Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

লিপু রহমান

৭ বছর আগে লিখেছেন

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা

মুক্তিযুদ্ধের বিষয়ে আমরা কম বেশি জানলেও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিষয়ে খুব একটা জানি না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করতে হবে- এমন কথা আমরা প্রায়ই শুনি। কেউ কেউ বুঝি কিন্তুই বেশির ভাগই বুঝি না। বুঝলেও বলতে পারি না কিংবা অন্যকে বোঝাতে পারি না। কথায় আছে সহজ বিষয়কে যায় না সহজে বোঝা। তাহলে প্রশ্ন এসে যায়- যা সহজে বোঝা যায় না তা সহজ হয় কিভাবে?তা হলো শুনতে শুনতে সহজ,কিন্তু তার অর্থ জানার চেষ্টা করা হয়নি। অনেকটা আজান শোনার মতো। প্রতিদিন শুনতে শুনতে তা সহজ মনে হয় কিন্তু তার অর্থ জানার জন্য কেউ চেষ্টা করেছে বলে মনে হয় না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিষয়টিও তেমনি সহজ হয়েও সহজ নয়। তাই তো তা জীবনে প্রভাব বিস্তার করতে পারে না। বিধায় চর্চাও হয় না। আর তখনি বোদ্ধা মহল চিৎকার করে বলতে থাকেন- মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে বাংলাপিডিয়া উল্লেখ করে- “১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয় এবং ঐ বছর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের স্বাধীনতা  লাভের মধ্য দিয়ে এর পরিসমাপ্তি ঘটে। এই সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রাম ছিল বহুবিধ ঘটনা,বিরূপ পরিস্থিতি,অসম আর্থিক বন্টন ব্যবস্থা ও প্রশাসনিক কর্তৃত্বের বঞ্চনাসহ গুরুত্বর বিষয়ে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্কের ক্রমাবনতির চুড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ। ১৯৪৭ সালের ব্রিটিশ শাসনের অবসানের পর থেকেই পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে যেসব ইস্যুতে সম্পর্কের অবনতি ঘটে,তার মধ্যে ছিল ভুমি সংস্কার,রাষ্ট্রভাষা অর্থনীতি ও প্রশাসনের ক্ষেত্রে দুই প্রদেশের মধ্যে বৈষম্য। প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন, পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং এতদসংশ্লিস্ট অন্যান্য বিষয়।”মুক্তিযুদ্ধ আমাদের কেন করতে হয়েছিল;শুধুই কি ক্ষমতা দখল নাকি আরো অন্য বিষয় ছিল। বাংলাপিডিয়ার উপরোক্ত কোটেশন বিশ্লেষণে তা স্পষ্ট হয়। রাষ্ট্রভাষা,অর্থনৈতিক বৈষম্য,শোষণ এগুলোই ছিল মূল বিষয়। এগুলো থেকে মুক্তি পেতেই মুক্তিযুদ্ধ জরুরি হয়ে পড়ে ছিল।... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - এই মেঘ এই রোদ্দুর

    ভোট দিলাম কিন্তু

    • - টি.আই.সরকার (তৌহিদ)

      অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপু ।

লিপু রহমান

৭ বছর আগে লিখেছেন

বাহের জনপদের কবি

 
নাগরিক আধুনিকতা ও গ্রামীনতাকে লেখনিতে ধারণ করে যিনি বাংলা সাহিত্যকে করেছেন সমৃদ্ধ তিনি হলেন সদ্যপ্রয়াত সৈয়দ শামসুল হক। যিনি জীবনের ছয়টি দশক দাপটের সঙ্গে লিখে গেছেন কবিতা, গল্প, উপন্যাস, কাব্যনাট্য, গীতিকবিতাপ্রবন্ধ, স্মৃতিকথা, কলাম তথা বাংলা সাহিত্যের প্রত্যেক শাখায় ছিল তার পদচারণা। শিল্প সাহিত্যের সব শাখায় তার বিচরণ ছিল চোখে পড়ার মতো। উচ্চসৃজনশীল প্রতিভার কারণে তিনি সব্যসাচী লেখক বলে অভিধা পেয়েছেন। কবে কখন কিভাবে তাকে এই অভিধাদেয়াহয়েছিলতাজানানাগেলেওতারসৃষ্টিশীলজীবনবাংলাসাহিত্যওবাংলাদেশেরমানুষেরপ্রতিছিলঅপরিসীমদরদ।সৈয়দশামসুলহকজন্মগ্রহণকরেনউত্তরাঞ্চলেরছোটএকটিজেলাকুড়িগ্রামে১৯৩৬সালের২৭wW‡m¤^i| অষ্টমশ্রেণীপর্যন্তকুড়িগ্রামজেলায়শিক্ষাগ্রহণকরেতিনিচলেযানঢাকাতে।কর্মব্যস্তজীবনেতিনিসাংবাদিকতাচলচিত্রেরচিত্রনাট্য,গানরচনাসহদেশবিদেশপরিভ্রমণকরে২৭ দি ২০১৬সালেইহলোকত্যাগকরেআবারফিরেগেছেননিজজেলাকুড়িগ্রামে।ধলেশ্বরীনদীরতীরেকলেজমাঠেতিনিচিরশায়িতহয়েআছেন।বাংলাসাতিত্যেরপ্রবাদপ্রতিমসৈয়দশামসুলহকছিলেনবহুমুখীপ্রতিভারঅধিকারী।সাহিত্যচর্চা,সমাজ,সংস্কৃতিরওরাজনীতিরসঙ্গেতিনিসম্পৃক্তছিলেন।তারকাছেবাঙালি,বাংলাদেশওজাতিরজনকবঙ্গবন্ধুছিলেনএককঅভিন্নসত্তা।সেই১৯৫৪সালে‘তাস’শীর্ষকগল্পগ্রন্থদিয়েতারপ্রকাশনাশুরুএবংজীবনেরশেষক্ষণপর্যন্তলিখেনিজেকেকরেছেনঅনন্যআরবাংলাসাহিত্যকেকরেছেনসমৃদ্ধ।তিনিবাঙালিজাতিরইতিহাসবিবর্তনেরসচেতননিরীক্ষকওরূপকার।তাররচনারমধ্যেমুক্তিযোদ্ধাবাঙালিএবংবিজয়ীবাঙালিরপরিচয়পাওয়াযায়।তারসাথেযুক্তহয়েছেতারসৃষ্টিশীলতারজনপদকুড়িগ্রামএবংব্রহ্মপুত্রবিধৌতঅঞ্চলেরপ্রকৃতি,ব্যক্তি,জনতা।বাংলাসাহিত্যেরসবশাখাতেশক্তিশালীবিচরণথাকলেওতারপ্রতিভাশিখরেপৌছেছিলনাটকে।আরোনির্দিষ্টকরেবললেকাব্যনাটকে।যেখানেকাহিনীবলারদক্ষতায়মিশেছেকবিতারকুশলতাএবংইতিহাসেরদ্বায়।‘নূরুলদীনেরসারাজীবন’এবং‘পায়েরআওয়াজপাওয়াযায়’তারশ্রেষ্ঠতমরচনা।এখানেসংলাপেব্যবহারকরেছেনরংপুরঅঞ্চলেরভাষাকে।বহুবারউচ্চারিতহয়েছে-‘জাগোবাহে,কোনঠেসবায়’।এইবাক্যটিরএতোশক্তিযে,যেকোনঅন্যায়েরবিরুদ্ধেঅত্যাচারপ্রতিরোধে,ধুলায়লুণ্ঠিতযেকোনজাতিরবিবেককেজাগ্রতকরতেপারে।এটিহতেপারেঅধিকারছিনিয়েআনারঅস্ত্র।‘নূরুলদীনেরসারাজীবন’এবং‘পায়েরআওয়াজপাওয়াযায়’বাংলাদেশেরমঞ্চনাটকেরইতিহাসেমাইলফলকহয়েআছে।
‘খেলারামখেলেযা’,‘নীলদংশন’,‘মৃগয়া’,‘আয়নাবিবিরপালা’সহ৫০টিরবেশিউপন্যাসরচনাকরেছেন।গ্রামীনজীবন,মানবজীবন,মনোবিবর্তনতারউপন্যাসেরউপজীব্য।বাংলাদেশের¯^vaxbZv যুদ্ধকেতাৎপর্যময়করেতুলেছেন‘নিষিদ্ধলোবান’সহনানাউপন্যাসে।দীর্ঘউপন্যাসেরপাশাপাশিতিনিছোটআকারেরউপন্যাসওলিখেছেন।তারপ্রথমদিককারউপন্যাসসেইষাটেরদশকেলেখা‘রক্তগোলাপ’যাতেতিনিব্যবহারকরেছেনযাদুবাস্তবতাআরতারপটভূমিদিলকুড়িগ্রাম।তিনিতারমাতৃভূমিরকল্পিতনামকরেছেন‘জলেশ্বরী’।‘বৈশাখেরচিতপংক্তিমালা’,‘পরানেরগহীনভেতর’,‘নাভিমূলেভাষাধার’,‘আমারশহরঢাকা’,‘বৃষ্টিওজলেরকবিতা’এসবকাব্যগ্রন্থেরনানানিরীক্ষাতাকেএনেদেয়জনপ্রিয়তা।‘বৈশাখেরচিতপংক্তিমালা’সম্পর্কেকবিমোহাম্মদনূরুলহুদাবলেছেন,‘‘মানবজীবনমনোবির্তনতৎসংশ্লিষ্টব্যক্তিবয়ানওসামষ্টিক¯^xKv‡ivw³i কারণেইএইকাব্যটিএখনোআমারকাছেঅনন্য।সম্ভবতএটিবাংলাদেশেরকবিতায়কনফেশনালপয়েট্রিরএকআদিসফলনমুনা।আঞ্চলিকভাষায়লেখা‘পরানেরগহীনভেতর’এরপংক্তিমালাগুলোপাঠকসাদরেগ্রহণকরেছে-যারইম্‌েজশুরুআজকেনয়বহুদিনথাকবেপাঠকসমাজে।’’তিনিচলচ্চিত্রেরচিত্রনাট্যেরপাশাপাশিঅনেকগানরচনাকরেছিলেন।তারলেখাঅন্যতমগানগুলোহলো‘হায়রেমানুষরঙিনফানুষ’,‘অনেকসাধেরময়নাআমার’,‘তোরাদেখদেখরেচাহিয়া’,‘চাঁদেরসাথেআমিদেবনাতোমারতুলনা’,সহআরোঅনেকজনপ্রিয়গানরয়েছেযাএখনোমানুষেরমুখেমুখেফেরে।সৈয়দশামসুলহকশুধুএকজনব্যক্তিননএকাইএকটিপ্রতিষ্ঠান।তারসৃষ্টিশীলতাকেজানতেএইছোটপরিসরেসম্ভবনয়,দরকারগবেষণার।তিনিছিলেনপ্রচন্ডআশাবাদীএকজনমানুষ।নরনারীরসস্পর্কতিনিদেখতেওদেখাতেচেয়েছেনসনাতনদৃষ্টিভঙ্গিরগন্ডিছাপিয়ে।তিনিকালেরবাস্তবতারতলউপতলেসন্ধানকরেগেছেনমানবীয়তারসারাৎসার।সমগ্রবাংলাভাষায়তথাবাংলাসাহিত্যতারঅবস্থানতাৎপর্যপূর্ণ।
 
continue reading
Likes Comments
০ Shares

লিপু রহমান

৭ বছর আগে লিখেছেন

বিজয় দিবস

বিজয় দিবস। নয় মাসের যুদ্ধ শেষে  স্বাধীন বাংলাদেশের আকাশে বিজয়ের রঙ ছড়িয়ে পড়ে। বাঙালির হাজার বছরের গ্লানি মোচনের দিন এই ১৬ই ডিসেম্বর | জাতির মুক্তির দিন। এই দিনে বাঙালি জাতি পায় লাল-সবুজের পতাকা,জাতীয় সংগীত ও মানচিত্র। এই দিনে পৃথিবীর মানচিত্রে জন্ম নেয় 'স্বাধীন বাংলাদেশ’ নামে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। ১৯৭১ সালে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ও আহবানে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে আমাদের বিজয়। তাই তো দিনটি জাতির কাছে অবারিত রঙিন আকাশ ছোঁয়ার দিন।
   
কোন গোষ্ঠি পরাধীন থাকলে সে গোষ্ঠি মরিয়া হয়ে ওঠে স্বাধীনতার জন্য। কোন গোষ্ঠি বেঁচে থাকার মৌলিক শর্তই হলো স্বাধীনতা| আর এই স্বাধীনতা পেতে লক্ষ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে হলেও মানুষ তা পেতে চায়। পৃথিবী সৃষ্টি থেকে আজ অবধী জাতিতে-জাতিতে,গোষ্ঠিতে-গোষ্ঠিতে এ দৃশ্যই পরিলক্ষিত হয়। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্ত ও আত্মা,দুই লক্ষ মা-বোনের ইজ্জত ও সম্ভ্রম,কোটি মানুষের করুণ কান্না,লক্ষ লক্ষ ঘরবাড়ি, স্বপ্ন ও সম্ভবনা ধুলিসাৎ করে আবির্ভাব ঘটেছে কাঙ্খিত বিজয়ের। বাঙালি জাতি ভাষার মর্যাদার জন্য,সামপ্রদায়িক ও স্বৈরাচার বিরোধী সংগ্রামে সর্ব শক্তি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল পাকিস্তানকে পরাস্ত করে।
 
বাঙালি সংস্কৃতিকে হামলা করে জাতি সত্তার পরিচয় ভুলিয়ে দিতে চেয়ে ছিল। বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্যকে তারা বিকৃত করতে চেয়েছিল। বাঙালি জাতির স্বপ্নকে দুঃস্বপ্ন ও প্রত্যাশাকে প্রস্তুরাঘাত করেছিল। এদেশের সম্পদ লুণ্ঠন করে এদেশকে করেছিল পরনির্ভরশীল। ফলে বাঙালি আর ঘরে বসে থাকতে পারেনি। তারা অপেক্ষা করছিলো একটি ঘোষনার। ৭ই মার্চ যখন ঘোষনা এলো তখন বাঙালি একত্রিত হলো। প্রত্যাশা ছিল সুস্থ,সুন্দর,নিরাপদ,মানসম্মত সমাজব্যবস্থা। প্রত্যাশা ছিল সুশাসন। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা ছিল ভাত-কাপড়-আশ্রয়-চিকিৎসা- শিক্ষা- বিনোদন ইত্যাদির নিশ্চয়তা।
 
জানি না কততম বিজয় দিবসে এই বাঙালি জাতির থাকবে না... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - প্রলয় সাহা

    emoticonsdivai

    • - সেলিনা ইসলাম

      emoticons

    - সকাল রয়

    সাবলীল একটা গল্প। ভালো লাগলো। 

    • - M. A. Kashem

      বোকাদের প্রেম অনেকটা নিখাদ হয়।

    • Load more relies...
    - এস আহমেদ লিটন

    সাবলিল প্রকাশ। চমৎকার। অনেক সুন্দর। ভাল থাকুন সবসময়। 

    Load more comments...

লিপু রহমান

৭ বছর আগে লিখেছেন

পাওনাদার

আনোয়ার উদ্দিন অনেক চড়াই উৎরাই পার করে শহরে সদ্য প্রতিষ্ঠিত একটি কলেজে খেলার টিচার হিসেবে যোগদান করে। একসময় সে খুব ভালো খেলোয়ার ছিলো। মহকুমা পেড়িয়ে জেলা,বিভাগ এবং জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত খেলেছে। খেলায় যা আয় করেছে তা জুয়া এবং নেশায় শেষ করে দিয়েছে। এখন সেরকম অভ্যাস আর নেই। তবে মাঝে মাঝে শহরের গন্য মান্য ব্যক্তিদের সাথে একটু লাল পানি খেতে বসে। কলেজে তার খুব একটা কাজ নেই। প্রিন্সিপালের সাথে দহরম মহরম সম্পর্ক। কলেজে এসে আনোয়ার উদ্দিন প্রিন্সিপাল সাহেবের কাছে বসে। এই সম্পর্কের জোড়ে সে ছেলেকে আই. এ পাশ করিয়েছে কিন্তু বিএ পাশ করাতে পারলো না। ততদিনে প্রিন্সিপালের মসয় শেষ যায়। কলেজে দুইজন কর্মচারী নিয়েগ করা হবে। প্রিন্সিপাল এই দায়িত্ব আনোয়ার উদ্দিনের কাছে দেন। আনোয়ার উদ্দিনগ্রামের একজন আইএ পাশ ছেলেকে ঠিক করেন। বিনিময়ে কলেজের ফান্ডে ত্রিশ হাজার টাকা দিবে। আনোয়ার উদ্দিন সেই টকা হাতিয়ে নেন। প্রিন্সিপাল এ কথা জানতেন না। যখন জানাজানি হয়ে যায় তখন নিয়োগ বন্ধ হয়ে যায়। প্রিন্সিপাল কলেজ কমিটি এবং টিচারদের নিয়ে মিটিং-এ আনোয়ার উদ্দিনের জালিয়াতের কথা প্রকাশ করে দেন। তিনি দোষ  স্বীকার করে নেন,যার টাকা তাকে ফেরত দেয়ার অঙ্গীকার করেন।
আজ দিবেন কাল দিবেন কাল দিবেন করে আনোয়ার উদ্দিন সেই ছেলেকে অনেক দিন নাকে দড়ি লাগিয়ে ঘোড়ান। প্রতিবারেই এতো মিষ্টি করে কথা বলেন যে,পাওনাদার জোর গলায় কিছু বলতে পারে না।
আনোয়ার উদ্দিনের মেয়ের বিয়ের আয়োজন চলছে। গায়ে হলুদের দিন বেশ কয়েকজন ছেলে নিয়ে পাওনাদার হাজির। আনোয়ার উদ্দিন তাদের এত বোঝানোর চেষ্টা করে যে,মেয়ের বিয়ের পর তার টাকা পরিশোধ করে দিবে। কিন্তু পাওনাদার কিছুতেই রাজি নয়। এই হট্টগোল অন্দর মহলে গিয়ে পৌছায় বাতাসের গতিতে। হলুদ বাটা বন্ধ হয়ে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - এ.টি. নূর শেখ লিটা

    শুভকামনা+ভোট রইল emoticons

    - দীপঙ্কর বেরা

    বাংলাদেশ দেখলাম । ভোট 

    • - এই মেঘ এই রোদ্দুর

      ধন্যবাদ দাদা

লিপু রহমান

৭ বছর আগে লিখেছেন

জনতা পাঠাগার

জনতা পাঠাগার
একটি অলাভ জনক সৃজনশীল প্রতিষ্ঠান
লিপু রহমান
 
ব্যক্তিগত যোগাযোগের জন্য,প্রাতিষ্ঠানিক যোগাযোগের জন্য ইন্টারনেট এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। প্রিন্ট মিডিয়ার বদলে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ইলেকট্রিক মিডিয়া। মানুষ এখন যে কোন তথ্যের ব্যাপারে ইন্টারনেটের উপর নির্ভর করে। ঠিক এই সময়ে কিছু লক্ষ্যকে সামনে রেখে গড়ে উঠেছে জনতা পাঠাগার। কারণ বই হলো সমস্ত জ্ঞানের ভাণ্ডার। সৃজনশীলতার ভাণ্ডার। বই-ই পারে মানুষকে সমস্ত জালা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে। বই-ই পারে নিঃসঙ্গতাকে দূরে রাখতে। বই-ই পারে সমস্ত নেশার জগত থেকে মুক্তি দিতে। আমাদের দেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে একজন মানুষের পক্ষে সকল বই ক্রয় করে জ্ঞানার্জন করা সম্ভব নয়। তাই তো প্রয়োজন পাঠাগারের। এলাকা ভিত্তিক পাঠাগার।
 
২০১১ সালে ডিসেম্বর  মাসে কয়েকজন যুবক শিবলী সুহান লিপু,মোশারফ হোসেন স্বপন , বাবলু মিয়া,সেলিম হাওলাদার,নাজমুল হক মানিকসহ আরো কয়েক জন মিলে পাঠাগার করার সিদ্ধান্ত নেয়। ছোট্ট একটি টিনের ঘরের মাধ্যমে ০১ জানুয়ারি,২০১২ সালে ভি- এইড,রোডস্থ পশুহাসপাতাল মোড়ে,অস্থায়ী ভিত্তিতে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠিত হয়। পাঠাগারটির প্রতিষ্ঠাকালিন বই ছিলো ৫০টি। পাঠাগারটির দায়িত্ব দেয়া হয় কবি লিপু রহমান (শিবলী সুহান লিপু) কে। এরপর কবি লিপু রহমান সক্রিয় প্রচেষ্টায় প্রচেষ্টায় পাঠাগারটির পরিবর্তন আনেন। তার সংগৃহীত ৭০০ ( সাতশ) বই তিনি পাঠাগারকে দিয়ে দেন। শুধু তাই নয় পাঠাগারের কার্যালয়টি বড় করা থেকে শুরু করে সকল ফাণিৃচার,প্রতিদিনের পত্রিকার খরচ তিনি বহন করতেন । এর মধ্যে পাঠাগারে একটি অস্থায়ি সমিতি পরিচালনা করা হয়। এই সমিতির সদস্যরা পাঠাগারকে আর্থিত ভাবে কিছুটা সাহায্য করেছিল। এই অবস্থায় কর্মের প্রয়োজনে বেশ কয়েকজন সদস্য অন্যত্র চলে যায়। সেখানে এস যোগ দেয় শহীদুল ইসলাম রাখু,নূর মোহাম্মদ সহ আরো কয়েকজন।
 
বর্তমানে পাঠাগারে ২০/২৫ জন পাঠক যাতয়াত করে।... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - টি.আই.সরকার (তৌহিদ)

    "ইতিমধ্যে ২য় পর্বের লেখা গ্রহন শুরু হয়েছে। লিখতে থাকুন ২য় পর্বের জন্য পছন্দের বিষয় নিয়ে আর ভোট করুন প্রথম পর্বের নির্বাচিত লেখায়।"

    মাননীয় ব্লগ সঞ্চালক,

    একটু সংশোধন প্রয়োজন মনে করছি । উপরের কথাগুলো নিম্নরূপ হবে বলেই বিশ্বাস-

    "ইতিমধ্যে ৩য় পর্বের লেখা গ্রহন শুরু হয়েছে। লিখতে থাকুন ৩য় পর্বের জন্য পছন্দের বিষয় নিয়ে আর ভোট করুন দ্বিতীয় পর্বের নির্বাচিত লেখায়।"

    - ব্লগ সঞ্চালক

    অনেক ধন্যবাদ। সংশোধন করা হয়েছে।

Load more writings...