Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"শিল্প ও সাহিত্য" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

মশিউর রহমান

১০ বছর আগে লিখেছেন

হেমন্ত প্রকৃতি- অতঃপর কেমন আছো তুমি?

"মনের ভেতর খরা চলে বেশ
বৃষ্টি হলে পরে আবার ভিজে উঠি,
কুয়াশা কেটে যায় ক্রমশ
মাঝে মাঝে চাঁদ দেয় উঁকি।।"
হেমন্ত প্রকৃতিঃ স্নিগ্ধতা কেবলই ছড়ায় মাকড়শার মত জাল। শাদা হিম জমে পরে থাকা শিউলীর গায়ে। পাখিরা শিস দেয়। বাতাসে ধানের গন্ধ, এখানে ওখানে ওড়ে ধানের গায়ের ছোট ছোট পোকা। তাদের গায়ে লেগে থাকে আফসান। প্রকৃতির সজীব স্নিগ্ধ ছোঁয়ায় স্বপ্নত্থিত মন আকাশে মেলে দিতে চায় তার ডানা। ক্রমশ অন্ধকার ঘন হয়ে আসে আকাশে। সে অন্ধকার প্রসারমান; আমার চোখে ভাসছে, ভেসে আসছে...

আকাশের গায়ে উদ্গত হচ্ছে অদ্ভুত নীলাভ আঁধার। দূর দিগন্তের তলায় ফেলছে তার ছায়া। আমি... continue reading

৭১৮

লিপু রহমান

১০ বছর আগে লিখেছেন

ছবি

শৈশবেই ওরা অভ্যস্ত হয়ে ওঠে রাখালি জীবনে। অতটুকুন বয়সে তাই এত বড় একটি ষাঁড়কে নিয়ে গাঁয়ের আলপথ ধরে দাপিয়ে বেড়ানোটা মোটেই কষ্টের মনে হয় না ছোট্ট এই শিশুটির। ছবিটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা এলাকা থেকে তোলা। continue reading

৪৪৮

সনাতন পাঠক

১০ বছর আগে লিখেছেন

‘অজান্তে ভালোবাসা’য় সায়মন-অমৃতা

‘অজান্তে ভালোবাসা’ সিনেমায় প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধলেন সায়মন ও অমৃতা খান। কমল সরকারের চিত্রনাট্যে সিনেমাটি পরিচালনা করছেন এ জে রানা। প্রযোজনা করছে সূর্য চলচ্চিত্র।
রোমান্টিক-অ্যাকশন ঘরানার এ সিনেমাতে দেখা যাবে, ছোটবেলায় মা-বাবাকে হারানো সায়মন বেড়ে ওঠেন দাদি কাছে। বাউণ্ডুলে সায়মনকে ঘরে ফেরাতে দাদি তার বিয়ের পরিকল্পনা করেন। তখন সায়মন অমৃতাকে মিথ্যা বউ সাজিয়ে নিয়ে আসেন। কিন্তু মিথ্যা অভিনয় করতে গিয়ে একে অপরকে ভালোবেসে ফেলেন তারা।
সায়মন গ্লিটজকে বলেন, “অমৃতার সঙ্গে এটা আমার প্রথম কাজ। পরিচালকের কাছে তার ব্যাপারে যা প্রশংসা শুনেছি, সেটাই এখন মিলিয়ে দেখার পালা।” অমৃতা বলেন, “সায়মন দারুণ অভিনেতা। এ সময়ের ব্যস্ততম নায়কদের একজন। তার বিপরীতে অভিনয় উপভোগ করব আশা করি।” continue reading

১০ ৪৯৬

সনাতন পাঠক

১০ বছর আগে লিখেছেন

ভিক্টর হুগোর ‘লা মিজারেবল’

 
[রোমান্টিসিজমের অগ্রপথিক ফরাসি সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ, মানবাধিকার কর্মী ভিক্টর হুগো ১৮০২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি ফ্রান্সের বেসানকনে জন্মগ্রহণ করেন। কবিতা দিয়ে শুরু করে উপন্যাসে হাত ছোঁয়ান। তিনি যেখানে হাত দিয়েছেন সেখানেই পুষ্প প্রস্ফুটিত হয়েছে। মুক্তিকামী এ লেখক দরিদ্র ও বঞ্চিতদের জীবনসংগ্রামে, সামাজিক সংস্কারের জন্য আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। মাত্র পঁচিশ বছর বয়সে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। কিন্তু তৃতীয় নেপোলিয়নের স্বৈরশাসনের প্রতিবাদ করার জন্য তাকে চরম মূল্য দিতে হয়। তাঁর জীবন থেকে কেড়ে নেয়া হয় সোনালি বিশ-বিশটি বছর। তাঁকে ব্রাসেলস, জার্সি ও ওয়ের্নাসিতে এ বিশ বছর নির্বাসন জীবন কাটাতে হয়। নির্বাসিত বিশ বছর কালে তিনি রচনা করেন বিখ্যাত ‘নেপোলিয়ন ডি... continue reading

৭৯৫

সনাতন পাঠক

১০ বছর আগে লিখেছেন

এজরা পাউন্ড - হ্যারিয়েট মনরো পত্রবিনিময়

 
ভূমিকা: আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহর থেকে প্রকাশিত পোয়েট্রি পত্রিকাটি পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজি কবিতার কাগজ হিসাবে প্রশ্নাতীতভাবেস্বীকৃত। ১৯১২ সালে শিকাগো ট্রিবিউন পত্রিকার চিত্রসমালোচক হ্যারিয়েট মনরো কালজয়ী এ-পত্রিকা প্রতিষ্ঠা করেন। টি এস এলিয়ট-এর বিখ্যাত কবিতা ‘দ্য লাভ সং অভ জে. আলফ্রেড প্রুফক’ এই পত্রিকাতেই প্রথম প্রকাশিত হয়। এজরা পাউণ্ড, ডব্লিউ বি ইয়েটস্, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, উইলিয়াম কার্লোস উইলিয়ামস, কার্ল স্যান্ডবার্গ, মারিয়ান মুর, জন অ্যাশবেরি প্রমুখ বিশ্বখ্যাত কবির কবিতা এ-কাগজে নিয়মিত ছাপা হত। পোয়েট্রি প্রকাশের অব্যবহিত আগে হ্যারিয়েট মনরো প্রবাসী মার্কিন কবি এজরা পাউণ্ড-এর সঙ্গে যেসব পত্রবিনিময় করেন, সেখান থেকে প্রথম দুটো এখানে পত্রস্থ হল। - অনুবাদ: আলম খোরশেদ
 
এজরা... continue reading

১১ ৩৭১

লুব্ধক রয়

১০ বছর আগে লিখেছেন

ইউটিউবে বর্ষসেরা মাইলি সাইরাস

ইউটিউবে ২০১৩ সালে সবচেয়ে বেশি দেখা ভিডিও হল গায়িকা মাইলি সাইরাসের ‘রেকিং বল’। এইস শোবিজ জানিয়েছে, ইউটিউবে ভিডিওটি প্রকাশের পর থেকে এখন পর্যন্ত দেখা হয়েছে ৩৭ কোটি ১০ লাখ বার। আর ইউটিউবের ইতিহাসে সবচেয়ে দ্রুত ১০ কোটির মাত্রা ছাড়িয়েছে এই ভিডিওটি।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে মুক্তি পাওয়া সাইরাসের ‘রেকিং বল’ ভিডিও পরিচালনা করেছিলেন টেরি রিচার্ডসন।
মুক্তি পাওয়ার প্রথম দিন ১ কোটি ৯৩ লাখ বার দেখা হয়েছিল এই ভিডিও। যা ওয়ান ডাইরেকশনের ভিডিও ‘বেস্ট সং এভার’-এর রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল একদিনেই।
 সবচেয়ে বেশি দেখা ইউটিউব ভিডিওর এই তালিকায় দ্বিতীয় নম্বরেও রয়েছেন সাইরাস। তার আরেকটি ভিডিও ‘উই কান্ট স্টপ’ দেখা হয়েছে ৩১ কোটি বার।
এই তালিকায় তিন... continue reading

৩৫৬

লুব্ধক রয়

১০ বছর আগে লিখেছেন

ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন টিভি অভিনেত্রী প্রসূন

চলচ্চিত্রে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন টিভি অভিনেত্রী প্রসূন আজাদ। শফিকুল ইসলাম খান মিঠুর ‘নিঃশব্দ আর্তনাদ’ সিনেমার মাধ্যমে সিনেপর্দায় অভিষেকের পর চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন বাপ্পারাজের ‘বেঈমান’, বিদ্যুতের ‘রাজা গোলাম’ এবং কাজী হায়াৎ এর ‘সর্বনাশা ইয়াবা’ সিনেমাতে। তিনি নিয়মিত কাজ করছেন নাটক ও টেলিফিল্মে। গ্লিটজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রসুন জানান, ভবিষ্যতে অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবেন।
গ্লিটজ: মিঠুর ‘নিঃশব্দ আর্তনাদ’ সিনেমার আগে বেশ কয়েকটি সিনেমার অফার ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। এবার কেন রাজী হলেন?
প্রসূন: টিভি নাটকে আমার অভিনয় দেখে আগ্রহী হন পরিচালক মিঠু। এর আগে বেশ কয়েকটি সিনেমায় অভিনয়ের কথা থাকলেও নানা জটিলতায় সেগুলোতে অভিনয় করিনি। যেমন, শুটিং স্পটে গিয়ে দেখি, চিত্রনাট্যে ব্যপক পরিবর্তন আনা হয়েছে, বদলে গেছে নির্মাণ... continue reading

৭৮১

পারভেজ রানা

১০ বছর আগে লিখেছেন

‘বাংলা বানান ও স্ক্রিপ্ট রাইটিং কর্মশালা’

নতুন লেখকদের প্রশিক্ষণের জন্য বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড আয়োজন করছে দিনব্যাপী ‘বাংলা বানান ও স্ক্রিপ্ট রাইটিং কর্মশালা’।
নিবন্ধন ফি ২৫০ টাকা।
অনলাইনে bangladeshwg@gmail.com মেইল কিংবা ০১৯১৩৩৩৬১২৭ নম্বরে এম.এম.এস করে নাম নিবন্ধন করা যাবে। তাছাড়া কর্মশালার দিন সকালে নিবন্ধন ফি জমা দেওয়া যাবে। কর্মশালার স্থান: বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড অফিস, ১৫২, সেনপাড়া পর্বতা (মিরপুর ১০, আল হেলাল হাসপাতালের কাছে) ৫ম তলা, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬, ফোন : ০১৯১৩৩৩৬১২৭, ০১৯১১৭২২৬০৩), তারিখ: ১৩ ডিসেম্বর ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ উপস্থিতির সময়: সকাল ৯:৩০ মি.
প্রশিক্ষণ দেবেন: ড. মোহাম্মদ আমীন ও ফাল্গুনি তানিয়া ( এম.ফিল বাংলা).
continue reading

৯২৩

লিপু রহমান

১০ বছর আগে লিখেছেন

কবিতা

আমাদের বন্ধু মন্টু 
আমাদের বন্ধু মন্টু পলিমাটির সুরে কথা বলতো
কখনো কাউকে ধমক দিয়েছে কিংবা রাগ করেছে
                                  এমন জোরালো ইতিহাস নেই
আড্ডার আসরে সে যেন চায়ের দোকানের পিচ্চি
ফলে সে কখনো গল্প বলা  শেষ করতে পারে নাই
কখনো কোন গল্পের সম্পূর্ণ শুনতেও পারে নাই
বয়সে আমাদের সমান হলেও সবাই তাকে কিশোর ভাবতো
মন্টু ছিল বাস্তুহারা শোষিত কৃষকের মতো
সে ছিল সংসদের ভিতর ছোট্ট রাজনৈতিক দলের মতো
আমরা ছিলাম ব্রিটিশ জমিদার প্রভুর মতো
আমাদের দেখলে মন্টুর মাথা নিচু হয়ে যেতো গরীব প্রজার মতো
আমরা ছিলাম সরকারি অফিসের কর্তার মতো
পাড়ায় মাস্তানরা যেমন মেয়েদের ইভটিজিং করে
আমরাও তাই করতাম তার সাথে অবসর পেলে
... continue reading

৪৬৮

লুব্ধক রয়

১০ বছর আগে লিখেছেন

ভাটির পুরুষকথা: সঞ্জীবদার গাড়ী চলে নারে

সঞ্জীবদাকে আমি চিনি ১৯৯০ থেকে, যখন তিনি ‘আজকের কাগজ’ এর ফিচার বিভাগে কাজ করতেন। সে পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন ফরিদ কবির। তাঁর দু’জন সহকারী ছিলেন, একজন তাঁর ছোটভাই সাজ্জাদ শরীফ, আরেকজন সঞ্জীব চৌধুরী। আমি সে দৈনিকের বুয়েট প্রতিনিধি। বুয়েটের সংবাদ ছাড়াও আমার তোলা ছবি ও কখনো কখনো উপসম্পাদকীয় পাতায় আমার লেখা ছাপা হতো। আমি সঞ্জীবদার কাছে লেখা, ছবি পৌঁছে নির্ভার থাকতাম।
এর মধ্যে অনেক সময় চলেও যায়। ‘আজকের কাগজ’ ‘ভোরের কাগজ’ হয়। ঝিকাতলা থেকে শাহবাগ যায়, আমিও শাহবাগ যাই, সেখান থেকে ১৯৯২ সালে আমি চলে যাই ‘বাংলাবাজার’-এ স্টাফ রাইটার হয়ে, ভোরের কাগজ চলে আসে বাংলামটরে। আমাদের অনেক পরিবর্তন হতে থাকে। সঞ্জীবদা বাংলামটরের... continue reading

৫০৭