Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"সকল" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

শাহআজিজ

৭ বছর আগে লিখেছেন

ক্যাম্প – ২২, পৃথিবীতে বিদ্যমান এক নরক

ক্যাম্প – ২২, পৃথিবীতে বিদ্যমান এক নরক, যেখানে কেউ একবার প্রবেশ করলে আর বের হতে পারে না। যেখানে মানুষকে মানুষের চোখে দেখা হতো না, যেখানে মানুষকে ব্যবহার করে ভয়াবহ সব পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো হতো, যেখানে প্রসূতি নারীদের সরাসরি পেট কেটে ভ্রূণ বের করে ফেলা হতো, কখনো বা বড় তক্তা দিয়ে পিষে পিষে গর্ভপাত করানো হতো ৮-৯ মাসে প্রসূতিকে! যেখানে অভুক্ত শিশুরা এক কণা খাদ্যের জন্য প্রহরীর লাথি খেয়ে পচা ডোবায় পড়ে মরে, যেখানে নারীদের নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও নির্যাতন করে মেরে ফেলে হতো।
উত্তর কোরিয়ার Haengyong Concentration Camp-কে ক্যাম্প ২২ বলা হয়। এখানে সেসব মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া হয় যারা রাজনৈতিক সমালোচনা বা... continue reading

৩৩৫

মোকসেদুল ইসলাম

৭ বছর আগে লিখেছেন

অমরত্বের অমৃত সুধা

বিপদজনক সীমানা পেরিয়ে কবির ভালোবাসা ঢুকে গ্যাছে তোমার বুকের ভিতর। স্মৃতির রেড সিগন্যালে তাই জ্বলে ওঠেনি আতঙ্কের লালবাতি। অমরত্বের আশায় মোহের বৃত্তে বিকল্প সংসার গড়ে তুলে ইতিহাস করবে বলে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে অপেক্ষমান কবি নশ্বর জীবন ত্যাগ করতেও আজ রাজী। তীরন্দাজের তীরের মাথা ভোতা হয়ে যেতে পারে,লক্ষ্যভ্রষ্ট হতে পারে তার গতিবিধি । অমরত্বের অমৃত সুধা পান না করলে কবির বুভুক্ষু বুক আজ হয়ে যাবে মরূভূমী। শুধু তোমাকে একবার ছুঁতে পারলেই অমরত্ব বন্দী হবে হাতের মুঠোয়। তুমি বিশ্বাস করো কবিমানুষের ভালোবাসার ক্ষমতা অসীম, হৃদয়ের গভীর ক্ষতের উপর ভালোবাসার প্রলেপ দিতে পারে কবিরাই, তারাই পারে কামুক শরীরে হিমশীতল বাতাস বয়ে দিতে। ধরিত্রীর... continue reading

২৬৮

অদ্রি অপূর্ব

৭ বছর আগে লিখেছেন

ইচ্ছেঘুড়ির শব্দজট

বন্দী রাতে একলা স্মৃতি দেয়াল জুড়ে করছে ভীড়,
অষ্টপ্রহর দৃষ্টি কাড়ে ফেলে আসা নষ্টনীড়।
একলা বাতাস, একলা সময় যাচ্ছে ছুঁয়ে শূন্য হাত -
একলা আমার নির্বাসনে ভুল সময়ের বৃষ্টিপাত।
ভুল বাগানে ভুল স্লোগানে করছি চলে তোমার খোঁজ,
ভুল জীবনের মধ্যরাতে স্বপ্নাহত হচ্ছি রোজ।
আহত ভোর, আহত মোর ইচ্ছেঘুড়ির শব্দজট -
আহত নদীর ঘোর জোয়ার ভাসায় দূর খেয়ালী তট।
খেয়ালি শোক, খেয়ালী চোখ অবাক হয়ে জ্বলছে খুব-
খেয়ালী মন মগ্ন হয়ে কায়া ভেঙ্গে দিচ্ছে ডুব।
ভাঙ্গছে কথা, ভাঙ্গছে ব্যথা, তীব্র বিষে হচ্ছি নীল -
ভাঙ্গছে আকাশ, দৃষ্টিসীমায় উড়ছে পুড়ে একলা চিল।
পুড়ছে সাগর, পুড়ছে হৃদয়, মৃত ঘড়ি দিচ্ছে ডাক -
পুড়ছে সকল অবহেলা, একটা জীবন ব্যর্থ... continue reading

২৫৪

শাহআজিজ

৭ বছর আগে লিখেছেন

ঠগী: উপমহাদেশের এক ভয়ঙ্কর খুনী সম্প্রদায়

ঠগীরা ছিল ভারতবর্ষের এক নিষ্ঠুর খুনী সম্প্রদায়
ঠগ একটি সংস্কৃত শব্দ যা থেকে ঠগী শব্দটি উদ্ভূত। শাব্দিকভাবে এর অর্থ ধোঁকাবাজ, প্রতারক। বাংলা অভিধানে ঠগী বলতে বিশেষ শ্রেণীর এক দস্যু দলকে বোঝায় যারা পথিকের গলায় রুমাল বা কাপড় জড়িয়ে হত্যা করে। ঠগীরা ছিল ভারতবর্ষের একটি বিশেষ শ্রেণীর খুনী সম্প্রদায়। এদের মতন নিষ্ঠুর আর নিপুণ খুনীর দল পৃথিবীতে শুধু নয়, ইতিহাসেই বিরল।
ঠগীরা ১৩ থেকে ১৯ শতকে বাংলাসহ উত্তর ভারতে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। তারা যত মানুষ হত্যা করেছে, পৃথিবীর ইতিহাসে তা নজিরবিহীন। কেবল ১৮৩০ সালেই ঠগীরা প্রায় ৩০,০০০ মানুষ হত্যা করেছে।
১৩৫৬ সালে ঐতিহাসিক জিয়াউদ্দীন বারানি লিখিত ‘ফিরোজ শাহর ইতিহাস’ গ্রন্থে... continue reading

৪৫০

রাজীব নূর খান

৭ বছর আগে লিখেছেন

ধাবমান কালো চোখে আলো নাচে ( ধারাবাহিক উপন্যাস, পর্ব- দুই )

১৯৪৭ সালটা সমস্ত বাঙ্গালীর জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ । ভারতীয় উপমহাদেশ ১৯৪৭ ও ১৯৪৮ সালে ব্রিটেনের শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে এবং ভারত,বার্মা (বর্তমান মায়ানমার) সিলন (বর্তমান শ্রীলংকা) এবং পাকিস্তান (তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান, বর্তমান বাংলাদেশ) এই চারটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৪৭ সনে অর্থাৎ দেশবিভাগের বছর শেখ মুজিব কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ইসলামিয়া কলেজ থেকে বিএ ডিগ্রী লাভ করেন। ভারত ও পাকিস্তান পৃথক হওয়ার সময়ে কলকাতায় ভয়ানক হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা হয়। এসময় মুজিব মুসলিমদের রক্ষা এবং দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সোহরাওয়ার্দীর সাথে বিভিন্ন রাজনৈতিক তৎপরতায় শরিক হন। পাকিস্তান-ভারত পৃথক হয়ে যাওয়ার পর শেখ মুজিব পূর্ব পাকিস্তানে ফিরে এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন... continue reading

১৯৯

রাজীব নূর খান

৭ বছর আগে লিখেছেন

ধাবমান কালো চোখে আলো নাচে ( ধারাবাহিক উপন্যাস, পর্ব- এক )

শশীভূষন প্রতিদিন রাতে ঘুমোবার আগে এক ঘন্টা নিয়ম করে ডায়েরী লিখেন। তিনি ডায়েরীতে প্রতিদিনকার ঘটনা লিখেন না। নিজের মতন করে লিখেন, অতীত দিনের দুঃখ-কষ্ট এবং আনন্দের কথা। শশীভূষনের একমাত্র মেয়ে অলকা স্কলারশীপ পেয়ে মাইক্রোবায়োলজি পড়তে আমেরিকা গিয়েছে। অলকা নিয়মিত তার বাবার খোঁজ খবর রাখছে। শশীভূষন মনে করেন তার স্ত্রী অপলা বেঁচে থাকলে অলকার মতন এত নজদারী করতো না। মাঝে মাঝে তার খুব রাগ হয়। অলকা বলে দিয়েছে, শশীভুষন যেন রাত এগারো টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়েন। ঘুম না এলেও যেন চোখ বন্ধ করে ভেড়া গুনেন। শশীভূষন ভেড়া না গুনে এলোমেলো কথা ডায়েরীতে লিখেন। একটানা লিখতে পারেন না চোখের সমস্যার কারনে।... continue reading

২২৯

ফাইছুল আলম নাছিম

৭ বছর আগে লিখেছেন

ফুল রানী

ফুলের মাঝে বসে আছে দেখ 
ফুল বাগানের রানী, 
ফুলের চেয়েও রূপবতী সে 
সেই কথাটিও মানি। 
ফুল গুলো সব রঙিন হলো 
রানীর রুপের রঙে, 
রুপের আলো উঠছে ফুটে 
রানীর সারা অঙ্গে। 
রানীর রুপেই রঙিন যে ফুল 
রানীর ঘ্রাণেই স্নিগ্ধ, 
রানীর টানেই আসছে ভ্রমর 
হচ্ছে পুড়ে দগ্ধ । continue reading

২৫৪

আলমগীর সরকার লিটন

৭ বছর আগে লিখেছেন

এমনটি হয়

রিমঝিম সেই বৃষ্টির শব্দে ভিজাই
সেই না দুপুর -সেই না বিকেল
হৃদয় দ্বারে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যায় !
কথায় তোরা আয় ছুটে আয়;
নেমেছে এই বৃষ্টি ! মাঠভিটাই-
ফুটবল খেলতে যাবি আয় -আয়।

এখনো রূপালী বৃষ্টির মাঝে
সোনালী স্বপ্নের প্রজাপতি সাজে-
যায় ছুটে যায় -ঐ মাঠে ঐ ঘাটে
বল না -তোদের কি এমনটি হয় ?
জলকাদা মাখামাখির কি যে গন্ধ
তোদের হয়েছে শুধু স্বার্থের চন্দ্র !

কখনো বনঘুঘু ধানসালিক বেসে উড়ে যায়
রূপালীচোখের পাতায় সব দেখতে পাই
আর এক একটা স্মৃতির ক্ষণগুলো
নোনা জলে বুক ভেসে যায়-
বল না -তোদের কি... continue reading

২৬০

তাহমিদুর রহমান

৭ বছর আগে লিখেছেন

যে বইগুলো পড়ে চেঞ্জ করতে পারেন নিজের জীবন

মানব জীবনে বই অনেক মূল্যবান সম্পদ। এর গুরুত্ব উপেক্ষা করতে পারবে না কেউই। এই বই আমাদের হাসায়, এই বই আমাদের কাঁদায় আবার এই বই আমাদের নতুন করে বহুকিছুই ভাবতে শিখায়। এই বই পারে আমাদের জীবনের অনেক হতাশাকে দূর করতে, আমাদের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিতে, আমাদের জীবনকে আরও সুন্দর ও অর্থবহ করতে।
০০। দ্য পাওযার অব ইউর সাবকনশাস মাইন্ড - জোসেফ মারফি
০১। দ্য পাওয়ার অব্‌ পজিটিভ থিংকিং- নরম্যান ভিনসেন্ট পিল
০২। দ্য স্যাভেন হ্যাবিটস অফ হাইলি এফেক্টিভ পিপল- স্টিফেন আর. কোভি
০৩। দ্য এলকেমিষ্ট- পাওলো কোৱেলহো
০৪। তুমিও জিতবে - শিব খেরা
০৫। লা-তাহযানঃ হতাশ হবেন না- ড. আইদ আল কারণী
০৬।... continue reading

১৭৭৩