি ও পরিশোধিত শর্করা কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
সম্প্রতি টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে একই কথা বলা হয়েছে, গবেষণার ফলাফল এতোটাই চমকপ্রদ ছিল যে বিজ্ঞানীরা বিষয়টি পুরোপুরি নিশ্চিত হতে দ্বিতীয়বার একই পরীক্ষা চালান। প্রতিবেদনে বলা হয়, এই গবেষণার অংশ হিসেবে বিজ্ঞানীরা কয়েকটি ইঁদুরকে টানা ১০ সপ্তাহ ধরে এমন খাবার দেন যা শরীরে বাড়তি মেদ যোগ করতে ভূমিকা রাখে। ১০ সপ্তাহ পর দেখা যায়, গড়ে ২৫ গ্রাম ওজনের ইঁদুরগুলোর ওজন ১৬ গ্রাম করে বেড়ে গেছে।
পরীক্ষার দ্বিতীয় ধাপে বিজ্ঞানীরা ২৫ গ্রাম ওজনের কয়েকটি ইঁদুরকে ১০ সপ্তাহ ধরে একই ধরনের খাবারের সঙ্গে আলুর তৈরি কিছু খাবারও খেতে দেন। এতে দেখা যায়, ইঁদুরগুলোর ওজন গড়ে ৭ গ্রামের মতো বেড়েছে। গবেষকদের একজন অধ্যাপক লুইস অ্যাগেলন বলেন, 'গবেষণার ফলাফলে আমরা রীতিমতো বিস্মিত। প্রথমে আমরা ভেবেছিলাম ফলাফলটি সঠিক নয়। তাই নিশ্চিত হতে আমরা ভিন্ন ঋতুতে উৎপাদিত আলু নিয়ে আবারও একই পরীক্ষা চালাই এবং তাতেও একই ফলাফল আসে।'
এ গবেষণার ফলাফল বলছে, আলুতে থাকা রাসায়নিক উপাদান পলিফেনল শরীরের অতিরিক্ত স্থূলতা ও টাইপ-টু ডায়াবেটিস প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ সমাধান হয়ে উঠতে পারে। গবেষক দলের প্রধান স্ট্যান কুবাও বলেন, 'আলু অনেক সস্তায় উৎপাদন করা যায় এবং বিশ্বের অনেক দেশেই প্রাথমিক খাদ্য তালিকায় এটি রয়েছে। তবে আমরা আলুর একটি জাত নির্বাচন করেছি, যা উচ্চমাত্রায় পলিফেনল সমৃদ্ধ এবং কানাডায় খাওয়া হয়।'
তিনি জানান, যদিও মানুষ ও ইঁদুরের বিপাক প্রক্রিয়া একই ধরনের, তা সত্ত্বেও এই গবেষণার ফলাফল মানুষের ক্ষেত্রেই একইভাবে প্রযোজ্য হবে কিনা তা জানার জন্য মানুষের ওপরেও একই...

Read More
Health Image +

শীতে সতর্কতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য

আজকাল বেশ ঠাণ্ডা পড়ছে। অনেকেই শুনছি ঠাণ্ডা লেগে অসুস্থ হচ্ছেন, কারও জ্বর হচ্ছে, গলাব্যাথা, খাবারে অরুচি, মাথাব্যাথা, নাক বন্ধ থাকায় নিশ্বাস নিতে কষ্ট, বার বার হাঁচি দেওয়া, আর কাশির সমস্যায় স্বাভাবিক জীবন যাপনে বেশ প্রতিবন্ধকতাই দেখা দিচ্ছে।তবে আবহাওয়া পরিবর্তনের এসময়ে হালকা ঠাণ্ডা জ্বর হতেই পারে। এ নিয়ে খুব বেশি চিন্তার কিছু নেই। একটু সচেতন হলেই আমরা ঘরেই প্রকৃতিক ভাবে এসব সমস্যা মোকাবেলা করতে পারি।

জ্বর, ঠাণ্ডালাগা থেকে উপসম দিতে আমাদের সাহায্য করতে পারে এমন কিছু টিপস:
তরল পানীয়
ঠাণ্ডায় আমাদের নাক বন্ধ হয়ে থাকে। নিশ্বাস নিতে ও ঘুমাতে কষ্ট হয়। অনেক সময় গলাব্যাথা থাকার জন্য খাবার খেতেও কষ্ট হয়। শরীর আদ্র রাখতে এসময় গরম তরল পানীয় পান করতে হবে। স্যুপ, হারবাল চা, কফি, মধু দিয়ে গরম পানি বারবার পান করুন।
জ্বর হলে
শরীরের অতিরিক্ত তাপ হলেই আমরা জ্বর বলি। সিজনাল জ্বর হলেও থার্মোমিটার দিয়ে নিয়মিত জ্বর মেপে একটি ছক করে লিখে রাখুন। শরীর মুছে নিন হালকা গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে বারবার শরীর মুছে নিন। এতে জ্বরের তাপ কমবে।
নাকে ক্রিম ব্যবহার করুন
ঠাণ্ডা সর্দিতে আমাদের নাক চুলকায়, নাক দিয়ে পানি পড়ে, টিস্যু দিয়ে বারবার নাক মোছার ফলে অনেক সময় নাকের চামড়া ছিলে যায়। এজন্য নাক বেশি ঘষা যাবে না। নাকে ক্রিম ব্যবহার করুন। আর নাক বেশি আটকে থাকলে গরম পানিতে লেবু কেটে দিয়ে সেই ভাপ নিশ্বাসের সঙ্গে টেনে নিন। তারপরও নিশ্বাস নিতে কষ্ট হলে ডাক্তারের পরামর্শে মেন্থল ব্যবহার করুন। একটি অতিরিক্ত বালিশ নিয়ে ঘুমান ঠাণ্ডা লাগলে নিশ্বাস নিতে সমস্যা হওয়ায় ঘুম ঠিকমতো হয় না। দ্রুত সুস্থ হতে পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য্। এজন্য একটি অতিরিক্ত বালিশ মাথায় দিয়ে ঘুমান।

খাদ্য
এসময় একবারে...

Read More
Health Image +

হার্ট অ্যাটাক পরবর্তী করণীয়

হার্ট অ্যাটাক কি?
মূল কথা হার্ট অ্যাটাক হল হার্ট ঠিক মত কাজ না করা। করোনারি আর্টারি নামে হৃৎপিন্ডের গায়ে থাকে দুটি ছোট ধমনী।এরাই হৃৎপিন্ডে পুষ্টির যোগান দেয়। কোন কারনে এই করোনারি আর্টারিতে যদি ব্লক সৃষ্টি হয় তাহলে যে এলাকা ঐ আর্টারি বা ধমনীর রক্তের পুষ্টি নিয়ে চলে সে জায়গার হৃৎপেশি কাজ করে না। তখনই হার্ট অ্যাটাক হয়ে থাকে। এর কেতাবি নাম মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন।
হার্ট অ্যাটাক বুকে প্রচন্ড ব্যাথা অনুভূত হয়। এই ব্যাথা ২০-৩০ মিনিট স্থায়ী হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগী হাসপাতালে পৌছার আগেই মৃত্যুবরন করে।তাই এটি একটি মেডিকেল ইমার্জেন্সি।
হার্ট অ্যাটাক কখন হয়?
আমরা ভাবি মানুষ বুড়ো হলে ,মোটা হলে বা টেনশন করলে হার্ট অ্যাটাক হয়। কিন্তু এটা ভুল যে কোন সময় হার্ট অ্যাটাক হয়ে যেতে পারে। যেমন
-ঘুমের সময় হতে পারে
-বিশ্রামের সময় হতে পারে
-হঠাৎ ভারী কায়িক শ্রমের পর হতে পারে
-বাইরে ঠান্ডা আবহাওয়ায় বেরুলেন, তখন হতে পারে
-ইমোশনাল স্ট্রেসের জন্য হতে পারে।
হার্ট অ্যাটাক এর কারন কি?
হৃদরোগের অনেক কারন আছে। প্রাথমিক জ্ঞানের জন্য আমরা এখানে প্রধান কারনগুলো উল্লেখ করবো,
১. তেলযুক্ত খাদ্য গ্রহন।
২. মানসিক চাপের মধ্যে থাকা।
৩. রক্তে এল ডি এল (খারাপ) কোলেস্ট্রলের মাত্রা বেড়ে যাওয়া এবং এইচ ডি এল (ভাল) কোলেস্ট্রলের মাত্রা কমে যাওয়া।
৪. খাদ্যে এন্টি অক্সিডেন্টের অভাব।
৫. উচ্চ রক্তচাপ,ডায়াবেটিস এবং মদ খাওয়া।
৬. শারীরিক পরিশ্রমের অভাব ও ওজন বৃদ্দি।
৭. তামাক (বিড়ি,সিগারেট,গুল,জর্দা) খাওয়া। হার্ট অ্যাটাক পরবর্তী করণীয়ঃ
হার্ট অ্যাটাক! জীবনের অন্যতম একটি বিপর্যয়। কেননা হার্ট অ্যাটাকের পর বদলে যায় জীবন যাপন, খাওয়া দাওয়া, বলতে গেলে সম্পূর্ণ লাইফ স্টাইল। হার্ট অ্যাটাকের পর কোনটা আপনার জন্য ভালো হবে আর কোনটা করা অনুচিত? সেই সমস্ত প্রশ্নের জবাব নিয়ে এই ফিচার।...

Read More
Health Image +

শীতের সবজি নিয়ে দারুণ দারুন ১৫টি টিপস


শীতকাল মানেই বাজারে নানাধরনের সবজির মেলা। আর শীতের সবজিগুলোতে আছে অনেক পুষ্টি আর খেতেও খুব সুস্বাদু। শীতের সময় প্রায় প্রতিদিন বাজারে গিয়ে সবজি কেনাটা ঝামেলা, তাই অনেকেই আছেন এক সাথে অনেক সবজি কিনে ফ্রিজে রেখে দেন। কিন্তু ৪/৫ দিন পর দেখা যায় সবজি গুলো আগের মতো আর তাজা থাকেনা। কীভাবে দীর্ঘদিন তাজা রাখবেন শীতের সবজি? কীভাবে দূর করবেন মূলা বা বাঁধাকপির বোটকা গন্ধ কিংবা কীভাবে রান্নার পরেও অটুট রাখবেন সবজির সুন্দর রঙ? এমনই প্রশ্নের জবাব দিতে রইলো ১৫টি দারুণ টিপস, যা হয়তো আপনি আগে জানতেন না।
১। বাধাঁকপি রান্না করার সময় প্রায়ই একধরনের গন্ধ বের হয়। সে ক্ষেত্রে বাঁধাকপি রান্না করার সময় পানিতে অল্প লবণ দিয়ে বাঁধাকপি ভাপিয়ে নিন। যে পাত্রে রান্না করবেন, সেটা ঢাকবেন না। দেখবেন গন্ধ চলে যাবে।
২। বাঁধাকপি ও ফুলকপির সতেজভাব বজায় রাখার জন্য রান্নার সময় এক চা-চামচ লেবুর রস মেশান। দেখবেন সবজির সুন্দর সাদা রঙ বজায় থাকবে।
৩। গোটা ফুলকপি রান্না করার সময় অর্ধেক লেবু ফুলকপির ওপরের অংশে ঘষে নিন। কপির মাঝের অংশ কোনাকুনি কেটে দিন, সহজে সিদ্ধ হবে।
৪। শশা কাটার ১ ঘন্টা আগে লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সালাদ ড্রেসিং সহজে শশার মধ্যে প্রবেশ করবে।
৫। রসুনের কোয়ার ওপর সামান্য তেল ঘষে রোদে শুকনো করে নিন। সহজে রসুনের খোসা ছাড়িয়ে নিতে পারবেন।
৬। কাঁচামরিচের বোঁটা ছাড়িয়ে নিয়ে মাঝখানে চিড়ে রাখুন। তারপর এতে লবণ ও হলুদ মাখিয়ে রোদে শুকিয়ে নিয়ে স্টোর করুন। বেশিদিন তাজা থাকবে।
৭। লেবু বেশিদিন তাজা রাখতে চইলে লবণের কৌটার মধ্যে রাখুন।
৮। মূলা রান্না করার আগে পাতলা করে খোসা ছাড়িয়ে নিন। গন্ধ কমে যাবে।
৯। আলু বেশদিন ভালো রাখার জন্য আলুর সাথে ব্যাগে ভরে...

Read More
Health Image +

স্বাথ্যের জন্য পালং শাকের উপকারীতা

সবুজ শাকপাতা পুষ্টিগত কারণে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আমাদের সারাদিন যতটুকু অংশ এবং বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেলস্ দরকার, তার অনেকটাই সবুজ শাকপাতা থেকে পূরণ করা সম্ভব। আর পালং শাক এক্ষেত্রে অনেকটা ভূমিকা পালন করে।

এখানে পালং শাকের পুষ্টিগুণ নিম্নে দেওয়া হলো:-
১. পালং শাকের ক্লোরোফিল শরীর সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
২. পালং শাকে রয়েছে এলকালাইন মিনারেল যার মধ্যে এন্টিস্ট্রেস উপাদান রয়েছে। ফলে এটি স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। পালং শাকে বিদ্যমান এন্টিঅক্সিডেন্ট বিভিন্ন ক্যান্সার রোধে সহায়তা করে।
৩. পালং শাকে প্রচুরক্যারোটিনয়েড রয়েছে যা অন্ধত্ব প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৪. পালং শাকে প্রচুর ভিটামিন এ ফোলেট রয়েছে। ফোলেট এনিমিয়া প্রতিরোধে সহায়তা করে এবং গর্ভবতী মায়েদের জন্য ফোলেট খুবই উপকারী।
৫. আধা কাপ সিদ্ধ করা পালং শাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন-এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন-বি৬, রাইবোক্লোডিন রয়েছে। পালং শাকের সঙ্গে কিছু ফ্যাট জাতীয় খাবার খান। তাহলে শরীরে খুব সহজেই পুষ্টি উপাদানগুলো গ্রহণ করতে পারবে।
৬. কিডনি ও পিত্তে পাথর থাকলে, রক্তে ইউরিক এসিড বেশি থাকলে, গ্যাস্ট্রিক, হেপাটাইটিসের সমস্যা থাকলে পালং শাক এড়িয়ে চলুন।
১০০ গ্রাম পালং শাকে রয়েছে:
ক্যালরী- ১৭ গ্রাম,
আয়রণ – ৫ গ্রাম,
পটাসিয়াম- ৫০০ গ্রাম,
ক্যালসিয়াম- ১৭০ গ্রাম,
ভিটামিন সি- ২৩ গ্রাম,
বিটাক্যারোটিন-৩৫০০০ মাইক্রোগ্রাম,
ফলিক এসিড- ১৫০

Read More
Health Image +

দুই-তৃতীয়াংশ ক্যানসারের কারণ জিনের আকস্মিক মিউটেশন

কখনও ধূমপান করেননি। মদ্যপানের অভ্যাসও ছিল না। তবু থাবা বসাল ক্যানসার। ধরা পড়তেই রোগীর আত্মীয়দের প্রশ্ন, কেন এমন হল? আমেরিকার জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই গবেষক সম্প্রতি জানিয়েছেন, এ সব ক্ষেত্রে অনেক সময়ই দায়ী হতে পারে জিনের গঠনে আকস্মিক বিপজ্জনক পরিবর্তন বা ‘মিউটেশন’। এক নতুন গাণিতিক মডেলের উপর ভিত্তি করে তাঁরা জানাচ্ছেন, অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ ক্যানসারের ক্ষেত্রে এই মিউটেশনই দায়ী। ‘সায়েন্স’ জার্নালে ক্যান্সার নিয়ে গবেষণাপত্রটি প্রকাশ হয়েছে।
কর্কট রোগের একাধিক কারণের মধ্যে জিনের ‘অ্যাক্সিডেন্টাল’ মিউটেশন যে অন্যতম, সে কথা চিকিৎসা-দুনিয়া জানত না এমন নয়। তা হলে ওই দুই বিজ্ঞানী নতুন কী জানালেন? চিকিৎসক-অধ্যাপক বার্ট ভোগেলস্টেইন বলছেন, “ক্যানসারের পিছনে বংশধারা, জীবনযাত্রা ও ভাগ্যের সমবেত ভূমিকা থাকে, এটাই বলতে চাই। তবে এই তিন কারণের কোনটি ঠিক কতটা ভূমিকা নেয়, তা জানতে আমরা নয়া গাণিতিক মডেল তৈরি করেছি।” এ কাজে তাঁকে সাহায্য করেছেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়েরই অঙ্কোলজি বিভাগের আর এক গবেষক, ক্রিশ্চিয়ান টোমাসেট্টি।

সেই গাণিতিক বিশ্লেষণ থেকে জানা যাচ্ছে, অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ ক্যানসারের কারণ হতে পারে জিনের আকস্মিক মিউটেশন। যাকে দুর্ভাগ্য বা ‘ব্যাড লাক ফ্যাক্টর’ বলছেন গবেষকরা। কারণ তাঁদের দাবি, কার কখন এ ধরনের মিউটেশন হবে তা আগে থেকে টের পাওয়া সম্ভব নয়। কোষ বিভাজনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া চলাকালীনই হয়তো জিনের গঠনে সেই বিপজ্জনক পরিবর্তন ঘটে গেল। গোটাটাই আকস্মিক।
কলকাতার ক্যানসার-চিকিৎসক সুবীর গঙ্গোপাধ্যায় অবশ্য এই ‘ব্যাড লাক’ ব্যাখ্যায় বিশ্বাসী নন। তাঁর মতে, “যে কোনও শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তনের নির্দিষ্ট ধারা থাকে। কারণ থাকে। সুতরাং যে মিউটেশনকে আকস্মিক বলা হচ্ছে, তা হয়তো আকস্মিক নয়।” তিনি আরও জানালেন, এই মিউটেশনের কারণ খোঁজাটাই আসল কথা। তবেই ক্যানসার রোখা যাবে। তবে যে ভাবে গাণিতিক মডেলের উপর ভিত্তি করে একটা পরিসংখ্যান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে ওই গবেষণাপত্রে, তা যথেষ্ট...

Read More