Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

যে বইগুলো পড়ে চেঞ্জ করতে পারেন নিজের জীবন

মানব জীবনে বই অনেক মূল্যবান সম্পদ। এর গুরুত্ব উপেক্ষা করতে পারবে না কেউই। এই বই আমাদের হাসায়, এই বই আমাদের কাঁদায় আবার এই বই আমাদের নতুন করে বহুকিছুই ভাবতে শিখায়। এই বই পারে আমাদের জীবনের অনেক হতাশাকে দূর করতে, আমাদের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিতে, আমাদের জীবনকে আরও সুন্দর ও অর্থবহ করতে।

০০। দ্য পাওযার অব ইউর সাবকনশাস মাইন্ড - জোসেফ মারফি
০১। দ্য পাওয়ার অব্‌ পজিটিভ থিংকিং- নরম্যান ভিনসেন্ট পিল
০২। দ্য স্যাভেন হ্যাবিটস অফ হাইলি এফেক্টিভ পিপল- স্টিফেন আর. কোভি
০৩। দ্য এলকেমিষ্ট- পাওলো কোৱেলহো
০৪। তুমিও জিতবে - শিব খেরা
০৫। লা-তাহযানঃ হতাশ হবেন না- ড. আইদ আল কারণী
০৬। আত্মনির্মাণ- মহাজাতক
০৭। কোয়ান্টাম মেথড- মহাজাতক
০৮। মোরা বড় হতে চাই - আহসান হাবীব ইমরোজ
০৯। উইংস অব ফায়ার- এ. পি. জে. আবদুল কালাম
১০। টার্নিং পয়েন্টস- এ. পি. জে. আবদুল কালা
১১। উচ্চাকাঙ্খার ম্যাজিক- ডেভিড জোসেফ শ্বার্টজ
১২। জিতুন বা হারুন তৈরি থাকুন- ড. উজ্জ্বল পাটনি
১৩। সফল বক্তা সফল ব্যক্তি - ড. উজ্জ্বল পাটনি
১৪। নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারবেন না- ডাঃ ড্যানিয়েল জি. আমেন
১৫। নিজেকে বদলান নিজেই- ড. পার্থ চট্টোপাধ্যায়
১৬। একশ মনীষীর জীবনী- মাইকেল এইচ হার্ট
১৭। ডেল কার্নেগীর রচনাসমগ্র- ডেল কার্নেগী
১৮। লুৎফর রহমানের রচনাসমগ্র- লুৎফর রহমান
১৯। সাফল্যসমগ্র- মোস্তাক আহ্‌মাদ
২০। ব্যর্থতা ও হতাশার অবসান- এস. এম. জাকির হুসাইন
২১। দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি - আর্নেস্ট হেমিংওয়ে

নিজে একটি ব্যবসা শুরু করতে গেলে আপনার জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ রয়েছে। পৃথিবীর বড় বড় ব্যবসায়ীরা তাদের বাণিজ্যিক সফলতা নিয়ে নানা বই লিখেছেন। এমন নানা বই ঘেঁটে পরামর্শদাতারা আপনাকে ১২টি বইয়ের সন্ধান দিয়েছেন যেগুলো একটি নতুন ব্যবসা শুরুর আগে সবারই পড়া উচিত।
১. সিথ গোডিনের ‘পার্পল কাউ : ট্র্যান্সফর্ম ইওর বিজনেস বাই বিয়িং রিমার্কেবল’
ব্যবসা সংক্রান্ত যাবতীয় বই লিখেছেন গোডিন। ব্যবসা নিয়ে তার আইডিয়াগুলো সাধারণ কিন্তু দারুণ কার্যকর। বহু বড় ব্যবসায়ী তার বইয়ের ভক্ত।
২. স্টিফেন আর কভির ‘দ্য সেভেন হ্যাবিটস অব হাইলি ইফেকটিভ পিপল : পাওয়ারফুল লেসনস ইন পারসোনাল চেঞ্জ
একটি ব্যবসাকে কার্যকর করতে স্টিফেন দারুণ পারদর্শী। এই লেখকের ছেলে ইউএস নিউজকে তার বাবার বইটি নিয়ে জানান, এটি এই যুগের আরো বেশি আবেদন রাখে। বিশ্ব এখন অনেক বেশি ছোট হয়ে গেছে এবং এই কারণে সাতটি অভ্যাস এখন দারুণ প্রাসঙ্গিক।
৩. অ্যালান ফাইন এবং রেবেকা আর মেরিলের ‘ইউ অলরেডি নো হাউ চু বি গ্রেট : আ সিম্পল ওয়ে টু রিমুভ ইন্টারফেরেন্স এন্ড আনলক ইওর গ্রেটেস্ট পোটেনসিয়াল
অ্যালান ফাইন বলেন, আমাদের নিজেদেরকে আরো সমৃদ্ধ করতে শুধু ভিতরের দিকেই হাতড়াই। এর চেয়ে বরং নিজের দক্ষতা এবং পাওয়া জিনিসগুলো হাতড়ে কী করতে পারেন সেই শিক্ষাই দিবে এই বইটি।
৪. রবার্ট বি সিলদিনির ‘ইনফ্লুয়েন্স : দ্য সাইকোলজি অব পারসুয়েশন
সি-লেভেল এক্সিকিউটিভদের ব্যাগে এই বইটি না থেকে পারে না। সাইকোলজির কঠিন বিষয় নিয়ে হোঁচট না খেয়ে এই বইয়ের মাধ্যমে তাকে সহজ করে বুঝতে শিখুন।
৫. ডেল কার্নেগির ‘হাউ টু ইউন ফ্রেন্ডস এন্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল’
আশি বছরের পুরোনো একটি বই এখনো এতো কাজের যা আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন না। এই বইয়ে কার্নেগি শিখিয়েছেন কীভাবে মানুষকে প্রভাবিত করতে হয় এবং নিজের জীবনকে আরো উন্নত করে তোলা যায়।
৬. কিথ ফেরাজির ‘নেভার ইট এলোন : এন্ড আদার সিক্রেটর টু সাকসেস, ওয়ান রিলেশনশিপ অ্যাট আ টাইম’
নেটওয়ার্কিং এর প্রয়োজন নিয়ে আপনাদের আর বোঝানোর কিছু নেই। এই বইয়ে লেখক শিখিয়েছেন কীভাবে মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে তাকে বাস্তব জীবনে কাজে লাগোতে পারবেন।
৭. কেন ব্লেনচার্ডের ‘দ্য ওয়ান মিনিট ম্যানেজার মিটস দ্য মাঙ্কি’
চাকরি বা ব্যবসা এমনকি পরিবারের সঙ্গে কীভাবে ছোট সময়গুলো সুন্দরভাবে কাটানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হয় তা এখান থেকে শিখতে পারবেন।
৮. ভিক্টর ই ফ্রাঙ্কির ‘ম্যানস সার্চ ফর মিনিং’
মনোবিজ্ঞানী ফ্রাঙ্কি এই বইটি ১৯৪৬ সালে চার-চারটি নাৎসি ক্যাম্পে বন্দি থাকাকালীন অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন। এই বইয়ে একজন অজানা কিছু সত্য বের করে আনতে পারবেন তার অপেশাদার বা পেশাদার জীবন নিয়ে।
৯. অ্যাডাম স্মিথের ‘দ্য ওয়েল্থ অব নেশনস’
আপনি ব্যবসায়ী হয়ে থাকলে আদর্শ পুঁজিবাদ নিয়ে আপনার ভালো ধারণা প্রয়োজন। অর্থনীতির বহু তত্ত্বের এই জনক ১৭৭৬ সালে এই বইয়ে দেখিয়েছেন, কীভাবে আধুনিক অর্থনীতিতে আপনার ভিতরের কর্মক্ষমতা কাজে লাগেবেন তার দিশা পাবেন।
১০. ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েলের ‘আউটলাইনারস : দ্য স্টোরি অব সাকসেস’
আপনি যেকোনো কিছুতে নিজেকে উপযুক্ত করতে চাইলে এই বইটি কাজে দিবে। লেখকের মতে, আমাদের সংস্কৃতি এবং পরিবেশ আমাদের সফলতায় অনেক প্রভাব ফেলে। এই বইটি বহু শ্রেণীর মানুষকে প্রভাবিত করেছে।
১১. এ জি ল্যাফলি এবং রজার এল মার্টিনের ‘প্লেইং টু উইন : হাউ স্ট্র্যাটেজি রিয়েলি ওয়ার্কস’
প্রক্টর এন্ড গ্যাম্বলের সিইও হিসেবে ল্যাফলি ভালো বোঝেন কীভাবে স্ট্র্যাটেজি সফল করতে হয়। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় হলো, কোথায় খেলতে হবে এবং কীভাবে জয় পেতে হবে। কাজেই বইটি পড়ে তা শিখে ফেলুন।
১২. জিম কলিন্সের ‘গুড টু গ্রেট : হোয়াই সাম কম্পানিস মেক দ্য লিপ…এন্ড আদারস ডোন্ট’
লেখক তার দলকে নিয়ে টানা পাঁচ বছর ২৮টি বড় প্রতিষ্ঠানের ওপর গবেষণা করে বের করতে চেষ্টা করেছেন যে, কীভাবে প্রতিষ্ঠান উন্নত হয় এবং টিকে থাকে। এই বইয়ে এ সংক্রান্ত বিষয় বিস্তারিত আকারে লিখা রয়েছে। 

০ Likes ০ Comments ০ Share ১৭৭৩ Views

Comments (0)

  • - এস আহমেদ লিটন

    চমৎকার গ্রাম বাংলার চিত্র ফুটে উঠেছে কিন্তু ভোটিং সিস্টেম কই?