Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image

যে ১০ টি খাবার দেহের ওজন কমিয়ে দেবে



দেহের ওজন বৃদ্ধি পাওয়া সবার জন্যই মাথা ব্যথার কারণ। একটু মুটিয়ে গেলেই আমাদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। কিভাবে কি করলে আমাদের ওজন কমবে সেই চিন্তায় আমাদের ঘুম নষ্ট হয়ে যায়। জিম করা থেকে শুরু করে ক্রাশ ডায়েটও আমরা করে থাকি। কিন্তু তেমন কোন ভালো ফলাফল মেটে না। কিন্তু আপনি কি জানেন কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার আছে যা প্রতিদিন নিয়ম করে খেলে এবং নিয়মিত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করলেই আপনি থাকবেন সবসময় ফিট। এমন কিছু খাবারের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব। জেনে নিই সেই খাবার গুলো সম্পর্কে।

ওটসঃ ওটসের স্বাদ খুব ভালো না হলেও এটি আপনার ওজন কমাতে বেশ সহায়ক। এটি আপনার ক্ষুধা নিবারন করে। ওটসে আছে ফাইবার আমাদের দেহের কলেস্টোরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ডিমঃ ডিম হল প্রচুর প্রোটিনের উৎস এবং এতে ক্যালোরিও থাকে অনেক কম পরিমানে। ডিম আমাদের দেহে সুস্থ পেশি গঠনে সাহায্য করে এবং প্রয়োজনীয় কলেস্টোরলের মাত্রা বাড়ায়।

আপেলঃ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি। মূল কথা হলো আপেলে আছে প্যাকটিন উপাদান যা আমাদের দেহকে চর্বির কোষ থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।

কাঁচা মরিচঃ কাঁচা মরিচে আছে ক্যাপসেসিন যা আমাদের দেহ গঠনের কোষ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং খুব দ্রুত শরীর থেকে ক্যালরি দূর করে।

রসুনঃ রসুনে আছে অ্যালিসিন উপাদান যা আমদের দেহের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে, দেহের চর্বি কমাতে সাহায্য করে ও অপ্রয়োজনীয় কলেস্টোরল প্রতিরোধ।

মধুঃ ওজন কমাতে মধুর উপকারিতা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিন সকালে গরম পানির সাথে মধু মিশিয়ে কিছুদিন খেয়েই দেখুন, এর উপকারিতা নিজেই বুঝতে পারবেন।

গ্রিন টিঃ ওজন কমানোর জন্য গ্রিন টিও খুব ভালো। কারণ গ্রিন টিতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসুইচ যা আমাদের দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ২ কাপ করে গ্রিন টি পান করুন ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য।

গম পাতাঃ গম পাতার রস আমাদের দেহের মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও ওজন কমাতে সাহায্য করে থাকে।

টমেটোঃ টমেটো খুব দ্রুত আমাদের দেহের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। টমেটো আমাদের ক্যান্সারের হাত থেকেও রক্ষা করে। তাই খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন টমেটো রাখুন।
ডার্ক চকলেটঃ ডার্ক চকলেটে আছে ফ্ল্যাভানয়েড ও অ্যান্টিইনফ্লেমাটরি উপাদান যা রক্তের কলেস্টোরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এটি রক্তের সেরোটোনিন বৃদ্ধি করে ও চর্বি দূর করতে সাহায্য করে।